১। হাট্টিমা টিম টিম
হাট্টিমা টিম টিম
তারা মাঠে পারে ডিম।
তাদের খাড়া দুটো শিং
তারা হাট্টিমা টিম টিম
২। আয় রে আয় টিয়ে
আয় রে আয় টিয়ে
নায়ে ভরা দিয়ে
না’ নিয়ে গেল বোয়াল মাছে
তাই না দেখে ভোঁদড় নাচে
১। হাট্টিমা টিম টিম
হাট্টিমা টিম টিম
তারা মাঠে পারে ডিম।
তাদের খাড়া দুটো শিং
তারা হাট্টিমা টিম টিম
২। আয় রে আয় টিয়ে
আয় রে আয় টিয়ে
নায়ে ভরা দিয়ে
না’ নিয়ে গেল বোয়াল মাছে
তাই না দেখে ভোঁদড় নাচে
ওরে ভোঁদড় ফিরে চা
খোকার নাচন দেখে যা।
৩। আয় আয় চাঁদ মামা
আয় আয় চাঁদ মামা
টিপ দিয়ে যা
চাঁদের কপালে চাঁদ
টিপ দিয়ে যা।
ধান ভানলে কুঁড়ো দেব
মাছ কাটলে মুড়ো দেব
কাল গাইয়ের দুধ দেব
দুধ খাবার বাটি দেব
চাঁদের কপালে চাঁদ
টিপ দিয়ে যা।
৪। ছোটন ঘুমায়
সুফিয়া কামাল
গোল কোরো না গোল কোরো না
ছোটন ঘুমায় খাটে ।
এই ঘুমকে কিনতে হল
নওয়াব বাড়ির হাটে।
সোনা নয় রুপা নয়
দিলাম মোতির মালা
তাই তো ছোটন ঘুমিয়ে আছে
ঘর করে উজালা।
৫। ঝুমকো জবা
ফররুখ আহমদ
ঝুমকো জবা বনের দুল
উঠল ফুটে বনের ফুল।
সবুজ পাতা ঘোমটা খোলে,
ঝুমকো জবা হাওয়ায় দোলে।
সেই দুলুনির তালে তালে,
মন উড়ে যায় ডালে ডালে।
৬। নোটন নোটন পায়রাগুলি
নোটন নোটন পায়রাগুলি
ঝোটন বেঁধেছে,
ওপারেতে ছেলেমেয়ে
নাইতে নেমেছে।
দুই ধারে দুই রুই কাতলা
ভেসে উঠেছে,
কে দেখেছে কে দেখেছে
দাদা দেখেছে।
দাদার হাতে কলম ছিল
ছুড়ে মেরেছে,
উঃ বড্ড লেগেছে।
৭। কানা বগীর ছা
খান মুহম্মদ মঈনুদ্দিন
ঐ দেখা যায় তাল গাছ
ঐ আমাদের গাঁ,
ঐ খানেতে বাস করে
কানা বগীর ছা।
ও বগী তুই খাস কী?
পানতা ভাত চাস কি?
