“
“
একদল পাতার সাথে গল্পে বিভোর ছিলাম,তারা বলে যাচ্ছে কিভাবে জন্ম থেকে নার্সারি জীবন কাটাচ্ছে,কি আনন্দে হাওয়ায় দোল টা খায়, কিভাবে পৃথিবীর সিঙ্ঘভাগ পাতারা বোহেমিয়ান জীবন কাটায়,কেউ কেউ তরকারি হয়,কেউ ঔষধ,কেউ ফুলসজ্জার শোভা বাড়ায়।তারাও ঝরে যাবে কিছুদিন পর,সে নিয়ে তাদের দুঃখ হয় না,কালবৈশাখির কথা তারা জানে,রোজ বুড়ো পাতারা গুনগুনিয়ে কবিতা আবৃত্তি করে শোনায় তাদের,তারা রোজ দেখে কত পাতারা নীরবে ঝরে যায়!কেউ ফিরেও দেখেনা,ওরা জন্ম থেকে শব্দহীন,ওদের একটা জাতীয় শপথ পত্র আছে,ভোরে ঘুম ভাঙ্গলেই হাওয়ায় দুলে দুলে ওরা আবৃত্তি করে-
“আমি ভোরবেলার বর্ষাস্নানে বেঁচে উঠেছিলাম
সন্ধ্যেবেলার কালবৈশাখিতে আবারো ঝরে যাবো।”
আজকাল নিজেকে পত্রদলীয় কেউ মনে হয়,মনে হয় যেকোনও সময় আমিও ঝরে যাবো,তবু মনে হয় কোনদিন হয়তো বর্ষার ঝড়ে পাখি হয়ে উড়ে আসবো আবারো,রাতজাগা যুদ্ধের গান শুনাবো,জানলার পাশে গিটারটা ঠিকই বেজে উঠবে!বিছানায় আমার মৃত দেহের পাশে শুয়ে শুয়ে গান শুনে যাবে মরে যাওয়া আরেকটি হলুদ পাতা।
সে চিৎকার করে উঠবে আমার মৃত দেহের সাথে “পৃথিবীর সকল পাতাদের পাখি করে দাও,নইলে অভয়ারণ্য দাও,পাতাদের অভয়ারণ্য চাই।
ছবিঃ গুগল
“পৃথিবীর সকল পাতাদের পাখি করে
“পৃথিবীর সকল পাতাদের পাখি করে দাও,নইলে অভয়ারণ্য দাও,পাতাদের অভয়ারণ্য চাই।
হা হা ভালো বলেছেন আকাশ
হা হা ভালো বলেছেন আকাশ :ভেংচি:
উনি তো কিছুই নিজ থেকে বলেন
উনি তো কিছুই নিজ থেকে বলেন নাই। আপনার লেখা থেকেই কোট করে দিয়েছেন। :মানেকি:
(No subject)
😀
আমি উনার নিচের লেখাটা পড়ে
😛 আমি উনার নিচের লেখাটা পড়ে মন্তব্য করে বসছি 😀 আমি মোবাইলে ছিলাম,সব লেখা এক সাথে পাঞ্চ হয়ে যায় 😛
(No subject)
:হাসি: :হাসি: :হাসি:
(No subject)
:আমারকুনোদোষনাই: :আমারকুনোদোষনাই: :কেউরেকইসনা: :ভেংচি:
(No subject)
😀
আকাশ সাহেব এই কাজে ওস্তাদ!
আকাশ সাহেব এই কাজে ওস্তাদ!
ভালো লেগেছে!
ভালো লেগেছে!
:গোলাপ:
ধন্যবাদ ধ্রুব।
ধন্যবাদ ধ্রুব।
লেখাটা কোন সেন্সে লিখেছেন,
লেখাটা কোন সেন্সে লিখেছেন, সেটা ঠিক বুঝতে পারলাম না!
(No subject)
:গোলাপ: :গোলাপ: