Author: দাউদ হায়দার
৪ টুকরো | দাউদ হায়দার
১ বললে নারদ পরাশর মনুরে “বিভূঁইয়ে এসে তুই কী হনু রে” “বানরবানরীর লম্ফ, কিচিরমিচিরে কান ঝালাপালা, ডেকে আন কল্কী দেবীরে”
চুল | দাউদ হায়দার
চুল পড়েছে পাতে ঘা লেগেছে আঁতে সত্যি কিছু যা নিজের ক্ষেত্রে তা
বুদ্ধিজীবী | দাউদ হায়দার
দেশব্যাপী হরেক বুদ্ধিজীবী বোঝা দুস্কর কে শিবা কোন্জন শিবি শহরগঞ্জগ্রামে হারামী ও হারামজাদা সুভদ্র নামে – বলা ভালো – মুখোশ পাল্টিয়ে তালাক আর বিয়ে করছে সুরা ও কালমা পড়ে
দেখা হবে | দাউদ হায়দার
চাল নেই চুলো নেই অনাহারে দিনকাল এদিকে, রাজন্য অত্যাচার বলা দুস্কর, প্রয়োজনে কে কখন কানু সান্যাল দেশের আনাচেকানাচে চারু মজুমদার জীবিত বা মৃত যেই হোক বিষ বারুদে শরীর গাঁথা। দু’হাতে গান্ডীব আর দুই চোখ দেখে নিচ্ছে কে শত্রু কে মিত্র, পরিত্রাতা
দু’টি কবিতা: ‘আল্লার লীলাখেলা’ ও ‘হস্তমৈথুন’
শয়তানের হেফাজতে বেঁচে আছি কোনমতে বেঁচে থাকার সংবিধান কেড়ে নিচ্ছেন রাষ্ট্রপ্রধান দেশ যখন মৌলবাদীর দখলে মহারানীর উদ্বাহু-নৃত্য হিজাবে, আঁচলে।
দিন যায়
একটি কথাও বলিনি মাতৃভাষায়। কেটে গেছে সপ্তাহ। দিনাতে ফিরে এসে ভাবি, দিব্য বেঁচে এই-কি বাঁচন তবে? দিনগুলো উদযাপিত হচ্ছে নানান ধরনে। শৈশবে যেমন হতো। এখন নির্বাসিত দিনকাল অচেনা শহর। অচেনা মুখ। যেন প্রত্নযুগের প্রপঞ্চ পাথর। আজ আমি নাগরিকতার সহজ সৌজন্য ছেড়ে একটু অধিক রাতে ফোন করলুম বঙ্গদেশী বন্ধুকে। কপালফেরে তাঁর…
৪০ বছর
যদি কেউ গল্পচ্ছলে, আড্ডায় হঠাৎ উচ্চারণ করে ফেলে আসা স্বদেশের নাম ভাবি, ছায়াঘেরা শান্ত-নিবিড় আরিফপুর-দোহারপাড়া গ্রাম এখনো কি আগের মতন? ইছামতি নদীটি কি বহমান নাকি, ধুধু বালুচর?
কু ঝিক ঝিক