পানতা আমি খাই না
পুঁঠি মাছ পাই না
একটা যদি পাই
অমনি ধরে গাপুস গুপুস খাই।
৮। হনহন পনপন
সুকুমার রায়
চলে হনহন
ছোটে পনপন
ঘোরে বনবন
কাজে ঠনঠন
বায়ু শনশন
শীতে কনকন
কাশি খনখন
ফোঁড়া টনটন
মাছি ভনভন
থালা ঝনঝন।
৯। প্রভাতী
কাজী নজরুল ইসলাম
ভোর হল দোর খোল
খুকুমণি ওঠ রে,
ঐ ডাকে জুঁই-শাখে
ফুল খুকি ছোট রে।
খুলি হাল তুলি পাল
ঐ তরী চলল,
এইবার এইবার
খুকু চোখ খুলল।
আলসে নয় সে
উঠে রোজ সকালে,
রোজ তাই চাঁদা ভাই
টিপ দেয় কপালে।
১০। মামার বাড়ি
জসীমউদ্দীন
আয় ছেলেরা, আয় মেয়েরা
ফুল তুলিতে যাই,
ফুলের মালা গলায় দিয়ে
মামার বাড়ি যাই।
ঝড়ের দিনে মামার দেশে
আম কুড়াতে সুখ,
পাকা জামের মধুর রসে
রঙিন করি মুখ।
১১। সংখ্যার ছড়া
১ ২ ৩ ৪
পাঠ করি বারবার।
৫ ৬ ৭ ৮
ঐ দেখা যায় খেলার মাঠ।
৯ ১০ ১১ ১২
তারাতারি কাজ সারো।
১৩ ১৪ ১৫ ১৬
রাত পোহাল ভোর হল।
১৭ ১৮ ১৯ ২০
রেলগাড়ি হিস্ হিস্।
২১ ২২ ২৩ ২৪
কানাকানি ফিসফিস।
২৫ ২৬ ২৭ ২৮
হেঁটে চলে কুমড়োপটাশ।
২৯ ৩০ ৩১ ৩২
মাঠে চরে গরু মহিষ।
৩৩ ৩৪ ৩৫ ৩৬
ঘোড়াশালে ঘোড়ার সহিস।
৩৭ ৩৮ ৩৯ ৪০
তহল দিচ্ছে নগর পুলিশ।
৪১ ৪২ ৪৩ ৪৪
খেতে মজা পদ্মার ইলিশ।
৪৫ ৪৬ ৪৭ ৪৮
শিমুল তুলার কোমল বালিশ।
৪৯ ৫০
মাঠে মাঠে ধানের ছাস।
১২। ছুটি
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
মেঘের কোলে রোদ হেসেছে
বাদল গেছে টুটি,
আজ আমাদের ছুটি ও ভাই,
আজ আমাদের ছুটি।
কী করি আজ ভেবে না পাই
পথ হারিয়ে কন বনে যাই,
কোন মাঠে যে ছুটে বেড়াই
সকল ছেলে জুটি,
আজ আমাদের ছুটি ও ভাই,
আজ আমাদের ছুটি।
ভাল লাগলো
ভাল লাগলো 🙂
(No subject)
:ধইন্যাপাতা: :ধইন্যাপাতা: :ধইন্যাপাতা: :ধইন্যাপাতা: :ধইন্যাপাতা: :ধইন্যাপাতা: :ধইন্যাপাতা: :ধইন্যাপাতা: :ধইন্যাপাতা: :ধইন্যাপাতা: :ধইন্যাপাতা: :ধইন্যাপাতা: :ধইন্যাপাতা:
ছুটি কবিতাটাই আমার বেশি
ছুটি কবিতাটাই আমার বেশি প্রিয়।
থাম্বসআপ:
থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ:
সুকুমার রায়ের হনহন পনপন ছড়াটা
সুকুমার রায়ের হনহন পনপন ছড়াটা আজও কানে বাজে। হনহন পনপন করেই বাজে বন্ধুদের শৈশবের কোলাহল। ধন্যবাদ….
পুরানো সেই দিনের
কথা ভুলবি কি
পুরানো সেই দিনের
কথা ভুলবি কি রে হায়।
ও সেই চোখে দেখা, প্রাণের
কথা, সে কি ভোলা যায়।
পুরানো ছোট্ট বেলার কথা স্মরণ করিয়ে দিলেন।
(No subject)
:ধইন্যাপাতা: :ধইন্যাপাতা: :ধইন্যাপাতা: :ধইন্যাপাতা: :ধইন্যাপাতা: :ধইন্যাপাতা: :ধইন্যাপাতা: :ধইন্যাপাতা: :ধইন্যাপাতা: :ধইন্যাপাতা: :ধইন্যাপাতা: :ধইন্যাপাতা:
নস্টালজিক করে দিলেন। এখনকার
নস্টালজিক করে দিলেন। এখনকার প্রথম শ্রেণীর বইয়েও কি এই ছড়া গুলোই আছে?
মায়ের মুখ থেকে শুনে আমার
মায়ের মুখ থেকে শুনে আমার প্রথম শেখা ছড়া ছিলো- হাট্টিমাটিম টিম..