সকালে ঘুম থেকে উঠেই অনলাইনে নিউজটি দেখে মনটা ভীষণ খারাপ হয়ে গেল। হয়তো প্রচন্ড রাগ হওয়া উচিৎ ছিল, প্রচন্ড ক্ষোভ হওয়া উচিৎ ছিল; কিন্তু মন খারাপ হয়ে গেল সেইসব দূর্ভাগা বোনদের জন্য।
ছোট থেকে যাকে বাবা বলে ডেকেছে তাকেই স্বামী হিসাবে মেনে নিতে হবে বিয়ের পর ! তার সাথে শয্যায় যেতে হবে, পূরণ করতে হবে সেই স্বামীরুপী পিতার যৌনক্ষুধা ।
এতদিন জানতাম ইসলাম পালিত সন্তানকে প্রকৃত সন্তানের স্বীকৃতি দেয়না, এখন সেই সন্তানকে বিবাহের অনুমোদনও দেয়া হল কট্টর ইসলামী দেশ ইরানে। ভেবে অবাক হচ্ছি যে এই মুসলিমরা নারীদের ভোগ করার জন্য আর কত পন্থা আবিস্কার করবে ? আমার মনে সন্দেহ জাগে মুসলিম দেশগুলিতে নারীদের ভোগ করার জন্যে বিকল্প পন্থা আবিস্কারের জন্য কোন গবেষণা প্রতিষ্ঠান কিংবা মন্ত্রণালয় নেই তো ?
ইরানের একটা ছবির কথা মনে পরলো ।, ছবিটির নাম, ‘The Stoning of Soraya M.। ১৯৮৬ একটি মর্মান্তিক ঘটনাকে কেন্দ্র করে ছবিটি বানানো হয়েছিল । যে ঘটনায় নিষ্ঠুর হিংস্রতার শিকার হয়েছিল এক নিষ্পাপ সাধারণ নারী। মিথ্যে কলংকের বোঝা চাপিয়ে চক্রান্ত করে যাকে তাঁর স্বামী এবং সমগ্র গ্রামবাসী মিলে নৃশংসভাবে হত্যা করেছিলো পাথর ছুড়ে। ঠিক যেভাবে পবিত্র হাজ্বের সময় মুসলিম’রা শয়তান’এর প্রতিকরুপী মূর্তি’টাকে পাথর ছুড়ে মারে ! ১৯৮৬ থেকে ২০১৩, পুরো ২৬ বছরেরও বেশি সময় পার হয়ে গেছে কিন্তু এখনও ইরানে নারী’দের সম্মানজনক কোন অবস্থান তৈরী হয়নি। আফসোস, বিশ্বের অন্যান্য মুসলিম’রা তো বটেই, আমাদের দেশেরও কিছু গাড়ল, মূর্খ মুসলমান সেই ইরানকে নিয়ে গর্বিত বোধ করে ! আমেরিকার হামলার বিরুদ্ধে রাজপথে কান্নার রোল তোলে। এই প্রতিবাদীরাই (তথাকথিত অন্ধ আমেরিকাবিদ্বেষী বাম) লিবিয়ার লুচ্চা সামরিক শাসক গাদ্দাফির পক্ষালম্বন করেছিল। আমি কখনই সাম্রাজ্যবাদী আমেরিকার পক্ষে নই। তবে যারা শুধু আমেরিকাবিরোধিতার জন্য নীতি-নৈতিকতা-আদর্শ ভুলে অন্যকে সমর্থন করে সেই বামদের বলি, যেখানে সাম্রাজ্যবাদ আমাদের দেশ-সমাজ-ঐতিহ্য-সংস্কৃতিকে ধীরে ধীরে গ্রাস করছে সেখানে আপনি নিশ্চুপ কেন ?
ধার্মিকদের যৌনক্ষুধা এমন পর্যায়ে পৌছেছে যে মৃত স্ত্রীকে ধর্ষণ করার জন্যেও আইন পাস করেছে মিশরের আইনসভা। তিউনিশিয়ায় বেহেশতের লোভ দেখিয়ে মেয়েদের দিয়ে করানো হচ্ছে যৌন জিহাদ। যৌনবাসনা চরিতার্থ করার জন্য ফতোয়া দেয়া হয়েছ যে যুদ্ধকালীন সাময়িক বিবাহ বা ‘জিহাদ আল নিকাহ’ বৈধ। এই ধরনের ‘জিহাদি বিবাহ’তে কোনো মুসলিম নারী কোনো মুজাহিদকে বিয়ে করে তাঁর যৌনসঙ্গী হতে পারেন। আবার দ্রুতই তাঁরা বিবাহবিচ্ছেদ ঘটাতে পারেন। এই ধরনের সাময়িক বিয়ের মাধ্যমে একজন নারী এক দিনে একাধিক পুরুষের শয্যাসঙ্গী হতে পারেন। তাই ধর্মের মাধ্যমে হালাল করে একজন নারীকে প্রতিদিন অসংখ্যবার ধর্ষণ করছে তথাকথিত “জিহাদী”রা। ফাঁকিস্তানে ধর্ষণ প্রমাণ করতে গেলে ধর্ষিতাকে চারজন সাক্ষী হাজির করতে হয়। অর্থাৎ ধর্ষক অবশ্যই চারজন সাক্ষী উপস্থিত রেখে তার ধর্ষণকর্ম করবে। কি সেলুকাস !! সোমালিয়ায় একটা ধর্ষণের ঘটনায় ১৩ বছরের একটা মেয়েকে পাথর ছুড়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছিল কিছু দিন আগে।
লন্ডনে হোটেরবয়কে ধর্ষণ করে গ্রেফতার হয়েছিল চৌদি যুবরাজ। কিংবা এই বাংলাদেশেরই এক ৯০ বছরের অথর্ব চরিত্রহীন বৃদ্ধ নরীদের তেঁতুলের সমতূল্য হিসাবে ঘোষণা করে। শাহবাগের আন্দোলনরত মেয়েদের অশ্লীল গালি দেয়। এরা সবাই “ইসলাম” নামের একটি উপাসনা ধর্মের অনুসারী।
জানিনা, অদূর ভবিষ্যতে হয়তো নিজের কন্যাকে বিবাহ করার ফতোয়া দেবে হুজুররা। সেই ফতোয়ায় উদ্বুগ্ধ হয়ে আমাদের তেঁতুল শফি আরও ভয়ঙ্কর কোন কথা বলে বসবেন। আমরদের মুক্তিযুদ্ধব্যাবসায়ী সরকার তখন শফি হুজুরের মেশিনে তেল মাখতে ছুটবে। কেউ প্রতিবাদ করলে তাকে নাস্তিক আখ্যা দিয়ে জেলে ভরা হবে, কিংবা কুপিয়ে মারা হবে। তারপর সবাই বলব “এই ইসলাম প্রকৃত ইসলাম না” আর ঘরে বসে জাবর কাটব। পৃথিবীতে এমন কি কেউ আছেন যিনি প্রকৃত ইসলামের সঙ্গা দিতে পারেন এবং নিজে পালন করেন ? পারবেন না। কখনই পারবেন না।
আসলে ধর্ম মানেই নারী নিগ্রহ। ধর্ম মানেই যৌনক্ষুধা মেটানোর হালাল পন্থা। ধর্ম মানে দাঙ্গা, যুদ্ধ, রগকাটা,সন্ত্রাস, কোপানো, পাথর নিক্ষেপ, শিরচ্ছেদ, বাল্যবিবাহ, বহুবিবাহ, মেয়েদের পাশাপাশি ছেলেশিশুদের যৌন নির্যাতন।
এর একটির বাইরেও ধার্মিকরা নয়। যদি থাকে তবে সে ধর্মগ্রন্থ মানেনা।
পড়লাম। জানলাম,আধুনিকতার
পড়লাম। জানলাম,আধুনিকতার প্রহসন।
একজন মানুষের কতটুকু মানবতা
একজন মানুষের কতটুকু মানবতা থাকলে এসব খারাপ কাজ করার পর সেই কাজের উপর ই একটা পজিটিভ আইন তৈরি করা যায় ?
সফিক ভাইয়ের মন্তব্য আশা করছি
সফিক ভাইয়ের মন্তব্য আশা করছি
জানতাম আমাকে খুঁজবেন!
জানতাম আমাকে খুঁজবেন! 😀
আমারে খুঁজবে না কেউ?
😀 😀 😀 😀 :হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাসি: :হাসি: :হাসি: :হাসি: :হাসি: :হাসি: :মাথানষ্ট: :মাথানষ্ট: :মাথানষ্ট: :মাথানষ্ট: আমারে খুঁজবে না কেউ? 😉
হা হা হা… আজকাল কেউ দলের
হা হা হা… আজকাল কেউ দলের লোক খুঁজে না!
