ভেবেছিলাম কত কি করবো, সময় পেলাম না। ডায়রিতে লেখা হল না, কাউকে ফোন করা হল না। এখন আর সময় নেই, ডায়েরি লেখাও যাবে না, কাউকে ফোন দেয়াও যাবে না। তারা কেউ কিছু আন্দাজ পারলে অনেক বড় সমস্যা হয়ে যাবে।
পাশেই দেয়াল সোকেজ, ফেলনা জিনিস দিয়ে তৈরি করা নানান জিনিসে ভরা।
ভেবেছিলাম কত কি করবো, সময় পেলাম না। ডায়রিতে লেখা হল না, কাউকে ফোন করা হল না। এখন আর সময় নেই, ডায়েরি লেখাও যাবে না, কাউকে ফোন দেয়াও যাবে না। তারা কেউ কিছু আন্দাজ পারলে অনেক বড় সমস্যা হয়ে যাবে।
পাশেই দেয়াল সোকেজ, ফেলনা জিনিস দিয়ে তৈরি করা নানান জিনিসে ভরা।
আচ্ছা এ জিনিস গুলোর কি হবে? যখন মা ফেলে দিতে চাইতো, আমি এগুলো আগলে রাখতাম। কত বাকাদিত কেন এগুলো বানাতাম, আবার অনেক সময় যখন অন্যরা এসে প্রশংসা করতো- বাহ উচ্ছ্বাস তো ভাল জিনিস বানায়। মা তখন অনেক খুশি হত, অবশ্য স্বীকার করতো না এ কথা। এখন তো আমি থাকবো না। তাহলে কি আমার উপর রাগ করে সব ফেলে দেবে? নাকি আগলে রাখবে আমার স্মৃতি হিসেবে! আসলেই মা আমি এক অপদার্থ, কোন কাজের না। শুধু শুধু কত কি করতাম।
ঐন্দ্রীলাকে ফোন দেয়া হল না। ও শুনলে ভীষণ রাগ করবে, অনেক বকবে আমাকে। আর কি করবে? ধুর ভাল লাগে না ওর কথা ভাবতে, আর ভাববো না ওর কথা। আচ্ছা আগামী সপ্তাহে তো ওর জন্মদিন এর পরই নয় কাজ টা করা যেত। এখন কি হবে! গতবছর ওর জন্মদিনে ওকে গোলাপ আর চুমু দেই নি বলে কতই না রাগ করেছিল। তিন দিন আমার ফোন পর্যন্ত রিসিভ করেনি। এবার কি যে হবে! আবার ভাবছি ওর কথা, আসলেই আমি একটা পাগল!
পাগল! আচ্ছা দীপ্ত ভাইয়া কি বলবে আমাকে বকা দিবে অনেক জানি। তার পাগল ভাইটার দ্বারা সে এমন কাজ কখনই আশা করে নি। কি করবো আমার যে আর রাস্তা নেই ভাইয়া। এসএসসি পরীক্ষা যখন দিয়েছিলাম বলেছিল গোল্ডেন পেলে বড় একটা পার্টি দেবে, কিন্তু গুড়ে বালি। আমি অপদার্থ পাব গোল্ডেন এ প্লাস। হাহাহা… দীপ্ত ভাইয়া যে কি মন খারাপ করেছিল, তখনই বুজেছি আসলেই আমি যেন তার অনেক আপন কেউ।
চোখে জল এসে গেল, না এখন ইমোশনাল হলে হবে না। আমাকে আমার স্বার্থ চিন্তা করতেই হবে। আচ্ছা এ ডায়েরি গুলো যখন সবাই পড়বে খুব হাসবে মনে হয়। কি না কি লিখেছি। হাসলে হাসুক আমার কি শামসুর রহমান বলেছিলেন- যেমন ইচ্ছে লেখার আমার কবিতার খাতা। আমি বললাম যেমন ইচ্ছে লেখার আমার নিজের খাতা। অহ! নিজের খাতা নয়। বাবার কিনে দেয়া খাতা। শুধু শুধু এই অপদার্থের পড়া লেখার পেছনে টাকা গুলো খরচ করেছে। আচ্ছা বাবা তো খুব মন খারাপ করেছিল আমার রেজাল্ট দেখে, করবেই না কেন? সবাই তো চায় ভাল কিছু। আমি তো অপদার্থ সবাই বলে। প্রতিদিনই তো কত নালিশ আশে “আপনার ছেলে এখানে গিয়েছে। এখানে বসে আজ ছবি আঁকছে” বাবা কান পেতে সব শুনে, তার তো নিশ্চয়ই অনেক মন খারাপ হয় তাই না! অঙ্কুর একটা ছবি চেয়েছিল ওকে দেয়া হল না আর। আবার রাগ করে বলবে- উচ্ছ্বাস একটা ছবি একে দিলি না আমায়, এই তুই আমার বন্ধু শালা।
যেদিন প্রথম রক্ত দিয়ে এসে মাকে বলেছিলাম কতই না বকেছিল। গরম দুধ ফল আরও কত কি এনে বকে বকে খায়িয়েছিল। হাহাহা… মা যে কি! এক ব্যাগ রক্ত দান করলে কি হয়। এজন্যেই পরে যে আরও দুই বার দিয়েছি মাকে জানাইনি। আজ তো এক ব্যাগ নয় দেহের সমস্ত রক্ত বেরিয়ে যাবে, এই তো হলুদ বিছানার চাদর টি কেমন লাল হয়ে গিয়েছে। চাদর টা ধুতে অনেক কষ্ট হবে মার, আমি থাকলে ধুয়ে দিতে পারতাম।
এত কিছু ভাবছি কেন আমি, আমি স্বার্থপর হব বলেছিলাম না। তাহলে অন্যদের নিয়ে এত কেন ভাবনা! আচ্ছা কত দিনের ইচ্ছেটা পূর্ণ হচ্ছে। আমি আজ মরবো। সমাজের অপদার্থ কমে যাবে একটা। এখন আর কেউ অভিযোগ দিবে না। আমার সাথে তার ছেলে ঘুরে ঘুরে ভব ঘুরে হয়ে যাচ্ছে। এখন আর আমার ডিএসএলআর দিয়ে আকাশের ছবি তুলবো না, আঁকবো না কোন ছবি। গল্পও লিখবো না কোন। আমি আজ শেষ হয়ে যাচ্ছি। পড়া লেখা না পারা, ঘুরে বেড়ানো এক অপদার্থ কমে যাবে এ সমাজ থেকে। খারাপ রেজাল্টের জন্য উপহাস করলেও সমাজের লোকেরা হয়তো এবার আমায় বাহবা দেবে……। বিদায় সবাইকে। অপদার্থ চলে যাচ্ছে।
গল্প পড়া শেষ। হাতের বইটি বন্ধ করলো রাহাত।
কি গল্পরে! কিভাবে লেখে পারভেজ স্যার এমন গল্প গুলো!
বাঁচতে ইচ্ছে করে না আমার শুধু ইচ্ছে করে মরে যাই। পড়া লেখা পারি না, কোন কাজের না। আমিও তো পারভেজ স্যারের গল্পের উচ্ছ্বাসের মতই অপদার্থ। নাহ আমি কি করে উচ্ছ্বাসের মত হলাম আর উচ্ছ্বাস তো অপদার্থ না। গল্প লিখতো, ছবি আঁকত, ফেলনা জিনিস দিয়ে সোকেজ সাজাবার জিনিস বানাতো। উচ্ছ্বাস তো নিজের এ গুণ গুলো খুঁজে বের করতে পারে নি তবে কি আমার মধ্যেও আছে এমন কোণ গুন। নাহ! আমি আত্মহত্যা করবো না। আমার মধ্যেও হয়তো আছে এমন গুন। আত্মহত্যা নিয়ে পারভেজ স্যারের গল্প গুলো পড়লে মরার ইচ্ছে মিটে যায়। আমাদের মত মানুষের মনের কথা যে কি করে বুঝেন তিনি।
ধুত শুধু শুধু মরতে ইচ্ছে করে। কি কারণে আত্মহত্যা করতে চেয়েছিলাম তাও ভুলে গিয়েছি!! যাই কলেজে যেতে হবে, কাল সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, উপস্থাপনার দায়িত্ব আমার উপর চাপিয়ে দিয়েছে স্যার আর কাজ পায় না!! অবশ্য আমার মত অপদার্থকে আর কি কাজ দেবে। ভাল লাগে না আর, ইচ্ছে করছে ছাদ থেকে লাফ দেই!!!!
কপাল চাপরাতে বাসা থেকে বেড়িয়ে গেল রাহাত। গন্তব্য কলেজ অডিয়োটরিয়াম।
{{বিঃদ্রঃ প্রিয় বড় ভাই এবং বোন দয়া করে একটূ কমেন্টে বলবেন গল্পটিতে কি কি বিষয় ফুটে উঠেছে, কারণ এতে বুঝতে পারবো আমি যা বোঝাতে চাই সে বিষয় গুলো বোঝাতে পারি কি না।
আর সমালোচনা করুন, ভুল ধরিয়ে দিয়ে সহায়তা করুন। }}
কি গল্পরে! কিভাবে লেখে পারভেজ
এইখানে এসে একটু এদিক সেদিক খাচ্ছি। এই লাইনের আগেরগুলো কি একজনের গল্প আর নিচের গুলো তোমার!!! নাকি পুরোটাই তোমার?
