রোদ্রের খোঁজে গেলে বৃক্ষ; লতার কাছে-
যে নরম রোদ, ভিজিয়ে ছিলো শীতার্ত শুষ্কো পাতা; শেকড়-বাকড়,
সেখানে বিচিত্র পাখি বুনেছিলো বাসা; বেঁধেছিল গান।
রোদ্রের কলিং বেলে আঙুল ঠেকাতে
বৃক্ষের বুকে সাইমুম ঝড়-
সামনে কোতোয়ালের ফটক তালা।
নিঃসীম বিদীর্ণ চূর্ণ করে রৌদ্রের কাছে পাঠানো হল সঙ্কেত;
পেরিয়ে নস্টালজিক নদী, বৃক্ষের ভাবনায় শোরগোল
লক্ষ্মী দেবী খুলে দিতে ফটকের অর্ঘল –
বৃক্ষ পাচিলের দুর্গ ভাঙে; ভাঙে শোরগোল,
ছুটতে ছুটতে আলোকবর্ষ, সুপ্রাচীন সিঁড়ি-
এলোমেলো ঝড়; রৌদ্রের ভাবনায় পর।
এক বুড়ো পাঠান তালা রোদ্রের দরোজায়!
রোদ্রের দেখা না পেয়ে বৃক্ষ ফিরে এলো অরন্যে,
রোদ্রের খোঁজে গেলে বৃক্ষ; লতার কাছে-
যে নরম রোদ, ভিজিয়ে ছিলো শীতার্ত শুষ্কো পাতা; শেকড়-বাকড়,
সেখানে বিচিত্র পাখি বুনেছিলো বাসা; বেঁধেছিল গান।
রোদ্রের কলিং বেলে আঙুল ঠেকাতে
বৃক্ষের বুকে সাইমুম ঝড়-
সামনে কোতোয়ালের ফটক তালা।
নিঃসীম বিদীর্ণ চূর্ণ করে রৌদ্রের কাছে পাঠানো হল সঙ্কেত;
পেরিয়ে নস্টালজিক নদী, বৃক্ষের ভাবনায় শোরগোল
লক্ষ্মী দেবী খুলে দিতে ফটকের অর্ঘল –
বৃক্ষ পাচিলের দুর্গ ভাঙে; ভাঙে শোরগোল,
ছুটতে ছুটতে আলোকবর্ষ, সুপ্রাচীন সিঁড়ি-
এলোমেলো ঝড়; রৌদ্রের ভাবনায় পর।
এক বুড়ো পাঠান তালা রোদ্রের দরোজায়!
রোদ্রের দেখা না পেয়ে বৃক্ষ ফিরে এলো অরন্যে,
ঘন গহীন অরন্যে- যেখানে ছায়া মেলে না,
পাতায় পাতা ঘষে ঘষে; নিরন্তর নির্জন পায়ে।
বৃক্ষ রোদ্রের কথা ভাবে, যে নরম রোদ-
নিশুতি রাত ভিজিয়ে বাকল; শিশিরের গন্ধ গায়ে মাখে।
যে রোদের স্পর্শ পেলে পাখি ভোরের গান করে
সে বৃক্ষের স্পর্শে রোদ্রের সন্ধ্যারাত গড়াতো
অহর্নিশ; বৃক্ষতে রোদ্র নরম ভাবে ছড়াতো, লতার মত জড়াতো।
দারুণ হয়েছে
দারুণ হয়েছে
ধন্যবাদ
ধন্যবাদ
ভালো লাগলো।
ভালো লাগলো।
ধন্যবাদ
ধন্যবাদ
ধন্যবাদ
ধন্যবাদ 🙂
বেশ ভালো লাগলো।।
বেশ ভালো লাগলো।।
ধন্যবাদ ব্লগে ইদানীং
ধন্যবাদ 🙂 ব্লগে ইদানীং ব্যস্ততার জন্য আসা হয় কম তাই অন্যদের সুন্দর লেখাগুলো মিস করি। আশা রাখি আবার জমবে মেলা 🙂