তর্ক করার জন্য এন্টি পার্টি দরকার…
সবাই এখন তর্ক করতে চায়।
“সহমত” টাইপের কমেন্টে এখন আর কারো মন ভরে না! 😛
সহমত
সহমত 😀
মধুর খোঁজ পেলে ভ্রমর যে
মধুর খোঁজ পেলে ভ্রমর যে আসবেই………………………… তাই খোঁজার কি দরকার তারিক ভাই ???
:হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাসি: :হাসি: :হাসি: :হাসি: :হাসি: :হাসি: :হাসি: :হাসি: :হাসি: :হাসি: :হাসি: :হাসি: :হাসি: :হাসি:
“যৌনবাসনা চরিতার্থ করার জন্য
“যৌনবাসনা চরিতার্থ করার জন্য ফতোয়া দেয়া হয়েছ যে যুদ্ধকালীন সাময়িক বিবাহ বা ‘জিহাদ আল নিকাহ’ বৈধ।”
আপনার এই কথাই প্রমাণ করে যে- আপনি যাদের (বা যেসব ঘটনার কথা বলছেন) তা ধর্ম অনুমোদন করে না। বরং কতিপয় বক ধার্মিকেরা “ফতোয়া” দিয়ে সেগুলো হালাল করে নিয়েছে!
তিউনিশিয়ায় বেহেশতের লোভ দেখিয়ে মেয়েদের দিয়ে যৌন জিহাদ করানো হচ্ছে বলে যেটা জানালেন- সেখানে আমার জানা মতে ঐ মেয়েদের আগ্রহই বেশি ছিল! তাদেরকে জোর করে সেখানে আনা হয়নি বরং তারাই নিজে থেকে সেই তথা কথিত জিহাদে নেমেছে! অবশ্য এখানেও কিছু স্বার্থ লোভী ফতোয়াবাজ-এর দেয়া ফতোয়ার ভুমিকা অনস্বীকার্য!
তবে কি- পালক মেয়ে কে বিয়ের অনুমতি দেয়া মানেই কিন্তু এই নয় যে ঐ পালক বাবার বিয়ে করার জন্য মেয়েটার কোন অনুমতির প্রয়োজন নেই! মেয়েটাও যদি না চায় তাহলে কিন্তু বিয়েটা আর হালাল থাকে না! আসলে ইসলাম এই প্রথাকে বৈধ করেছিল সেই যুগে যখন একটা মেয়ের জন্য পাত্র পাওয়া ছিল দুষ্কর! বেশির ভাগ মেয়েরাই তখন কারো স্ত্রী হবার বদলে দাসীর জীবন পেত! দাসী অপেক্ষা অন্তত স্ত্রী হওয়া সম্মানের- এজন্যই এই নিয়মকে বৈধতা দেয়া হয়েছিল… আর কিছু নয়।
কেউ একজন কারো স্ত্রী হলেই সে ধর্ষিত হয়- এমন ভাবার কোন কারণ কিন্তু নেই। আর যে যুক্তিতে স্ত্রী ধর্ষিত হয় বলবেন সেই যুক্তিতে প্রেমিকের সাথে বিয়ে হবার পরেও প্রেমিকার ধর্ষিতা হবার সম্ভাবনা থাকে… কাজেই সেই আলোচনা বেকার!
সব শেষে এসে বললেনঃ (আরো বিভিন্ন স্বার্থোন্বেষী ফতোয়া জারির পর) “…তারপর সবাই বলব “এই ইসলাম প্রকৃত ইসলাম না” আর ঘরে বসে জাবর কাটব। পৃথিবীতে এমন কি কেউ আছেন যিনি প্রকৃত ইসলামের সঙ্গা দিতে পারেন এবং নিজে পালন করেন ? পারবেন না।”
কথাটা চরম সত্য! একবিংশ শতাব্দিতে এসে সত্যি সত্যিই একজন প্রকৃত ইসলামের সজ্ঞাদাতা হয়তো পাওয়া যাবে কিন্তু “নিজে পালন করে” এমন একজন পাওয়া খুব দুষ্কর!
কিন্তু সব কিছুর পরে আমি একটা কথা বলতে চাই- ইসলাম আসার পূর্বে তো আরবীয়রা কোন এক ঈশ্বরে বিশ্বাসী ছিল না! তারা মুর্তি/আগুনের পুজা করতো… কেউ কেউ হয়তো নাস্তিকও ছিল! কিন্তু তখন কি মেয়েরা খুব সুখে ছিল? তখন কী মানবতা কিংবা নারী অধিকার ভুলুন্ঠিত হয় নাই?
