আমরা বাঙ্গালীরা আসলে এক নাম্বারের বাটপার । কিভাবে মানুষের ক্ষতি করতে পারি সেই ধান্ধায় থাকি ।
আমরা বাঙ্গালীরা আসলে এক নাম্বারের বাটপার । কিভাবে মানুষের ক্ষতি করতে পারি সেই ধান্ধায় থাকি ।
দোকানে বসে চা খাচ্ছিলাম । চায়ের দোকানের পাশে একটা কনফেকশনারীর দোকান আছে । সেখানে মোবাইলের কার্ডও পাওয়া যায় । এক লোক এসে সেখান থেকে ২ টা বিশ টাকার কার্ড কিনলো । দুইটা কার্ডের দাম ৪০ টাকা । লোকটা কার্ড নিয়ে চলে গেল । আমিও চায়ের বিল দিয়ে চলে আসলাম । বাসার উদ্দেশ্যে রওনা দেয়ার জন্যে বাসে উঠলাম । বাসে উডে দেখি যে লোকটা একটু আগে কার্ড কিনলো সেই লোকটা তার সমবয়সী কয়েকজনের সাথে খুব তাচ্ছিল্যের সাথে বলছে : “আইজকে তো এক হালারে ভোদাই বানাইলাম ! এক দোকানে ২ টা বিশ টাকার কার্ড চাইলাম । হালার এক বুইড়া দোকানে ছিল । হালায় ২ টা কার্ডই দিছে ৫০ টাকার । বলেই তাচ্ছিল্যের হাসি হাসতে লাগল” ।
একজন বৃদ্ধ লোককে বোকা বানিয়ে তারা খুব শান্তি পেলো । ভাবতেই অবাক লাগে বাবার বয়সী একজন লোকের ক্ষতি করে তারা কিভাবে শান্তি পাচ্ছে !? লোকটা তো দোকানে গিয়ে কার্ড গুলা ফেরত দিতে পারতো । তাদের কি বিবেকে বাধে না ?? নাকি তারা বিবেকহীন ?
এটাই কি আমাদের থার্ড জেনারেশন ?? যদি এটাই থার্ড জেনারেশন হয় তাহলে আমি থুথু ফেলি এই জেনারেশনের সিস্টেমকে
একদম ফেসবুকিয় হয়ে গেল রে
একদম ফেসবুকিয় হয়ে গেল রে ভাই।নামটা দেখে খুব আগ্রহ নিয়ে পড়তে শুরু করছিলাম কিন্তু ভূমিকার আগেই উপসংহার পাইলাম।আর যে ঘটনাকে তুলে ধরেছেন তা অবশ্যই অনৈতিক।তাই বলে এই একটা ঘটনার জন্য আপনি পুরো জেনারেশনের উপর থুথু ছিটাচ্ছেন।খুবই পরিতাপের বিষয়।এই জেনারেশনে অনেক ভালো কিছুও হয়।তবে যেহেতু আপনি খারাপটা তুলে ধরতে চাইছিলেন তাই আরো একটু বিস্তারিত লিখা উচিত ছিল।
আর কত হুদাই পোস্ট দেখব…
আর কত হুদাই পোস্ট দেখব… :ঘুমাইতেছে: :ঘুমাইতেছে: :ঘুমাইতেছে: :ঘুমাইতেছে: :ঘুমাইতেছে:
সত্যি বলছেন অবাস্তব
সত্যি বলছেন অবাস্তব স্বপ্নচারী ভাই!!
হুদাই
হুদাই