আলহামদুলিল্লাহ!!
একটা ব্যাপার দেখে খুব খুশি লাগতেছে…
অনেক দেরিতে হলেও আমাদের যুব সমাজ জাগতে শুরু করেছে!!
আমার অনেক বোনেরাও বুঝতে শিখেছে!
একটা ব্যাপার আমার একটু বেশীই ভালো লেগেছে যে, আমার বোনেরা এখন নিজেদের সত্তা কে চিনতে পেরেছে! এ কারনেই হয়তো দেশে হিজাবের প্রচলন পূর্বের চেয়ে অনেক বেড়েছে!
মসজিদ গুলো আজান হওয়ার সাথে সাথে ভরপুর হয়ে উঠছে নামাযীদের পদচারনায়!
যার প্রায় ৯০% ই আমার যুবক ভাইয়েরা!
একটা দেশের প্রান হলো সেই দেশের তরুন যুবক সম্প্রদায়! আর আমাদের সেই যুবক ভাইদের ঘুম পাড়িয়ে রাখা হয়েছিলো পাশ্চাত্য সংস্কৃতির মিথ্যে মোহে!
যা আজ তারা বুঝতে পেরেছে!
আলহামদুলিল্লাহ!!
একটা ব্যাপার দেখে খুব খুশি লাগতেছে…
অনেক দেরিতে হলেও আমাদের যুব সমাজ জাগতে শুরু করেছে!!
আমার অনেক বোনেরাও বুঝতে শিখেছে!
একটা ব্যাপার আমার একটু বেশীই ভালো লেগেছে যে, আমার বোনেরা এখন নিজেদের সত্তা কে চিনতে পেরেছে! এ কারনেই হয়তো দেশে হিজাবের প্রচলন পূর্বের চেয়ে অনেক বেড়েছে!
মসজিদ গুলো আজান হওয়ার সাথে সাথে ভরপুর হয়ে উঠছে নামাযীদের পদচারনায়!
যার প্রায় ৯০% ই আমার যুবক ভাইয়েরা!
একটা দেশের প্রান হলো সেই দেশের তরুন যুবক সম্প্রদায়! আর আমাদের সেই যুবক ভাইদের ঘুম পাড়িয়ে রাখা হয়েছিলো পাশ্চাত্য সংস্কৃতির মিথ্যে মোহে!
যা আজ তারা বুঝতে পেরেছে!
সবচেয়ে বেশী পরিবর্তন ঘটেছে আমার বোনদের!
এখনো অনেক উগ্রভাব মেয়েদের আধিক্য বেশি থাকলেও ক’দিন আগেও যেখানে রাস্তাঘাটে হিজাব পড়া মেয়েদের দেখাই যেতো না সেখানে এখন আমার অনেক বোনেরা হিজাব ব্যাবহার শুরু করছেন!
আমি এমন অনেক বোনের সাথে কথা বলেছি যারা আগে হিজাব ব্যাবহার করতো না!
তারা জানায় হিজাব ব্যবহার করে আগের চেয়ে এখন অনেক সাচ্ছন্দে তারা তাদের বাইরের সকল কাজ সমাধা করতে পারছে!(অনেকেই হিজাব কে অনৈতিক কাজে ব্যবহার করছেন।সেটা ভিন্ন কথা)।
কয়েক মাস আগে “শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে হিজাব পরে আসার প্রতি প্রতিষ্ঠান থেকে চাপ প্রয়োগ করতে পারবে না” এই মর্মে আইন পাশ করা হয়! তারপরও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলোতেই হিজাবের ব্যবহার দিনকে দিন বেড়েই চলেছে!
অপর দিকে তো পশ্চিমাদের চক্রান্ত চলছেই!
পশ্চিমারা স্বরযন্ত্র করে বিভিন্ন ইভেন্ট এর নাম করে আমার বোনদের ঘর থেকে বের করে নিয়ে এসে পড়িয়ে দিচ্ছে নানান ফ্যাশনের অশ্লীল পোশাক!
আমার বোনেরা পশ্চিমা ইহুদি – খৃষ্টানদের সেই চালাকি বুঝতে পেরে গেছে!
আশার কথা হলো অনেক বোনও এখন এইসব নোংরা,অশ্লীল ইভেন্ট এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ শুরু করে দিয়েছে!
দোয়া করি তাদের এই প্রতিবাদ যেন আরো তীব্র থেকে তীব্রতর হয়!
সব মিলিয়ে একটি ক্ষীন আলোর রেখা দেখতে পাচ্ছি এ দেশে ইসলামী বিপ্লবের!
দেশে-বিদেশে যত স্বরযন্ত্রই করা হোক না কেনো এ দেশ থেকে ইসলাম নির্মুলের তা খানিক টা সফল হলেও, কখনোই দীর্ঘায়িত হবে না!
ইনশাআল্লাহ একদিন না একদিন এ দেশে ইসলাম কায়েম হবেই,এবং সে দিন অতি নিকটবর্তী!
(কারো কারো চ্যাতনায় লাগতে পারে! এতে লেখক কোনক্রমেই দায়ী নয়)
ইনশাআল্লাহ একদিন না একদিন এ
আরেকটু স্পষ্ট করে বলুন, আপনারা ইসলাম কায়েম হোক সেটা চান না ইসলামী শাসনতন্ত্র কায়েম হোক সেটা চান?
