১৭৫৭ সালে ২৩ জুন তারিখে সংগঠিত পলাশির যুদ্ধ আধুনিক ইতিহাসে অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ন একটি বিষয়।এ যুদ্ধের মাধ্যমে প্রথম ইংরেজরা বাংলাদেশে তাদের উপনিবেশ স্থাপন করতে সক্ষম হয়।ওই যুদ্ধে রবার্ট ক্লাইভ এগার শ’ সৈন্য নিয়ে নবাব সিরাউদ্দৌলার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে পলাশীর প্রান্তরে ছুটে এসেছিলেন।নবাবের পন্চান্ন হাজার সৈন্যের সুসজ্জিত অবস্থায় দাড়িয়ে থাকতে দেখে ক্লাইভ ভয়ংকর শংকিত হয়ে পড়েছিলেন।যে আমগাছের তলায় বসে তিনি অবস্থা প্রত্যক্ষ করছিলেন সেখানে সে সংজ্ঞালুপ্ত হয়ে ঘুমিয়ে পড়েছিলেন,এভাবে অড়াই ঘন্টা সময় পার হয়ে যায়।কেউ যখন তাকে চিৎকার করে জানালো মিরজাফরের সৈন্যরা যুদ্ধ করছে না এবং নবাবের সৈন্যদের মাঝে ভাঙন ধরেছে সে সময় ক্লাইভের মনে যুদ্ধ জয়ের আকাংখা ভর করলো।পলাশী যুদ্ধের পুরো ঘটনা ছিলো ৩-৪ ঘন্টা কিন্তু এর ফলে একটি জাতির ভাগ্য একশ নব্বই বছর পিছিয়ে যায়।ক্লাইভ তার কর্তাদের কাছে যুদ্ধের ঘটনা বর্ননা করতে গিয়ে বলেছিলেন- যত মানুষ এই যুদ্ধ খেলার তামাশা দেখতে এসেছিল তারা যদি ঈশ্বরের নাম না জপে একটি করে ঢিল ছুড়ে মারতো তাহলে আমরা কেউ প্রাণ নিয়ে ফিরে আসতে পারতাম না। এর থেকে বোঝা যায়-
বাঙালির অধঃপতনের প্রধান একটি কারন হচ্ছে তারা নিজেদের থেকে ঈশ্বরকে বেশি বিশ্বাস করে।নিজেরা যে কাজটি সহযেই করতে পারে সেই কাজের ভার ঈশ্বরের উপর দিয়ে পুরো কাজটাকেই পন্ড করে দেয়।আর একটি কারন হচ্ছে জাতীয়তাবাদের অভাব।আমরা কখনওই এক হতে পারি না।আমরা দেশ ও জাতির স্বার্থ নিয়েও কখনও এক কাতারে দাড়াতে পারি না।আসলে আমাদের এই অধঃপতনের জন্য আর কেউ দায়ি নয় আমরা নিজেরাই দায়ি।এর থেকে উত্তরনের পথ আমাদেরই বের করতে হবে।আমাদেরকেই সকল হিংসা বিবাদ ভুলে দেশের স্বার্থে জাতির স্বার্থে ঐক্য বদ্ধ হতে হবে।এ ক্ষেত্রে নুন্যতম ছাড় দেয়ারও অবকাশ নেই।
বাঙ্গালী কর্কট প্রজাতির
বাঙ্গালী কর্কট প্রজাতির প্রাণী । নিজে একলায় নিজ জাতির সর্বনাশ করতে যথেস্ট !
সত্য কথা বলেছেন।
সত্য কথা বলেছেন।
পলাশীর যুদ্ধের এমন ইতিহাস কই
পলাশীর যুদ্ধের এমন ইতিহাস কই পাইলেন ? এতো দেখি পুরাই বিনুদুন । :কেউরেকইসনা: :কেউরেকইসনা: :কেউরেকইসনা: :মাথাঠুকি: :মাথাঠুকি:
আপনার ইতিহাসটা একটু
আপনার ইতিহাসটা একটু বলেন,শুনি।
(No subject)
:মাথাঠুকি: