মহান আল্লাহ’র সন্তুস্টি অর্জনের উদ্দেশ্যে মাত্র ১ দিন পরেই আমরা কুরবানি তথা পশু উত্সর্গ করবো…… আমাদের জন্য এ এক পবিত্র এবং মহিমান্বিত আনন্দের দিন, আমাদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব ……. সবাই আনন্দের সাথেই এই বিশেষ দিনটা উদযাপন করে …. পাবলিকের এই আনন্দের মাত্রা আরো বহুগুণে বেড়ে যেত, যদি কুরবানির ২/১ দিন আগেই যুদ্ধাপরাধী নামক পশুদের ও কুরবানি করা যেত ……….
মহান আল্লাহ’র সন্তুস্টি অর্জনের উদ্দেশ্যে মাত্র ১ দিন পরেই আমরা কুরবানি তথা পশু উত্সর্গ করবো…… আমাদের জন্য এ এক পবিত্র এবং মহিমান্বিত আনন্দের দিন, আমাদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব ……. সবাই আনন্দের সাথেই এই বিশেষ দিনটা উদযাপন করে …. পাবলিকের এই আনন্দের মাত্রা আরো বহুগুণে বেড়ে যেত, যদি কুরবানির ২/১ দিন আগেই যুদ্ধাপরাধী নামক পশুদের ও কুরবানি করা যেত ……….
কিন্তু নাহ, উল্টা আমরাই হতাশ হয়ে গেলাম, আদৌ কি এদের ফাসি হবে !!!? তাদের ফাসির রায়ের পর জামাত শিবিরের তান্ডবে আরো বহু মানুষ কুরবান হয়ে গেল !! যেভাবে তারা চলন্ত বাসে আগুন ধরিয়ে গনহত্যা করছে তা নজির বিহীন …. এত গুলা নিরীহ প্রান হরণের জন্য কি তাদের ফাসি হওয়ার দরকার ছিল না !!!?
অথচ ফাসি তো দুরের কথা উল্টা তাদের ভি সাইন আর তাদের চ্যালা চামুন্ডা দের আস্ফালন দেখেই দিন গুজরান কর্তে হয় !!!
তারা বলে এটা ৪২ বছর আগের ঘটনা, এটার আবার বিচার !! এটা ত রাজনৈতিক বিচার ! তর্কের খাতিরে যদি তাদের কথা মেনে ও নেই, তাইলেও এদের একেকজনের অলরেডি কয়েকবার করে ফাসি হয়ে যাওয়ার কথা! !!! পরাধীন বাংলায় ত বটেই, সেই সাথে স্বাধীন বাংলাদেশে ও তারা যে সব পৈশাচিক অপকর্ম কর্ছে – সে অপরাধের এদের চৌদ্দ পুরুষের ও এক যোগে ফাসি হওয়া উচিত ……
যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে শাহবাগে আন্দোলনরত রত পাবলিকদের তারা নাস্তিক উপাধী দিয়ে হেফাজতরে ব্যাবহার কর্ছিল , অসংখ্য হত্যাকান্ড ও ঘটায় তারা ; হত্যার পর তাদের বিচার ত দুরের কথা , উল্টা তারাই আবার আন্দোলনরত জনতার বিচার চায় !!! সেই সাথে ব্লাসফেমি আইন প্রনয়নের দাবিতে আন্দোলন ও শুরু করে!!! আরে বলদ ব্লাসফেমী আইন চালু হৈলে ত সবার আগে তোরাই ফাসির দড়িতে লটকে যাবি …… কাবা শরীফের গিলাফ পরানোর ছবি কে যারা “যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের প্রতিবাদে কাবা শরিফের ঈমামের মানব বন্ধন” বলে চালিয়ে দেয় ; কিংবা চাব্দের উপ্রে যারা লৈট্যা ফিসের এক্সক্লুসিভ ডিলার ওরফে মেশিন ম্যান – সাঈদীর চেহারা দেখে, মুলত তাদের কেই ধর্ম অবমাননার জন্য আরো আগেই ফাসির বন্দবস্ত করা উচিত ছিল !!!
তবু এদের শাস্তি বাস্তবায়িত হয় না ….. জানি না এদের ফাসির রায় বাস্তবায়িত হতে এত দেরি হচ্ছে কেন !!! এক্ষেত্রে ও কি সরকারের কোন রাজনৈতক অভিসন্ধি আছে !?? থাকুক বা না থাকুক , পাবলিক রাজনীতি বুঝতে চায় না, পাবলিক আপাতত এদের বিরুদ্ধে একশন দেখতে চায় ….
দেশ প্রেম “ঈমানে”র অঙ্গ ; হে আল্লাহ, তুমি বাঙ্গালিদের এসব “বে’ঈমান”, খুনী, নারী নির্যাতন কারী এবং দেশদ্রোহিদের কে উত্তম রুপে কুরবানী দেয়ার তৌফিক দান কর ………
যুদ্ধাপরাধী শাস্তি যত
যুদ্ধাপরাধী শাস্তি যত তাড়াতাড়ি কার্যকর করা যাবে, জাতির জন্য ততই বেশি মঙ্গল হবে ।
জ্বি ভাই সহমত , মন্তব্যের
জ্বি ভাই সহমত , মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ :খুশি: 🙂