ইসলাম কায়েম হবে মানে? এখন কি
ইসলাম কায়েম হবে মানে? এখন কি দেশে মুস্লিম নাই? আমরা কি ধর্ম পালন করি না ? একটু খোলাসা করে বলেন তো ভাই
আরেক হুজুর আইছে। অনেকদিন
আরেক হুজুর আইছে। অনেকদিন ইস্টিশন ছাগুমুক্ত ছিল। সবাই ইচ্ছেমত বিনোদন নেন।
(No subject)
:খাইছে: :খাইছে: :খাইছে: :খাইছে: :খাইছে: :খাইছে: :খাইছে:
:হাসি: :হাসি: :হাসি: :হাসি: :হাসি: :হাসি: :হাসি: :হাসি:
আইজুদ্দিন এবং মিলি আপু
আইজুদ্দিন এবং মিলি আপু আপনাদের দুই জনের উদ্দেশ্যে বলছি-
কায়েম শব্দের অর্থ প্রতিষ্ঠা।
বর্তমানে আমরা যারা নামায পড়ি তারা শুধুমাত্র নামায টা কে নিজেদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ করে রেখেছি!!
যাকে বলা চলে আংশিক প্রতিষ্ঠা।
আর প্রতিষ্ঠা হলো এমন শব্দ যার আংশিক কোন রুপ হয় না!!
অতএব আপু বুঝতেই পারছেন!!
আর আইজুদ্দিন ভাইয়া ইসলামী শাসনতন্র হলো রাষ্ট্রে ইসলাম কায়েমের চূড়ান্ত রূপ,যার প্রাথমিক রুপ হলো ইসলাম কায়েম!!
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ!
ইসলামী শাসনতন্র হলো রাষ্ট্রে
এবার আমার প্রশ্ন হল, জামাতে ইসলামের দেখানো পথে বাংলাদেশে ইসলামী শাসনতন্ত্র প্রতিষ্ঠা সম্ভব বলে মনে করেন কি না?
জামাত কখনো ইসলামী দল নয়।
জামাত কখনো ইসলামী দল নয়। নামের সাথে ইসলাম থাকলেই ইসলাম ধর্ম ধারণ করা যায় না।
-বৃত্তবন্দী চন্দবিন্দু
কোনদিন
-বৃত্তবন্দী চন্দবিন্দু
কোনদিন এই ট্যাগ টা খাই নাই!!খুব ভালো লাগতেছে ট্যাগ টা খেয়ে।
তবে আমার লেখার মধ্যে মনে হয় না “ছাগু” যাদের ট্যাগ নাম তাদের কোন কথা বলা আছে!!
তবে আপনি কিভাবে বুঝলেন আমি ছাগু গোত্রের??
আশা করি খোলাশা করবেন।
ইস্টিশনবিধি-২ দেখুন। এই ধরনের
ইস্টিশনবিধি-২ দেখুন। এই ধরনের পোস্ট ইস্টিশনবিধি’র সুপ্ষ্ট লংঙন। ইস্টিশনবিধি-২ নীচে কোড করা হল।
আশাকরি এই ব্লগে ধর্ম নিয়ে কোন ধরনের কচকচানী করবেন না। আমাদের কাছে ধর্ম ব্যক্তিগত অনুশীলনের বিষয় মাত্র।
যাশ…শালা!!
কেস খাইয়া গেলাম!
যাশ…শালা!!
কেস খাইয়া গেলাম!
ধর্ম নিয়ে লেখা যাবে না কিন্তু
ধর্ম নিয়ে লেখা যাবে না কিন্তু ধর্মের বিরুদ্ধে কথা বলা যাবে? ধর্মের সমালোচনা করা যাবে?
আমিও মনে করি ধর্ম ব্যক্তিগত অনুশীলনের বিষয়।কিন্তু যারা মানব ধর্মে বিশ্বাস করেন তাদেরও বিষয়টি মাথায় রাখা উচিত।
হুম, এই বিষয়টা মনে হয়য় একটু
হুম, এই বিষয়টা মনে হয়য় একটু স্ববিরোধি। আমার মনে হয়য় এটা এই নীতি একটু মোডিফাই করা যেতে পারে।
কোন নীতি ??
কোন নীতি ??
এই যে ধর্মের কথা প্রচার করা
এই যে ধর্মের কথা প্রচার করা যাবেনা, কিন্তু ধর্মের সমালোচনা করে পোস্ট দেয়া যাবে…।
হুম।
ধর্ম না মানা যেমন নিজের
হুম।
ধর্ম না মানা যেমন নিজের বিষয় ঠিক তেমনি আরেকজনের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেওয়া কোনভাবে কাম্য নয়।
আগেই বলে রাখি আমি জামাতের
আগেই বলে রাখি আমি জামাতের ব্যাপারে কিছুই জানি না!! আর এখানে জামায়াত সংশ্লিষ্ট কোন বিষয়ের অবতারনা করার চেষ্টাও আমি করি নি।
জামাত সম্মন্ধে বলতে গেলে আমি না জানি তাদের গঠনতন্ত্র না জানি তাদের কর্মনীতি!! অতএব এ বিষয়টি নিয়ে কোন মন্তব্য করতে পারছি না।