মানুষের জীবনে তিনটি অনুভূতি বিশেষ
গুরুত্বপূর্ণ ।যার একটির ও অভাব
থাকলে তার
মধ্যে কোনো না কোনো ভাবে মূল্যবোধহীনতার
বৈশিষ্ট্য ধরা পড়বেই !
(১)ভালবাসা;
(২)মর্যাদা/শ্রদ্ধা;
(৩)ভরসা/বিশ্বাস ।
এখানে মুলত ভালবাসার
সংজ্ঞা ভাবসম্প্রসারিত করা হলো ।
অনেকেই সত্যিকার অর্থেই
কাউকে ভালবেসে থাকলে ও
ইহা আসলে কী জিনিস তা বোঝেনা ।
মানুষ এই প্থিবীতে যদি সব
থেকে বেশী ভালবেসে থাকে তাহলে তা নিজেকেই
বাসে ।ধরুন কেউ
সবচেয়ে বেশী ভালবাসে তার
স্রষ্টাকে ।
সেটা নিজেকে স্ষ্টি করেছেন,প্রাণ
এবং যাবতীয় সব দিয়েছেন সেই
ক্তজঞতা থেকেই ।ধরুন কেউ
ভালবাসে তার জননীকে । সেটাও কিন্তু
তার নিজের জননী বলেই ।
মানুষের জীবনে তিনটি অনুভূতি বিশেষ
গুরুত্বপূর্ণ ।যার একটির ও অভাব
থাকলে তার
মধ্যে কোনো না কোনো ভাবে মূল্যবোধহীনতার
বৈশিষ্ট্য ধরা পড়বেই !
(১)ভালবাসা;
(২)মর্যাদা/শ্রদ্ধা;
(৩)ভরসা/বিশ্বাস ।
এখানে মুলত ভালবাসার
সংজ্ঞা ভাবসম্প্রসারিত করা হলো ।
অনেকেই সত্যিকার অর্থেই
কাউকে ভালবেসে থাকলে ও
ইহা আসলে কী জিনিস তা বোঝেনা ।
মানুষ এই প্থিবীতে যদি সব
থেকে বেশী ভালবেসে থাকে তাহলে তা নিজেকেই
বাসে ।ধরুন কেউ
সবচেয়ে বেশী ভালবাসে তার
স্রষ্টাকে ।
সেটা নিজেকে স্ষ্টি করেছেন,প্রাণ
এবং যাবতীয় সব দিয়েছেন সেই
ক্তজঞতা থেকেই ।ধরুন কেউ
ভালবাসে তার জননীকে । সেটাও কিন্তু
তার নিজের জননী বলেই ।
তাছাড়া কাউকে যদি তার
ভাললাগে তাও কিন্তু নিজের পছন্দ
বা চাহিদার মিল খুজে পাওয়া থেকেই
প্রথম ভাললাগার অনুভুতি স্ষ্টি হয় ।
অনেকের মনে প্রশ্ন
জাগতে পারে “তাহলে দয়া কী জিনিস,মানুষ
তাহলে কেন অপরের জন্য জীবন ত্যাগ
করে?”এটা একটা সাময়িক মোহ ।নিজের
থেকেও অপর কোনো ব্যক্তি বা বিষয়ের
প্রতি দুর্বল হয়ে পড়ার এই সাময়িক
মোহটি কখনো ক্ষণস্থায়ী,কখোনো দীর্ঘস্থায়ী কখোনোও
চিরজীবন স্থায়ী হয় ।স্থায়ীত্ব কালের
তারতম্য বিভিন্ন কারনের উপর
নির্ভরশীল ।
ভালবাসা যুক্তি,তুলনা,সম্ভব,অসম্ভব,উচিত্,অনুচিত্
ইত্যাদির অতীত ।অনেকে মনে করেন
স্ষ্টিকর্তা হতে অন্য
কাউকে বেশি ভালবাসা অসম্ভব !
অনেকে মনে করেন জন্মদাতা-
দাত্রী হতে বেশি ভালবাসা অসম্ভব !
অনেকে মনে করেন মনের প্রিয়তম
হতে বেশি ভালবাসা অসম্ভব !