আমি জাস্ট একটা নিরপেক্ষ তুলনা দেখতে চাই… সেটা হলো- কোন যুগে নারীরা তুলনামূলক ভাবে বেশি স্বাধীন/সম্মানিত হয়েছিল? ৫৭০ খৃষ্টাব্দের আগে নাকি ৬৩৩ খৃষ্টাব্দের পর?
জাস্ট এই একটা তথ্য-উপাত্ত পেলেই কিন্তু আমরা সিদ্ধান্তে আসতে পারি আসলেই নারীকে অবমাননা করার জন্য ধর্ম দায়ী- নাকি কতিপয় অসাধু ধর্ম-বিশ্বাসী (কিংবা বলা যায় আসলে ধর্ম ব্যবসায়ী!) দায়ী?
সার্বিকভাবে বিবেচনা করলে আপনার এই পোস্টটা অনেক চমৎকার যুক্তি সমৃদ্ধ। আমি একজন স্বঘোষিত আস্তিক হওয়া সত্যেও বিন্দু মাত্র দ্বিধা না করে বলতে পারি- আপনার সাথে আমি অনেকাংশেই একমত। অনেকাংশে বললাম কারণ আপনার শেষ প্যারায় সবুজ রং-এর কালিতে কোট করা অংশটা বা তার পরের এক লাইনের মন্তব্যটার সাথে আমি একমত নই! বরং যারা ধর্ম বলতে এমনটাই বুঝে- তারাই বরং “ধর্মগ্রন্থ মানে না”!
আজ পর্যন্ত কেউ আমাকে অন্তত এটা প্রমান করতে পারেনি যে ধর্মগ্রন্থে এরকম কোন ঈঙ্গিত করা হয়েছে!
পোস্টের শেষের দিকে আপনার যে হতাসা প্রকাশ পেয়েছে সেই একই কারণে আমিও হতাস…!
তবুও দিন শেষে আমি আইনের সুশাসন চাই। আইনের মার প্যাঁচে নিরিহ শোষিত হয় যদিও তবুও আমি কখনওই বলব না- সংবিধান তুলে নেয়া হোক!
আমার দাবি- সংবিধান অটুট থাকুক। বরং সবাইকে শুদ্ধভাবে সংবিধান মেনে চলতে বাধ্য করা হোক!
কালবৈশাখী ঝড়-এর জন্য শুভকামনা… :গোলাপ: :গোলাপ: :গোলাপ:
তাহলে দেখা যাচ্ছে ১৪০০ বছর
তাহলে দেখা যাচ্ছে ১৪০০ বছর আগের কোরানকেও পরিবর্তন করা দরকার। কারণ কোরানও নাযিল হয়েছে আপনার উল্লেখিত বর্বর যুগে, ঐ যুগের উপযোগী করে।
কী বুঝাইলাম আর কী বুঝলো!
আপনি
কী বুঝাইলাম আর কী বুঝলো!
আপনি কি নিশ্চিত যে কোরআন পরিবর্তন করলেই মানুষ আবার বর্বর যুগে ফিরে যাবে না?
আজকাল তো অতি আধুনিকতা বলতে যা বোঝায় তার প্রায় সবগুলোই সেই বর্বর যুগের দিকই পথ হাটছে! যেমনঃ লীভ টুগেদার, আধুনিক পোষাক, ওপেন সেক্স!
আমি একটা জিনিস বুঝি না- আমরা কেন এখনও জায়েজ আর ফরজের তফাৎটা নিয়ে এতো গোলমাল পাকিয়ে ফেলি?
একটা ছোট্ট উদাহরন থেকে বলুন তো- লুঙ্গি এবং পাজামা ২টাই বাঙ্গালী পোষাক। কিন্তু এর মধ্যে কোনটা বেশি ভালো (মানে কোন সামাজিক অনুষ্ঠানে পরিধানযোগ্য) তা কি কাউকে বলে দেবার দরকার আছে?
এখন কেউ যদি লুঙ্গি পরে বিয়ের অনুষ্ঠানে যায় তাতে নিশ্চয়ই দন্ডনীয় অপরাধ হবে না! কিন্তু সামজিক ভাবে একটু হেয় হতে হবে কারণ সবাই তার দিকে ভ্রু-কুচকে তাকাবে… মনে মনে হয়তো ভাববে- খ্যাঁত একটা! তার মানে কি লুঙ্গি খারাপ?
