“মোর ভাবনারে কী হাওয়ায় মাতালো,
দোলে মন দোলে অকারণ হরষে।
হৃদয় গগনে সজল ঘন নবীন মেঘে
রসের ধারা বরষে॥
তাহারে দেখি না যে দেখি না,
শুধু মনে মনে ক্ষণে ক্ষণে ওই শোনা যায়
বাজে অলখিত তারি চরণে
রুনুরুনু রুনুরুনু নূপুরধ্বনি॥
গোপন স্বপনে ছাইল
“মোর ভাবনারে কী হাওয়ায় মাতালো,
দোলে মন দোলে অকারণ হরষে।
হৃদয় গগনে সজল ঘন নবীন মেঘে
রসের ধারা বরষে॥
তাহারে দেখি না যে দেখি না,
শুধু মনে মনে ক্ষণে ক্ষণে ওই শোনা যায়
বাজে অলখিত তারি চরণে
রুনুরুনু রুনুরুনু নূপুরধ্বনি॥
গোপন স্বপনে ছাইল
অপরশ আঁচলের নব নীলিমা।
উড়ে যায় বাদলের এই বাতাসে
তার ছায়াময় এলো কেশ আকাশে।
সে যে মন মোর দিল আকুলি
জল-ভেজা কেতকীর দূর সুবাসে॥”
আজ সারাদিন রবিন্দ্রনাথের জন্মদিন ।
মহামানবরা ক্ষনিকের জন্যই আসে । তাদের সেই ক্ষনিকের অর্জন পৃথিবী অনন্তকাল ধরে ব্যায় করেও এতটুকু কমাতে পারে না । তাই ত তারা মহাকালের বুকেও অমর হয়ে থাকে । তাদের যৌবন অমর । তাই ত চিরতরুণ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বেঁচে আছেন বাংলা সাহিত্য ও সংস্কৃতিতে । রবীন্দ্রনাথ আছেন রবীন্দ্রসংগীতে , রবীন্দ্রনাথ আছেন কবিতায় , রবীন্দ্রনাথ আছেন শান্তিনিকেতনে , আছেন রবীন্দ্রভারতীতে , রবীন্দ্রনাথ চিরকাল থাকবেন তার অসংখ্য ছোটগল্পে ।
রবীন্দ্রনাথ বাঙ্গালীর প্রাণ । অবশ্য যারা নিজেকে বাঙ্গালী হিসেবে পরিচয় দিতে লজ্জাবোধ করে তাদের নয় , যারা বাঙ্গালি হিসেবে পরিচয় দিতে গর্ববোধ করে তাদের ।
যারা রবীন্দ্রসংগীতে বিরক্ত তারা অবশ্যয়ই প্রকৃতির এক বড় দান থেকে বঞ্চিত । নিজেকে ঠকিও না কেও । রবীন্দ্রনাথের গান কবিতা আর ছোটগল্প থেকে নিজেকে সমৃদ্ধ করো । বাঙ্গালির অস্থিত্বের সাথে রবীন্দ্রনাথ জরিত । যতদিন রবীন্দ্রনাথের গান বেঁচে থাকবে ততদিন বাংলা ভাষা সাহিত্য ও সংস্কৃতি বেঁচে থাকবে । রবীন্দ্রনাথ অমর হও । শুভ জন্মদিন হে মহাপ্রাণ ।
হুম বুজলাম
হুম বুজলাম
কি বুঝলেন?
কি বুঝলেন? 😀
উনি সবসময়ই এরকম বুঝে থাকেন ।
উনি সবসময়ই এরকম বুঝে থাকেন ।
আজ সারাদিন রবিন্দ্রনাথের
কারো জন্মদিন কি অর্ধদিবস জুড়ে হয় নাকি? :মানেকি:
দ্যাটস নট মোর দ্যান আ টাইটেল
দ্যাটস নট মোর দ্যান আ টাইটেল !