খালেদা জিয়ার প্রেস সচিব দাবি করেছেন জিয়াউর রহমান কে প্রথম রাষ্ট্রপতি ও স্বাধীনতার ঘোষক না মানলে মুক্তিযুদ্ধই অবৈধ হয়ে যাবে। মানে তিনি বোঝাতে চেয়েছেন যে তার এই ভয়ংকর মিথ্যা কথা গুলো না মানলে আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধ তথা বাংলাদেশের জন্ম অবৈধ।
খালেদা জিয়ার প্রেস সচিব দাবি করেছেন জিয়াউর রহমান কে প্রথম রাষ্ট্রপতি ও স্বাধীনতার ঘোষক না মানলে মুক্তিযুদ্ধই অবৈধ হয়ে যাবে। মানে তিনি বোঝাতে চেয়েছেন যে তার এই ভয়ংকর মিথ্যা কথা গুলো না মানলে আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধ তথা বাংলাদেশের জন্ম অবৈধ।
কামাল খান মারুফ আরো বলেন ঃ জিয়া স্বাধীনতার ঘোষক ছিলেন। কিন্তু ওইদিনের ঘোষণা যা ছিল তার বাংলায় অনুবাদ করলে হয় ” আমি,মেজর জিয়া, বাংলাদেশ লিবারেশন আর্মির প্রাদেশিক কমাণ্ডার-ইন-চিফ, শেখ মুজিবর রহমানের পক্ষে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করছি। আমি আরো ঘোষণা করছি যে, আমরা শেখ মুজিবর রহমানের অধীনে একটি সার্বভৌম ও আইনসিদ্ধ সরকার গঠন করেছি যা আইন ও সংবিধান অনুযায়ী কর্মকাণ্ড চালিয়ে যেতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে আমাদের সরকার জোট-নিরপেক্ষ নীতি মেনে চলতে বদ্ধপরিকর। এ রাষ্ট্র সকল জাতীর সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখবে এবং বিশ্বশান্তির জন্য প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখবে। আমি সকল দেশের সরকারকে তাদের নিজ নিজ দেশে বাংলাদেশের নৃশংস গণহত্যার বিরুদ্ধে জনমত গড়ে তোলার আহ্বান জানাচ্ছি। শেখ মুজিবর রহমানের সরকার একটি সার্বভৌম ও আইনসম্মত সরকার এৰং বিশ্বের সকল গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের স্বীকৃতি পাবার দাবিদার”
তিনি দাবি করেন জিয়া কি কি নিউজ প্রেজেন্টার বা হোস্ট ছিলেন? তিনি জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ঘোষণা দিয়েছিলেন স্বাধীনতার।
এইব্যাপারে একটা উদাহরন দেয়া যায় , যেমন স্কুল বা কলেজে যখন কোন ছুটির নোটিশ দেয়া হয় তখন সাধারনত পিয়ন দিয়ে নোটিশটি সবাইকে শোনানো হয়। তার মানে এই নয় যে ছুটি পিয়ন দিয়েছে। অবশ্যই হেডমাস্টার অথবা প্রিন্সিপাল এর অনুমোদন ক্রমেই এই ছুটি হয়।
খবরের লিঙ্ক ঃ http://www.banglanews24.com/m/detailnews.php?nid=278778&cid=3
ওয়িকিপিডিয়া তে উল্লেগ করা আছে জিয়াউর রহমান দেশের সপ্তম প্রেসিডেন্ট ( ১৯৭৭-১৯৮১)। তাকে প্রথম প্রেসিডেন্ট বানানোর যে হীন প্রচেষ্টা তা নিঃসন্দেহে নিচুমনমানসিকতার পরিচয় দেয়। এটা দেশের স্বাধীনতার ইতিহাস বিকৃতির সামিল।
দেখে আসতে পারেন ঃ http://en.wikipedia.org/wiki/List_of_Presidents_of_Bangladesh
এদিকে খালেদার প্রেসসচিব মারুফ কামাল খান সরাসরি মুক্তিযুদ্ধকে অবৈধ বলে ঘোষণা করে দিয়েছেন।যা বলার সাহস আজ পর্যন্ত যুদ্ধপরাধি বা তাদের দল করে নাই। মহান মুক্তিযুদ্ধকে তিনি অবৈধ ঘোষণা করে তিনি নির্বুদ্ধিতার পরিচয় দিয়েছেন অথবা তিনি বাংলাদেশ নামক দেশ কখনো চান নি।
তার এই এহেন বক্তব্যের প্রতিবাদ ও শাস্তির দাবিতে একটি ইভেন্ট খোলা হয়েছে।
ইভেন্টের লিঙ্ক ঃ https://www.facebook.com/events/295371130619072/?ref=25&source=3&source_newsfeed_story_type=regular
মহান মুক্তিযুদ্ধকে অবৈধ বলায় আমি তার শাস্তি কামনা করছি।
বিএনপির কর্মী থেকে নেতা
বিএনপির কর্মী থেকে নেতা পর্যন্ত সবক’টি আস্তে আস্তে পাগল হয়ে যাচ্ছে ।
বিএনপি’র সকল নেতাদের
বিএনপি’র সকল নেতাদের মস্তিষ্কের বিকৃতি ঘটছে। অতি সত্তর উনাদের হেমায়েতপুরের বাসের টিকেট কাটার জন্য অনুরোধ করা হলো 😀
পাগল বলে রেহাই নাই। সবাইকে
পাগল বলে রেহাই নাই। সবাইকে ইভেনটিতে জয়েন করার অনুরোধ করলাম।
https://www.facebook.com/events/295371130619072/?ref=22