আজকে আমার এক বন্ধু আমাকে একটা প্রশ্ন করলো প্রশ্নটা হইলো “আমরা কয়জন সত্যিকার ভাবে দেশরে ভালোবাসি,কয়জন দেশের জন্য জীবন দিবো আর সত্যিকার অর্থেই কি দিবো?” বলে রাখা ভালো আমার ফ্রেন্ড টা একটা ছুপা ছাগু মানে জামাত-শিবির করে কিন্তু জানতে দেয় না। তৎক্ষণাৎ,আমার একটা ইচ্ছা হইল তার সামনে গিয়া খাড়ায় কানের নীচে কসাইয়া একটা থাপ্পর মারতে আর তারে জিগাইতে হালা ছাগল দেশরে যদি কেও ভালবাসত না তাইলে দেশ আজকে স্বাধীন হইত না মুক্তিযোদ্ধারা একাত্তরে দেশরে ভালোবাসছিল কইরা যুদ্ধ কইরা দেশের জন্য জীবন দিছে আর এখন আমরা স্বাধীন বাংলাদেশে। আর তোর রাজাকার আব্বারা পাকিস্তান রে ভালবাসছিলও কইরা তারা নিরীহ মানুষ খুন করসে পরাজয় নিশ্চিত জাইনা দেশ ছাইরা ভাগসে তারপর আইসা ধর্মের নামে কুকর্ম করছে আর তোর মতন আবাল রে জন্ম দিছে।কিন্তু,কইলাম না তবে একটা কথা মাথায় আসলো হইলো।
কথাটা হইলো স্বাধীনতার ৪৩ বছর এ বাংলাদেশ পা দিবে একদিন পর। কিন্তু সত্যিই ত এই ৪৩ বছরে আমরা অনেকেই বাংলাদেশকে ভালবাসতে পারি নাই নিজের মন দিয়ে, জামাত-শিবির আর ছাগল গুলার কথা অবশ্য আলাদা এরা ত বাংলাদেশরে মাইনেই নেয় নাই। যাইহোক রাজাকারদের বিচার করতে আমাদের লাগসে পুরা ৪৩ বছর তাও আবার একটারে ফাঁসীর দড়িতে ঝুলানি হইসে বাকি গুলান কবে ঝুলবে অদ্য ঝুলবে কিনা সন্দেহ। যেখানে আমাদের উচিৎ ছিল স্বাধীনতার পর যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সব রাজাকারদের ফাঁসীর কাষ্ঠে উঠানি সেখানে আমরা তাদের দাওয়াত দিয়ে আইনে দেশের নাগরিক বানায় তাদের রাজনীতি করার সুযোগ কইরে দিছি। জাতীর পিতা কে আর দেশের জাতীয় নেতাদের হত্যা দেখতে হইছে স্বাধীনতার কয়েকবছর পরিই। দেশকে রাজাকারের আখড়া বানাইছি যেই আখড়া এখন এতই বড় যা নির্মূল করতে আমাদের আবার আরেকটা একাত্তরের মতন যুদ্ধ করতে হবে আর এখনকার যেই বাঙালী জাতী সেইটা সম্ভন কিনা সন্দেহ। ঐ রাজাকারের বাচ্চারা আমাদের স্বাধীন বাংলাদেশের মানুষদের আমাদেরই দেশে বাসের ভিতর পুরায় কাবাব বানায় আর আমরা তা দেইখা যাই। যদি সত্যি দেশরে ভালবাসতাম আমরা তাহলে আজকে ঐ আগুনে কয়েকটা রাজাকারের কাবাব হইত,আর আমরা হাসতাম যেরকম ওরা একাত্তরের আমাদের মা-বোনদের উপর নির্যাতন করার পর হাসছিলো। ঐ রাজাকারদের নব্য দোসররা হত্যা করতেছে আমাদের দেশের সেই সব গর্বিত সন্তান আমাদের মুক্তিযোদ্ধাদেরও কিন্তু আমরা কিছু দেইখেও দেখি না শুইনাও মুখ দিয়া কিছু বলিনা।
আমি এখনো জানি শুধু জানিইনা বিশ্বাস ও করি যে দেশে এখনো অনেক মানুষ আছে যারা দেশকে আসলেই মন থেকে ভালোবাসেন প্রতি বিজয় দিবস,স্বাধীনতা দিবস বা একুশে ফেব্রুয়ারি তে নিজের ফেসবুক এর প্রো-পিক বদলানি ভালোবাসা বা অনুষ্ঠানের মাইকে আগুন ঝরানি ভালোবাসা না সত্যি মন থেকে দেশের প্রতি ভালবাসা। আসা করি আমাদের বাঙালী জনতা আবার গর্জায় উঠবে বায়ান্নর মতন,উনশত্তুরের মতন আর একাত্তরের মতন সকল বাঙালী জনতা গর্জাবে আরেকবার। শুধু শাহবাগ না শাহবাগ এর চেয়েও বড় হবে স্বাধীনতার পক্ষের সেই জাগরণ আশাকরি এই বাংলাদেশের ঘুমন্ত এক জাতীর ঘুম ভাঙবে একদিন গর্জায় উঠবে আবার আমাদের ইতিহাসের সেই বাঙালী জাতীর মতন। যারা কারোকাছে মাথা নত করে নাই জ্বলছে,পুড়ছে নিজের মুখের ভাষা,নিজের স্বাধীনতা অক্ষুণ্ণ রাখার জন্য। আমরাও গর্জাব দেশের স্বাধীনতা অক্ষুণ্ণ রাখার জন্য।
নিচের কবিতা মনে আছে এই কবিতা শুধু বাঙালী জাতীর সাথেই মানায়।
“সাবাশ বাংলাদেশ,
এ পৃথিবী অবাক তাকিয়ে রয়
জ্বলে পুড়ে মরে ছারখার
তবু মাথা নোয়াবার নয়…”
হাজারো বিনম্র শ্রদ্ধা আমাদের সেই সকল শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি যাদের জন্য আজকে আমরা স্বাধীন বাংলাদেশের নাগরিক।আর দেশের ভিতর ও দেশের বাইরে বসবাসরত সকল বাংলাদেশিকে বিজয় দিবসের অনেক আনেক শুভেছা।মনে থাকে যেন ৪৩ বছর আগে কিন্তু এইদিনে আমরা আমাদের বাঙালী পরিচয় পাই। অনেক জীবনের বিনিময়ে অনেকে রক্তের দামে।
“সাবাশ বাংলাদেশ,
এ পৃথিবী
সেই প্রিয় লাইন :থাম্বসআপ:
হে এই লাইন সকল বাংলাদেশির
হে এই লাইন সকল বাংলাদেশির প্রিয়। পাকি ছাগু বাদে স্যলুট বাংলাদেশ :salute: :salute: :salute:
জ্বলে পুড়ে মরে ছারখার
তবু
বাঙ্গালীরা মাথা নত করতে জানে না, তার প্রমান বার বার দিয়েছে।
আপনাকে ধন্যবাদ :থাম্বসআপ:
এই বিজয় দিবসে আবার প্রমাণ
এই বিজয় দিবসে আবার প্রমাণ হইলো
রেকর্ড ভাংলাম ১)জাতীয় পতাকা, ২)জাতীয় সঙ্গীত… :salute: :salute: :salute:
একদিনে দুই রেকর্ড।
আমিও
একদিনে দুই রেকর্ড।
আমিও একটাতে ছিলাম।
আমি গর্ভিত।
আমি বাঙালি।
“দাম দিয়ে কিনেছি বাংলা
কারও
“দাম দিয়ে কিনেছি বাংলা
কারও দানে পাওয়া নয়”।
“আমরা কয়জন সত্যিকার ভাবে
আবালদের কথায় ক্যান দিবেন না। দিবেন বনচটকানা… :ভাবতেছি: কানশাঁর নিচে… :জলদিকর:
ইচ্ছা ছিল কিন্তু সালা অনেক
ইচ্ছা ছিল কিন্তু সালা অনেক দূরে থাকার জন্য বাইচা গেছে…
নিচের কবিতা মনে আছে এই কবিতা
নিচের কবিতা মনে আছে এই কবিতা শুধু বাঙালী জাতীর সাথেই মানায়-
জয় বাংলা
জয় বাংলা
“দাম দিয়ে কিনেছি বাংলা
কারও