অনেক যুগ পর যখন উঠে দাঁড়ালাম, অবাক হয়ে লক্ষ্য করে দেখি হুবহু বাহ্যিক অস্তিত্ব নিয়ে এক ধুধু প্রান্তরের মাঝে আমি- একা। একা? না, একাও তো নয়। দুই অস্তিত্ব নিয়ে মুখোমুখি নিজেরই। না ঠিক দুইজনও নয়, তিনজন। আরেক অস্তিত্ব এই আমি পাশেই হাঁটু গেড়ে বসে। নির্লিপ্ত দৃষ্টিতে লক্ষ্য করছি আমার দ্বিখণ্ডিত অস্তিত্বের দিকে। একজনের দেহ ঘোর কৃষ্ণবর্ন, আরেকজন ভরা পুর্নিমার মত উজ্জ্বল। তারা যেন যুগ যুগ ধরে এভাবেই দাঁড়িয়ে আছে- মুখোমুখি।
অনেক যুগ পর যখন উঠে দাঁড়ালাম, অবাক হয়ে লক্ষ্য করে দেখি হুবহু বাহ্যিক অস্তিত্ব নিয়ে এক ধুধু প্রান্তরের মাঝে আমি- একা। একা? না, একাও তো নয়। দুই অস্তিত্ব নিয়ে মুখোমুখি নিজেরই। না ঠিক দুইজনও নয়, তিনজন। আরেক অস্তিত্ব এই আমি পাশেই হাঁটু গেড়ে বসে। নির্লিপ্ত দৃষ্টিতে লক্ষ্য করছি আমার দ্বিখণ্ডিত অস্তিত্বের দিকে। একজনের দেহ ঘোর কৃষ্ণবর্ন, আরেকজন ভরা পুর্নিমার মত উজ্জ্বল। তারা যেন যুগ যুগ ধরে এভাবেই দাঁড়িয়ে আছে- মুখোমুখি।
হঠাৎ তারা হাঁটতে শুরু করল প্রান্তরের যেই পাশে একটা সুক্ষ বনভূমির রেখা দেখা যায় সেদিকে। তারা যেন যুগ যুগ ধরে হেঁটেই চলেছে। সময় স্থির- থেমে যাওয়া ঘড়ির কাঁটার মতোই। সহস্র যুগ পরে তারা বনের মাঝে এসে দাঁড়ায়। যেখানে বৃক্ষরাজির মাঝে নিঃশ্বাস নেবার মতন বেশ খানিকটা ফাঁকা জায়গা। চারপাশে দেয়াল হয়ে দাঁড়িয়ে আছে সময়। দেয়ালের একপাশে একদল মানুষ ছিঁড়েখুঁড়ে খাচ্ছিল একজন নিষ্পাপ তরুণীর দেহ। আমার উজ্জ্বল স্বত্বা ছুটে যাচ্ছিল মেয়েটিকে রক্ষা করতে। কৃষ্ণবর্ন স্বত্ত্বার ধমকে থমকে গেলো সে- “আমাদের এর চেয়ে অনেক বেশী গুরুত্বপুর্ন কর্ম রয়েছে, চলে এসো”। দ্বিধান্বিত আমার স্বত্বা ফিরে এল। ফিরে এলো মনে প্রচণ্ড ক্ষোভ নিয়ে।
একে একে দেয়ালের চারদিকেই ক্ষোভ, ঘৃনা, লোভ এবং হিংসার অভিজ্ঞতা নিয়ে আমার পরাজিত উজ্জ্বল স্বত্বা ফিরে এলো।
অনেক অনেক যুগ পর ক্লান্ত চোখ তুলে আমার পরাজিত স্বত্বা উপরে তাকাল সহসা। উপরে মেঘ ছিল, রোদ্দুর ছিল, নীল আকাশ ছিল- আর বাতাসের গায়ে ভেসে ভেসে ছিল প্রেম। দুই বাহু উদ্বেলিত করে ছুটে যেতে চাইল উজ্জ্বল স্বত্বা। আবারও বাঁধা হয়ে দাঁড়ায় কৃষ্ণ স্বত্বা। তার দৃষ্টিতে ঝরে পড়ছিল আগুন। যুগ যুগ সেই আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে বাতাসে মিশে গেলো আমার উজ্জ্বল স্বত্বা। ভালোবাসা আর প্রেমের মাঝে- ধীরে।
এবার আমার ছুটি।
এটা কি গদ্য কবিতা?
এটা কি গদ্য কবিতা?
এটা কাব্যানুগল্প হইতারে। যা
এটা কাব্যানুগল্প হইতারে। যা ইচ্ছা ভাইবা নেন। 😛
পুরাই আবেগে ভরপুর কিছু
পুরাই আবেগে ভরপুর কিছু অনুভুতি। 😀 😀 😀
আবেগে কাইন্দালাইলেন মনে হয়…
আবেগে কাইন্দালাইলেন মনে হয়… :চিন্তায়আছি:
(No subject)
:বুখেআয়বাবুল: :বুখেআয়বাবুল: :বুখেআয়বাবুল: :বুখেআয়বাবুল:
চিঙটার বিষয়
চিঙটার বিষয় 😀
ভাল লাগল
ভাল লাগল
ইন্টারেস্টিং। একটা প্রশ্ন,
ইন্টারেস্টিং। একটা প্রশ্ন, উজ্জ্বল স্বত্বা কৃষ্ণ স্বত্বার কাছে বার বার হারছে কেন? সে নিজের জন্য কোন কিছু করার চেষ্টা করলো না কেন?
নাভিদ ভাই,
করার মত হ্যাডম
নাভিদ ভাই,
করার মত হ্যাডম নাই, তাই কোন কিছু করার চেষ্টা করে নাই।
এত্ত এত্ত কঠিন শব্দ দিয়া
এত্ত এত্ত কঠিন শব্দ দিয়া লিখছেন। ভালো ক্যামনে না বলি? নিশ্চয় আপনি ভাল লেখুক।
হূম , মেলা ভাল লাগল
হূম , মেলা ভাল লাগল
মাথার উফ্রে দিয়া গেল
মাথার উফ্রে দিয়া গেল :হয়রান: :হয়রান:
লেখাটি যথেষ্ট কাব্যিক হয়েছে।
লেখাটি যথেষ্ট কাব্যিক হয়েছে।
তবে, লেখক কি বোঝাতে চেয়েছে, সেটা উনিই জানেন।
(No subject)
:খাইছে: :খাইছে: :খাইছে: :খাইছে:
আমি কিচ্ছু বুঝি নাই। কবিদের
আমি কিচ্ছু বুঝি নাই। কবিদের ভাবসাব বুঝা বড় কষ্ট।
ইল্যুশন জিনিসটাকে সবাই লেখায়
ইল্যুশন জিনিসটাকে সবাই লেখায় ফুটিয়ে তুলতে পারে না। ধন্যবাদ অনেকদিন পর একটা ভালো লেখা পরলাম। ++