Author: কুলদা রায়
জাফর ইকবাল স্যারের ক্ষমার ক্ষমতা
ড: মুহাম্মদ জাফর ইকবাল একজন শিক্ষক মানুষ। জনপ্রিয় লেখক। শহীদের সন্তান। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবীতে তিনি তরুণ প্রজন্মকে উদ্বুদ্ধ করেছেন। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পক্ষে তাঁর সংশয়হীন অবস্থান।
কথাসাহিত্যিক জাকির তালুকদার কেন অভিজিৎ-বাবু হত্যার বৈধতা দিচ্ছেন?
কথাসাহিত্যিক জাকির তালুকদার বাংলা একাডেমী পুরষ্কার পাওয়ার আগেও ফেসবুকে সোচ্চার ছিলেন। নানা বিষয়ে মন্তব্য করেন। পুরষ্কার পাওয়ার পরে আরো বেশি সোচ্চার হয়েছেন। তবে লেখার বিষয়ের মধ্যে বেশ একটা কেমিক্যাল পরিবর্তন ঘটেছে। তাঁর লেখার মধ্যে দিয়ে নিজেই প্রমাণ করছেন–জাকির তালুকদার একজন কনফিউজড লেখক। কৌশলী লেখকরা কিছু প্রকাশ্যে লেখেন, আর কিছু ইঙ্গিতে…
রাজীব হায়দারকে যারা হত্যা করেছে, হত্যাকে যারা সমর্থন করেছে–তারা অপরাধী
দু বছর আগে থাবা বাবাকে মেরে ফেলা হয়েছে। তিনি রাতে ফিরছিলেন বাসায়–শাহবাগ থেকে। সেখানে তিনি যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবীতে গড়ে ওঠা গণজাগরণের অংশ হয়ে ছিলেন। তাঁর মূল নাম রাজীব হায়দার। তিনি নাস্তিক্যবাদে বিশ্বাসী ছিলেন।
নাইট ট্রেন টু জ্যাকসন হাইটস : কিছু রাগী মানুষের একটি রাত
সাধারণত আমি সভা-সমিতি এড়িয়ে চলি। এগুলোকে আমার প্রায়ই মনে হয়–নিজেকে প্রোজেকশন করার একটা উপায়। এটা আমার পছন্দ নয়। আমি যা করছি তা আমার নিজের ভালো লাগার জন্যই করছি। কে দেখলো আর দেখালো না–সেটা নিয়ে আমার মাথা ব্যথা নেই। সেটা যদি কেউ দেখেন থাকেন, কারো ভালো লেগে থাকে–কি মন্দ লেগে থাকে…
বিপ্লবী আনু স্যারের পিয়াস মিশন
বিপ্লবী আনু স্যার অবশেষে মুখ খুলেছেন। তিনি মৃত পিয়াস করিমকে জীবিত করতে মাঠে নেমে পড়েছেন। বলেছেন, পিয়াস করিমকে ‘স্বাধীনতাবিরোধী’ ‘রাজাকার’ বলা খুবই ভুল এবং সেকারণে অন্যায়। এই অন্যায় করাটা তরুণদের জন্য সত্যি সত্যি অমার্ক্সিয় কাজ– খুবই অন্যায় কর্মসূচি। কিছু দুষ্টু লোক তাদেরকে বিপথগামী করেছে– মৃত পিয়াস করিমকে শহীদ মিনারে যেতে…
লতিফ, কৃষ্ণ, প্রণব রায় প্রমুখ মানুষ-অমানুষের কথা
১.
একটি বিপ্লবীয় ফুটবল খেলার ধারাভাষ্য
২২ জুন আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র বনাম পর্তুগালের খেলা হয়েছে। নিউ ইয়র্কে অনেকেই খেলার আগে থেকে পর্তুগাল আর আমেরিকার জার্সি পরে ঘুরে বেড়াচ্ছে। খেলা শুরু হওয়ার পর থেকে ফেসবুকের নিউজ ফিডে চোখ পড়ে। একজন বাংলাদেশে থেকে বাংলা ভাষায় স্ট্যাটাস লিখেছেন— ১.’পৃথিবীর কোনোকিছুর বিনিময়েও আমি আমেরিকানদের ভাল চাইতে পারি না। এই জাতটাকেই আমার…
নিউ ইয়র্কের বইমেলায় জামায়াতী এজেন্ডা—মুক্তিযুদ্ধ না গণতন্ত্র!
হাসান ফেরদৌস প্রথম আলোতে একটা কলাম লিখেছিলেন গেল বছর। ডিসেম্বরের ৬ তারিখে। নির্বাচনের আগে। কলামটির দুটি পর্বে বিভক্ত। প্রথম পর্বে শুরুতে বলেছেন–‘বাংলাদেশের জন্য কোনটা বেশি জরুরি: গণতন্ত্র, না মুক্তিযুদ্ধ?’ এই তর্ক যারা করে তাদেরকে এঁড়ে বাঁচাল বলে তিনি গালি দিয়েছিলেন।
আমি বাংলাদেশে কুলদা রায়। আর ভারতে কলিমুদ্দিন শেখ।
মোদীকে আমি চিনি না। চেনার দরকারও নাই। পৃথিবীতে সকল মানুষকে চেনা যায় না। আর আমি বরিশালের মনু। যেখানে বরিশালের সবারেই চিনি না—সেখানে ভারত নামের একটা রাষ্ট্রের গুজরাতের নরেন্দ্র মোদিকে চিনতে যাব কোন দূঃখে।
‘আমি কোথায় পাব তারে’ থেকে ‘আমার সোনার বাংলা’
আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালবাসি গানটি বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত। রচনা করেছেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। জাতীয় সঙ্গীতটি ১৯৭৫ সালের পর থেকেই নানাবিধ বিরোধিতার সম্মুখিন হচ্ছে কখনো ধর্মান্ধ প্রতিক্রিয়াশীল গোষ্ঠীর কাছ থেকে–কখনো ছদ্মপ্রগতিশীলদের কাছ থেকে। এই বিরোধিতারস্বরূপটি দেখার চেষ্টা করা হয়েছে এই রচনায়। গগনে গগনে আপনার মনে কী খেলা তব। তুমি কত…
কু ঝিক ঝিক