আসলে কে কাকে কেমন
ভালবাসবে তা ব্যক্তির মানুসিকতার
উপর নির্ভর করে ।
তা যদি না হতো তাহলে কোন মানব
কোনদিন ধর্মের অন্বেষণে বংশ ত্যগ
করতেননা ।কোনো প্রেমিক পুরুষ/প্রেমিক
নারী উত্তরাধিকার ও পূর্বসূত্র
ছেড়ে চলে যেতনা ।
ভালবাসা আর বিশ্বাস
সম্পূর্ণভাবে পরস্পরের পরিপূরক নয় ।
সেটা হলে কোনো পিতামাতা তাঁর
অবিশ্বাসী সন্তানকে ভালবাসতেন না ।
তবে যাদেরকে ভালবাসা যায় তাদের
প্রতি অবশ্যই কিছুটা শ্রদ্ধাবোধ কাজ ।
যার ফলে তাদের সফলতার
প্রতি একটা আলাদা শ্রদ্ধা বা ভরসাবোধ
কাজ করে ।
তবে বিশ্বাস ভরসা, শ্রদ্ধা,
মর্যাদা অনেক ক্ষেত্রেই দ্বায়িত্ব,
কর্তব্য ও ক্তজ্ঞতার মতো উচিত্ যুক্তি ও
ব্যক্তিত্বের ওপর নির্ভর করে ।
ভালবাসা নয়।
সুন্দর লিখেছেন কিন্তু বেশ
সুন্দর লিখেছেন কিন্তু বেশ কিছু বানান ভুল আছে ঠিক করে দেবেন তাহলে পড়তে ভালো লাগবে ……
ভাল লাগলো যদিও বিষয়টা বুঝতে
ভাল লাগলো যদিও বিষয়টা বুঝতে বেশ সময় লেগে গেল।। যথেষ্ট বানান ভুল, আশা করি পরবর্তীতে পরিমার্জিত হবে।।
কয়েকবার পড়ে তারপর বুঝছি
কয়েকবার পড়ে তারপর বুঝছি ।বানান ভূল ব্যাপারটা আরো কঠিন করে দিয়েছে ।এমনিতে লেখাটা চলনসই ।
নতুন অতিথি হিসেবে আপনাকে
নতুন অতিথি হিসেবে আপনাকে স্বাগতম।
একটি চমৎকার বিষয় নিয়ে লেখার প্রচেষ্টা কে অবশ্যই সাধুবাদ জানাই।
উত্তরোত্তর আপনার কলম আরো শাণিত হোক, এই প্রত্যাশা।
ধন্যবাদ ।আসলে একলা সমস্যার
ধন্যবাদ ।আসলে একলা সমস্যার কারণে বানান ভুল হতো সেটা সমাধান হয়েছে ।পরবর্তীতে আর ও ব্যাখা করে লিখার চেষ্টা করবো ।
আমি বাংলা ভাষায় এবং ব্লগে
আমি বাংলা ভাষায় এবং ব্লগে নতুন লিখছি।লেখা একবার প্রকাশিত করার পর তা কি এডিট করা যায়?
অবশ্যই….. দেখুন, পোস্টের
অবশ্যই….. দেখুন, পোস্টের আশেপাশে সম্পাদন লিখা আছে।।
আমি বাংলা ভাষায় এবং ব্লগে
আমি বাংলা ভাষায় এবং ব্লগে নতুন লিখছি।লেখা একবার প্রকাশিত করার পর তা কি এডিট করা যায়?
সম্পাদনা নামে একটি অপশন আছে।
সম্পাদনা নামে একটি অপশন আছে। সেখানে গিয়ে এডিট করুন।
ভালবাসা আর বিশ্বাস একটি
ভালবাসা আর বিশ্বাস একটি আরেকটির পরিপূরক। একটি ছাড়া আরেকটি অচল। ইষ্টিশনে স্বাগতম :গোলাপ: :বুখেআয়বাবুল: 😀
ধন্যবাদ
ধন্যবাদ
ধন্যবাদ ডার্ক।ভরসা পরিপুরক
ধন্যবাদ ডার্ক।ভরসা পরিপুরক হতে পারে কিন্তু বিশ্বাস না ।কেন না তার ব্যাখা দাওয়া হয়েছে।অবশ্যই ভরসা আর বিশ্বাস শব্দ দুটি এক না ।
ভরসা আর বিশ্বাস শব্দ দুটি
ভরসা আর বিশ্বাস শব্দ দুটি নামে ভিন্ন কিন্তু অর্থ একই। আর প্রতিটি মানুষ যেমন ভিন্ন ঠিক তেমন তাদের দৃষ্টিভঙ্গি।
টপিক চমৎকার। কিন্তু লেখা
টপিক চমৎকার। কিন্তু লেখা অগোছালো।
লিখতে থাকুন। …।
ধন্যবাদ
ধন্যবাদ