আত্মহত্যা করতে সাহস লাগে, পৈশাচিক সাহস। এতো ছাতা-পাতা ভাবতে গেলে আত্মহত্যা করা সম্ভব না, দেরী হয়ে যাবে। আর আজকালকার ডাক্তারগুলোও না; ভীষণ চালু। কারসাজি ভালোই জানে, তাই এইসব ভাবতে ভাবতে দেরী করে ফেললে আত্মহত্যা হবে না। :মাথাঠুকি: :মাথাঠুকি: :মাথাঠুকি:
আবার খেয়ালও রাখা দরকার আত্মহত্যা করলে সেটা সার্থক হবে কিনা, কেননা আজকাল ভেজালের যুগ। বিষ খেয়ে ইন্দুরই মরে না আর রইল মানুষ। দড়িগুলোতেও শ্লার ভ্যাজাল, যার জন্যে দড়িতে ঝুলতে গিয়ে না জানি পা ভেঙ্গে যায় আবার। আবার কাঁটা-ছ্যাড়া করতে গেলেও ভ্যাজাল, ভীষন জ্বলে কাটা জায়গা গুলো। তবে ঘুমের ওষুধ কিনবা স্যাভলন এসব খেয়ে মরন হয় না এখন আর, ভ্যাজাল খেতে খেতে এসব সয়েও যায়। আজকাল কার পুলাপাইন তো দাড়ি উঠার আগেই বিড়ি ফুঁকে, সো ন্যাশা কৈরা মইরা যাইবো এইসকল ভাবনা ভুল। :হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে:
আমি এখানে বুঝিয়েছি একজন
আমি এখানে বুঝিয়েছি একজন ব্যক্তি গল্প টা পড়েছিল কোট করা অংশের আগের টা একটা গল্প যা লিখেছে পারভেজ এমন মনোভাব। এর পর গল্পের পাঠক এর নিজের কিছু কথা
সম্পূর্ণ টাই আমার লেখা এখানকার্। গল্প বোধ হয় হয় নি :'( :'( :'(
একটু চেঞ্জ করে দিয়েছি ঠিক
একটু চেঞ্জ করে দিয়েছি ঠিক আছে? এবার?
সুমিত দা এইডা কি কইলেন :হাহাপগে: :হাহাপগে:
পড়লাম… কিন্তু বোধহয় ততোটা
পড়লাম… কিন্তু বোধহয় ততোটা বুঝলাম নাহ্। কাল সকালে আরেকবার পড়ে দেখতে হবে… :খুশি:
পাগলি!! ok কাল পড়ে বলবেন……
পাগলি!! ok কাল পড়ে বলবেন……
আমারে পাগলী বলবি নাহ্
আমারে পাগলী বলবি নাহ্ :মাথাঠুকি: আবারও দুক্ক পাইলাম… :কানতেছি: :কানতেছি: :কানতেছি: :ভেংচি: :কানতেছি: :কানতেছি: :কানতেছি:
ওকে শেহাজাদ’স সিস্টার
ওকে শেহাজাদ’স সিস্টার
(No subject)
:হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে:
কি!!!!!!!!!!!! আজকে আমার
কি!!!!!!!!!!!! আজকে আমার সারাটা দিনই খারাপ কইরা দিলি… :মাথাঠুকি: :মাথাঠুকি: :মাথাঠুকি: :ক্ষেপছি: :ক্ষেপছি: :ক্ষেপছি: :ক্ষেপছি: আচ্ছা, তোর লজ্জা করে না এত্ত লুকজনের সামনে এত্ত খারাপ গালি দিস্… 😀 :মাথাঠুকি: :মাথাঠুকি: :মাথাঠুকি: :ক্ষেপছি: :আমারকুনোদোষনাই: :আমারকুনোদোষনাই: :শয়তান: :মনখারাপ: :মাথানষ্ট: :মাথানষ্ট:
(No subject)
:হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে:
কি বলবো বলো, ঐন্দ্রিলা নামটাই
কি বলবো বলো, ঐন্দ্রিলা নামটাই একগাদা স্মৃতি মনের কোনে নামিয়ে দিয়ে গেলো। 🙁
যেই নামই দেই সেই নামই আপনাদের
যেই নামই দেই সেই নামই আপনাদের স্মৃতি একজনও বাদ রাখলেন না :মাথাঠুকি: :মাথাঠুকি:
জয় বানান আর যতিচিহ্নের
জয় বানান আর যতিচিহ্নের ব্যবহারের অভাব চোখে পড়ছে খুব। পড়তে সেজন্য কষ্টও হচ্ছে।
যদি পারো এগুলো ঠিক করো।
যাহা বুঝাইতে চাহিয়াছ তাহা মনে হয় বুঝিতে পেরেছি।
কি বুঝিয়াছেন তাহা ব্যক্ত
কি বুঝিয়াছেন তাহা ব্যক্ত করুন…
ভালোই লাগলো জয়।তবে স্বপ্নচারী
ভালোই লাগলো জয়।তবে স্বপ্নচারী আপু যেগুলো বললো ঐ জিনিসগুলোতে তোকে আরও সতর্ক হতে হবে।আশা করছি পরেরটা আরও দুর্দান্ত হবে।শুভকামনা রইল ভাই……
{{বিঃদ্রঃ প্রিয় বড় ভাই এবং
দেখেন নাই এটুকু
(No subject)
:মানেকি: :মানেকি: :মানেকি: :মানেকি:
(No subject)
:মাথাঠুকি: :মাথাঠুকি:
এরে কেও ইমো দিয়া চুবাইয়া ল!!