ঘুমানোর সময় কিন্তু আবার জিন্স প্যান্ট (পাজামা)-এর চেয়ে লুঙ্গিই ভালো!
তার মানে ২টা পোশাকই বাঙ্গালীদের জন্য জায়েজ (শালীন) কিন্তু পরিস্থিতির ওপর ভিত্তি করে একটি আরেক্টির চেয়ে উত্তম এবং উত্তমটির ব্যবহার বরাবরই সবার কাম্য!
ঠিক একই ভাবে ধর্মের মাঝেও কিছু অপশন রাখা হয়েছে। এই অপশনগুলোর মাঝে একটি আরেকটির চেয়ে (পরিস্থিতি ভেদে) উত্তম! আমাদের কাজ হচ্ছে উত্তমটি বেছে নেয়া!
এখন বিয়ের পার্টিতে লুঙ্গি পরে আসা “ক্যান! লুঙ্গি কি খারাপ নাকি?” এই বক্তব্যধারী একজন “ঘাড় ত্যারা” ব্যক্তির জন্য আপনি যেমন বলতে পারেন না যে বাংলাদেশে লুঙ্গি নিষিদ্ধ করা দরকার! ঠিক একই ভাবে কোন একজন মুসুল্লি গোছের লোকের ধর্মের প্রতি নিন্মমানের দৃষ্টিভঙ্গির কারনে নিশ্চয়ই বলতে পারেন না- ধর্ম নিষিদ্ধ করা হোক!
কোরআন-কে পূর্ণাংগভাবে মেনেও “সভ্য” ভাবে জীবন যাপন সম্ভব! শুধু জানতে হবে “বেস্ট অল্টারনেটিভ”টা কী…
আপনার বক্তব্য গুলো চমত্কার
আপনার বক্তব্য গুলো চমত্কার যুক্তি সম্পন্ন।আমিও কিছু লিখতে যাছিলাম কিন্তু আপনার বক্তব্য পরে মনে হলো আর কিছু অবশিষ্ট নাই।এর পরও কেউ যদি না বুঝে তাহলে তাকে বোঝানোর সাধ্য আপনার ছাড়া আর কার আছে জানি না ……
সফিক ভাই আমার মনের কথাগুলোই
সফিক ভাই আমার মনের কথাগুলোই বলে দিয়েছেন ।সম্পুর্ণ সহমত ।
ঘটনা সইত্য
ঘটনা সইত্য
দুলাল ভাই, পুরো পোষ্টে যে সব
দুলাল ভাই, পুরো পোষ্টে যে সব ঘটনা বা ধর্মীয় আইনের কথা বলা হয়েছে সেগুলোর কোনটাতেই বলা হয়নি যে, এই আইনটি আল কোরানের নির্দেশনামত ।সুতরাং আপনার কোরান পরিবর্তনের দাবীটি সম্পুর্ণ অযৌক্তিক ।
সবই যদি মেনে নেই সফিক ভাই
সবই যদি মেনে নেই সফিক ভাই তারপরও বলা যায় যে সেই “প্রকৃত মুসলিম” রা কি পদক্ষেপ নিয়েছে এইসব অপ্রকৃত মুসলিমদের বিরুদ্ধে ? নাকি ইসলামের বিকৃতি রোধ করা “প্রকৃত মুসলিম” -এর দায়িত্ব নয় ?
:খাড়া: :খাড়া: :খাড়া: :খাড়া: :খাড়া: :খাড়া:
নিঃসন্দেহে ইসলামের বিকৃতি রোধ
নিঃসন্দেহে ইসলামের বিকৃতি রোধ করা “প্রকৃত মুসলিম” -এর দায়িত্ব
কিন্তু এটা আগেই স্বীকার করা হয়েছে যে বর্তমান বিশ্বে “প্রকৃত মুসলিম” খুঁজে পাওয়া আসলেই একটু দুষ্কর! আর স্বভাবতই অল্প সংখ্যক লোকবল নিয়ে বিশাল জনগোষ্ঠীর সাথে সম্মুখ যুদ্ধ করা যায় না… আর ঘরের শত্রু যখন বিভীষণ তখন সম্মুখ যুদ্ধ করারও কিছু নেই!
আপনার প্রশ্ন হতে পারে তাহলে করনীয়টা কী? “প্রকৃত মুসলিম”রা কি তাহলে কেবল চেয়ে চেয়ে দেখবে আর দীর্ঘশ্বাস ফেলবে?
