১৬-১৭ বছর বয়সটা হচ্ছে জীবনের সবচেয়ে আনন্দের, সবচেয়ে দুরন্ত সময়গুলোর একটা। কৈশোর আর তারুণ্যের স্বপ্নের মতো সময়টা যে কিভাবে কেটে যায়… স্কুল শেষ হবার পর এই সময়টায় কলেজে উঠে হঠাৎ অনেকখানি স্বাধীনতা। পড়াশোনা, দৌড়ঝাঁপ, লাফালাফি, বন্ধুদের সাথে অবিরাম আড্ডা, মা-বোনের চোখ লুকিয়ে চুপি চুপি হুমায়ূন আহমেদের প্রেমের উপন্যাস পড়া। ইচ্ছে হলেই দূরে কোথাও বেড়িয়ে পড়া। মোটামুটি এইসব নিয়েই কেটে যায় সময়টা।
১৬-১৭ বছর বয়সটা হচ্ছে জীবনের সবচেয়ে আনন্দের, সবচেয়ে দুরন্ত সময়গুলোর একটা। কৈশোর আর তারুণ্যের স্বপ্নের মতো সময়টা যে কিভাবে কেটে যায়… স্কুল শেষ হবার পর এই সময়টায় কলেজে উঠে হঠাৎ অনেকখানি স্বাধীনতা। পড়াশোনা, দৌড়ঝাঁপ, লাফালাফি, বন্ধুদের সাথে অবিরাম আড্ডা, মা-বোনের চোখ লুকিয়ে চুপি চুপি হুমায়ূন আহমেদের প্রেমের উপন্যাস পড়া। ইচ্ছে হলেই দূরে কোথাও বেড়িয়ে পড়া। মোটামুটি এইসব নিয়েই কেটে যায় সময়টা।
কিন্তু সবার জীবনটা এভাবে কাটে না। কাটছে না আমাদের একটা ছোট ভাইয়েরও। ভাইটার নাম আহনাফ, নূর এ শাফি আহনাফ, ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের একাদশ শ্রেণীর ছাত্র। মেধাবী বলতে যা বোঝায় তার সবটুকু্ আছে আহনাফের। জেএসসি আর এসএসসিতে সব বিষয়ে এ+ পাওয়া। শুধু পড়াশোনাই নয়, পাশাপাশি তার আছে আরো অনেক অর্জন। আরডিএস বিতার্কিক-২০১৩, আরডিএস সাংগঠনিক সম্পাদক, স্কুলের গৌরবময় আরডিএস একুশ এর সাবেক বিতার্কিক, জাতীয় বিজ্ঞান মেলাগুলোতেও আছে তার অসংখ্য পুরস্কার।। শুধু কলেজ নয় বরং সারা দেশের গর্ব হয়ে উঠছিল ছেলেটি…
এই ছেলেটা এখন শুয়ে আছে হাসপাতালের বেডে। যে সময় তার হইচই করে কাটানোর কথা সেই সময়টা কাটছে আতঙ্ক আর হতাশায়।
আহনাফের লিউকোমিয়া হয়েছে, সোজাভাবে বললে ব্লাড ক্যান্সার। শুনতে যতটা সহজ লাগছে রোগটা তার থেকে অনেক জটিল। রোগটা ধীরে ধীরে আহনাফকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে নিয়ে যাচ্ছে। আহনাফকে সুস্থ্য করার জন্য তাকে মুম্বাইতে পাঠাতে হবে আর এর জন্য খুব দ্রুত প্রয়োজন প্রায় ১ কোটি টাকা। প্রতিদিন কতো টাকাই তো আমরা বিভিন্ন কাজে নষ্ট করি। দেশের কথা বাদ দিলাম, শুধুমাত্র ঢাকা শহরের অর্ধেক মানুষও অন্তত যদি দুই টাকা করে দেয় তবে আমাদের আহনাফ ভালো হয়ে উঠবে। ইতোমধ্যে আহনাফের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে তার কলেজের বন্ধুরা- স্কুলের ছোট ভাইরা। চিত্র তারকা অনন্ত জলিলসহ আহনাফের সাহায্যে এগিয়ে এসেছে ঢাকার বিভিন্ন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী, সাধারণ মানুষ।
তবুও আরো অনেক টাকার প্রয়োজন, অনেক টাকা। প্লিজ, আহনাফের পাশে দাঁড়ান, এইটুকু মানবতা তো আমরা দেখাতেই পারি।
সাহায্যের ঠিকানা-
মো. আবুল কাশেম (আহনাফের বাবা) : 01916216748
নূর জাহান (আহনাফের মা) : 01917637310
DBBL account : Golam Mahbub, Dutch Bangla Bank, Digpait, Jamalpur.
