গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী উরুন-গাইন/ডাইল-চিয়া বিলুপ্তির পথে
গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী গ্রামীন বধূদের পছন্দের উরুন-গাইন/ডাইল-চিয়া ও ঢেঁকির ঢুং-ঢাং শব্দ আর শোনা যায় না। কালের বিবর্তনে এখন বিলুপ্তি প্রায় এ দুটি সরল যন্ত্র। আজ থেকে ২০-২৫ বছর পূর্বেকার কথা গ্রামীণ জনপদে গৃহবধূরা উরুন-গাইন /ডাইল-চিয়া ও ঢেঁকির মাধ্যমে ধান ভাংতো, চালের আঠা বানিয়ে নানান ধরনের পিঠা-পুলি বানাতো। এখন ওইসব গ্রামীণ জনপদে আর দেখা মিলছে না উরুন-গাইন /ডাইল-চিয়া ও ঢেঁকির । ঢেঁকি ও উরুন-গাইন দুটিই সরল যন্ত্র।
হারিয়ে যাচ্ছে যে সব প্রাচীন ঐতিহ্য—১
গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী উরুন-গাইন/ডাইল-চিয়া বিলুপ্তির পথে
গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী গ্রামীন বধূদের পছন্দের উরুন-গাইন/ডাইল-চিয়া ও ঢেঁকির ঢুং-ঢাং শব্দ আর শোনা যায় না। কালের বিবর্তনে এখন বিলুপ্তি প্রায় এ দুটি সরল যন্ত্র। আজ থেকে ২০-২৫ বছর পূর্বেকার কথা গ্রামীণ জনপদে গৃহবধূরা উরুন-গাইন /ডাইল-চিয়া ও ঢেঁকির মাধ্যমে ধান ভাংতো, চালের আঠা বানিয়ে নানান ধরনের পিঠা-পুলি বানাতো। এখন ওইসব গ্রামীণ জনপদে আর দেখা মিলছে না উরুন-গাইন /ডাইল-চিয়া ও ঢেঁকির । ঢেঁকি ও উরুন-গাইন দুটিই সরল যন্ত্র। এ দুই এর কাজও এক। বর্তমানে ঢেঁকি দেখা গেলেও দেখা মিলছে না উরুন-গাইনের।
>>এখনকার প্রজন্মের ছেলে-মেয়েরা আর কিছুদিন পর উরুন-গাইন/ডাইল-চিয়া কি জিনিস এবং এ দিয়ে কি কাজ হতো তা জানবে না ।
>>আগে গ্রামের মানুষেরা বড় বড় গাছ-পালা কাটার পর চিন্তা করতো ওই গাছের মুড়াটা তুলে একটা ভালো মানের উরুন /ডাইল বানাতো এবং ভালো শক্ত সোজা ডাল থেকে একটা গাইন/চিয়া তৈরী করতো।
>>আজ আর এসব চোখে পড়ে না। আগের দিনে বিয়ে-সাদী হলে মেয়ের বাপের বাড়ী থেকে স্বামীর বাড়িতে উরুন-গাইন /ডাইল-চিয়া দেয়া হতো এবং ওইগুলো দিয়ে গৃহবধূরা ধান ভাঙ্গিয়ে চাউল এবং চাউলের আঠা বানিয়ে পিঠা-পুলি তৈয়ার করতো।
আর এখনকার গ্রামীণ বউ-ঝিঁরা ধান ভাংগাতো দূরের কথা চাউলের আঠা তৈয়ার করার জন্য বিদ্যুৎ এর মেশিনে নিয়ে যায়। এখন সবকিছু বিদ্যুতের সাহায্যে চালিত মেশিনে করা হয়। তাই উরুন-গাইনের প্রয়োজন নেই। শীত মওসুম এবং পার্বনগুলোতে দিন-রাতে গ্রামীণ বধূদের উরুন-গাইন/ডাইল-চিয়া -এর ঢুং-ঢাং শব্দ এখন আর নেই বললেই চলে। সবমিলিয়ে গ্রাম বাংলার সেই ঐতিহ্যবাহী উরুন-গাইন/ডাইল-চিয়া এখন বিলুপ্তির পথে।
তেমনি ঢেঁকি চাঁটা চাল ও আর করে না গৃহ বধূরা। সব যে বিদ্যুৎ মেশিনেই করা হয় অল্প সময়ে অল্প শ্রমে।
হারিয়ে যাচ্ছে যে সব প্রাচীন ঐতিহ্য—১
পোস্টটা ভালো হয়েছে।এসব ঐতিহ্য
পোস্টটা ভালো হয়েছে।এসব ঐতিহ্য ধরে রাখা দরকার।
ধন্যবাদ
ধন্যবাদ
আরেকটুঁ বিস্তারিত লিখলে জাস্ট
আরেকটুঁ বিস্তারিত লিখলে জাস্ট চমৎকার হত… তবে এইটাও খারাপ হয়নি… চালিয়ে যান… :ধইন্যাপাতা: :ধইন্যাপাতা: :ফুল: :ফুল:
তা করা যেত……।
ধন্যবাদ
তা করা যেত……।
ধন্যবাদ
তা করা যেত……।
ধন্যবাদ
তা করা যেত……।
ধন্যবাদ
যন্ত্রগুলোর নাম শুনলে দেহ মনে
যন্ত্রগুলোর নাম শুনলে দেহ মনে প্রশান্তি জাগে। প্রচন্ড রকমের সুখ শরীরটাকে গ্রাস করে। কিন্তু দুর্ভাগ্য বশত কালের কাছে তা তলিয়ে যাচ্ছে।
যন্ত্রগুলোর নাম শুনলে দেহ মনে
যন্ত্রগুলোর নাম শুনলে দেহ মনে প্রশান্তি জাগে। প্রচন্ড রকমের সুখ শরীরটাকে গ্রাস করে। কিন্তু দুর্ভাগ্য বশত কালের কাছে তা তলিয়ে যাচ্ছে।
যন্ত্রগুলোর নাম শুনলে দেহ মনে
যন্ত্রগুলোর নাম শুনলে দেহ মনে প্রশান্তি জাগে। প্রচন্ড রকমের সুখ শরীরটাকে গ্রাস করে। কিন্তু দুর্ভাগ্য বশত কালের কাছে তা তলিয়ে যাচ্ছে।
মাইকেল এবং ইমরান সাহেবের সাথে
মাইকেল এবং ইমরান সাহেবের সাথে সহমত।
পিঠা পুলি এখনো তৈরি হয়, তবে
পিঠা পুলি এখনো তৈরি হয়, তবে ঢেকি ভাঙ্গা চালের গুঁড়োর সেই স্বাদ এখন আর পাওয়া যায়না।
ধন্যবাদ সব্বাই কে…। এর পর
ধন্যবাদ সব্বাই কে…। এর পর আসবে ঢেঁকি