আসলে তা নয়। আমি ব্যক্তিগত ভাবে মনে করি এক্ষেত্রে সেই হাদিসটি প্রযোজ্য-
“তোমার সামনে কোন অন্যায় সংগঠিত হলে যদি সামর্থ থাকে তো সেটা প্রতিহত কর। সামর্থ না থাকলে মুখে প্রতিবাদ জানাও। সেটাতেও যদি সক্ষম না হও তো মনে মনে অসমর্থন কর ও আল্লাহর কাছে দোয়া চাও… নিশ্চয়ই আল্লাহ সর্বশক্তিমান ও দয়ালু।”
সেটা কিন্তু হচ্ছে! যুদ্ধাপরাধীদের কথাই ধরা যাক। যদিও তারা দাবী করে যে ‘৭১ ওরা যা যা অপকর্ম করেছে সব ইসলামের নামে- তবুও হাজার হাজার ৫ ওয়াক্ত নামাজীও কিন্তু গণজাগরণ মঞ্চে সমবেত হয়ে তাদের বিচার চেয়েছে! কারণ, এরা জানে রাজাকারদের কর্মকান্ড ইসলাম স্বীকৃত ছিল না বরং সেটা যদি দাবী করা হয় তবে সেটা বিকৃতি বা ভন্ডামী!
আর নাস্তিক রাশিয়ানগুলা যে
আর নাস্তিক রাশিয়ানগুলা যে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কালে বিশ লাখ জার্মান মাইয়ারে ধর্ষণ করছিল সেইটার কী? গুজরাট দাঙ্গার সময় হিন্দুরা পাশের প্রতিবেশী মাইয়াটারেও রেহাই দেয় নাই।যে মাইয়া চাচা,ভাই কইয়া ডাকত তারে ধর্ষণ করছে। চীনা নাস্তিকগুলা যে কত এবরশান করছে তা হিশাব নাই।ছবি আর দিলাম না
চক্ষু থাকিতেও অন্ধ
@দেশি ছোলা…হ, ফাকিস্তানি
@দেশি ছোলা…হ, ফাকিস্তানি কুত্তারা যে হিন্দু দের গণিমতের মাল বলে ধর্ষণ হালাল করে নিছে, তিউনিশিয়ার নারীরা যে যৌন জিহাদে গিয়ে পরকালের জন্য বেহেস্ত কিনে নিতেছে সেইটা খুব ভালা?মধ্যযুগে আরবদের ইতিহাস জানেন? না জানলে জেনে এসে ল্যাদান।
ল্যাদাইতে না জানলে ল্যাঞ্জা বাঁকা।
@দেশি ছোলা…হ, ফাকিস্তানি
@দেশি ছোলা…হ, ফাকিস্তানি কুত্তারা যে হিন্দু দের গণিমতের মাল বলে ধর্ষণ হালাল করে নিছে, তিউনিশিয়ার নারীরা যে যৌন জিহাদে গিয়ে পরকালের জন্য বেহেস্ত কিনে নিতেছে সেইটা খুব ভালা?মধ্যযুগে আরবদের ইতিহাস জানেন? না জানলে জেনে এসে ল্যাদান।
ল্যাদাইতে না জানলে ল্যাঞ্জা বাঁকা।
তোমার জন্ম দেখতেছি কিছুদিন
তোমার জন্ম দেখতেছি কিছুদিন আগে কিড।পড়াশোনায় ফাঁকি মাইরা ব্লগে ফাল পাড়তেছ।আরো পড় গিয়া।
তুমি না কাইলকা পর্যন্ত
তুমি না কাইলকা পর্যন্ত সেক্যুলার আসিলা । আজকা আবার সাম্প্রদায়িক কথা কও কে ???? এই কি তোমার তথা কথিত ধর্ম নিরপেক্ষতা ????
এই পোস্টে খালি ইসলামের
এই পোস্টে খালি ইসলামের বিরুদ্ধে লিখছে।এই পোস্টটাও ধর্মনিরপেক্ষ না।মুসলিম মারছে কইলে সাম্প্রদাইয়িক হইয়া গেলাম? আমি জিগাইতেছি এই কি তোমার তথা কথিত ধর্ম নিরপেক্ষতা ????
