মাইক বাজতো, মঞ্চ করা হতো- অবশ্যই টাকা লাগতো। কেও নিজের উদ্যোগে করে দিয়েছে বা কোন প্রতিষ্ঠান করে দিয়েছে। মঞ্চ থেকে বার বার বলা হয়েছে, আমরা কোন চাঁদা সংগ্রহ করছি না।
এমন কি হতে পারে না, তখন ছাত্রলীগেরই কেও মঞ্চের লোকজনের আড়ালে চাঁদা সংগ্রহ করেছে। চাদাবাজির ইতিহাস কিন্তু তাদের জন্য নতুন কিছু নয়।
আর আজ যখন শাসক গোষ্ঠী মঞ্চের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে তখন ছাত্রলীগের মহান নেতারা মাথা উচিয়ে বলছে, মঞ্চ থেকে চাঁদাবাজি করা হয়েছে। আর তাদের সাথে নেরি কুত্তার মত ভুক ভুক করছে তাদের আশ্রিত কয়েকটি ছাত্র সংগঠন।
মাইক বাজতো, মঞ্চ করা হতো- অবশ্যই টাকা লাগতো। কেও নিজের উদ্যোগে করে দিয়েছে বা কোন প্রতিষ্ঠান করে দিয়েছে। মঞ্চ থেকে বার বার বলা হয়েছে, আমরা কোন চাঁদা সংগ্রহ করছি না।
এমন কি হতে পারে না, তখন ছাত্রলীগেরই কেও মঞ্চের লোকজনের আড়ালে চাঁদা সংগ্রহ করেছে। চাদাবাজির ইতিহাস কিন্তু তাদের জন্য নতুন কিছু নয়।
আর আজ যখন শাসক গোষ্ঠী মঞ্চের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে তখন ছাত্রলীগের মহান নেতারা মাথা উচিয়ে বলছে, মঞ্চ থেকে চাঁদাবাজি করা হয়েছে। আর তাদের সাথে নেরি কুত্তার মত ভুক ভুক করছে তাদের আশ্রিত কয়েকটি ছাত্র সংগঠন।
চাঁদা সংগ্রহের কথা আগে কি মুজিব ব্যাবসায়ীদের নজরে আসে নাই? আজ কেন এই প্রশ্ন? মঞ্চকে প্রস্নবিদ্ধ করে ছাত্রলীগ কি শাসকদের মন জয় করতে ব্যাস্ত? অবশ্য এটাও নতুন কিছু না। যেমন মালিক, তার পালিত পোষা জন্তুরাতো তেমনই হবে।
নেতা হিসেবে ইমরান এইচ সরকারকে ততোটা যোগ্য আমারও মনে হয় না। জাগরণের জোয়ারকে তিনি ভালোভাবে কাজে লাগাতে পারেন নাই। সে যোগ্য হলে আরো আগেই এই বিষয়ের মীমাংসা হয়ে যেত।
কিন্তু মঞ্চের উপর আঘাত করে, মঞ্চকে প্রস্নবিদ্ধ করে ছাত্রলীগ তাদের মুল দলের পূর্বের রাজনৈতিক সহযোদ্ধা জামায়াতকে একটা সুযোগ করে দিল না? নাকি গণজাগরণের নেতৃত্ব ছাত্রলীগের হাতে না থাকায় এটি একটি নগ্ন বহিঃপ্রকাশ?
জামায়াতকে পুজি করে আওয়ামীলীগের রাজনৈতিক ইতিহাস কিন্তু কারোরই অজানা নয়। আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গোলাম আযমকে তসবিহ, জায়নামাজ ও কোরআন শরীফ উপহার দিয়েছিলেন, এটাও কিন্তু অজানা নয়।
১৯৮৬ সালে এরশাদের পাতানো নির্বাচনে বিএনপিকে বাদ দিয়ে আওয়ামী লীগ ও জামায়াত একসাথে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছিল এবং যথারীতি সংসদেও যোগ দিয়েছিল। ২৪ ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৪ শেখ হাসিনা সংসদের সববিরোধী দল ও গ্রুপের সাথে যৌথ বৈঠক করে। সে সভায় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে যৌথ আন্দোলন করতে তারা ঐক্যমতে পৌছান। ২৭ জুন ১৯৯৪, জাতীয় প্রেসক্লাবে আওয়ামী লীগ, জামায়াত ও জাতীয় পার্টি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের রূপরেখা ঘোষণা করে যৌথ আন্দোলনের ঘোষণা দেয়।
এইসব পুরানা কাসুন্দি, এগুলো নিয়ে নতুনভাবে ভাববার প্রয়োজন আছে। আওয়ামীলীগ গণজাগরণ মঞ্চকে ছাত্রলীগের মত নিজেদের লাঠিয়াল বাহিনী হিসেবে ব্যাবহার করতে চেয়েছিল। কিন্তু যখন দেখল গণজাগরণ মঞ্চ তাদের অনৈতিক কাজের প্রতিবাদ করছে তখনই তারা স্বনিয়ন্ত্রিত প্রশাসন এবং লাঠিয়াল বাহিনী ছাত্রলীগ এবং যুবলীগকে লেলিয়ে দিল আক্রমণ এবং ভাবমুর্তি নষ্ট করার জন্য।
যেহেতু দেশের বেশিরভাগ মানুষই ইসলাম ভীরু আর জামায়াত ইসলামের নামে ভন্ডামি করছে, স্বাধীনতার পর থেকেই জামায়াতকে রাজনৈতিক চাবি হিসেবে ব্যাবহার করে জামায়াতের ভন্ডামীকে আরো বাড়তে সহযোগিতা করেছে। জামায়াতকে রাজনীতিতে সফলভাবে দাড় করানোর চেষ্টা আওয়ামীলীগ এবং বিএনপি দু’দলই করেছে।
গণজাগরণ মঞ্চের উপর সরকারের সকল নগ্ন হস্তক্ষেপ বন্ধ হোক এবং অনতিবিলম্বে সকল যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হোক।
জয় বাংলা।
” গণজাগরণ মঞ্চের উপর সরকারের
” গণজাগরণ মঞ্চের উপর সরকারের সকল অপপ্রচেষ্টা বন্ধ হোক এবং অনতিবিলম্বে সকল যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হোক।”
জয় বাংলা
প্রতিবাদের তোপের সামনে এমন
প্রতিবাদের তোপের সামনে এমন হাজারো য়রযন্ত্রের মুখোমুখি হতে হবে তবে পিছু হটি নি, হটবো না ৷ নিন্দুকের তোপে সারা দেই নি, দিবো না ৷
জয় বাংলা
বিজয় আসবেই…
জয় বাংলা।
বিজয় আসবেই…
জয় বাংলা।
আপনি দেখছি নতুন আরেক কিচ্ছা
আপনি দেখছি নতুন আরেক কিচ্ছা নিয়ে হাজির হয়েছেন!
কিচ্ছা(!) নতুন কোথায়? সবই তো
কিচ্ছা(!) নতুন কোথায়? সবই তো পুরনো আওয়ামী কিচ্ছা…
আপনি বল্লেন,
এমন কি হতে পারে
আপনি বল্লেন,
আন্দাজি এবং নতুন নয় কি?
আবার বললেন,
তার মানে আপনি স্বীকার করছেন একসময় মঞ্চকর্মীরা চাঁদাবাজি করেছে কিন্তু ছাত্রলীগ সেই সময় কোন রা করেনি?
একবার চাদাবাজির অভিযোগ আনছেন ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে আবার বলছেন মঞ্চের চাদাবাজি সম্পর্কে আগে কোন প্রশ্ন না তুললেও ছাত্রলীগ এখন কেন তুলছে! আপনার দুটি কথা স্ববিরুধী হয়ে গেল না?
আপনার কোট করা লেখা দুটোর
আপনার কোট করা লেখা দুটোর মধ্যে যোগসূত্র লক্ষ করুন। আপনার উত্তর আপনিই পেয়ে যাবেন।
যদি চাঁদা সংগ্রহ হতো তবে সেটা আগে এবং পরে দুই সময়ই হতো। যাজ্ঞে, আপনার ছাত্রলীগ প্রীতি দেখে প্রীত হলুম।
কিচ্ছা(!) নতুন কোথায়? সবই তো
:হাসি: :হাসি: :হাসি:
আর তাদের সাথে নেরি কুত্তার মত
পার্থক্য হল কোন কোন কুত্তা ভুক ভুক করে আর কিছু কিছু কুত্তা ঘেউ ঘেউ করে।
শেষমেশ কুত্তা সব সময় কুত্তাই থাকে, জাতে ওঠে না।
আমার মনের কথাগুলোই বলেছেন।
আমার মনের কথাগুলোই বলেছেন। তবে কথাগুলো কিন্তু সবার উপরেই বলা যায়…
তবে কথাগুলো কিন্তু সবার উপরেই
সবাই কেন? সবাই কি আর কুত্তামি করে?
আওয়ামিলীগ সরকারের শুধুমাত্র
আওয়ামিলীগ সরকারের শুধুমাত্র ক্ষমতার জন্য যুদ্ধাপরাধীর বিচারের নাটক করছে । জনসমর্থন আদায়ে কাদের মোল্লাকে নির্বাচনের আগে ফাঁসি দেওয়া হল । এখন দেখা যাচ্ছে বাকিদের ফাঁসি নিয়ে টালবাহানা । দেখা যাবে পরিবর্তী নির্বাচনী ইশতেহারে থাকবে যে ক্ষমতায় গেলে বাকী যুদ্ধাপরাধীদের ফাসির রায় কার্যকর করা হবে ।
সহমত
সহমত
“একাত্তরের সংগ্রাম ছিল শাসক
:থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ:
লক্ষ্য করার বিষয় হচ্ছে
লক্ষ্য করার বিষয় হচ্ছে কুত্তার চেয়ে কুত্তার ছাওরা ঘেউ ঘেউ আর কুই কুই বেশী করে।
মারাত্মক বলেছেন আতিক ভাই
মারাত্মক বলেছেন আতিক ভাই :তালিয়া: :তালিয়া: :bow:
লক্ষ্য করার বিষয় হচ্ছে
ঠিক তো বটেই! দেখুন না, এই পোস্ট লিখা হয়েছে 11/04/2014 শুক্রবার বেলা 7:35 টার সময় অথচ 30/05/2014 তারিখে এসেও কতগুলা কুত্তার ছাও পাছার মইদ্ধে ল্যাজ হান্দাইয়া দিয়া কেমন কুই কুই করছে!
মনে হয় ঘেটি ধইরা পাছার মইদ্ধে এক খান লাথি দিয়া কই, ফাঁকে গিয়া মর শালা কুত্তার বাচ্চা!
নিজের পাছায় লাত্থি মারার উপর
নিজের পাছায় লাত্থি মারার উপর কোন কোর্স করছেন নাকি? ভালোই হয়। একটা ব্যতিক্রমধর্মী প্রদর্শনীর সাক্ষী হয়ে যাক ইস্টিশনের সবাই। :হাহাপগে:
আন্ধা নাকি!
খুইজ্জা দেহেন,
আন্ধা নাকি!
খুইজ্জা দেহেন, 30/05/2014 তারিখে কে কে কমেন্ট ল্যাদাইচে।
লাত্থি তো দিবার মুন চায়, পামু কই!
আপনারে এখন আমার নিজের কাছেই
আপনারে এখন আমার নিজের কাছেই মনে হচ্ছে গালিসম্রাট রাসেল রহমান। ইস্টিশনে আপনার ভবিষ্যত খুব খারাপ।
ইস্টিশনে আপনার ভবিষ্যত খুব
মনে করে দেখুন, আমার প্রথম পোস্টের প্রথম কমেন্ট টা আপনার। আমার ইষ্টিশন যাত্রার প্রথম সাক্ষী আপনি।
সেদিন আপনি আমাকে গালি সম্রাট ডাঃ আইজু ভেবেচিলেন আজ আবার বললেন রাসেল রহমান!
কোনদিন আবার কি বলে বসবেন আল্লাহ মালুম।
ভুত ভবিষ্যতের চিন্তা করিনা ভাইয়া, তবে প্রত্যাশা করি সাথেই থাকবো। ভাল থাকবেন।
আপনি কি কুত্তার সাট্টিফিকেট
আপনি কি কুত্তার সাট্টিফিকেট বিলান নাকি? আপনি সাট্টিফিকেট দিয়া দিলেন ৩০ তারিখের পর কমেন্ট করলেই সে কুত্তা? ভালো তো। আপনারে কুত্তারাজ উপাধি দেওয়ার দাবী জানাই।
খেয়াল করুন, কুকুরের প্রসঙ্গ
খেয়াল করুন, কুকুরের প্রসঙ্গ এসেছে এই পোস্ট থেকেই, এখানে লেখা হয়েছিল
এর প্রতি উত্তরে আমি লিখেছিলাম………
আপনি প্রায় দীর্ঘ এক মাসের ব্যবধানে এসে লিখলেন
এতো দিন পর এসে এই চুলকানির মানে কি?
অবশ্য ডাক্তার হয়ে চুলকানির চিকিৎসা যদি না করান, সেটা অন্য কথা!
এখন আবার নতুন প্রসঙ্গ টেনে আনলেন। বললেন,
কোন কুত্তারই সার্টিফিকেট প্রয়োজন হয় না,কোন মানুষ যদি নাম চেঞ্জ করতে চায় তো শুনেছি এফিডেফিট করতে হয়।
ওর জন্য নোটারী পাবলিকের সাথে যোগাযোগ করতে হবে, খোদার কসম, ওদের কাউকে আমি চিনি না।
ব্লগের কোন পুরনো পোস্টের
ব্লগের কোন পুরনো পোস্টের পুরনো মন্তব্যের রিপ্লাই দেওয়া যাবেনা এইটা কই পাইলেন? আর সাট্টিফিকেটের বিষয়টা আসছে আপনার ৩০ তারিখের সীমা বেঁধে দেওয়া দেখে। যেহেতু আপনিই ঠিক করে দিচ্ছেন ৩০ তারিখের পর কমেন্ট করলেই সে কুত্তা, আগে করলে না, সেহেতু…
আশাকরি এই অহেতুক বিতর্ক
আশাকরি এই অহেতুক বিতর্ক এখানেই শেষ করবেন। আমি সবাইকে অনুরোধ করছি। সবাই পোস্ট সংশ্লিষ্ট মন্তব্য করুন।
আশাকরি এই অহেতুক বিতর্ক
এর পর আমি আর কোন মন্তব্য করতে ইচ্ছুক নই।
সবার মঙ্গল হোক।