মৃত্যুর পর আর কিছুই নেই বলে মনে করেন বিশ্বখ্যাত তাত্তি্বক পদার্থবিদ স্টিফেন হকিং। তিনি বলেছেন, স্বর্গ-নরকের ধারণা অলীক কল্পনামাত্র। মানুষের মস্তিষ্ক পুরোপুরি নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়লে মৃত্যু তাকে গ্রাস করে। এরপর আর কোনো কিছুই উপলব্ধি করার সামর্থ্য থাকে না মানবসত্তার। যুক্তরাজ্যের গার্ডিয়ান পত্রিকাকে সম্প্রতি দেওয়া এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে হকিং এ কথা বলেন।
মৃত্যু নিয়ে মানুষকে অযথা আতঙ্কিত না হওয়ার পরামর্শ দিয়ে স্টিফেন হকিং জীবনকে উপভোগ করার তাগিদ দিয়েছেন। তাঁর দাবি, মানব-মস্তিষ্ক একটি কম্পিউটারের মতো কাজ করে। এর বিভিন্ন অংশ কার্যকারিতা হারানোর একপর্যায়ে পুরোপুরি অচল হয়ে পড়ে। ওই অবস্থাকেই ‘মৃত্যু’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। একটি অচল কম্পিটারের জন্য যেমন বেহেশত বা দোজখ বলে কিছু নেই, তেমনি মৃত মানুষের ক্ষেত্রেও বিষয়টি একই।
এর আগে গত বছর তাত্তি্বক এই পদার্থবিদের লেখা ‘দ্য গ্র্যান্ড ডিজাইন’ বইয়ে দাবি করা হয়, মহাবিশ্বের অস্তিত্ব ব্যাখ্যার জন্য ঈশ্বর-ধারণার কোনো প্রয়োজন নেই। মহাজগতের সৃষ্টিকর্তা ঈশ্বর_ধর্মীয় এমন বিশ্বাসের বিপরীতে হকিং ঈশ্বরকে একটি মানবকল্পিত রূপক হিসেবে বর্ণনা করেন। তাঁর ওই বক্তব্যে ধর্মীয় নেতারা ক্ষুব্ধ হন। ব্রিটেনের ইহুদি ধর্মাবলম্বীদের প্রধান ধর্মগুরু লর্ড স্যাকস সমালোচনা করে বলেন, স্টিফেন হকিং ভ্রান্ত যুক্তি দিচ্ছেন।
মাত্র ২১ বছরে জটিল মোটর নিউরন ডিজিজে আক্রান্ত হন হকিং। ধীরে ধীরে তাঁর শরীরের সব অঙ্গ অচল হয়ে পড়ে। বর্তমানে ৬৯ বছর বয়সী এই পদার্থবিদের কেবল মস্তিষ্ক সচল রয়েছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে তাঁর শারীরিক অবস্থার আরো অবনতি ঘটে। মৃত্যুর দ্বারপ্রান্তে পেঁৗছে গেলেও তিনি এখনো জ্যোতিঃপদার্থবিদ্যা সম্পর্কিত বিস্ময়কর সব তত্ত্ব জানাচ্ছেন বিশ্ববাসীকে। গত রবিবারের সাক্ষাৎকারে তিনি জানান, মৃত্যুভীতি মোটেও তাঁকে গ্রাস করেনি। উল্টো জীবনকে তিনি আগের চেয়ে আরো বেশি উপভোগ করছেন।
হকিং বলেন, ‘আমি ৪৯ বছর ধরে যেকোনো মুহূর্তে মারা যাওয়ার আশঙ্কা বয়ে নিয়ে চলেছি। মৃত্যু নিয়ে আমার কোনো ভয় নেই, কিন্তু আবার দ্রুত মরে যাওয়ার তাড়াও অনুভব করছি না। এমন অনেক কাজ আছে, যেগুলো আমি মরার আগে সারতে চাই।’ মৃত্যুর পরে কোনো জগৎ নেই দাবি করে তিনি বলেন, মানুষ অযথাই মৃত্যুর পরের নিকষ কালো একটি জগতের কল্পকথা মনের মধ্যে স্থান দেয়। মৃত্যুপরবর্তী জীবনের ধারণার আদতেই কোনো ভিত্তি নেই।