দেশী পোলা@আপনি যেভাবে মিথ্যা
দেশী পোলা@আপনি যেভাবে মিথ্যা তথ্য দিয়ে তুলনা করছেন; বড় জানতে ইচ্ছে করে আপনার ইসলামে বুঝি পাল্টা ধর্ষণের কথা উল্লেখ আছে ?? যদি থাকে তবে প্রমান দিন আর যদি না থাকে তবে আপনার বক্তব্য প্রত্যাহার করুন।
সফিক ভাইয়ের কাছে আমার খুব
সফিক ভাইয়ের কাছে আমার খুব সিম্পল একটা প্রশ্ন। ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত মনে করবেন না প্লিজ। জাস্ট, আমার জানতে কৌতুহল হচ্ছে।
আদম হাওয়ার ছেলে আর মেয়ে কাকে বিবাহ করছে? এই প্রশ্নের উত্তর দিলেই পোস্টের সাথে মূল প্রাসঙ্গিকতা খুঁজে পাওয়া যাবে। আশা করি আমাকে বুঝাইয়া দিবেন। আমিন।
আমার ধারণা উত্তরটা আপনারও
আমার ধারণা উত্তরটা আপনারও জানা আছে। কিন্তু সেটার সাথে এই পোস্টের প্রাসঙ্গিকতা কোথায় এটা বোধগম্য নয়…!
হ্যাঁ ডারউইন-এর বিবর্তনবাদও এটা স্বীকার করে যে একটা সময় (যখন মানব সমাজ এতোটা বিকশিত হয়নি) কাছাকাছি জিনেটিক্যাল বৈশিষ্টের (অর্থাৎ ভাই-বোন) নর-নারীদের সঙ্গমে প্রজন্ম সৃষ্টি হতো। (বিঃদ্রঃ তখন বিয়ে বলে কিছু ছিল না আর আদমও কিন্তু ইসলাম নাজিল করেননি!) এমনকি এখনও প্রায় সব পশু ও পাখিদের মধ্যে এটাই বলবৎ আছে!
এখন কথা হলো- তাহলে আপন ভাই-বোন বা রক্তের সম্পর্কের (বাবা-মেয়ে বা মা-ছেলে ইত্যাদি) কাউকে বিয়ে (আসলে সন্তান উৎপাদন) করা যাবে না কেন? এটা কিন্তু শুধুই যে ধর্মীয়ভাবে নিষিদ্ধ তা-ই না, বৈজ্ঞানিক ভাবেও অনুৎসাহিত করা হয়!
বিবর্তনবাদ থেকেই আসি- দেখা গেছে একই জিনেটিক বৈশিষ্ট সম্পন্ন নারী-পুরুষের থেকে যে সব সন্তান জন্ম নেয় তাদের বিরূপ পরিবেশে টিকে থাকার উপযোগিতা অনেক কম থাকে! সেই তুলনায় ভিন্ন জিনেটিক বৈশিষ্ট সম্পন্ন নারী-পুরুষের সন্তান অনেক বেশী বৈচিত্র সম্পন্ন জিনেটিক স্ট্রেন্থ নিয়ে জন্মায় যা তাকে প্রকৃতিতে বাঁচে থাকার জন্য আরো বেশি উপযোগিতা দেয়!
আদিম কালের সেই শিকারী সমাজ থেকেই সেই সব বংশধরেরাই বেশি পরিমানে টিকে গেছে! কাজেই নিজ পরিবারের কাউকে বিয়ে না করার থিওরী ধর্মের দেয়া নতুন কোন ফতোয়া নয়! বরং প্রকৃতিতে মানুষ এভাবেই বিকশিত হয়েছে। আর এজন্যই মানুষের ভেতর তৈরী হয়েছে উদ্ভাবনী ক্ষমতা… মানুষ রাজত্ব করছে পুরো বিশ্বের।
[অফ-টপিক, পালক মেয়েকে বিয়ে করলে কিন্তু স্বয়ং ডারউইনেরও কোন আপত্তি নেই! কারণটা আগেই বলেছি… 😉 ]
ধর্ম বা ধর্ম গ্রন্থ গুলোর
ধর্ম বা ধর্ম গ্রন্থ গুলোর একটা বড় গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল এগুলো মডিফাই হওয়ার সুযোগ পায়নি। ক্রিশ্চিয়ানইজম ছাড়া বাকি মুসলিম, হিন্দু, বৌদ্ধ যায় বলেন না কেন সেই পুরাতন নিয়মেই চলছে। জ্ঞান, বিজ্ঞান যদি এতটা বিকশিত হতে পারে তাহলে ধর্মের মডিফাই হতে সমস্যা কি।
