ধরুন, একদল হিংস্র কাক, একটা ছোট্ট পাখিকে তাড়া করেছে। ঠুকরে ঠুকরে ওরা ছোট্ট পাখিটাকে কিছুটা জখমও করে ফেলেছে। এক সময়, জান বাঁচাতে সেই পাখিটা আপনার বাসায় ঢুকে পড়ল। এখন আপনি কি করবেন? সুস্থ মস্তিষ্কের সাধারন মানুষ হলে, আপনি পাখিটার সেবা যত্ন করবেন। তারপর ভালো একটা খাঁচা কিনে পাখিটাকে বন্দী করবেন। অর্থাৎ, বেচারা পাখি আপনার বাসায় ঢুকে জীবন বাঁচালো ঠিকই তবে স্বাধীনতাটুকু হারিয়ে ফেলল আজীবনের জন্য।
ধরুন, একদল হিংস্র কাক, একটা ছোট্ট পাখিকে তাড়া করেছে। ঠুকরে ঠুকরে ওরা ছোট্ট পাখিটাকে কিছুটা জখমও করে ফেলেছে। এক সময়, জান বাঁচাতে সেই পাখিটা আপনার বাসায় ঢুকে পড়ল। এখন আপনি কি করবেন? সুস্থ মস্তিষ্কের সাধারন মানুষ হলে, আপনি পাখিটার সেবা যত্ন করবেন। তারপর ভালো একটা খাঁচা কিনে পাখিটাকে বন্দী করবেন। অর্থাৎ, বেচারা পাখি আপনার বাসায় ঢুকে জীবন বাঁচালো ঠিকই তবে স্বাধীনতাটুকু হারিয়ে ফেলল আজীবনের জন্য।
আজকে ২৬শে মার্চ। বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা দিবস। প্যারেড গ্রাউন্ডে এই বছর আমরা আওয়ামী লীগের আয়োজনে জাতীয় সঙ্গীত গেয়ে গিনেজ ওয়ার্ল্ড রেকর্ড করার চেষ্টায় আছি। এর পক্ষে বিপক্ষে অনেকে অনেক কথা বলছে। যে যার মতো যুক্তি দেখাচ্ছে। যেমন কেউ কেউ বলছে এত্তগুলো টাকা এভাবে নষ্ট করার কোন মানে হয় না। অনেকে বলছে এই টাকা দিয়ে অনেক কিছু করা যেত। দেশের রাস্তা ঘাটের অবস্থা ভালো না, রাস্তাগুলো ঠিক করা যেত। দেশে অনেক গরিব মানুষ আছে, তাদের এক বেলা খাবারের ব্যাবস্থা করা যেত। অমুক সমুক অনেক কথা।
একটা ব্যাপার কিন্তু সবার এড়িয়ে গেল। সেটা হচ্ছে, টাকাটা কিন্তু ভাই আমার না, আপনারও না। টাকাটা সরকার বাহাদুরের। অর্থাৎ রাজার সম্পত্তি। এখন রাজার খেয়াল হয়েছে আমি আমি এই টাকা দিয়ে তাজ মহল বানাবো। তাতে কারো কোন যুক্তিতে কিছুই আসে যায় না। তাজমহল বানানো হবেই।
হলও তাই। ঢাকার লোকজনের সাথে সরকার বাহাদুর সস্তায় একটা মজা নিল। পাবলিক এই গরমে বেগুন পোড়া হয়ে গান গাইল। বিনিময়ে পেল একটি কাগজের পতাকা, চেতনার গোল্ডেন সার্টিফিকেট আর একটি তবারুকের প্যাকেট।
ব্যাস!
দেশপ্রেমিক জনগণ খুশী মনে তবারুকের প্যাকেটসহ বাসায় ফিরে গেল।
হঠাৎ করে হৈচৈ। কি হয়েছে? কি হয়েছে? কোন এক বাঙ্গাল মায়ের শান্ত ছেলে ক্ষেপে গিয়ে উল্টা পাল্টা চেঁচামেচি করে বলছে,
“আমার তবারুকের প্যাকেটে গু রাখছে ক্যাডা?”
সব্বাই চুপ চাপ। সবার প্যাকেটেই গু ছিল। অ্যাডজাস্ট করে নিয়েছে।
বিদ্রঃ
একটা কথা বলতে ভুলে গিয়েছি।লাখো কন্ঠে সোনার বাংলা’র মূল উদ্যোক্তা সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় আর অর্থের বিনিময়ে এটি আয়োজনের দ্বায়িত্ব পেয়েছে এশিয়াটিক এর সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠান ‘ফোরথট পিআর’ নামের একটা পিআর এজেন্সি।
সংস্কৃতিমন্ত্রণালয়ের দ্বায়িত্ব প্রাপ্ত মন্ত্রী জনাব আসাদুজ্জামান নূর আবার এই ফোরথট পিআর নামের প্রতিষ্ঠানটির ব্যাবস্থাপনা পরিচালক বা ম্যানেজিং ডিরেক্টর!
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাঁচাতে গিয়ে আমরা আবার স্বাধীনভাবে চিন্তা করার ক্ষমতাটা হারিয়ে ফেলছি নাতো?
হ ভাই, আপনার বৃদ্ধিশূন্যতা
হ ভাই, আপনার বৃদ্ধিশূন্যতা দেখে অবাক হচ্ছি। সুস্থ মস্তিস্কের লোক (আপনি ভারত কে বুঝিয়েছেন) পাকিটাকে প্রথম সুস্থ করবে তারপর তাকে স্বাধীন ভাবে ছেড়ে দিবে। যাহোক, ঐ নিয়ে তর্ক করবোনা। তবে যে তিন লক্ষ মানুষ ঐ খানে জড়ো হয়েছিলো তাদের কি বাধ্য করে নিয়ে হয়েছে নাকি তাঁরা স্বেচ্ছায় গেছে ? একটু জানাবেন….
আর খরচের টাকা গুলো বিভিন্ন ব্যাংক কতৃক দেয়া হয়েছে যেখানে সরকারের টাকার পরিমাণ খুব ই কম। যেটাকা দিয়ে অনুষ্ঠান করা সম্ভব নয়!
শেষে তো কিচ্চুই বুঝলাম না।।
শেষে তো কিচ্চুই বুঝলাম না।। তবারুকের প্যাকে গু!! নাউজুবিল্লাহ……..
তপু ভাই, বোঝার জন্য তো লিখি
তপু ভাই, বোঝার জন্য তো লিখি নাই। সেই জন্যই হয়তো বোঝেন নাই।
হরতাল দিয়ে যখন ৪৯ হাজার কোটি
হরতাল দিয়ে যখন ৪৯ হাজার কোটি টাকা ক্ষতি করল, নিরীহ লোকের প্রাণ নিয়ে দেশের সম্পদ নষ্ট করার উৎসব করল তখন কোথায় ছিলেন?
বাহ! সুশীলতাও দেখছি শিল্পের পর্যায়ে চলে গেছে ।
হা হা হা শাহিন ভাই, রেগে
হা হা হা শাহিন ভাই, রেগে গেলেন তো হেরে গেলেন।
প্রস্নঃ হরতাল দিয়ে যখন ৪৯ হাজার কোটি টাকা ক্ষতি করল, নিরীহ লোকের প্রাণ নিয়ে দেশের সম্পদ নষ্ট করার উৎসব করল তখন কোথায় ছিলেন?
উত্তরঃ হরতালের মধ্যে আমি অফিস করছিলামরে ভাই। কিচ্ছু করার নাই। তবে কাজটা অবশ্যই ভালো হয় নাই। কোন কাজটা ভালো আর কোন কাজটা খারাপ সেটা বোঝার মতো মানসিক সক্ষমতা আমার আছে।
“সুশীলতাও দেখছি শিল্পের পর্যায়ে চলে গেছে ।”
হি হি। নিজেকে একজন বিদগ্ধ সুশীল হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার ইচ্ছা আছে। খাস দিলে একটু দোয়া করবেন।
নাভিদ ভাই, সুশীলতা না করে
নাভিদ ভাই, সুশীলতা না করে স্পষ্ট করেই বলে দিন অনুষ্ঠানে নয়, আওয়ামীলীগেই আমার চুলকানি ।
আমরা ভারতের গুন্ডে ফিল্মের ইতিহাস বিকৃতির বিরুদ্ধে হৈ হৈ রব তুলি, প্রতিবাদ/মানববন্ধন করি অথচ খাম্বা তারেক গং রা যখন ইতিহাসকে ধর্ষন করে তখন ইতিহাসের নতুন ব্যাখ্যা খুজি ।
“ছেলে তারেক রহমানের পর খালেদা
“ছেলে তারেক রহমানের পর খালেদা জিয়াও স্বামী জিয়াউর রহমানকে দেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি বলে দাবি করেছেন।”
আমি বুঝলাম না। আমি জিয়াউর রহমানের ভক্ত। এক কথায় আমি বিশ্বাস করি জিয়াউর রহমান বেঁচে থাকলে এই দেশটা আরও অনেক দূর এগিয়ে যেতে পারতো। কিন্তু ম্যাডাম জিয়া আর তারেক রহমান বস যেভাবে শুরু করেছেন তাতে তো মুখ বন্ধ রাখা ছাড়া কোন উপায় নাই। মায়ের চেয়ে মাসির দরদ বেশী হলে তো সমস্যা।
আর স্পেসিফিক আওয়ামী লীগে আমার চুলকানি নাই। তবে ভন্ডামিতে আছে।
আপনাকে
আপনাকে :-*
রেকর্ড করা নিয়ে আমার কোন
রেকর্ড করা নিয়ে আমার কোন চুলকানি নাই। কিন্তু বাংলাদেশের জন্মের সাথে জামাতি ইসলামের নাম ঘৃনার সাথে জড়িয়ে আছে। তাই জাতীয় কোন ইস্যুতে ইসলামী বেংক বা জামাতি কোন প্রতিষ্ঠানের সংশ্লিষ্টতা ঘৃনার সাথে প্রত্যাখ্যান করব সবসময়ই। সরকার ইসলামী বেংকের চেক ফেরত দিয়েছে বলে ঘোষণা দেওয়ার অভিনন্দন জানিয়েছি। কিন্তু সেই প্রোগ্রামে আবার যখন ইবনে সিনার ওষুধ খাবারের প্যাকেটে ঢুকিয়ে দেওয়া দেখি, তখন আবারও ঘৃনার সাথে তা প্রত্যাখ্যান করলাম। যার যা ইচ্ছা, যেভাবে ইচ্ছা জামাতি গু খেতে পারে, আমার আপত্তি নাই। আমি পারবো না। থুঃ
আতিক ভাই, কি বোঝাতে চেয়েছি
আতিক ভাই, কি বোঝাতে চেয়েছি সেটা বুঝতে পেরেছেন বলে খুব খুশী হলাম। আমারও একই কথা –
যার যা ইচ্ছা, যেভাবে ইচ্ছা জামাতি গু খেতে পারে, আমার আপত্তি নাই। আমি পারবো না। থুঃ
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাঁচাতে
(No subject)
:ভাবতেছি: :অপেক্ষায়আছি: