ধানমন্ডিতে এক স্যারের বাসার ঘটনা। গোকুলচন্দ্র দাস স্যার। গভমেন্ট ল্যাবের বাংলার বিখ্যাত শিক্ষক। এলিফেন্ট রোডে স্যারের পড়ানোর স্থানটাই ছিল একখানা লাইব্রেরী।
তো সেই লাইব্রেরীর ছিল দুইটা ভাগ। মাঝে একখানা দরজা। আমি যে ব্যাচে অবস্থান করছিলাম, পুরুষ ছিল তিনজন। মল্লিক, আমি আর কিরণ।
নারী ছিল তিরিশ কি তেত্রিশ জন। অগ্রণী স্কুলের। আমরা দুই জেন্ডারের মানুষ দরজার দুইপাশে বসিয়া ক্লাস করিতাম।
তো সেইদিন ছিল কোর্সের শেষদিন। আমরা পুরুষেরা দরজার দক্ষিণে। আর নারীরা অন্যদিকে।
ধানমন্ডিতে এক স্যারের বাসার ঘটনা। গোকুলচন্দ্র দাস স্যার। গভমেন্ট ল্যাবের বাংলার বিখ্যাত শিক্ষক। এলিফেন্ট রোডে স্যারের পড়ানোর স্থানটাই ছিল একখানা লাইব্রেরী।
তো সেই লাইব্রেরীর ছিল দুইটা ভাগ। মাঝে একখানা দরজা। আমি যে ব্যাচে অবস্থান করছিলাম, পুরুষ ছিল তিনজন। মল্লিক, আমি আর কিরণ।
নারী ছিল তিরিশ কি তেত্রিশ জন। অগ্রণী স্কুলের। আমরা দুই জেন্ডারের মানুষ দরজার দুইপাশে বসিয়া ক্লাস করিতাম।
তো সেইদিন ছিল কোর্সের শেষদিন। আমরা পুরুষেরা দরজার দক্ষিণে। আর নারীরা অন্যদিকে।
চলিয়া যাচ্ছি। তো একটু বাঁদরামো না করিলে কীভাবে হয়?
আমি একজনাকে অনেক আগের থেকেই লক্ষ্য করিতাম। তার সাথে হালকা হাই হ্যালো কথা হইত। সেদিন সে আবার সরল রৈখিক বসিয়াছে আমার বরাবর।
আমি এক মুহূর্তে তাঁর দৃষ্টি আকর্ষণ করিয়া বাংলালিংকের সেই আমলের বিখ্যাত ফোনের সাইন দেখাইলাম বামহস্ত দিয়া।
মরার জ্বালা। মাঝে স্যারের কাছে শিট নিতে আরেক নারী আসিয়াছিল। তিনি আমার সেই লক্ষণযুক্ত সাইনখানা দেখিয়া ফেলেন।
আমি দুরু দুরু বুকে আছি ক্লাসশেষে। কি না কি হয়।
প্রথমে বের হল প্রথমজন। সে দ্রুত আমার পিছন দিয়া গেল এবং একখানা টি এন্টি নাম্বার আলগোছে আমাকে বলিয়া গেল।
আমিতো খুশি। শুধু খুশিনা। মহাখুশি। এখন ভাবতেছি আরেকজন যে দেখিল, সে না আবার আমাদের অভিভাবকবৃন্দকে ঘটানাখানি জানাইয়া দেয়।
কিন্ত উনি কিছুক্ষণ পর আসিয়া আমাকে জিজ্ঞাসিলেন,
“আমার নাম্বার ওয়ারিদ আছে, চলবে?”
আমি বলিলাম, “কেন নয়?”
এরপর দুইখানা নাম্বার নিয়া শেষ দিবসে মহা মহা খুশি হইয়া আমি স্যারের বাসা হইতে প্রস্থান করিলাম। মল্লিক আর কিরণ আমাকে চক্ষু দিয়া জ্বালাইবার ব্যর্থ চেষ্টা করিয়া বিদায় নিল।
ফায়ার আর মিসফায়ার এক হয়ে এক
ফায়ার আর মিসফায়ার এক হয়ে এক টিকিতে দুই ছবি দর্শন হয়ে গেলো দেখছি। 😀
আতিক ভাই, আসলেই দুই সিনেমা ।
আতিক ভাই, আসলেই দুই সিনেমা । মনে হয় আগের ওই কুঠার পানি থেকে উঠবার মতন। 😀
গোকুল স্যার!!! বাই দ্য ওয়ে
গোকুল স্যার!!! বাই দ্য ওয়ে আপনি কী ল্যাবরেটরিয়ান?
জ্বী না ভাই, স্যরি। আমি এক্স
জ্বী না ভাই, স্যরি। আমি এক্স আইডিয়াল।