আর আমরা যাই বলি না কেন বর্তমানের এই বড় বড় ধর্ম গুলো স্থান করে নিয়েছে ছোট ছোট ধর্ম গুলোকে গুড়িয়ে দিয়ে। অতএব আরও বড় কোন ধর্ম বা থিওরি যে বর্তমান এর ধর্ম গুলকে সরিয়ে দেবে না এটা ভাবার কোন কারণ নাই এবং সেটার জন্য আমাদের প্রস্তুত থাকাই ভাল।
কিরণ ভাই, কুরআনকে চাইলেও আর
কিরণ ভাই, কুরআনকে চাইলেও আর পরিবর্তন করা যাবেনা। কারণ আল্লাহই বলে দিয়েছেন, এটি কিয়ামত পর্যন্ত অপরিবর্তিত থাকবে। ফাঁদে পড়ে গেছে। আর হিন্দু ধর্মের যথেষ্ট বেসিক সংস্কার হয়েছে। আরো প্রয়োজন।
(No subject)
:ঘুমপাইতেছে: :ঘুমপাইতেছে:
কালবৈশাখী ঝড় >> আরে ভাই আরবের
কালবৈশাখী ঝড় >> আরে ভাই আরবের মহাপুরুষইতো পালকপূত্রের বউ আর দূর সৰ্ম্পকের ৯ বছর বয়স্ক ভাতিজীকে নিজের বিছানায় নিয়ে দৃষ্টান্ত স্থাপন করে গেছে, বৰ্তমানে আরবেরা তো তাকেই অনুসরন করছে। =D>
হ্যাঁ ওটাই । যে ব্যাক্তি ধর্ম
হ্যাঁ ওটাই । যে ব্যাক্তি ধর্ম নিরপেক্ষতার ঘোল খায় তার কাছে তো সবই সমান থাকার কথা । তার কাছে সব ধর্ম আর সব মানুষরা সমান প্রাধান্য পাবে । কিন্তু এখানে আপনি একটা ধর্মকে প্রাধান্য দিতে অন্য ধর্মকে ছোট করে দেখছেন । এটা ” সাম্প্রদায়িক ধর্ম নিরপেক্ষতা ”
জানেন ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক
জানেন ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক চ্যানেলে একবার দেখেছিলাম একটা সিংহী মাতৃহারা একটি হরিণশাবককে প্রতিপালন করছে|
স্বাভাবিক প্রবৃত্তি অনুসারে হরিণ সিংহীর খাবার হওয়ার কথা ছিলো| কিন্তু সবাইকে আশ্চর্য করে সেই বন্য জানোয়ার পরম মমতায় সেই হরিণশাবককে বড় করে তোলে যেন তার নিজেরই সন্তান|
আর এখানে তো এইটা মানুষের কথা বললেন তাও আবার কট্টর ধর্মপন্থী ইরানের! আল্লাহ ভুলে মনে হয় সিংহীর জায়গায় মানুষ আর মানুষের জায়গায় সিংহীর সত্ত্বা গুঁজে দিয়েছেন! না আল্লাহটা বুড়ো হয়ে যাচ্ছে,ইদানীং বেশি ভুল করে :আমারকুনোদোষনাই:
কুরআন সম্বন্ধে আমার জ্ঞান
কুরআন সম্বন্ধে আমার জ্ঞান কম,তবুও জানামতে যেসব নারীকে বিবাহ করা অনুচিৎ-
1.মা,2.সৎমা,3.দুধমা,4.বোন,5.খালা,6.ফুফু,7.ভাইঝি,8.ভাগ্নি,9.শাশুড়ি,10.তোমার সেইসব স্ত্রী যাদের সাথে তোমরা সহবাস করেছ,তাদের পূর্ব স্বামীর ঔরসজাত কন্যা যারা তোমাদের তত্ত্বাবধানে রয়েছে,তবে যদি তোমরা সহবাস না করে থাক তাহলে উক্ত কন্যাকে বিবাহে অপরাধ নেই (এইমর্মে বোধহয় উক্ত পালিতকন্যার বিয়ে হবে)
12.তোমাদের ঔরসজাত পুত্রের স্ত্রী,
13.দুই ভগ্নিকে একত্রে করা নিষিদ্ধ,
14.কন্যা,কন্যার যত নিচে| দাদী,নানী,(মাতাতূল্য) যত ঊর্ধ্বে. নাতী যত নিম্নে|
ওপরে একটা কমেন্ট করেছি… ওটা
ওপরে একটা কমেন্ট করেছি… ওটা আপনার এই কমেন্টের সাথে প্রাসঙ্গিক যুক্তি হতে পারে…!