Account no. : 200.103.200
Nur Zahan,
Islami Bank Bangladesh limited,Jamalpur Branch.
Mudaraba saving account no : 11598 (online)
For online transfer: 20501610201159801
বিকাশ করতে চাইলে বিকাশ নং( b-kash no)
01917637310 (আহনাফ এর মা)
Bkash Merchant Number (New)- 01841904928
Procedure :
Bikash point(go to bikash point)>
Personal Acount(From mobile option go to your personal account)>
Payment Mode(go to paymnet mode)>
Refernce Number(Write reference or any number or name)>
Counter Number(Write “1” in that section)>
Send(press send)
01715015075 (আহনাফ এর মা)
01724921889 (আহনাফ এর মামা)
01682608664 (তানজিল )
01676942188 (রুদ্র )
01921670683(পাভেল ভাই)
01671102028 (আদনান ভাই- HSC ’12)
01681685780 (জালাল)
বিকাশ এর নিয়ম:
১. নিকটবর্তি বিকাশ এজেণ্ট দোকানে যান
২. বলুন বিকাশ করবেন
৩. বলবেন পার্সোনাল নাম্বার
৪. যে টাকা দিবেন পারলে তার ২% অতিরিক্ত টাকা দিয়ে দিবেন।
আহনাফকে নিয়ে একটি ফেসবুক ইভেন্ট রয়েছে। ইভেন্টের লিংক- https://www.facebook.com/events/550476628354796/ । এই লিঙ্কে আহনাফকে নিয়ে আরো তথ্য পাবেন।
বিশেষ দ্রষ্টব্য-
* সবকিছু ঠিক থাকলে ইনশাল্লাহ এই মঙ্গলবার আহনাফ ভারতের জন্য রওনা হবে।
** পহেলা নভেম্বর ঢাকা বিস্ববিদ্যালয়ের ডি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা, এর জন্য প্রায় ২০০ স্বেচ্ছাসেবক দরকার। এজন্য “আহনাফের শক্তি” নামক একটি দল তৈরির কাজ চলছে। ডিআরএমসি এর স্টুডেন্ট এবং বাকি যারা সেদিন কাজ করতে চান সেচ্ছাসেবক হিসেবে তারা নিচের এই অনলাইন রেজিস্ট্রেশন ফর্মে গিয়ে রেজিস্টেশন করুন।
অনলাইন রেজিস্ট্রেশন লিঙ্কঃ
https://docs.google.com/forms/d/1l_djhS3RTwL1T8WPyI5QxuX9LCnYk9EILuQr_FxrZ40/viewform
এছাড়া অতি শীঘ্র কিছু হটলাইন নম্বর চালু করা হবে, যেখানে যেকোন সময় ফোন করে যে কোন তথ্য পাওয়া যাবে।
১৬-১৭ বছর বয়সটা হচ্ছে জীবনের
অসাধারণ সাবলীল আবেগে প্রশংসনীয় একটি মানবিক আবেদন! যদিও আপনি ইস্টিশনে টিকেট কেটেছেন ৩ মাস আগে কিন্তু এইটা আপনার প্রথম পোস্ট!
ফেসবুকে ‘ব্লাড ডোনেশন’এর চমৎকার আবেদন এবং উদ্যোগের কারণে আগেই জানতাম আপনাকে… ইস্টিশনে আপনার যাত্রা শুভ হোক… প্রশংসনীয় একটি কাজ করেছেন!
সুস্বাগত আপনাকে :ধইন্যাপাতা: :ধইন্যাপাতা: :ধইন্যাপাতা: :ধইন্যাপাতা: :গোলাপ: :গোলাপ: :গোলাপ: :গোলাপ: :ফুল: :ফুল: :ফুল: :ফুল:
এইবার ইস্টিশনে মাষ্টারের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি এমন মানবিক আবেদনকে সফল করার জন্য পোস্টটি এক্সপ্রেস করা হোক!! আর সবার প্রতি নিজ নিজ অবস্থান থেকে আহনাফের জন্য কিছু করার অনুরোধ করছি…
সহমত
সহমত
ধন্যবাদ
ধন্যবাদ 🙂
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া 🙂
ধন্যবাদ ভাইয়া শুভকামনার জন্য
ধন্যবাদ ভাইয়া শুভকামনার জন্য 🙂
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া!!
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া!!
ধন্যবাদ আপনাকে পোস্টির জন্য।
ধন্যবাদ আপনাকে পোস্টির জন্য।
ইস্টিশন মাস্টার সাহেব পোস্টটি স্টিক করলে অনেক উপকার হত।
আপু আপনাকে ইস্টিশনে স্বাগতম। আপনাকে কিছু ছবির লিঙ্ক দিচ্ছি যোগ করে দিন।
ঠিক আছে ভাইয়া, ধন্যবাদ
ঠিক আছে ভাইয়া, ধন্যবাদ 🙂
মানবিক দিক বিবেচনায় পোস্টটি
মানবিক দিক বিবেচনায় পোস্টটি স্টিকি করা যেতে পারে। সবাই যার যার সাধ্যমতো সাহায্যের হাত বাড়াই চলেন।
(No subject)
🙂
এই পোস্টটি স্টিকি করার আবেদন
এই পোস্টটি স্টিকি করার আবেদন জানাই।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আহনাফের কথা তুলে ধরার জন্য। আশা করি আহনাফ সুস্থ হয়ে উঠবে॥
এবং একজন মানুষের মত মানুষ হয়ে
এবং একজন মানুষের মত মানুষ হয়ে জীবনের মূল্য বুঝিয়ে দিবে সবাইকে…
আহনাফের জন্য শুভ কামনা!! মাস্টার সাবকে কয়েকদিন ইনেক্টিভ মনে হচ্ছে!! 🙁
আমাদেরও শুভ কামনা
🙂
আমাদেরও শুভ কামনা 🙂
ইনশাল্লাহ…
সে সুস্থ্য হয়ে
ইনশাল্লাহ…
সে সুস্থ্য হয়ে উঠবেই 🙂
আমি আমার এলাকার ফেসবুক গ্রুপ
আমি আমার এলাকার ফেসবুক গ্রুপ ও অনেক বন্ধুদের বিকাশ নাম্বারগুলো দিয়ে দিয়েছি….
চেষ্টা করছি কয়েকটা হাতে লেখা পোস্টার তৈরি করতে……
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া,
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া, আপনার মতো এগিয়ে আসুক বাকি সবাই এই কামনাই করি…
বোনম্যারো ট্রান্সপ্লান্ট বা
বোনম্যারো ট্রান্সপ্লান্ট বা অস্থিমজ্জা প্রতিস্থাপনের জন্য আর দেশের বাইরে ছুটতে হবে না। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালেই এর চিকিৎসার জন্য স্থাপন হচ্ছে আলাদা একটি সেন্টার। এই সেন্টারে চিকিৎসা মিলবে বিদেশের তুলনায় অনেক কম খরচে। আগস্টে পথচলা শুরু করবে সেন্টারটি। আর চিকিৎসা মিলবে অক্টোবর মাস থেকে।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানান, ২০০০ সালের শেষদিকে তত্কালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দৃষ্টিনন্দন ১০তলা ভবনবিশিষ্ট ৬শ’ বেডের হাসপাতাল-২ এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছিলেন।
ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, নবনির্মিত এ ভবনে দেশের প্রথম বোনম্যারো ট্রান্সপ্ল্যান্ট (অস্থিঃমজ্জা সংযোজন) ব্যবস্থার সুযোগ থাকছে। এক চিকিত্সক জানিয়েছেন, ব্লাড ক্যান্সার, থ্যালাসিমিয়া, লিপ্লোমা ও মাইলোমায় আক্রান্ত রোগীদের জন্য অত্যাধুনিক চিকিত্সাই হলো বোনম্যারো ট্রান্সপ্ল্যান্ট। সরকারিভাবে ৫ লাখ থেকে ১০ লাখ টাকার মধ্যে বোনম্যারো ট্রান্সপ্ল্যান্ট ফি নির্ধারণ করা হবে। এটা দরিদ্র ও মধ্যবিত্ত রোগীদের জন্য অনেক বড় সুখবর।
আমার জানা মতে ২৪ অক্টোবর ২০১৩ সাল থেকে বোনম্যারো ট্রান্সপ্ল্যান্ট চিকিৎসা বাংলাদেশের এই স্বনামধন্য মেডিক্যাল কলেজটি শুরু করেছে। এইখানে আহনাফের পরিবারের বা নিকট কেউ থাকলে খবরটি জানিয়ে সাহায্য করতে পারেন।
অবশেষে লিংকন ভাইয়ের সুরে বলতে চাই অসাধারণ সাবলীল আবেগে প্রশংসনীয় একটি মানবিক আবেদন! ইস্টিশনে আপনার যাত্রা শুভ হোক… :গোলাপ: :গোলাপ: :গোলাপ: :ফুল: :ফুল: প্রশংসনীয় একটি কাজ করেছেন! :ধইন্যাপাতা:
:ধইন্যাপাতা: :ধইন্যাপাতা: :ধইন্যাপাতা: :গোলাপ: :গোলাপ: :গোলাপ: :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ: :bow: :bow: :bow: :bow:
আর এইখানে উল্লেখ্য ইস্টিশন ব্লগে এইটাই আমার প্রথম মন্তব্য… এমন মানবিক আবেদনের সাক্ষী হতে পেরে ভাল লাগছে!!
জয় তোমার কলেজের বড় ভাই যেহেতু
জয় তোমার কলেজের বড় ভাই যেহেতু তাই অনূরোধ করব এই অতি গুরুত্বপূর্ণ তথ্যটি যেন তাঁদের কাছে পৌছাই। এই মাত্রখবর নিয়ে জেনেছি ইতিমধ্যেই তারা প্রথম অপারেশনে সফল হয়েছে! আহনাফের পরিবারের কেউ বা নিকট কেউ থাকলে খবরটি জানিয়ে সাহায্য করতে পারেন..
অতি দরকারি এবং কাজের তথ্যটির জন্য বায়েজিদ ভাইকে অফুরন্ত ধন্যবাদ… :ধইন্যাপাতা: :ধইন্যাপাতা: :ধইন্যাপাতা: :ধইন্যাপাতা: :গোলাপ: :গোলাপ: :গোলাপ: :গোলাপ: :গোলাপ: :ফুল: :ফুল: :ফুল: :ফুল:
আমি এসএসসি ই দিতে পারি নি
আমি এসএসসি ই দিতে পারি নি এখনও!!!!
আর টাটা মেমরিয়াল অনেক ভাল সেক্ষেত্রে সেটা অগ্রাধিকার পেয়েছে।
উক্ত ইভেন্টের লিঙ্ক এ পোস্ট করার অনুরোধ ।
(No subject)
🙂
ধন্যবাদ বাযেজিদ ভাইয়া!!
ধন্যবাদ বাযেজিদ ভাইয়া!!
পোস্টট স্টিক করার জন্য
পোস্টট স্টিক করার জন্য মাস্টার সাহেবকে ধন্যবাদ। :ফুল:
(No subject)
🙂
আসুন আমরা সবাই আহনাফের পাশে
আসুন আমরা সবাই আহনাফের পাশে দাড়াই।
ধন্যবাদ আপু…
ধন্যবাদ আপু…
এইরকম একটা গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট
এইরকম একটা গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট স্তিকি করার জন্য ইষ্টিশন মাস্টারকে অজস্র ফুলেল শুভেচ্ছা… :ফুল: :ফুল: :ফুল: :ফুল: :ধইন্যাপাতা: :গোলাপ: :গোলাপ:
(No subject)
😀
” মানুষ মানুষের জন্য …
” মানুষ মানুষের জন্য … ”
– আসুন সহযোগিতার হাত বাড়াই
সবার সহযোগীতা পেলে আহনাফ আবার
সবার সহযোগীতা পেলে আহনাফ আবার ফিরে আসবেই 🙂
দন্যবাদ ভাইয়া!
আমারা এক দিনে যে পরিমাণ রিকশা
আমারা এক দিনে যে পরিমাণ রিকশা ভাড়া দেই সেটা দিলেও অন্তত কিছু হবে বলে আমি মনে করি।
সেটাই। প্রতিদিনের আমাদের যা
সেটাই। প্রতিদিনের আমাদের যা অহেতুক খরচ হয় সেটা দিয়েই আহনাফ সুস্থ্য হতে পারে।
প্রয়োজন শুধু আমাদের ইচ্ছাটা…
আল্লাহ সহায় হোন।
আল্লাহ সহায় হোন।
ইনশাল্লাহ…
🙂
ইনশাল্লাহ…
প্রচুর দোয়া ও শুভকামনা।
প্রচুর দোয়া ও শুভকামনা।
ধন্যবাদ ভাইয়া
ধন্যবাদ ভাইয়া 🙂
স্বাগতম।
স্বাগতম।
(No subject)
🙂