আমার ভাগনী ইদানিং পড়াশুনায় যথেষ্ট ফাঁকি দিচ্ছে। সে এখন রাত জেগে টিভি দেখে, স্কুল অনিয়মিত যায়। এক কথায় সেযে একটা ছাত্রী সেটার কোন বহিঃপ্রকাশ নেই। বাড়ীতে ফোন করলাম, তাকে একটু গালিগালাজ করবো ভেবেছিলাম (যদিও সেটা আমি কখনোই পারিনা)। তো ভাগনী হঠাৎ আমার কাছে বায়না ধরলো তাকে এসএসসির প্রশ্ন দিতে হবে!!!!!! 😮 😮 কারণ সে জানে আমি সারাদিন ফেসবুক চালাই, শহরে থাকি। আমি চাইলেই প্রশ্ন দিতে পারবো। প্রশ্ন করলাম পড়াশুনা ছাড়া পাস করার ভূত মাথায় কি করে চাপলো?? >:( উত্তরে যা বললো শুনেতো আমি নির্বাক। জেএসসির সময় ওর থেকে অনেক খারাপ খারাপ ছাত্রী অনেক ভালো রেজাল্ট করেছে। যারা স্কুল পরীক্ষায় ফেল করতো, ক্লাসে পড়ায় পারতো না তারা এ+ (এ প্লাস) পেয়েছে। আর যারা পড়তে পড়তে চোখে চশমা লাগিয়ে ফেললো তারা স্বাভাবিক রেজাল্ট করেছে। কথা এড়িয়ে যাবার জন্য বললাম, হয়তো ওরা নিজেদের শুধরাতে ভাল করে পড়াশুনা শুরু করেছে। কিন্তু ভাগনী তিব্র প্রতিবাদ করে যা বললো তাতে বুঝলাম, ওদের কারো মামা, বাবা, চাচা, ভাই ইত্যাদি বিভিন্ন যায়গা থেকে, ফেসবুক থেকে প্রশ্ন এনে দিয়েছে। যা দেখে ওরা সবচেয়ে খারাপ ছাত্রী হয়েও সবচেয়ে ভাল ছাত্রীর মত রেজাল্ট করলো।
ভাগনী বললো তাহলে আর কষ্ট করে পড়াশুনা করে লাভ কি?? পরীক্ষার আগে তুমি প্রশ্ন এনে দিবে আর আমি পরীক্ষা দিবো।
এখন আমি আমার ভাগনীকে কি জবাব দিবো? ওর মনের মধ্যে এই প্রশ্ন পত্র ফাঁসের যে বিরুপ প্রভাবটা পরেছে এটা থেকে ওকে কি করে আমি বের করে আনবো??আমায় একটু পরামর্শ দিয়ে কউ সাহায্য করবেন??
জানা নেই। তবে একবার একটি ভুয়া
জানা নেই। তবে একবার একটি ভুয়া প্রশ্ন দিয়ে আপনার ভাগ্নিকে এই পথ থেকে ফেরাতে চেষ্টা করে দেখতে পারেন।
হি হি হি
হি হি হি 😀
শিক্ষা ক্ষেত্রে দূরনিতির জরিপ
শিক্ষা ক্ষেত্রে দূরনিতির জরিপ করলে বাংলাদেশ মনে হয় চ্যাম্পিয়ন হইতো!
(No subject)
:মাথানষ্ট:
তাকে বলুন যে তার ভালো
তাকে বলুন যে তার ভালো রেজাল্টের দরকার নেই। সে মনযোগ দিয়ে পড়াশুনা করে যে রেজাল্ট করবে তাতেই আপনারা খুশি।
এটা ছাড়া তো ভদ্রস্থ কোন
এটা ছাড়া তো ভদ্রস্থ কোন পরামর্শ খুঁজে পাচ্ছি না। :মাথাঠুকি:
(No subject)
:মাথাঠুকি: :মাথাঠুকি:
বড় চিন্তার বিষয় !!!
বড় চিন্তার বিষয় !!!
:bum: :bum: :bum: