মেয়ে দেখা শেষ হলো সবার, পছন্দ হয়েছে। আজই বিয়ের দিন ঠিকঠাক হবে। বিয়ের পাত্র আমি, একজন গোবেচারা, নিরীহ এবং বেশ বোকাসোকা একজন ছেলে।যারা ঠিকভাবে চেনেন না, তারা দেখেই বলে দিতো পিতার সুপুত্র আমি। নিজের ঘরে আমিই সুপ্যারম্যান, বাইরের পৃথিবীতে নিরীহ ভদ্র মানুষ। যেহেতু নিজের কথা বলছি, প্রথমেই নিজের পরিচয় দেয়া…

– বাজান, বহুত খিদা লাগছে!! – আমি দেখতাছি বাপ, তুই ঘরেত বয়, আমি দেখতাছি কিছু পাওন যায় কি না! ছোট্ট মেয়েকে এই কথা বলেই বের হয়েছিলো রহিম। বের হওয়ার আগে ঘরে খুঁজেপেতে একমুঠো চিড়া পেয়েছিল, ওইটুকুন দিয়ে এসেছে মেয়েকে। – বাজান, এটুক খাইয়া পেট ভরে না! – তুই ঘরে থাক…

গটগট করে পাশে এসে বসল আঁচল, ” তুমি কি করছো? ” – বই পড়ছি : কি বই? – উপন্যাস একটা। : তোমার মেয়েটাকে একটু ঘুম পাড়াও না!!! – তুমি কি করছো? : রান্নাঘরে কাজ জমে আছে। সেগুলো করছি। তুমি যাও একটু ..। উঠে দাঁড়ালাম, ” এ আর এমন কি কাজ!!…

একবার সানি লিওন সমুদ্রে গোসল করতে গেল . . . . . . . . . . . . . . . . .. . . . . . . . . . . . . . . হ্যাঁ, সবার এটেনশন এখন পাওয়া গেছে ..। দেখুন, ভাইয়া / বোন, শীত…

নিচের লেখাগুলো মনোযোগ দিয়ে পড়ুনঃ ফেসবুক! আমাদের ঘর-বাড়ি, আমরা হাঁটতে বসতে ফেসবুক ব্যবহার করি। ঘুম থেকে উঠে আবার ঘুমানোর আগে যে কাজটা করি সেটাও ফেসবুকের ম্যাসেজ, প্রিয় কারো ওয়াল অথবা নোটিফিকেশন চেক করা। আজকাল এই ফেসবুকেই আমরা খুঁজে বের করি নিজেদের হারিয়ে যাওয়া বন্ধুবান্ধব।

# ছোট্ট ভালোবাসা – ১ # ঘরে ঢুকেই তৃষার হাতে বাজারের ব্যাগটা দিলাম । অফিস থেকে ফেরার পথেই প্রতিদিন বাজার করে ফিরি । আমার ভাগ্যগুণে তৃষার মত একটা মেয়েকে নিজের বৌ হিসেবে পেয়েছি । আগে ভাবতাম , তৃষা বুঝি আমার জন্যই। এখন ভাবি ভুলক্রমে ও আমার কাছে এসেছে । আমি…

অর্থহীনভাবে যত্রতত্র ঘুরছি । উদাস উদাস লাগছে নিজেকে । চেহারার কি হাল বলতে পারছি না । কিন্তু আজগুবি দেখাবে বলেই মনে হচ্ছে , আশেপাশের মানুষের চাহনি দেখে ধারণা করছি । কি অদ্ভুত!! গরম গরম আবহাওয়া । শার্টের উপরের বোতামটা খুলেই হাটছি । অদ্ভুত লাগার আরো কারণ হচ্ছে, আমি একা নই…

পর্যাবৃত্ত নাগরিক ছন্দে ভরে যায় বাউন্ডুলে ডায়রির পাতাগুলো সমছন্দের ব্যতয়ে সময়ের অপরাধে পড়ে বিবর্ণ মলিন ধুলো জমে থাকা হাজারো আবেগ আছড়ে পড়ে দেয়ালে সস্তা কলম লেখে সাতকাহন হয়ত মনের খেয়ালে

প্রিয় ….. , চিঠি আজকাল তেমন একটা প্রচলিত না হলেও আমার মতে রোমান্টিকতার অন্যতম শিহরণ হচ্ছে চিঠি। কাঁপা কাঁপা হাতে যখন চিঠির ভাঁজ খুলতে গিয়ে ভিতরের লেখাগুলো কল্পনা করাতে যে অনুভূতি হয় তা আর যাই হোক আধুনিকতায় পাওয়া যাবে না। আর খোলা চিঠি সবার জন্য উন্মুক্ত। তাই সবাইকে শুনিয়েই তোমায়…

দুই নেত্রীর ফোনে কথা হয়েছে … এতো সবাই জানে!!!! যদি ফেসবুকে চ্যাট করতো, তাহলে কেমন হতো?? হাসিনাঃ hi খালেদাঃ hlw!! হাসিনাঃ how r u? খালেদাঃ f9. u?? হাসিনাঃ valo aci. apnar profile picture ta onk 9c 😀