তথাকথিত ভন্ড বামপন্থীদের বুকের কাঁপন হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন তিনি । কাঁপন হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন ডানপন্থীদেরও । প্রত্যেকটা অপরাধী তাঁর নাম শুনলে আহত হয়ে যেতো ।

আমার কী দোষ ছিল ? একটি দুইটি কথায় কাছে আসা-আসি আমিতো জানতাম না, আমিতো চাইনি শরীরী উন্মত্ততা, খুঁজিনি তীব্র আনন্দ আমি চেয়েছি এতটুকু আশ্রয়,ঘর্মাক্ত অথবা

আজ ১৫ আগস্ট । বাংলাদেশী বাঙালিদের ইতিহাসের অন্যতম শোকের দিন । ১৯৭৫ সালের এই দিনে বাংলাদেশের স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে

কী করেছিল তত্‍কালীন সেনাপ্রধান কেএম সফিউল্লাহ ক্যু এর সংবাদ জেনে ? এক ব্যাটেলিয়ান সৈন্য নিয়েও সেদিন এই ব্যক্তি শেখ মুজিব পরিবারের সহায়তা করেননি । আওয়ামী নেতা গাজী গোলাম মোস্তফা ও তার দুশ্চরিত্র সন্তান কী করেছে সেদিন ? অথচ এদের জন্যই ডালিম,

অনেক অনেকদিন আগের কথা । এক দেশে ছিল এক মিথ্যাবাদী রাজকন্যা । একদিন সেই রাজকন্যার অপরূপ চেহারা দেখে এক বালক তার প্রেমে পড়ে গেল । ধীরে ধীরে বালকের প্রেম আরো গভীর হতে লাগলো । এক সময় বালক স্বপ্ন দেখতে লাগলো । রাজকন্যাও বালকের প্রেমে পড়ে গেল । কিন্তু ঐ যে…

সহজ সরল প্রকাশভঙ্গী, প্রতিটি বাক্যই যেন একেকটি পটভূমি, সম্পূর্ণ সৃষ্টিকর্ম মানুষের বাস্তব জীবনের জীবন্ত প্রস্ফুটন- এই হচ্ছে একজন আহমদ ছফার লেখার বিশেষত্য ।

আহমদ ছফা সাহিত্যচর্চা শুরু করেন উপন্যাস দিয়ে । বেশ কয়েকটা ছোটো গল্প লিখে হাত মসকো করার প্রচলিত নিয়মটি তিনি মানেননি । চেনাজানা জীবনের ভেতরের ব্যাপারটা নানা দিক থেকে দ্যাখার দায়িত্ব

আহমদ ছফা । একজন সৃজনশীল ব্যক্তি । রাষ্ট্রবিজ্ঞান নিয়ে পড়েছিলেন । লেখালেখি দিয়ে এই মানুষটি তার সময়ে প্রচুর আলোচিত ছিল । তার “বুদ্ধিবৃত্তির নতুন বিন্যাস” বইটি স্বাধীন বাংলাদেশেই নিষিদ্ধ হয়েছিল ।

আওয়ামী ও বিএনপি দুই দলেরই হুঁশ থাকা উচিত যে বামপন্থী কমিউনিস্টরা তাদের ভয় করেনা । তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল জাসদের একাংশের সভাপতি এবং বর্তমান যোগ্য তথ্যমন্ত্রী ।

তখন ফেসবুক চালাতাম । দুই বা তিন বছর আগে হবে হয়তো । “বাংলাদেশী বার্তাবাহক” ছিল আমার এক্যাউন্টের নাম । তখন খুব ফেসবুক আসক্ত ছিল । প্রচুর লিখতাম ।