মন-অলিন্দে রুদ্ধবস্থায় তোমার প্রতিমূর্তি
সঙ্গপনে বৈরী হাওয়া বয়;
চূড়মার করে দিতে চায়…
অপিচ;তীব্র কোন যুদ্ধ,
রঙ্গিন চশমাওয়ালা সেই কিশোরীর জন্য-
রুধিরাক্ত হয় মনের ক্যানভাস।
মায়াবী চোখ,সুউচ্চ গ্রীবা,দীঘল কালকেশ
যা ঈর্ষান্বিত করে তোমাকে,
আর মোহবিষ্ট করে অন্যকে।
মন-অলিন্দে রুদ্ধবস্থায় তোমার প্রতিমূর্তি
সঙ্গপনে বৈরী হাওয়া বয়;
চূড়মার করে দিতে চায়…
অপিচ;তীব্র কোন যুদ্ধ,
রঙ্গিন চশমাওয়ালা সেই কিশোরীর জন্য-
রুধিরাক্ত হয় মনের ক্যানভাস।
মায়াবী চোখ,সুউচ্চ গ্রীবা,দীঘল কালকেশ
যা ঈর্ষান্বিত করে তোমাকে,
আর মোহবিষ্ট করে অন্যকে।
শবরী কঙ্কাল চুষে নিতে চায় চোখের কালটুকু
গ্রীবাদেশে বসাতে চায় ধারালো দাঁত,
কালকেশে দিতে চায় অপবিত্র স্পর্শ।
আমি অপরাগ;
স্পর্শ করতে পারিনি তোমার অনুভূতির ইন্দ্রজাল
অহর্নিশি বিমর্ষ আত্মচিৎকার।
তিতিয়ে উঠে নয়ন;জমে দীর্ঘশ্বাস
এগুলো তোমার কাছে অনেকটা রাস্তায় ফেলে দেওয়া জঞ্জালের মত।
পবিত্রতার সাথে চোখ মেল প্রিয়তমা আমার…
মানুষখেকো হিংস্র কঙ্কালের পাশেই পাবে স্বপ্ন-মানব।
ওর চোখের দিকে চাইলে পাবে একরাশ নীল শুভ্রতা ছোঁয়া ভালোবাসা,
আর হাত বাড়ালে পাবে প্রজাপতির ডানার রং,মায়াময় জোছনার আলো।
কবিতাটা অনেক সুন্দর।আরো
কবিতাটা অনেক সুন্দর।আরো সুন্দর হত যদি ডিকশনারির সাহায্য না নিয়ে সহজ ভাষায় নিজের মত করে লিখতেন।