বাস্তবে জীবন অনেক কঠিন| তবে কল্পনায় সেটা অনেক সুন্দর| সংগ্রাম করতে গেলে যে করে শুধু সেই বুঝে অবস্থা কেমন| যার যার অবস্থানে সে সে মানিয়ে নেয়|
আমি অনেক অল্প বয়সে চাকরি শুরু করছি| প্রথম চাকরির পদ ছিল ফিল্ড অফিসার| পরবর্তীতে কিছুদিন ফিল্ড ম্যানেজার ছিলাম|
তখন ঐ পদের নিচে অন্যান্য পদ এ যারা ছিলেন তারা স্যার বলে ডাকতেন| সেটাই অফিসের নিয়ম| তবে তারা আমার চেয়ে বয়সে বড় হলেও এতটা বেশী বড় ছিলেন না|
বাস্তবে জীবন অনেক কঠিন| তবে কল্পনায় সেটা অনেক সুন্দর| সংগ্রাম করতে গেলে যে করে শুধু সেই বুঝে অবস্থা কেমন| যার যার অবস্থানে সে সে মানিয়ে নেয়|
আমি অনেক অল্প বয়সে চাকরি শুরু করছি| প্রথম চাকরির পদ ছিল ফিল্ড অফিসার| পরবর্তীতে কিছুদিন ফিল্ড ম্যানেজার ছিলাম|
তখন ঐ পদের নিচে অন্যান্য পদ এ যারা ছিলেন তারা স্যার বলে ডাকতেন| সেটাই অফিসের নিয়ম| তবে তারা আমার চেয়ে বয়সে বড় হলেও এতটা বেশী বড় ছিলেন না|
আমি নতুন মেডিসিন কোম্পানীতে প্রোডাক্ট মার্কেটিং এক্সিকিউটিভ পদে জয়েন করার পর দেখলাম যে আমিই সবার জুনিয়র| আমি শুধু প্রোডাক্ট এর অর্ডার নেই আর সাপ্লাই রিপ্রেজেন্টেটিভ সেগুলো ডেলিভারি করে| অফিস নিয়ম অনুযায়ী তারা স্যার ডাকে|
আজ এসেছিলেন একজন মুরুব্বী মানুষ যিনি আমার বাবার বয়সী| তিনি আমাকে স্যার ডাকাতে আমি ভীষন অপ্রস্তুত হয়ে গেছি|
আসলে এত কম বয়সে স্যার বস ডাক শুনতে আমি অভ্যস্ত নই| সেরকম মানুষিকতা তৈরি হয়নি| তাছাড়া মুরুব্বী মানুষকে আমি সবসময় সম্নান করি|
আসলে তিনি তার অবস্থানে বাধ্য| হয়তো কোন ভুলের কারনে জীবনের শেষ মুহুর্তে এসেও কাজ করতে হচ্ছে| এই তো সংগ্রাম| এভাবেই বেঁচে থাকতে হয়|
ভালো থাকুক সবাই|
আমি মনে করি না যে স্যার
আমি মনে করি না যে স্যার ডাকাটা একটা আবশ্যিক অফিস কার্টিসি হতে হবে। প্রবাসে থেকে বসকেও নাম ধরে ডেকে অভ্যাস হয়ে গেছে হয়ত, কিন্তু এখানে আমি আমার অধিন্যস্তকেও স্যার বা ম্যাম বলে সম্বোধন করি। আপনি ইচ্ছে করলেই এই অনুচিত প্রক্রিয়া থেকে আস্তে আস্তে বার হয়ে আসতে পারেন। পদমর্যাদা দেখানোর জন্য স্যারের খুব প্রয়োজন নেই।
ঠিক বলেছেন
ঠিক বলেছেন
হ্যাঁ, বাস্তব জীবন অনেক কঠিন
হ্যাঁ, বাস্তব জীবন অনেক কঠিন ,
আসলেই
আসলেই