জীবদ্দশায় মানুষের কী করা উচিত_এমন প্রশ্নের জবাবে স্টিফেন হকিং বলেন, ‘নিজের কাজের সর্বোচ্চ গুণগত মান নিশ্চিত করাই আমাদের লক্ষ্য হওয়া প্রয়োজন।’ বিজ্ঞানের সবচেয়ে সুন্দর দিক কী_এর জবাবে তিনি বলেন, ‘বিজ্ঞান যখন প্রচলিত ধারার একটি ব্যাখ্যা দাঁড় করায় অথবা বিভিন্ন পর্যবেক্ষণের মধ্যে সমন্বয়সূত্র বের করতে সক্ষম হয়, তখনই এর সৌন্দর্য প্রকাশিত হয়। পদার্থবিদ্যার মৌলিক সূত্রগুলো পর্যবেক্ষণ করলেই এ সৌন্দর্য উপলব্ধি করা সম্ভব।’
স্টিফেন হকিং বলেন, ‘মহাবিশ্বের সব কিছু বিজ্ঞানের সূত্র দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। আবার বিজ্ঞানের মাধ্যমেই আমরা জেনেছি, বিমূর্ততার মধ্যে থেকে সব সূত্রের সমাধান করা সম্ভব নয়।’ বিশ্ব সৃষ্টির পেছনে ঈশ্বরের ভূমিকা থাকার ধারণা আবারও নাকচ করে হকিং বলেন, ‘বিজ্ঞান মনে করে, শূন্য থেকে একের পর এক মহাবিশ্বের উদ্ভব হবে। এর কোনো একটিতে আমাদের অবস্থান একটি কাকতালীয় ঘটনামাত্র।
[সংকলিত]
(No subject)
:ভাবতেছি: :ভাবতেছি: :ভাবতেছি:
হুম জার যা বিশ্বাস
হুম জার যা বিশ্বাস
এই লোকটার চিন্তা-ভাবনা একটু
এই লোকটার চিন্তা-ভাবনা একটু বেশি রকমের সহজ-সরল। একবার থিউরী দেন মানুষের ভীনগ্রহে পালিয়ে যাওয়া ছাড়া উপায় নাই। আরেকবার বলেন পৃথিবী এলিয়েন দিয়ে ভরে গেছে।
======================================================================
হাঃ হাঃ হাঃ।কথা
হাঃ হাঃ হাঃ।কথা রাইট।
আমেরিকার একটি জ্ঞান পরিমাপক দল বলেছেন বর্তমান পৃথিবীতে সর্বোচ্চ জ্ঞানী হচ্ছেন স্টিফেন হকিং।
আমার মতে হকিং হচ্ছে ৩য় নম্বর জ্ঞানী।প্রথম যিনি তিনি হলেন আমাদের হুমায়ুন আহমেদ স্যার।
আর হুমায়ুন স্যার কি বলেছে তাতো অবশ্যই সবাই জানেন।
তিনি বলেছিলেন,”সব কিছুরই একটা ধর্ম আছে,এই যে ধর বিজ্ঞানের ও একটা ধর্ম আছে।”
২য় স্থান অধিকার করেছেন কে?
২য় স্থান অধিকার করেছেন কে? আপনি নিশ্চয়ই???
দৈনিক মজিদকন্ঠ, ফর ইউর কাইন্ড
দৈনিক মজিদকন্ঠ, ফর ইউর কাইন্ড ইনফরমেশন। ধর্ম মানে যা ধারণ করে মানুষ, বিজ্ঞানের ধর্ম বিশেষ জ্ঞান ধারণ করা। কোন আসমানী কিতাব ধারণ করা নয়।
হকিংয়ের জ্ঞান-বুদ্ধি নিয়ে
হকিংয়ের জ্ঞান-বুদ্ধি নিয়ে প্রশ্ন তোলার মত মহা জ্ঞানি ব্লগের কোনায় কেন পড়ে আছে জানি না। মহাকাশ নিয়া একটা ত্যানা তো অন্তত প্যাচাতে পারে!হকিংকে ভুল প্রমাণের মত জ্ঞান নিয়া কি ফালায় এখানে?
বা*ফালায় বা* ত্যানা কম
বা*ফালায় বা* ত্যানা কম প্যাচান।আপনের হকিংয়েরে কনতো হুমায়ুনের মতন একটা সাজানো গোছানো লিখা লেইখা দিতে।যদি পারে তাইলে নিজেই নিজের ইয়া কর্তন করুম প্রমিজ।
হুমায়ূন আহমেদ? আপনে পাগল না
হুমায়ূন আহমেদ? আপনে পাগল না ছাগল? হকিং কি ফিকশন লেখক? হকিংয়ের ভুল ধরতে আসছে কোথাকার কোন হরিদাস!
আমি কি মন্তব্য করছিলাম
আমি কি মন্তব্য করছিলাম প্রথমটা দ্যাখেন।আর আপনি কুন কথা কৈতাছেন?
প্রথম মন্তব্যটা এর জন্যই করেছি আমি স্টিফেন হকিংয়ের ধর্ম নিয়া কুন কথাই বিশ্বাস করিনা।
আর আপনে কি ত্যানাটাই না প্যাচাইতাছেন!
পাছা চুলকানি।
মহাজ্ঞানী নিউটনেরই সূত্র যদি
মহাজ্ঞানী নিউটনেরই সূত্র যদি ভুল বের করতে পারে,এরিস্টটলের সূত্র যদি ভুল বের করতে পারে তাইলে স্টিফেন হকিং কুন বাল যে হেতেইনের ভুল ধরা যাইতনা?
একদিন সময় আসবে স্টিফেনের অনেক আবিষ্কার তখন ভুল প্রমাণিত হবে।
আপনাকে মনে হয় সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাসী নও কিন্তু স্টিফেনে যেরকম বিশ্বাসী তাতে মনে হয় স্টিফেন্রেই আপনে প্রভূ মাইনাহেলছেন।
তা আপ্নেরে স্টিফেনের গোলাম কৈলে কেমন হয়?
হকিংয়ের ভুল ধইরা দেখাইয়া
হকিংয়ের ভুল ধইরা দেখাইয়া নিজেরে প্রমাণ করেন। হকিং যদি নিউটনের সূত্রে অসম্পূর্ণতা ধরতে পারে, আপনে হকিংয়ের থউরির ভুল ধইরা দেখান। তারপর বাল পাকনাকি দেখাইয়েন। এরিস্টটলের যুগে বিজ্ঞান ছিল গবেষণা ছাড়া স্রেফ দর্শন! আপনার মত আবাল সেটা বুঝবে না। তাই এরিস্টটলের সব খিউরি আধুনিক বিজ্ঞানে বাতিল হয়ে গেছে।
এই হচ্ছে বিশ্বাসীদের মত কথা। এই বিদ্যা নিয়া হকিংকে ভুলি প্রমাণ করতে আসছে! :হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে:
কোন হালায় কইছে? আপনার মত আবালই এইসব ভাবে।
একদিন সময় আসবে স্টিফেনের অনেক
সে নিজেই নিজেরে বহুবার ভূল প্রমাণ করছে। সুতরাং ইহা আগামীতে হইতে পারে এমন পূর্বাভাস দেওয়ার কিছুই নাই।
কই হকিংস আর কই স্যার হুমায়ুন
কই হকিংস আর কই স্যার হুমায়ুন আহমেদ!!! দুই জগতের দুই মানুষের মাঝে তুলনা আনার মাইনে কি? কার সাথে কার তুলনা দিতে হয় এইডাও বুঝি এন্টেনায় আসে না!!!
হালায় বালপাকনামি করতে
হালায় বালপাকনামি করতে আইছে।
পাছা চুলকানি।
জামাইত্তার মত যত্ত গাঁজাখুরি কথা কৈতাছেন।আপনেরে এজন্যি আমি জামাত ডাকুম।
আপনে কি আমারে এরিস্টটলের সম্বন্ধে শিখাইতে চান?
আমারে আপনে গবেষনা করার জন্যি বৈজ্ঞানিক যন্ত্রপাতি পাঠাইয়া দেন।
আমি গবেষনা কৈরা দেখুম আপনার আর স্টিফেনের বালের তফাত্।
স্টিফেন হকিং কোন চ্যাটের বাল যে তার থিউরি কোন দিন ভুল প্রমাণ হৈবনা?
একঘেইরামি কথা বার্তা বাল বাল লাগে।অতএব,চুপ কৈরা পাছা চুলকান।
যত্তসব বালঅলা পুলাপাইন।আমার মন্তব্যে আপনে কেন প্রতিমন্তব্য চু*তে আইছেন?
আমি হুমায়ুনরে ভালোবাসি তাই তারে স্টিফেনের থেইকা বড় বানাইছি এতে আপনের চ্যাটে তো লাগার কথা না।নাকি চ্যাট যার যার খাড়ায় সবার?
এক কমেন্ট কয় জায়গায়
এক কমেন্ট কয় জায়গায় ল্যাদায়ইছত চাইয়া দেখ! কি বলদ! কয় হুমায়ূনরে ভালবাচি তাই হকিংকে তার চাইতে বড় বানাইছি! এইরকম ছাগলামী কমেন্ট এই পোস্টে দেখুন কল্পনাও করি না।
সুষুপ্ত পাঠক..
সুষুপ্ত পাঠক.. :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ:
তার যে রুগ হইছে তার ঔষধঃ এখনো
তার যে রুগ হইছে তার ঔষধঃ এখনো কোন বিজ্ঞানী আবিষ্কার করতে পারল না!! এইরকম পাগল বিজ্ঞানীরা আরো কত পাগলের পলব বকবে!
করিম বস, আপনে আজ থেকে
করিম বস, আপনে আজ থেকে বিজ্ঞানের আবিস্কারের সমস্ত ঔষধ পরিত্যাগ করবেন। আধুনিক বিজ্ঞান সম্পর্কে আপনার কোন ধারনাই নেই। আপনি বালসুলভ কথা বলছেন।
আপসুস… হকিংরে ২৫% ডিসকাউন্ট
আপসুস… হকিংরে ২৫% ডিসকাউন্ট দিয়া ইবনে সিনায় ভর্তি করায় দেন না ক্যারে !!!
বিজ্ঞানের আলটিমেট গোল হওয়া
বিজ্ঞানের আলটিমেট গোল হওয়া উচিত — “মানুষের অমরত্ব নিশ্চিত করা’ অথবা ‘মৃত্যুর পর আসলেই কিছু আছে কিনা সেটা খুজে বের করা’!
‘
মৃত্যুর পর আসলেই কিছু আছে
‘
পরকাল আছে কিনা তার সবচেয়ে বড় প্রমাণ মিশরোরর পিড়ামিড! পরকাল এখন যাদুঘরে! :মাথাঠুকি:
বাস্তবতা মেনে নিতে দোষের কি?
বাস্তবতা মেনে নিতে দোষের কি? মৃত্যুর পরে কি আছে না আছে সেটা পাঁচ হাজার বছর ধরে মানবজাতিকে গেলানো একটা বিশ্বাস মাত্র।
মৃত্যুর পরে কি আছে না আছে
:তালিয়া: :তালিয়া: :তালিয়া:
এখানে সবার আলোচনা দেখে
এখানে সবার আলোচনা দেখে উপলব্দি করলাম পুরো পৃথিবীটা চলতেছে ধর্মের উপর ভিত্তি করে। বিজ্ঞান কোন ধরনের বালছাল জাতীয় কিছু। অথচ পুরো পৃথিবীর মানুষ প্রতিটা মুহুর্ত বিজ্ঞানের উপর ভিত্তি করেই চলছে।
পুরাই স্পীকার হয়ে গেলাম।
মজিদ, হকিংয়ের দুই একটা বইয়ের
মজিদ, হকিংয়ের দুই একটা বইয়ের নাম ক’ন তো দেখি। গুগলাইলেই পাবেন জানি। তাঁর কোন বইয়ের কোন বিষয়ে আপনি দ্বিমত পোষণ করার পর হকিংরে আপনার চ্যাটের পাকনা বাল মনে হইলো, সেটা একটু বলুন। বিশ্লেষণ ধর্মী একটা মন্তব্য আশা করছি। অযথা ল্যাদাবেন না।
(No subject)
:হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে:
হকিং কে? সে কি আল্লামা শফি।
হকিং কে? সে কি আল্লামা শফি। শফি বলতে পারে সৃষ্টি রহস্য। সে জানে পৃথিবী কিয়ামত হবে। বিচার হবে হাশরের ময়দানে। সেখানে কিনা হকিং বলে বিগব্যাং! বলে মারার পরে কিছু নাই!যে দেশে কোটি কোটি শফি-মফির ভক্ত থাকে সে দেশে হকিং ভ্রান্ত না তো কি শফি ভ্রান্ত হবে?
(No subject)
:থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ:
শফির…………………….
শফির………………………………আমি। [মডারেটেড]
হকিংয়ের থেইকা শফিরেও আমার জ্ঞানী মুনে হয় তাতে আপ্নের কি?
শফির
শফির মা………………………………চি। [মডারেটেড]
হকিংয়ের শফিরে বেশি জ্ঞানী মনে করলেও আমার কিছু যায় আসে না। তবে হকিং ভুয়া এইটা তার বই থিকা কোট করে নিজে ব্যাখ্যা করে দেখাতে হবে। একজন মহান বিজ্ঞানীরে নিয়া আবালের মত কথা বলা যাবে না। অন্তত প্রমাণ ছাড়া। আপনার হেডেম দেখতে চাই।
মজিদ ভাই দেখি পুরাই রক্স।
মজিদ ভাই দেখি পুরাই রক্স। হকিং এর একটা তত্ত্ব ভুল প্রমান করে দেখান যদি আপনার গিলুতে থাকে। ধর্ম বাতিলের পর্যায়ে এখন। বিজ্ঞান ছাড়া একটা সেকেন্ড আমরা অচল।
মজিদ ভাই কি মতিকন্ঠের মতো
মজিদ ভাই কি মতিকন্ঠের মতো স্যাটায়ার শুরু করছেন নাকি? :হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে:
আর ভাষাটা একটু সংযত করলে ভালো হয়। এসব কি?
(No subject)
😀
মজিদ ভাই পরকালে হুর-পরীর আশায়
মজিদ ভাই পরকালে হুর-পরীর আশায় আছে। হকিং এর মত অটিস্টিক মানুষ সেই আশার গুড়ে বালি চিটাইছে দেইখা একটু মাথা গরম হইছে।