অনেকে নারী দিবসের বিরোধিতা করছে এ বলে, নারী যদি পুরুষের সমান হয় তাহলে আলাদা করে নারী দিবস কেন? এটিতো নারীদেরকে আরো ছোট করছে। বা এ একটি দিন যদি নারী দিবস হয় তাহলে বছরের অন্য ৩৬৪ দিন কি নারীদের ন্য?
হুম,নারী-পুরুষ সমান বা সমান সুযোগ পাওয়ার অধিকার রাখে।কিন্ত ফ্যাক্ট যেটা, নারীরা পুরুষের সমান অধিকার পাচ্ছে না।তাই আমরা বছরের একটি দিন নারীদের অধিকারের কথা সবাইকে বিশেষ ভাবে পুনরায় স্মরণ করিয়ে দিই। নারী দিবস মানে এটি নই যে তারা আমাদের চেয়ে ছোট তাই হেল্প করা দরকার। নারী দিবস মানে, নারীরা আমাদের সমান সুযোগ পাওয়ার অধিকার রাখে এ সত্য প্রতিষ্ঠিত করা এবং তাদেরকে তাদের প্রাপ্য বুঝিয়ে দেওয়া।
যেমন ২১
অনেকে নারী দিবসের বিরোধিতা করছে এ বলে, নারী যদি পুরুষের সমান হয় তাহলে আলাদা করে নারী দিবস কেন? এটিতো নারীদেরকে আরো ছোট করছে। বা এ একটি দিন যদি নারী দিবস হয় তাহলে বছরের অন্য ৩৬৪ দিন কি নারীদের ন্য?
হুম,নারী-পুরুষ সমান বা সমান সুযোগ পাওয়ার অধিকার রাখে।কিন্ত ফ্যাক্ট যেটা, নারীরা পুরুষের সমান অধিকার পাচ্ছে না।তাই আমরা বছরের একটি দিন নারীদের অধিকারের কথা সবাইকে বিশেষ ভাবে পুনরায় স্মরণ করিয়ে দিই। নারী দিবস মানে এটি নই যে তারা আমাদের চেয়ে ছোট তাই হেল্প করা দরকার। নারী দিবস মানে, নারীরা আমাদের সমান সুযোগ পাওয়ার অধিকার রাখে এ সত্য প্রতিষ্ঠিত করা এবং তাদেরকে তাদের প্রাপ্য বুঝিয়ে দেওয়া।
যেমন ২১
শে ফেব্রুয়ারি আমরা ভাষা শহীদ দের অবদানের
কথা স্বীকার করে আমাদের
মানসপটে তাদেরকে জীবিত রাখি। বছরে একদিন
হাতধোয়া দিবসের মাধ্যমে হাত ধোয়ার গুরুত্ব আবার
রিভাইস দিই।
২১শে ফেব্রুয়ারির ভাষাদিবসের
২১শে ফেব্রুয়ারির ভাষাদিবসের সাথে ৮ই মার্চের ‘নারী দিবসের তুলনাটা না করলেই হত । একটা ঐতিহাসিক আর একটা বর্তমান > বেঁচে বর্তে থাকা জাতি । একটা দিন বছরে স্মরন করা যেতেই পারে কিন্তু নারী দিবসের বিজ্ঞাপণ সর্বস্ব প্রচারে নিজে নারী বলে কেমন যেন ‘বিচিত্র জীব’ মনে হয় । মানে ‘এই যে দেখ, আমরা এখনো বেঁচে আছি ।যতই লাথ মারো মরব না , ডাইনোসরের মত বা আজকের বিলুপ্ত প্রায় সাদা-বাঘের (প্রসঙ্গঃ নন্দন কানন) একযোগে লুপ্ত হই নি ।’
আসলে একটা দিবস যদি কিছুর স্মরনে রাখা হয় , তাতে সেই জিনিসটার প্রতি শ্রদ্ধার সাথেসাথে কেমন যেন ‘আত্মার শান্তি লাভ হোক’ গোছের বার্তা থাকে । ‘হাত ধোয়া’ দিবসও সেরকম …মানুষ সভ্য হতে হতে এত ব্যাস্ত হয়ে পড়ছে যে হাত ধোয়ার মত হাইজেনিক অভ্যাস স্বর্গে গেছে , তাই নতুন করে তাকে স্মরণ করা একটা বিশেষ দিন পালনে ।
যেমন: No Horn Day ( Sound pollution) ,কিন্তু সচেতনতা দিন । এক একটা বছরকে যেমন রাষ্ট্রপুঞ্জ এক একটা বিশেষ নাম করণ করে । সেরম একটা নারী দিবস না করে , সচেতনতা শিবির হোক সরকারি / বেসরকারিভাবে গ্রামে-শহরের রাস্তায়, ক্লাবে । টিভিতে বিশেষ অনুষ্ঠান হোক সারা বছর পুরুষের সংযম নিয়ে । স্কুল পাঠ্যে আবশ্যিক হোক নারীধর্মী লেখা ,মোরাল ভ্যালুজ , সেখানকার শিক্ষকরাও আলোকিত হোক, বাড়িতেও আধুনিক শিক্ষিত মা-বাবা ছেলেকে ও মেয়েকে মাছের টুকরায় প্রভেদ করা বন্ধ করুন , ব্রত করায় মেয়েকে উৎসাহিত করে ছেলেকে ঘুমাতে যেতে না বলেন ।
এই যদি সমাজে চলে from grassroot to top দশ বা বিশ বছর বাদে ঘটা করে নারী দিবসের প্রয়োজন পড়বে না, গ্যারান্টিড ।
এসব করার জন্যই তো নারীদিবস।এ
এসব করার জন্যই তো নারীদিবস।এ একটি দিনে যে পরিমাণ সচেতনতা সৃষ্টি হয়,কথাবার্তা হয় বছরের অন্য ৩৬৪ দিনেও তা হয়না। আর অনেক দেশে প্রবীণ দিবস পালন করে তাদের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করার জন্য। নারীদিবস নিয়ে লজ্জা পাওয়ার কোন কারণ নেই