কাল রাস্তাঘাটের পরিস্থিতি কি হবে তা কেউ জানে না।
আপনারা মাঠে নামবেন গণতন্ত্র বাঁচাতে, আমরাও মাঠে নামবো আমাদের পেট বাঁচাতে।
আপনারা পরিস্থিতি সামলাতে বিজিবি নামাবেন, আর আমরাও প্রতিকূল পরিস্থিতির কারণে জিডিপি নামাবো।
কাল রাস্তাঘাটের পরিস্থিতি কি হবে তা কেউ জানে না।
আপনারা মাঠে নামবেন গণতন্ত্র বাঁচাতে, আমরাও মাঠে নামবো আমাদের পেট বাঁচাতে।
আপনারা পরিস্থিতি সামলাতে বিজিবি নামাবেন, আর আমরাও প্রতিকূল পরিস্থিতির কারণে জিডিপি নামাবো।
অপ্রিয় হলেও আজ বলতে বাধ্য হচ্ছি যে আমাদের কাছে গণতন্ত্রের চেয়েও অর্থনীতির মুল্যটা অনেক বেশি। জানি কথাটি গ্রহণযোগ্য নয়, কিন্তু বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষের কথা এটি। কারণ আমরা এমন দেশ চাই নি যেখানে সবুজ ঘাসে উপর অসহায় নাগরিকের রক্ত পড়ে, নদীতে পড়ে থাকে গুম হওয়া কোন মানুষের লাশ, রাজপথে বন্যা হয় দুঃখিনী মায়ের অশ্রুফোটায়, আকাশে প্রতিধ্বনিত্ব হয় এগারো বছরের ধর্ষিতা শিশুর করুণ চিৎকার, বাতাসে ভেসে আসে গগনচুম্বি বাড়ীর কোন কাজের মেয়ের পোড়া চামড়ার গন্ধ।
অথচ দেশদ্রোহী সেই সব বর্বররা আমার পূর্বপুরুষের রক্তার্জিত পতাকা তাদের গাড়ীতে লাগিয়ে আমার দেশ পরিচালনা করে নাহয় বিচার প্রহশনের মাধ্যমে রাজকীয় হাজতে বসে আমাদের কষ্টার্জিত ট্যাক্সের টাকা খায়।
ধিক, ধিক, শত ধিক।
– এ কথাটি ছাড়া আর কিছুই আমাদের আজ বলার নেই। কারণ দুই নেত্রীই জানেন তাঁরা ছাড়া আমাদের হাতে আর কোন অপশন নেই।
Sad but true!
Sad but true!
মানুষ হতাশ হয় না, হতাশা
মানুষ হতাশ হয় না, হতাশা আত্মসম্মানবোধ মানুষের জন্যে না…
পৃথিবীর কোন দেশই এমন চড়ায়-উতরায় ছাড়া উন্নতির চরমে পৌঁছাইতে পারে না!
কোন নীতি বাক্য বা উপদেশ নয় আমরা তরুণেরা হতাশ আর জরাগ্রস্ত হলে জীর্ণ শীর্ণ বৃদ্ধরা কি করবে? ভুলের মাশুল জাতিকে গুনতে হবে এইটাই ইতিহাসের শিক্ষা, যে ভুল আজকের আদর্শিক রাজনীতিকে এমন দেউলিয়াত্ব দিয়েছে তার পরিণাম এমনই হবে এইটা অনিবার্য…
[আপনারা পরিস্থিতি সামলাতে
[আপনারা পরিস্থিতি সামলাতে বিজিবি নামাবেন, আর আমরাও প্রতিকূল পরিস্থিতির কারণে জিডিপি নামাবো।]
– দারুন বলেছেন ।