একটি অদ্ভুত পথের মাঝে আমি দারিয়ে … ঠিক ইট পাথরের না , বা সুরকিরও না … পিচও বলা যাচ্ছে না … কাদার উপর মাটির স্তরন পরলে যেমনটা হয় , সেরকম …… স্বাভাবিকভাবেই আমি একটু বিপর্যস্ত … কারন আমি পা নারাতে পারছি না …
আমার সামনে বনের মতন একটা যায়গা … গাছ গুলো ঠিক সবুজ নয় … কেমন জানি টিয়ে কালারের পাতা … কাণ্ড গুলো প্রকাণ্ড … তখন মধ্য দুপুর … কিন্তু বনের ভিতরকার যায়গাটা অন্ধকার , বেশ অন্ধকার … দিনের বেলা অন্ধকার , সাধারণত দেখতে পাওয়া যায় না … ভয় লাগার মতন পরিবেশ …
একটি অদ্ভুত পথের মাঝে আমি দারিয়ে … ঠিক ইট পাথরের না , বা সুরকিরও না … পিচও বলা যাচ্ছে না … কাদার উপর মাটির স্তরন পরলে যেমনটা হয় , সেরকম …… স্বাভাবিকভাবেই আমি একটু বিপর্যস্ত … কারন আমি পা নারাতে পারছি না …
আমার সামনে বনের মতন একটা যায়গা … গাছ গুলো ঠিক সবুজ নয় … কেমন জানি টিয়ে কালারের পাতা … কাণ্ড গুলো প্রকাণ্ড … তখন মধ্য দুপুর … কিন্তু বনের ভিতরকার যায়গাটা অন্ধকার , বেশ অন্ধকার … দিনের বেলা অন্ধকার , সাধারণত দেখতে পাওয়া যায় না … ভয় লাগার মতন পরিবেশ …
অনেক চেষ্টার পর পা চালালাম … বনের ভিতরে ঢুকতে হবে … চমৎকার কিছু শব্দ ভেসে আসছে … সুরের তালে তালে … যেন গাছগুলো তার পাতার সাহায্যে এই সুরের খেলা সৃষ্টি করেছে … যেন বলার চেষ্টা করছে “” আমরা বৃক্ষরা বারবার আমাদের যৌবন ফিরে পাই । প্রুতি বসন্তে নতুন পাতা আসে আমাদের গায়ে, কিন্তু তোমাদের মানুষের যৌবন আসে একবার । কিন্তু তাতে তোমাদের অহংকার কমে না । বিধাতা নির্ধারণ না করে দিলে কেউ তোমাদের সৃষ্টির সেরা জীব বলত না , তোমরা নিজেরাও না … “””
আমি আর মনোযোগ দিতে পারলাম না … আমার পা আবার আটকে গেছে … পা চালানর চেষ্টায় ব্যাস্ত হয়ে পরি … মধ্য দুপুরের তেজ যেন হটাতেই কমে যাচ্ছে …
ওরাতো জানেনা মানুষ চিরযৌবনা।
ওরাতো জানেনা মানুষ চিরযৌবনা। তাই এইসব ভাবে।
হূম
হূম