দুপুর কখনই ভালো লাগত না। এখনও না।
দিনের শেষ ক্লাসগুলো বরাবরই অসহ্য। এখনকার চেয়ে অবশ্য কম ছিল সবসময়ই
স্কুলে পড়া ছুটিরদিনে কিচ্ছু করার না পেয়ে অসহ্য লাগতো, খেয়েদেয়ে ঘড়ে বসে থাকা লাগতো,
মাতৃস্থানীয় কেও চেপে শুইয়ে রাখতো। এমনিতেই স্বাস্থ্যখারাপ ছেলেটার, আবার ভয়ের কথা, ভরদুপুরে বাইরে প্রচুর ছেলেধরা থাকে।
পুরা সপ্তাহের এনার্জি স্টোর করে রাখা দরকার না?
এখনকার ছুটিরদিনে কাজের অভাব নাই, অথচ কিচ্ছু করা হয়না।
একগাদা তাগিদ আসে ভাতের, স্নানের।
আমি ঝিমাই, ঘুমাই না, দুপুরে ঘুমালে মন খারাপ লাগে।
দুপুর কখনই ভালো লাগত না। এখনও না।
দিনের শেষ ক্লাসগুলো বরাবরই অসহ্য। এখনকার চেয়ে অবশ্য কম ছিল সবসময়ই
স্কুলে পড়া ছুটিরদিনে কিচ্ছু করার না পেয়ে অসহ্য লাগতো, খেয়েদেয়ে ঘড়ে বসে থাকা লাগতো,
মাতৃস্থানীয় কেও চেপে শুইয়ে রাখতো। এমনিতেই স্বাস্থ্যখারাপ ছেলেটার, আবার ভয়ের কথা, ভরদুপুরে বাইরে প্রচুর ছেলেধরা থাকে।
পুরা সপ্তাহের এনার্জি স্টোর করে রাখা দরকার না?
এখনকার ছুটিরদিনে কাজের অভাব নাই, অথচ কিচ্ছু করা হয়না।
একগাদা তাগিদ আসে ভাতের, স্নানের।
আমি ঝিমাই, ঘুমাই না, দুপুরে ঘুমালে মন খারাপ লাগে।
একটা সেই উরাধুরা গান আসছে- সানি সানি সানি… এইটাইপ কিছু। সানি নামের লোকেরা নাকি এই গান ছাড়লে লজ্জাটজ্জা পায়! দেখা দরকার লিঙ্ক পাওয়া তো ব্যাপার না।
গানে রোদের দিনে স্বল্প কাপড়ে পানিতে ঝাপাঝাপির আহবান। এইখানেও!
হালকা ঝিমুনি আসে। হালকা ঝিমুনিতে উরাধুরা কিছু ভাল্লাগে না। ঝিমুনি গান ভাল্লাগে।
“চিলতে রোদে পাখনা ডোবায়
মুচকী হাসে শহরতলী
রোজ সকালে পড়ছে মনে
এই কথাটা কেমনে বলি?”
একগাদা সিট-চোথার ডাক , এক্সামের রুটিনের ডাক, ফোনে ডাক, নিচ থেকে খাবারের ডাক, ছুটির দিন বলে সবার কতৃত্ব দেখানো ডাক। অসহ্য!
কিচ্ছুকেই পাত্তা দেয়া হয় না। ঝিমুনি আসে। ঘুমাই না, দুপুরে ঘুমালে বিকালে মন খারাপ হয়, সামান্য পাপবোধ হয়, মাথা ধরে!
দুপুরে ঘুমানোর কোনও মানে হয়?