এতোটুকু তারে হাতে পেয়েছিনু সোনার মতোন মুখ,
স্ক্রীন পেপার উঠে গেল বলে কেঁদে ভাসাইতাম বুক।
এখানে ওখানে ঘুরিয়া ফিরিয়া ভেবে হইতাম সারা,
সারা হাত ভরি এতো সোনা মোর ছড়াইয়া দিলো কারা!
সোনালী ঊষার সোনামুখ তার আমার পকেটে ভরি
ভাব লইয়া ছুটে যাইতাম শহরের-পথ ধরি।
পকেটে লইবার কালে ফিরে ফিরে তারে দেখে লইতাম কত
এ কথা লইয়া বন্ধু-গণ মোরে তামাশা করিত শত।
এমনি করিয়া জানিনা কখন জীবনের সাথে মিশে
ছোট-খাট তার স্ক্রীনের মাঝে হারা হয়ে গেনু দিশে।
এতোটুকু তারে হাতে পেয়েছিনু সোনার মতোন মুখ,
স্ক্রীন পেপার উঠে গেল বলে কেঁদে ভাসাইতাম বুক।
এখানে ওখানে ঘুরিয়া ফিরিয়া ভেবে হইতাম সারা,
সারা হাত ভরি এতো সোনা মোর ছড়াইয়া দিলো কারা!
সোনালী ঊষার সোনামুখ তার আমার পকেটে ভরি
ভাব লইয়া ছুটে যাইতাম শহরের-পথ ধরি।
পকেটে লইবার কালে ফিরে ফিরে তারে দেখে লইতাম কত
এ কথা লইয়া বন্ধু-গণ মোরে তামাশা করিত শত।
এমনি করিয়া জানিনা কখন জীবনের সাথে মিশে
ছোট-খাট তার স্ক্রীনের মাঝে হারা হয়ে গেনু দিশে।
বাট্যারী লো হইবার কালে কহিত ধরিয়া পা
“কারেন্ট আসিলে জলদি করিয়া লাগাইয়ো চার্জারটা”
হেসো না-হেসো না বন্ধু, নতুন কভার পেয়ে,
মুঠোফোন যে আমার কত খুশি হতো দেখিতিস যদি চেয়ে!
রিংটোন বাজিয়ে কহিত হাসিয়া, “এতদিন পরে দিলে,
ময়লা জমে জমে আমি যে হেথায় কেঁদে মরি আঁখিজলে।”
হাত জোর করে দোয়া মাঙ্গ্ বন্ধু, “আয় খোদা দয়াময়,
আমার মুঠোফোনের তরেতে যেন গো হায়াত নসিব হয়।”
মজা পেলাম আবার এক ই সাথে
মজা পেলাম আবার এক ই সাথে কষ্টও পেলাম পল্লীকবির লেখার বিকৃতিতে
একমত।তবে মজার চেয়ে কষ্ট পেলাম
একমত।তবে মজার চেয়ে কষ্ট পেলাম বেশি।
যে যেভাবে নেন
যে যেভাবে নেন :মানেকি:
মাইনাস ,মাইমাস———- এত
মাইনাস ,মাইমাস———- এত সুন্দর কবিতাকে বিকৃত কর :মাথাঠুকি: ার জন্য
আহা কবিতা বিকৃত হল কোথায়?
আহা কবিতা বিকৃত হল কোথায়? বলাই তো আছে এটা প্যারোডী :ভাবতেছি:
দারুণ ক্রিয়েটিভ লাগলো আপনার
দারুণ ক্রিয়েটিভ লাগলো আপনার কাজ!
আপনার কাছে দারুন লাগছে?
আপনার কাছে দারুন লাগছে?
মজা পেয়েছেন এতেই আমি ধন্য
মজা পেয়েছেন এতেই আমি ধন্য
হায়রে বাঙ্গালী!
আমরা যেই
হায়রে বাঙ্গালী!
আমরা যেই কবিতাটা পড়ে কেঁদে বুক ভাসিয়ে ফেলতাম সেটাকে আপনি বিকৃত করলেন?
কবিতার মূল ভাবার্থ বুঝে কোন সুস্থ মস্তিষ্কের ছেলে এমন করে কবিতাটি বিকৃত করতে পারেনা।
(-)মাইনাস দিলাম।
কিছু বলার নেই
কিছু বলার নেই