অবুঝ বালক ঃ- এহম এহম
অবুঝ বালিকা ঃ- কে আপনি ! কি চান এখানে !
অবুঝ বালক ঃ- হি হিহ । একটু বসি ?
অবুঝ বালিকা ঃ- কেন ! আমি আপনাকে চিনি ?
অবুঝ বালক ঃ- নাহ , অনেকক্ষণ লক্ষ্য করছিলাম একা বসে আছেন । তাই নেমে এলাম ।
অবুঝ বালিকা ঃ- সেকি ! আপনি আমার উপর নজর রাখছিলেন !অবুঝ বালক ঃ-
অবুঝ বালক ঃ- নাহ । মোটেও না ।
অবুঝ বালিকা ঃ- তাহলে ?
অবুঝ বালক ঃ- জিনিস টা বার বার notice করছিলাম । তাই নেমে এলাম ।
অবুঝ বালিকা ঃ- ও , বসুন ।
***********************
অবুঝ বালক ঃ- একা বসেছিলেন , ভয় করছিল না ?
অবুঝ বালিকা ঃ- হুম্ , হাল্কা ।
অবুঝ বালক ঃ- এখন ?
অবুঝ বালক ঃ- এহম এহম
অবুঝ বালিকা ঃ- কে আপনি ! কি চান এখানে !
অবুঝ বালক ঃ- হি হিহ । একটু বসি ?
অবুঝ বালিকা ঃ- কেন ! আমি আপনাকে চিনি ?
অবুঝ বালক ঃ- নাহ , অনেকক্ষণ লক্ষ্য করছিলাম একা বসে আছেন । তাই নেমে এলাম ।
অবুঝ বালিকা ঃ- সেকি ! আপনি আমার উপর নজর রাখছিলেন !অবুঝ বালক ঃ-
অবুঝ বালক ঃ- নাহ । মোটেও না ।
অবুঝ বালিকা ঃ- তাহলে ?
অবুঝ বালক ঃ- জিনিস টা বার বার notice করছিলাম । তাই নেমে এলাম ।
অবুঝ বালিকা ঃ- ও , বসুন ।
***********************
অবুঝ বালক ঃ- একা বসেছিলেন , ভয় করছিল না ?
অবুঝ বালিকা ঃ- হুম্ , হাল্কা ।
অবুঝ বালক ঃ- এখন ?
অবুঝ বালিকা ঃ- মনে হয় – না ।
অবুঝ বালক ঃ- আর কিছু ক্ষন পরে ?
অবুঝ বালিকা ঃ- ভবিষ্যৎ কে জানে ?
*************************
অবুঝ বালক ঃ- আজকে তো ব্লু মুন ।
অবুঝ বালিকা ঃ- হ্যাঁ , আর সেজন্যই তো বসে আছি ।
অবুঝ বালক ঃ- চাঁদ টা অনেক মায়াবী ।
অবুঝ বালিকা ঃ- হুম্ ।
*********************
অবুঝ বালিকা ঃ- আপনার পরিচয় টা তো জানা হল না ।
অবুঝ বালক ঃ- পরিচয় !
অবুঝ বালিকা ঃ- হ্যাঁ , পরিচয় ।
অবুঝ বালক ঃ- পরিচয় জানা টা কি খুবই দরকার ! কি হয় ওটা দিয়ে ! থাকলাম না হয় অপরিচিত ।
অবুঝ বালিকা ঃ- আসলে কি চান আপনি বলুন তো !
অবুঝ বালক ঃ- হাসালেন । নিজেকেই কোনদিন বুঝতে পারলাম না , তো আপনাকে কি করে বলব !
*******************
অবুঝ বালক ঃ- চাঁদের মায়া টা কেটে যাচ্ছে ।
অবুঝ বালিকা ঃ- হ্যাঁ । রাত ও ফুরিয়ে এসেছে ।
অবুঝ বালক ঃ- সময়ের সাথে সবই ফুরিয়ে যাবে ।
***********************
অবুঝ বালক ঃ- ঐ ছেলেটার কথা খেয়াল আছে ? অবুঝ হাসিমুখের ছেলে টা ? যে কি না আপনাকে কোন কারন ছাড়া ই ভালবেসে ছিল । আর সাড়ে সাতশ কোটি মানুষের মাঝে নিজেকে একা দাবী করেছিল ।
অবুঝ বালিকা ঃ- কিন্তু ভালবাসাটা একমুখী ছিল । আমি ওকে ভালবাসতাম না । কে তুমি ?
অবুঝ বালক ঃ- ওর সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধ করার কিছু দিন পরে ই ও মারা যায় ।
অবুঝ বালিকা ঃ- কিন্তু , কিভাবে ?
অবুঝ বালক ঃ- থাক , কারন টা নাহয় না ই বললাম ।
অবুঝ বালিকা ঃ- …………………
অবুঝ বালক ঃ- শেষ সময়ে ও একটি বারের মত আপনাকে দেখার চেষ্টা করেছিল । যেমনটি করে ও দেখেছিল ভোরের আলোছায়ার মাঝে । আর তখন ই ও জেনেছিল এই নীল চাঁদের রাতে আপনি একা থাকবেন । তাই ও আপনার সাথে দেখা করবে বলে এসেছে ।
অবুঝ বালিকা ঃ- কে তুমি !
অবুঝ বালক ঃ- হাহ হাহ হাহ হা……… । তুমি বড় অবুঝ , ইসরাত । এত কথার পরেও এই মায়া রাতে আমায় চিনতে পারলে না !! এই মায়া রাতের চাঁদের মায়ার সাথে সাথে আমি ও ফুরিয়ে এসেছি । বিদায় ……………………
ইসরাত ঃ- ………….. !! নীল !!!
এই ধরনের কথোপকথন কবিতা /কর্ম
এই ধরনের কথোপকথন কবিতা /কর্ম আমার সাভাবিক ভাবেই বিরক্ত লাগে। আপনি ভালো লিখেছেনঃ তবে আমার যথারীতি বিরক্তি লেগেছে, গতানুগতিক হয়ে গ্যাছে কেমন যেনো মশাই!
সব ভালবাসা ই গতানুগতিক । আর
সব ভালবাসা ই গতানুগতিক । আর যেগুলো আলাদা সেগুলো হচ্ছে ১ম দেখায় সেক্স । ভাল না লাগলে চটি পড়েন ভালবাসার গল্প পড়তে আসবেন না । ধন্যবাদ । 🙂
শুধু গল্প হিসেবে নিলে ভালোই
শুধু গল্প হিসেবে নিলে ভালোই লিখেছেন।
তবে ভুতমানুষের ভালোবাসার গল্পের থেকে আমার কাছে বাস্তব মানুষের গল্পই বেশি ভালো লাগে।