এরে কেও ইমো দিয়া চুবাইয়া ল!! ব্রহ্মপুত্র ভাই আপনি পারেন বটে
:হাসি: :হাসি: :হাসি: :হাসি: :হাসি: :হাসি: :হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে:
আবার…
আবার… :খাইছে: :মাথাঠুকি: :চিন্তায়আছি:
প্রথম অংশটা দ্বিতীয় অংশকে
প্রথম অংশটা দ্বিতীয় অংশকে ধরতে পারেনাই।ঐন্দ্রিলাকে চুমু খাওয়ার মত আরো প্রাঞ্জল করা যেত।অনেকটা উদ্যেশ্যহীন গল্প মনে হয়েছে।একই মেসেজ বার বার পড়তে ভাল না লাগারই কথা নয়।শুরুটা ভাল ছিল মাঝে এসে গল্প তার ছন্দ হারিয়েছে।শেষটায় মনে হল তাড়াহুড়ো করে শেষ করা হয়েছে।যতি চিহ্ন,দাড়ি,কমা,বানানের যাতা অবস্থা।
(ইচ্ছে করে সমালোচনা শুনতে চাইলে এমন সমালোচনাই করা উচিৎ। যদিওবা আমার নিজের লেখারই কোনো ছিরি নাই।
ধন্যবাদ কারাগার ভাই।
আরও কঠোর
ধন্যবাদ কারাগার ভাই।
আরও কঠোর হোক সমালোচনা……
আমি প্রতিটি প্যরায় উছ্বাস এর গুন গুলো তুলে ধরবার চেষ্টা করেছি। সনাজ তাকে অপদার্থ বললেও তার মধ্যে গুন ছিল এটাই বুঝিয়েছি প্রথমাংশে। দ্বিতীয় অংশে আমাদের বর্তমান যুগে কারন ছাড়া আত্মহত্যার প্রবনতা। এদিকে বেশি আকর্ষন আর প্রত্যেকের মধ্যেই ভাল কিছু আছে এটাই বোঝাবার চেষ্টা করেছি কিন্তু ব্যর্থ ।
ব্যয়ার না । নেক্সট টাইম আরও চেষ্টা করবো।
আরে ব্যাপার না, চালায়া যাও।
আরে ব্যাপার না, চালায়া যাও। এত দ্রুত হতাশ হইলে কি চলে? জীবনটা অনেক সুন্দর, কেবল সেটাকে উপভোগ করা জানতে হয়। বুঝলা?
ইহা গল্প সুইসাইড নোট না
ইহা গল্প সুইসাইড নোট না :মাথাঠুকি:
তারা কেউ কিছু আন্দাজ পারলে
আন্দাজের পর “করতে” হবে বোধ হয়। বাদ গেছে। সোকেজ না, শব্দটা হবে “শোকেস”, যেই কেস বা কেসিং এর শো করার জন্য জিনিস সাজিয়ে রাখা হয়। “ফেলনা জিনিস দিয়ে তৈরি করা নানান জিনিসে ভরা”, এই বাক্যে জিনিস শব্দটা দুইবার ব্যবহার করায় পড়তে খারাপ লাগছে। বাক্যটা এমন হলে ভালো হতো না? “ফেলনা বস্তু দিয়ে তৈরি করা নানান জিনিসে ভরা”। যদিও অর্থ একই, কিন্তু প্রতিশব্দ ব্যবহার করায় পড়তে আর খারাপ লাগে না। ছোট খাটো ভুল, কিন্তু চোখে লাগে। আরও কিছু বানান ভুল আছে।
অফটপিকঃ এসএসসি পরীক্ষা শেষ হইছে না? তাইলে তো সুইসাইড নিয়ে ফ্যান্টাসিতে ভোগার বয়স শেষ। 😀
বিয়ে না করলেও বিয়েতে কি হয়
বিয়ে না করলেও বিয়েতে কি হয় সেই ধারণা থাকলেও এখানে কি হবে সেই ধারণা নেই কারণ এখনও আমার এসএসসি পরীক্ষা শেষ হয় নি। আরও ৩টা বাকি।
আপনারে কি আমি এমনেই আমার মাস্টার বলি। ধইন্যা আতিক ভাই । শোকেজ বানান আর ঐ লাইন নিজেরও পছন্দ হয়নি কিন্তু কি দেব খুজে না পাওয়ায় এটাই।
আপনি ইস্টিশনের অভ্র :বুখেআয়বাবুল:
আতকি ভাই যে এভাবে আমার গল্পের
:থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ:
আতকি ভাই যে এভাবে আমার গল্পের সমালোচনা ক্যান করে না! :'( একবার মনে হয় যাস্ট লিখছিল, গল্পে ছোটখাটো কিছু ভুল আছে, ঠিক করে নিলেই হয়ে যাবে। জিগাইলাম, কী ভুল। তার আর কোন খোঁজ নাই… :কথাইবলমুনা:
ছুরি কাঁচি নিয়ে বসলুম, এবার
ছুরি কাঁচি নিয়ে বসলুম, এবার ব্যবচ্ছেদ করা হইবে। :শয়তান: :শয়তান: :শয়তান:
প্রথমত থিম আমার ভাল লেগেছে। সেজন্য :তালিয়া: :তালিয়া: :তালিয়া:
কিন্তু সমস্যা হইল প্রথম অংশ যেমন ভাল হয়েছে তেমন ভাল দ্বিতীয় অংশ হয় নাই। মনে হয়েছে খুব তাড়াহুড়ায় শেষ হয়েছে।
আর দ্বিতীয় অংশে কেন ছেলেটা আত্মহত্যা করতে চায় সেটা স্পষ্ট না।
আরও একটু ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ থাকলে ভাল হতো। 😀
আতিক ভাই ধরেছে ফ্যন্টাসি।
আতিক ভাই ধরেছে ফ্যন্টাসি। লিখেছি কিন্তু মাঝে মধ্যে ইচ্ছে করে আত্মহত্যা করি কিন্তু কেন করবো সেই কারণ ভুলে যাই।
আমি আসলো নাভিদ ভাই এর একটা মন্তব্যের ভিত্তিতে গল্প টা লিখেছি।
ধন্যবাদ আপু 🙂 🙂 সর্বদা সহযোগিতা কাম্য,
মাঝে মধ্যে ইচ্ছে করে
তোমাকে হাত পা বেঁধে চাবকানো উচিৎ।
বেশি লাই পেয়ে মাথায় উঠে গেছো। উঠতে বসতে মারা উচিৎ। এই রোগের মাইর ছাড়া কোন ওষুধ নাই।
:ক্ষেপছি: :ক্ষেপছি: :ক্ষেপছি: :ক্ষেপছি:
আরে আমি না তো গল্প গল্প!!! কি
আরে আমি না তো গল্প গল্প!!! কি মুশকিল প্রেমের গল্প লিখলে সফিক ভাই বলে তোর জন্য শুভ কামনা আত্মহত্যার গল্প লিখলাম আপনি বলেন তো চাবকানো দরকার্। এর পর বিয়ে নিয়ে গল্প লিখলে বলবেন তোর বৈবাহিক জীবন সুখের হোক…… :মাথাঠুকি:
বিয়ের গল্প লিখবে মানে
বিয়ের গল্প লিখবে মানে কি??????
বয়স কত?????
নাবালক !!!!
কই যাইতাম রে
:মাথাঠুকি: কই যাইতাম রে :'( :'( :'(
বিয়ের গল্প লিখবে মানে
:হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে:
নাবালক কিন্তু একটা অশ্লীল
নাবালক কিন্তু একটা অশ্লীল শব্দ! 😉 ১+২+১ আকারে ব্যাবচ্ছেদ করেন।
কন ছে দেহি, এইসব নাবালকরে লই
:শয়তান: :শয়তান: :শয়তান: 😀 কন ছে দেহি, এইসব নাবালকরে লই কই যাইতাম… :মাথাঠুকি: 😀
প্রথম অংশটা দ্বিতীয় অংশকে
কারাগার ভাইর মন্তব্যের প্রথম অংশটির সাথে সহমত ।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ শাহিন
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ শাহিন ভাই……
যতি চিহ্ন,দাড়ি,কমার
যতি চিহ্ন,দাড়ি,কমার অপব্যাবহার এবং ভুল বানানের রেকর্ড মনে হয় ইস্টিশনে আমারই আছে।শাহিনভাই কোনোদিন যদি এর উপর মাস্টারসাব পুরস্কারের ব্যাবস্থা করে তাহলে আমিই প্রথম স্থানটা দখল করবো। কনফিডেন্ডলি বলছি।জয়ের দুর্ভাগ্য সেই আমার থেকেই তাকে কঠিন মন্তব্য হজম করতে হলো।মন খারাপ করিসনা জয়,চিপায় পড়লে ছুঁচোও মান্দার গাছে উঠে।
আমি এগুলোতে মন খারাপ করি না
আমি এগুলোতে মন খারাপ করি না খুশি হউ মহাশয়। এতে তো উপকার আমারই তাই না?
(No subject)
:বুখেআয়বাবুল: :বুখেআয়বাবুল: :বুখেআয়বাবুল: :বুখেআয়বাবুল:
চিপায় পড়লে ছুঁচোও মান্দার
আমার মনে প্রবাদটি ভুল বলেছেন কারাগার ভাই ।আসলে প্রবাদটি হওয়া উচিৎ ছিল…
হাঁতি পড়ে গেলে চামচিকাও লাথি
হয় শাহিনভাই এইটাই হবে,দেখেন এইখানেও ভুল।আমারে দিয়া কিচ্ছু হবেনা।
(No subject)
:হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে:
মানুষ যে ভুল করে একটা আস্ত
মানুষ যে ভুল করে একটা আস্ত বাগধারা রচনা করে ফেলতে পারে, এই প্রথমবার দেখলাম… :খাইছে: :মাথানষ্ট: :ভেংচি: 😀 😀
ইয়ে মানে, আমি আর কি কইতাম…
ইয়ে মানে, আমি আর কি কইতাম… :মাথানষ্ট: যা বলার, সব গুণীজনেরা বলে দিয়েছেন… :মুগ্ধৈছি: আমি বরং হাততালি আর ধইন্না পাতার বন্যা বহায়া দেই… :তালিয়া: :তালিয়া: :তালিয়া: :তালিয়া: :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ: :ধইন্যাপাতা: :ধইন্যাপাতা: :ধইন্যাপাতা: :ফুল: বুখে আয় শালা… :বুখেআয়বাবুল: :বুখেআয়বাবুল: :বুখেআয়বাবুল:
ইতি পূর্বেও আমাকে শালা বলিয়া
ইতি পূর্বেও আমাকে শালা বলিয়া সম্বোধন করিয়াছেন। আপনাকে দুলা ভাই হিসেবে পাইতে আমার কুনু আপত্তি নাই। তয় আমার কুন বইনেরে বিবাহ করিবেন ক্লিয়ার করিয়া বলিয়া ফেলেন। আর দুলাভাই যখন হয়েছেন মোবাইলে রিচার্জ করে দিবার দায়িত্ব আপনার্। নিজ দায়িত্বে আমার এয়ারটেল নম্বরে রিচার্জ করে দিন ‘দুলাভাই’ 😛
গল্পটি পড়িবার জন্য ধন্যবাদ দুলাভাই। 😉 😉
গল্পটি পড়িবার জন্য ধন্যবাদ
কিরে জয় ডন ভাইয়ের বিষয়টা কি… :বিষয়ডাকী: :বিষয়ডাকী: :বিষয়ডাকী: :বিষয়ডাকী: :বিষয়ডাকী: :বিষয়ডাকী: :বিষয়ডাকী: :বিষয়ডাকী: :বিষয়ডাকী: :বিষয়ডাকী: :ভেংচি:
ডন ভাই এর শালা আমি তাহলে ডন
ডন ভাই এর শালা আমি তাহলে ডন ভাই কি আমার দুলা ভাই হবে না
ইহা ডন ভাই মন্তব্য করিয়াছেন
সবই ডন ভাইয়ের লাল পাঞ্জাবি আর
সবই ডন ভাইয়ের লাল পাঞ্জাবি আর দুলাভাইত্বের কৃতিত্ব 😉
পুলাপান যাও পড়তে বস গিয়া।
পুলাপান যাও পড়তে বস গিয়া। ইতরামি করা ভালা নাহ্। যাই হোক আমাদের ডন ভাবী কি ঠিক হইয়া গেলো!!! আমাদের না অবগত কইরা ডন ভাই কামখান কেমনে করলো!!! :ভাবতেছি: :ভেংচি: আর তালি ভাই আর রাত ভাইয়ের কথা তিনি একবারও ভাবল নাহ্… :মাথাঠুকি: এই দুক্ক হেতেরা কুতায় রাখপে… জাতি এই রহস্য জানতে চায়… :অপেক্ষায়আছি: :জলদিকর: :ভেংচি:
বাব্বা ! আমি তো প্রথমে বুঝতেই
বাব্বা ! আমি তো প্রথমে বুঝতেই পারিনি… এতো গল্পের মধ্যে গল্প । সুন্দর হয়েছে ঃ blockquote>আমি আত্মহত্যা করবো না। আমার মধ্যেও হয়তো আছে এমন গুন। আত্মহত্যা নিয়ে পারভেজ স্যারের গল্প গুলো পড়লে মরার ইচ্ছে মিটে যায় রাহাত যেন এমনই পজেটিভ থাকে জীবনের চলমানতায় ।
এই অখাদ্য পোস্টটি পড়বার জন্য
এই অখাদ্য পোস্টটি পড়বার জন্য ধন্যবাদ
আমি এদিকটি ফুটিয়ে তুলতে চেয়েছি যে আমাদের মধ্যেও এমন কিছু আছে যা অন্যদের থেকে আমাদের আলাদা করে তুলবে। ভাল কিছু আছে। জানি না পেরেছি কি না।
সবকিছু ঠিকই আছে। তবে কয়েকটা
সবকিছু ঠিকই আছে। তবে কয়েকটা জায়গা একটু ছাড়া ছাড়া হয়ে গেছে। আর…
তাছাড়া এক্কেরে পারফেক্ট… :তালিয়া: :তালিয়া: :তালিয়া: :তালিয়া: :তালিয়া: :তালিয়া: :তালিয়া: :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ: :গোলাপ: :গোলাপ: :গোলাপ: :গোলাপ: :গোলাপ: :গোলাপ: :গোলাপ:
পড়িয়া মন্তব্য করিবার জন্য
পড়িয়া মন্তব্য করিবার জন্য ধন্যবাদ লইবেন ।
কারাগার ভাই তো।
আর বইন বল কি কি বিষয় ফুটে উঠেছে এখানে।
এইখানে ফুটে উঠছে একটা পাগলা
এইখানে ফুটে উঠছে একটা পাগলা বালকের ছাইপাঁশ চিন্তা-ভাবনা… :মাথানষ্ট: :মাথানষ্ট: :মাথানষ্ট: :ভেংচি:
আমার ঘুম ফালাইয়া কমেন্ট করতে
আমার ঘুম ফালাইয়া কমেন্ট করতে আসলাম। রাম থাবড়ার জন্য তৈরি হ।
এই টাইপ গল্প লিখলে, মাঝে ডিভাইডার ইউজ করা ভাল।
গল্পের বর্ণনা কোথাও কোথাও খাপছাড়া। যেমন “পাশেই দেয়াল সোকেজ” লেখার আগে যদি লিখতি, যাবার আগে আমার ঘরটার দিকে শেষবারের মত চোখ বুলিয়ে নিলাম। তাহলে ভাল হত।
“চোখে জল এসে গেল, না এখন ইমোশনাল হলে হবে না। আমাকে আমার স্বার্থ চিন্তা করতেই হবে।” গেল এর পরে দাঁড়ি হবে। ভাব সম্পূর্ণ শেষ। আর নিজের স্বার্থ চিন্তা করে কেউ আত্মহত্যা করে না। তাকে কেউ বোঝে না / পরিস্থিতির মুখোমুখি দাঁড়াতে ভয় পেলেই আত্মহত্যা করে।
“ঐন্দ্রীলাকে ফোন দেয়া হল না। ও শুনলে ভীষণ রাগ করবে, অনেক বকবে আমাকে। আর কি করবে?” যা করতে যাচ্ছে, তার পর কি বকা যায়? যদি এসব খেয়ালের চিন্তা হয় তাহলে, “আচ্ছা! ও কি আর আমাকে বকতে পারবে?” এমন লাইন দিতে পারিস।
“যেদিন প্রথম রক্ত দিয়ে এসে মাকে বলেছিলাম কতই না বকেছিল।” এই লাইনটাও ধুপ করে চলে এসেছে। আগামাথা ছাড়াই। “আচ্ছা আমি মরে গেলে কি সেই ছোট্ট ছেলেটার কিছু আসবে যাবে, বাস অ্যাকসিডেন্টের পর যাকে রক্ত দিয়েছিলাম?” এমন লাইন দিয়ে গল্পের ধারার সাথে সংযোগ রাখা যায়।
“আমি স্বার্থপর হব বলেছিলাম না। তাহলে অন্যদের নিয়ে এত কেন ভাবনা!” মরে যাবার মধ্যে নিজের স্বার্থ দেখা কোথায়? কেউ তাকে বোঝে না/তার কোন গুরুত্বে দেয় না/নেই, তাই চলে যাবে। “অন্যদের মুক্তি দেব” টাইপ লাইন দেয়া যেত।
“যাই কলেজে যেতে হবে” এন্ডিংয়ে এইটা আরেকটা ধুপ। যদি স্কুলের তাড়া থাকেই, তাহলে গল্প নিয়ে চিন্তা করা যাবে না। পড়েই দৌঁড়। আর যেহেতু মরার প্লান ছিল, সুতরাং স্কুলে যাবার প্লান নেই। সুতরাং, ঘড়ির ঢং ঢং/মায়ের ডাক ইত্যাদি দিয়ে স্কুলের কথা মনে পড়া যায়।
বানান ভুল মাত্রাতিরিক্ত।
মূল গল্প শেষের দুই প্যারা। তাই নামকরণ তার ওপর নির্ভর করে হলে ভাল হয়। আর গল্পের নাম দিয়েই যেন পাঠক গল্পের থিম বুঝে না যায়।
লেখায় উন্নতির ছাপ সুস্পষ্ট।
আগেও বলেছি। আবারও বলছি, সমালোচনা কাকার। গল্পটা লিখবে জয়।
আর একটা পরামর্শ দিই। বেশি বেশি লিখবি। গল্পই যে লিখতে হবে, এমন কোন কথা নেই। প্রতিদের ডায়েরিটাই লিখবি। আর লেখার সময় প্রতিটা ঘটনা নিয়ে চিন্তা করবি। এটা কেন হল? সে এমনই কেন করল? কিংবা আমি নিজে এই কাজটা কেন করলাম? কেন এভাবেই করলাম? আজকের চরিত্রগুলো নিয়ে আমার ভাবনা কী? আর একটা গল্প অন্তত চারবার করে লিখবি। একেকবার একেকটা ঘটনার ওপর জোর দিবি। কল্পনায় সবকিছু কয়েকবার করে সাজিয়ে নিবি।
শুভকামনা রইল।
এমনই এক সমালোচনা চাচ্ছিলাম।
এমনই এক সমালোচনা চাচ্ছিলাম।
হুম এখন ভুল গুলো বুঝতে পারছি।
নেক্সট টাইম লিখতে গেলে সুবিধা হবে।
ধন্যবাদ কাকাপু
সমালোচনা দেখে আমি
সমালোচনা দেখে আমি :মুগ্ধৈছি: :মুগ্ধৈছি: :মুগ্ধৈছি: :মুগ্ধৈছি:
আমার নাম ইলেকট্রন। আমি একটা
আমার নাম ইলেকট্রন। আমি একটা কবিতা বলবো। কবিতার নাম বৈশাখ।
তুমি তিয়াসার রুদ্র রবি,
তুমি রবির আগুনে নির্দয়
এক শেষ বিকেলের কবি।
তুমি অন্যায়ের তর্জনী,
তুমি হুঙ্কারে কর বজ্রনাদ
তুমি নিষ্ঠুর সম্মার্জনী।
তুমি সৌষ্ঠব ভূমিকম্প,
তুমি পার হও পুলসিরাত
দিয়া দানবীয় লম্ফ!
তুমি সিন্ধুর গর্জন,
গিরিসঙ্কটের বীর তুমি
কর হিমাদ্রী অর্জন।
তুমি সৃষ্টির বহ্নিতাপ,
তুমি ধাতুর তিব্র স্ফুটনাঙ্কে
নরক বাসের পাপ!
তুমি অজেয় গিরিস্রাব,
শোণিতরাঙা রণাঙ্গনের
জাগ্রত আফতাব!
তুমি সৃষ্টির ভাষা,
কিণাঙ্ক ভরা হস্তে তুমি
কাস্তে শিল্পী চাষা!
তুমি মাতাল মদে-
যত অন্যায় চূর্ণ কর
উন্মত্ত গজ পদে!
তুমি শতমুখী ধূমকেতু,
সঙ্কটে তুমি পাঞ্জেরি হয়ে
গড় সাম্যের সেতু!
তুমি বাঁশরীর টান,
ক্ষয়ে ক্ষয়ে তুমি আত্মঘাতি
রাণাঙ্গনের প্রাণ!
তুমি শিশুর ক্রন্দন,
অবাধ্য বাঁশের কঞ্চি তুমি
রূপচর্চার চন্দন!
তুমি বাতাসের ঘ্রান,
অসময়ে সহসা কোকিলের গানে
সুর লহরীর তান!
তুমি দূর্গম দূর্গ,
মৃত্যুকূপের দুয়ারে তুমি
লাশকাটা ঘর মর্গ!
তুমি নির্দয় বাজ,
শাহজাহান তুমি গদ্যে পদ্যে
খুঁজে ফির মমতাজ!
তুমি জাগ্রত বন্যা,
মৃত্তিকার টানে দুর্দান্ত
তরলিত গিরি-কন্যা!
তুমি বিদ্রোহী নজরুল,
শত অপঘাতে দোয়াত-কালি
ধ্রুব-এক-নির্ভুল!
তুমি মর্মর হাহাকার।
স্থলে-জলে-ব্লগে গুঞ্জন রব
তুমি কে? তুমি কার?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~ (দেয়ার মত কোনো ইমো পাইতেছিনা। )
(No subject)
:মুগ্ধৈছি: :মুগ্ধৈছি: :মুগ্ধৈছি: :লইজ্জালাগে: :লইজ্জালাগে: :লইজ্জালাগে:
ওরে মোর খোদা। এইটা কি লিখছেন
ওরে মোর খোদা। এইটা কি লিখছেন ইলেকট্রন? :খাইছে: :তালিয়া: :মুগ্ধৈছি: :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ:
অনেক দিন পর ইলেক্ট্রন সাব
অনেক দিন পর ইলেক্ট্রন সাব কবিতা বলল……… কবিতা সেইরাম হইছে
হায় হায়… ইলেক্ট্রন সাব দেখি
হায় হায়… ইলেক্ট্রন সাব দেখি চমেতকার কবিতা লেখক… :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ:
আগে জানতেন না?
আগে জানতেন না?
নাহ্…………
নাহ্………… :মনখারাপ: :মনখারাপ:
(No subject)
:ধইন্যাপাতা: :ধইন্যাপাতা: :ধইন্যাপাতা: :ধইন্যাপাতা: :গোলাপ: :গোলাপ: :গোলাপ: :গোলাপ: :বুখেআয়বাবুল: :বুখেআয়বাবুল: :বুখেআয়বাবুল: :বুখেআয়বাবুল: :রকঅন: :রকঅন: :রকঅন: :রকঅন: :রকঅন: :রকঅন: :রকঅন: :রকঅন: :রকঅন: :রকঅন: :রকঅন: :রকঅন: :রকঅন: :রকঅন: :রকঅন: :রকঅন: