তাকে আমি দেখি
আমার আশে পাশেই
কলেজে যাওয়ার পথেও
দেখি আমার পিছন পিছন সেও আসে
আবার যখন বাড়িতে ফিরি তখন ও
সব সময় মনে হয়
সে যেন আমাকে কিছু বলতে চাই
এই জন্য আমি সব সময় ভয়ে ভয়ে থাকি
কারন আমি অনেক ভিতু টাইপ এর
আমি আমার কলেজের ই সবাইকে চিনতাম না
এক দিন আমার এক বান্ধবির কাসে জিজ্ঞাসা করাতে
সে বলল যে
ছেলেটার নাম নীল
সে কিনা আমাদের কলেজের ই ২য় বর্ষ এর ছাত্র
একদিন ছেলেটা আমাকে প্রপোস করে বসল
কিন্তু আমি ভয় পেয়ে যাই
তাই আমি তাকে কিছু না বলে
এক দৌড় দেই
কিন্তু তার ঐ আবেদন কে আমি অগ্রাহ্য করতে পারি নাই
সব সময় ও আমাকে আকর্ষণ করে
আমার ক্লাসের সামনে দাড়িয়ে থাকে
সব সময় একি কথা
তাকে আমি দেখি
আমার আশে পাশেই
কলেজে যাওয়ার পথেও
দেখি আমার পিছন পিছন সেও আসে
আবার যখন বাড়িতে ফিরি তখন ও
সব সময় মনে হয়
সে যেন আমাকে কিছু বলতে চাই
এই জন্য আমি সব সময় ভয়ে ভয়ে থাকি
কারন আমি অনেক ভিতু টাইপ এর
আমি আমার কলেজের ই সবাইকে চিনতাম না
এক দিন আমার এক বান্ধবির কাসে জিজ্ঞাসা করাতে
সে বলল যে
ছেলেটার নাম নীল
সে কিনা আমাদের কলেজের ই ২য় বর্ষ এর ছাত্র
একদিন ছেলেটা আমাকে প্রপোস করে বসল
কিন্তু আমি ভয় পেয়ে যাই
তাই আমি তাকে কিছু না বলে
এক দৌড় দেই
কিন্তু তার ঐ আবেদন কে আমি অগ্রাহ্য করতে পারি নাই
সব সময় ও আমাকে আকর্ষণ করে
আমার ক্লাসের সামনে দাড়িয়ে থাকে
সব সময় একি কথা
ভালবাসি ভালবাসি
আমি ও এক সময় আর থাকতে পারলাম না
কারন আমিও যে চাইতাম না তাত না
আমাদের সময়তা খারাপ জাসসিল না
কিন্তু সম্পর্ক যত এগুচ্ছিল
সে তত ই বেপরোয়া হচ্ছিল
আমাদের ঘনিষ্ট তা দিন দিন বাড়ছিল
সে একদিন আমাকে তার বাড়িতে নিয়ে গেল
কিন্তু বাড়িতে কেউ ছিল না
কি যেন কিভাবে সেই দিন আমাদের শারিরিক সম্পর্ক হল
ও আমাকে বলেছিল আমাকে সে পালিয়ে বিয়ে করবে
কিন্তু তার আচরন আমাকে স্তম্ভিত করে
সে সুধু আমার সাথে কিভাবে সেক্স করা যায়
সেই প্লান নিয়ে ই ব্যাস্ত
আজ এই বন্ধুর বাড়ি তো কাল আর এক
এরপর কিছু দিন আমি এই জিনিসটা নোটীস করি যে
সে আমকে আর পাত্তা দিতে চাই না
আমার সাথে কথা বলা কমিয়ে দিচ্ছে
তাকে ফোন করলে সে সব সময় ব্যাস্ত
একদিন তার অন্ধকার রুপের পুরাটাই আমাকে দেখাল
সে বলল যে আমাদের এত দিনের
রুম ডেটের পুরাটাই সে ভিডিও করছে
আর আমাকে বলল আমি যেন তাকে আর না চাই
তাহলে সে তা ফ্লাস করে দিবে
এ ভাবনা আমাকে গ্রাস করল যে
যদি সে তা ছড়িয়ে দেয়
তাহলে আমার কি হবে
আত্যহত্যা ছাড়া ত আর পথ নাই
কিন্তু আমার দোষ কি
আমার বক্তব্যঃঃ এই ধরনের প্রেম কাহিনির কি কোন অভাব আছে আমাদের চারপাশে
কিন্তু কাকে ই বা দোষ দিবও
কেউ সুযোগ দিচ্ছে
কেউ বা নিচ্ছে
এর থেকে বের হওয়ার উপাই কি ???
পরিত্রান কি পাবে না
আমাদের এই সমাজ
আমাদের নৈতিকতা কি এই জায়গায় থমকে যাবে ??
ভালোবাসা যখন শুধুমাত্র জৈবিক
ভালোবাসা যখন শুধুমাত্র জৈবিক চাহিদার গন্ডিতে বাঁধা পড়ে তখন এর চেয়ে ভালো কিছুই আশাকরা যায় না। মানুষের শুভবুদ্ধির উদয় হোক, ভালোবাসার জয় হোক। ভণ্ডদের হাত থেকে মুক্তি পাক জীবন এবং প্রেম।
আমার মনে হয়, ছেলে মেয়েদের
আমার মনে হয়, ছেলে মেয়েদের একটা নির্দিষ্ট বয়স পর্যন্ত, মানে মানসিক ভাবে মোটামুটি পরিপক্বতা আসার আগ পর্যন্ত একটা গাইডেন্সে রাখা উচিৎ। তাহলে হয়তো এই ঘটনাগুলো এড়ানো সম্ভব হবে। আর আইনের কঠোর প্রয়োগের ব্যাপারটা এই যুগে একটা ক্লিশেতে পরিনত হয়েছে। এই অবস্থার উন্নতি দরকার।
আমাদের অতি সাধিনতা ই কি এর
আমাদের অতি সাধিনতা ই কি এর কারন হতে পারে না