রাজনীতিতে ব্যক্তি আক্রমন একদমই অপ্রত্যাশিত। সমালোচনা যৌক্তিক এবং গঠণমূলক হওয়া বাঞ্ছনীয়, এই উক্তি সকল সমালোচকদের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য।
একজন প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক প্রজ্ঞা সম্পর্কে সন্দেহ থাকার কোন অবকাশ নেই। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী যখন বিরোধীদলীয় নেত্রীকে ব্যক্তি আক্রমণের মাধ্যমে বক্তব্য প্রকাশ করেন তখন কিন্তু তার রাজনৈতিক প্রজ্ঞা ও দূরদর্শিতা প্রশ্নবিদ্ধ হয়। কেননা রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দীর উপর ব্যক্তি আক্রমন অনেকাংশেই বেমানান।
রাজনীতিতে ব্যক্তি আক্রমন একদমই অপ্রত্যাশিত। সমালোচনা যৌক্তিক এবং গঠণমূলক হওয়া বাঞ্ছনীয়, এই উক্তি সকল সমালোচকদের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য।
একজন প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক প্রজ্ঞা সম্পর্কে সন্দেহ থাকার কোন অবকাশ নেই। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী যখন বিরোধীদলীয় নেত্রীকে ব্যক্তি আক্রমণের মাধ্যমে বক্তব্য প্রকাশ করেন তখন কিন্তু তার রাজনৈতিক প্রজ্ঞা ও দূরদর্শিতা প্রশ্নবিদ্ধ হয়। কেননা রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দীর উপর ব্যক্তি আক্রমন অনেকাংশেই বেমানান।
যশোরের অভয়নগরে সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় আক্রান্ত মানুষদের দেখতে গিয়ে জনসভায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বিএনপি-জামায়াতকে দোষারোপ করেন, এ নিয়ে কোন প্রশ্ন নেই, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে এ কারনে প্রশংসিতও করা যায়, কেননা বিএনপি-জামায়াতের তান্ডব লীলা সম্পর্কে আমরা সবাইই যথেষ্ট অবগত এবং বিচার ও দাবী করেছি প্রশাসনের কাছে।
কিন্তু প্রধানমন্ত্রী স্পষ্টতই উনাদের কথা ভুলে গেলেন, উনারা বলতে আমি সেই সকল ছাত্রলীগের কর্মীদের কথা বুঝাচ্ছি যারা বরিশালে সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় জড়িত, উনারা বলতে এখানে আমি অভয়নগরে সাম্প্রদায়িক সহিংসতার হোতা সাবেক হুইপ আব্দুল ওহাব এর কথা বলছি। আমরা, আপামর জনসাধারন কিন্তু উনাদের বিচার ও চাই।
সর্বোপরি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, আপনি অবশ্যই এদেশের অসংখ্য তরুন-তরুনী’র কাছে অনুকরনীয়। আমরা আপনাদের বক্তব্য পত্রিকায় পড়ি। আমাদের মাথায় এমন অসৌজন্য ঢুকিয়ে দেয়ার অধিকার আপনার নেই।
(No subject)
:ধইন্যাপাতা: :থাম্বসআপ: