ঃ হুজুর কি কিছু কইলেন?
ঃ না, কইতে দিলা কই?
ঃ কন কি? দ্যাড় ঘণ্টা ধইরা তো খালি বকর বকর-ই করতাচেন। তাও যদি কন কিচ্চু কইতে দেই নাই তাইলে তো কাম খাইচে!
ঃ কইতেচিলাম তো, কিন্তুক খালি কথার মইদ্দে ঠ্যাং চালায়ে দিতাছো ক্যান?
ঃ বাহ রে! সাচা মিছা যা কইবেন তাই মুখ বুইজ্জা শুইন্না যামু?
ঃ মিছা কইলাম কুন ডা? শোন মিয়া, যা কইছি তা আমার কতা নাহ, হাদিস কোরান থাইক্কা কইছি। অবশ্য সেই ডা তুমাগো বোঝার কতা নাহ!
ঃ যেইডা বুঝিনা সেইডা কইয়া লাভ কি? আমাগো আরবি শুনাইলেও যা হিব্রু বুঝাইলেও তাই। কতা হইলো, আপনা গো কিছু কইলেই হাদিস কোরান টাইন্না আনেন ক্যা? বুঝাইতে চান তো বাংলায় কন!
ঃ হুজুর কি কিছু কইলেন?
ঃ না, কইতে দিলা কই?
ঃ কন কি? দ্যাড় ঘণ্টা ধইরা তো খালি বকর বকর-ই করতাচেন। তাও যদি কন কিচ্চু কইতে দেই নাই তাইলে তো কাম খাইচে!
ঃ কইতেচিলাম তো, কিন্তুক খালি কথার মইদ্দে ঠ্যাং চালায়ে দিতাছো ক্যান?
ঃ বাহ রে! সাচা মিছা যা কইবেন তাই মুখ বুইজ্জা শুইন্না যামু?
ঃ মিছা কইলাম কুন ডা? শোন মিয়া, যা কইছি তা আমার কতা নাহ, হাদিস কোরান থাইক্কা কইছি। অবশ্য সেই ডা তুমাগো বোঝার কতা নাহ!
ঃ যেইডা বুঝিনা সেইডা কইয়া লাভ কি? আমাগো আরবি শুনাইলেও যা হিব্রু বুঝাইলেও তাই। কতা হইলো, আপনা গো কিছু কইলেই হাদিস কোরান টাইন্না আনেন ক্যা? বুঝাইতে চান তো বাংলায় কন!
ঃ তাইলে শোন, বাংলায় কই। তুমি যে গনতন্ত্র গনতন্ত্র করতাছো তা কিন্তুক ইছলাম সমর্থন করে না। তাই যেটা ইসলাম সমর্থন করেনা তার জন্য যারা জীবন দ্যায় তারাও শহীদ হইতে পারে না। দ্যাশে ইছলামি শাসনতন্ত্র কায়েম না হইলে অবস্থাডা কেমুন হইতে পারে তা দেখবার পারতাছো না?
ঃ হ, দ্যাকতাছি তো! ইসলাম কায়েম না হইলে গাড়ি পোড়ে, মানুষ পোড়ে, এমন কি কোরান শরীফ পর্যন্ত পোড়ে ।
ঃ ঐ মিয়া, ব্যাকা লাইনে যাও ক্যা? কোরান শরীফ কে পোড়াইছে?
ঃ হুজুর কি চোউক্ষে আইজকা শুরমা লাগাইচেন?
ঃ হ, ক্যান?
ঃ রোজ-ই লাগান?
ঃ হ, ক্যান?
ঃ শুরমা লাগাইলে শুনছি চোখের জ্যোতি বাড়ে। সত্য?
ঃ হ, ক্যান?
ঃ শালা, তুই এদ্দিন ধইরা চউক্ষে শুরমা দ্যাস আর চউক্ষে ঠিক মতো দ্যাকপার পারস না! থাবড়াইয়া সব কইডা দাঁত ফালাইয়া দিমু বাইঞ্চত কুনহানকার!
ঃ ঐ মিয়া, গালি দ্যাও ক্যা?
ঃ ঐ শালার ঘরের শালা, ইসলাম ইসলাম কইয়া তো খুব চিল্লাইতাছোস। ক, কোরান হাদিসের কুন জায়গায় তিরিশ লাখ মানুষ মারা জায়েজ কইছে? বিধর্মীদের সম্পত্তি দখল করা জায়েজ কইছে, নারী ধর্ষণ জায়েজ কইছে?
আজান হইচে। হুজুর নামাজ পড়াইতে চলিলেন। আমারও ক্যান জানি ঈমান চাঙ্গা হইয়া উঠিল আর হুজুরের আয়াত কেরাত-টাও খুব সুউন্দর। যাই, হুজুরের পিছে নামাজ খানা আদায় কৈরা আসি।
জট্টিলজজজজজজ
জট্টিলজজজজজজ :রকঅন: :রকঅন: :রকঅন:
ঐ শালার ঘরের শালা, ইসলাম
ফাটাফাটি। :থাম্বসআপ:
ফাটা ফাটি তো কইলেন মাগার
ফাটা ফাটি তো কইলেন মাগার নামাজ খান কিন্তুক ঐ হুজুরের পিছনেই আদায় কৈরালাইচি।
খিয়াল করছেন তো?
হয়।
হয়।
জটিল!
আসলে দু একটি ব্যাতিক্রম
জটিল!
আসলে দু একটি ব্যাতিক্রম ছাড়া বাংলাদেশের সকল মসজিদেই ধর্মান্ধ হেফজতি কিংবা জামাতি মোল্লারা ইমামতি করে ।ধর্মের আদেশ মানতে গিয়ে আমাদেরকে ঐ ধর্মান্ধদের কাছেই শরনাপন্ন হতে হয় ।
বলে নিজের দায়িত্বভারটি ঐ কানার কাধেই সমর্পন করতে হয় ।আফসুস ।
এই সিষ্টেমটির আমুল পরিবর্তন জরুরী ।প্রতিটি মসজিদে সরকারীভাবে নিয়োগ আবেদনের মাধ্যমে ধর্ম ও বিজ্ঞান বিষয়ে পুরোপুরি ধারণাপ্রাপ্ত ইমামদের নিয়োগ দেয়া আবশ্যক ।
প্রতিটি মসজিদে সরকারীভাবে
কিন্তু বেড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?