মাসব্যাপী অমর একুশে গ্রন্থমেলা শেষ। এবার শুরু হয়েছে হরতাল মেলা। এ মেলা মাসব্যাপী কি না তা এখনো বলা যাচ্ছে না, তবে আর দুটি দিন হরতাল হলেই একে সপ্তাহব্যাপী মেলা বলা যাবে। এক যুদ্ধাপরাধীকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়ায় জামায়াতে ইসলামী রবি ও সোমবার হরতাল ডেকেছে। জামায়াত হরতাল ডাকবে, নাশকতা চালাবে আর বিএনপি বসে বসে অ্যাংরি বার্ডস খেলবে তা হয় নাকি? কেউ হরতাল দেবে, কেউ দেবে না, তা হবে না, তা হবে না। তাই বিএনপি মঙ্গলবার হরতাল ডেকেছে। এ সপ্তাহে আর বাকি আছে মাত্র দুটি দিন। এই দুই দিন কেউ হরতাল দিলেই সপ্তাহব্যাপী হরতালের বিরল ঘটনা ঘটবে। রচিত হবে এক অনন্য হরতালগাথা। হরতালপ্রেমীদের জন্য তাই এ এক সুবর্ণ সুযোগ। ‘হরতাল প্রতিদিন’ অথবা ‘বাদ যাবে না একটি দিনও’ টাইপ স্লোগানে উদ্বুদ্ধ হয়ে বুধ আর বৃহস্পতিবারেও হরতাল দিয়ে জনগণকে বাধিত করার এই সুযোগ সব সময় পাওয়া যায় না। আছেন কোনো ভাই? থাকলে জায়গায় বসে হরতাল দিন। অনেকেই হরতালকে রাজনীতির ক্ষতিকর দিক হিসেবে চিহ্নিত করে থাকেন। হরতালের কারণে দোকান, বন্দর, অর্থনৈতিক লেনদেন বন্ধ থাকে বলে অনেকে হরতাল হলেই ‘হরতাল নিষিদ্ধ করো’ টাইপ স্ট্যাটাস দেন। কিন্তু সরকারের একটু উদ্যোগ, একটু কর্মতৎপরতাই পারে হরতালের মাধ্যমে দেশের জন্য অর্থনৈতিক সচ্ছলতা বয়ে আনতে। হরতাল দিতে হলে সরকারকে একটা নির্দিষ্ট অঙ্কের টাকা কর দিতে হবে—এমন নিয়ম করলে হরতাল থেকে প্রচুর রাজস্ব আয় করতে পারে সরকার। সুষ্ঠুভাবে এই কার্যক্রম পরিচালনার জন্য প্রয়োজনে স্থাপন করা যেতে পারে হরতালবিষয়ক মন্ত্রণালয়। হরতালকারীকে প্রথমেই ‘হরতাল আবেদনপত্র’ পূরণ করে ব্যাংক ড্রাফটের কপিসহ মন্ত্রণালয়ে জমা দিতে হবে। আবেদন করা হরতালকারী হরতাল করতে কতটুকু সক্ষম তা খতিয়ে দেখার পর অনুমতি দেবে মন্ত্রণালয়। এ ক্ষেত্রে ‘আগে আসলে আগে হরতাল দেবেন’ নীতি অনুসরণ করা যেতে পারে। একই দিনে একাধিক পক্ষ হরতাল দিতে চাইলে আবেদনকারীদের মধ্যে সর্বোচ্চ অর্থদাতাকে হরতালের জন্য মনোনীত করার ব্যবস্থাও রাখা জরুরি। যাদের পর্যাপ্ত পিকেটার কিংবা ইট-পাটকেল নেই, তাদের অর্থের বিনিময়ে পিকেটার ও ইট-পাটকেল দিয়েও রাজস্ব আয় করা সম্ভব। এভাবেই হরতাল হয়ে উঠতে পারে জাতীয় অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি। আশা করি কর্তৃপক্ষ যথাযথ ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে ব্যাপারটি নিয়ে চিন্তা করবে এবং দ্রুত পদক্ষেপ নেবে। আজ এ পর্যন্তই। আপনাদের সবার হরতাল হোক আনন্দের, শুভ হরতাল। :তুইরাজাকার:
((সংগ্রহিত))
শেষের তুই রাজাকার ইমোটা জটিল
:থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ:
শেষের তুই রাজাকার ইমোটা জটিল হইছে।
প্রথম আলো থেকে লেখাটা এখানে
প্রথম আলো থেকে লেখাটা এখানে কপি করে দিলেন। এটা কি ধরনের ব্লগিং? নিচে সূত্রটা উল্লেখ করার ভদ্রতা টুকুও দেখাতে পারেন নি।((সংগ্রহিত)) বলে দায়িত্ব শেষ করেছেন।
http://www.prothom-alo.com/detail/date/2013-03-04/news/333649
ইস্টিশন মাস্টারের দৃষ্টি আকর্ষন করছি।
vaia lekhata ekjon amar wall
vaia lekhata ekjon amar wall e share korse, koi theke ashche ami jani na, & karo FB is share korte chai ni. tai khoma chacchi, jodi jantam prothom alor lekha tahole obosshoi share kortam dhonnobad
ভাই কপি করে লেখা দেয়া কেমন
ভাই কপি করে লেখা দেয়া কেমন কথা !
যায় হোক এ যাত্রায় মাফ। আপনি
যায় হোক এ যাত্রায় মাফ। আপনি তো ভালোই লেখেন। নিজের লেখা দিন না
আপনার মৌলিক লেখাগুলো কিন্তু
আপনার মৌলিক লেখাগুলো কিন্তু ভাল লাগে। নতুন লেখার অপেক্ষায় থাকলাম।
সহমত। আপনার মৌলিক লেখা এরচে
সহমত। আপনার মৌলিক লেখা এরচে অনেক ভালো।