চাঁদের উজ্জ্বল রূপালী আলোয় ভরে গেছে নগরী, আলোর বন্যায় ভেসে গেছে চতুর্দিক্,,,
নীরব নিঃস্তব্ধ চারিপাশ,,,
শুধু ধূসর ঐ আকাশের এক কোনে জেগে থাকা ওই রুপালী চাঁদ আর ছোট ছোট অনুজ্জ্বল তারাগুলো এখনো আছে,,,
নিকট দূরেই থেকে থেকে ডেকে ওঠা শিয়াল-কুকুরের আর্তনাদে কেঁপে কেঁপে
ওঠে স্তব্ধ সময়,
মাঝে মাঝে সঙ্গী হয়ে যায় পথ হারানো নাম না জানা কোন এক
নিশাচর পাখি,,
আর জেগে থাকা কিছু নৈশ প্রহরীর বাঁশি,,
দূরের ওই ক্লান্তিহীন পথে ছুটে চলা কিছু শ্রমিকের পারি দেয়া নির্ঘুম রাত,,
দূর সীমান্ত থেকে ভেসে আসে রেলের চাঁপা গর্জন,,,
ঠিক এ সময়ই এই নগরীর কোন এক নির্জন কোনে,
চাঁদের উজ্জ্বল রূপালী আলোয় ভরে গেছে নগরী, আলোর বন্যায় ভেসে গেছে চতুর্দিক্,,,
নীরব নিঃস্তব্ধ চারিপাশ,,,
শুধু ধূসর ঐ আকাশের এক কোনে জেগে থাকা ওই রুপালী চাঁদ আর ছোট ছোট অনুজ্জ্বল তারাগুলো এখনো আছে,,,
নিকট দূরেই থেকে থেকে ডেকে ওঠা শিয়াল-কুকুরের আর্তনাদে কেঁপে কেঁপে
ওঠে স্তব্ধ সময়,
মাঝে মাঝে সঙ্গী হয়ে যায় পথ হারানো নাম না জানা কোন এক
নিশাচর পাখি,,
আর জেগে থাকা কিছু নৈশ প্রহরীর বাঁশি,,
দূরের ওই ক্লান্তিহীন পথে ছুটে চলা কিছু শ্রমিকের পারি দেয়া নির্ঘুম রাত,,
দূর সীমান্ত থেকে ভেসে আসে রেলের চাঁপা গর্জন,,,
ঠিক এ সময়ই এই নগরীর কোন এক নির্জন কোনে,
কোন এক শুন্য উদ্যানের এক টুকরো গাঢ় অন্ধকারে প্রতি রাতের মতো জেগে থাকা এক নিঃস্তব্ধ যুবক প্রানহীন চোখে চেয়ে থাকে ঐ দূর আকাশের সীমানার প্রান্তে,
কখনো কখনো হঠাত্ সেই নিষ্প্রাণ চোখ থেকে দু এক ফোঁটা অশ্রু বিন্দু ঝরে পড়ে তার অলস মনের অগোচরে,
অশ্রু গুলোকে বাঁধা দেয়না সে,, থামাবার চেষ্টা ও করেনা,, অপূর্ণ স্বপ্ন গুলো কে ঝরে যেতে দেয় অশ্রু দিয়ে,,,
প্রতিরাতেই আপন মনে নিরবে ঝরে যায় তার স্বপ্ন গুলো চোখের জল হয়ে,,
এক সময় রাতের অন্ধকার কেটে যায় নতুন দিনের আহ্বানে,, আবার নতুন এক টা ভোর হয় প্রত্ত্যাশার আলো নিয়ে,,,
নতুন জীবনের স্বপ্ন নিয়ে জীবন মেতে ওঠে তার আপন ছন্দে,,,
কিন্তু নিঃস্প্রান সেই যুবকের যে আর ভোর হয়না কখনো,
সে থেকে যায় তার সেই পুরোনো আলোকিত আঁধারের মঞ্চে মিথ্যে অভিনয় এর অন্তরালে,,,
ভোরের শিশিরের মত হারিয়ে যায় সে সময় রেখা থেকে,,,
তবু ও সে ফিরে আসে, যখন এই নগরী আবার ঘুমিয়ে পরে নিঃশ্ছিদ্র নিরবতায়,,
অভিমানী সেই অভিনেতা তখন জীবনের সাথে অভিনয় কর তে কর তে ক্লান্ত
হয়ে পরে, তখন তা কে আবার ফির তে হয় সেই অন্ধকারে,,,
সে আসে,, বার বার ফিরে আসে,,,
অসীম ধৈর্য নিয়ে অপেক্ষা করে যায় সে মৃত্যুর,,,
কিন্তু মৃত্তু ও যে তাকে গ্রহন করে না,,, মৃত্যু বার বার এসে উপহাস এর হাসি হেসে যায় তার দিকে তাকিয়ে তাকিয়ে,,,
হয়তো এটা মৃত্যুরই এক নিষ্ঠুর খেলা, যে খেলায় মরণের খেলার পুতুল এই অসহায় যুবক টি,,,
তাই আর তার অপেক্ষার ও শেষ হয়না কখনো,,,
সীমাহীন যন্ত্রণা বুকে নিয়ে বেঁচে থাকে সে,, আর বার বার মিথ্যে কল্পনা দিয়ে সৃষ্টি করে এক এক টি মায়ার জগত যে
জগতটা শুধুই মরিচীকা দিয়ে ঘেরা,,,
এক টা এক টা করে দীর্ঘ রাত পার হয়ে যায় তবু ও সুর্যোদয় এর দেখা পায়না ছেলেটা,,
মিথ্যের আশ্রয়ে অভিনয় করতে করতে তিলে তিলে নিঃশেষ হয়ে যেতে থাকে তার জীবন স্পন্দন,,,
আর এভাবেই হয়তো নির্ঘুম কোনো এক রাতে শেষ হয়ে যাবে তার সবকিছু,, হারিয়ে যাবে তার সমস্ত স্মৃতি গুলো,
এক সময় এই পৃথিবী থেকে মুছে যাবে তার শেষ অস্তিত্ত্ব টুকুও..
কেউ কোনোদিন জানতেও পারবে না কখনো,
এক টি স্বপ্নের মৃত্যুর
ইতিহাস………………………
হতাশা অনুভব করছি
হতাশা অনুভব করছি
ভাই এটা অনুগল্প নাকি কবিতা
ভাই এটা অনুগল্প নাকি কবিতা কিছুই বুঝলাম না।গল্প যদি হয় তবে তাতে অবশ্যই একটা কাহীনি থাকা আবশ্যক।কিন্তু এখানে কিছুই পেলাম না।শুধু হতাশা পেলাম।কিন্তু এত হতাশা কেন তা বুঝলাম না।
আসলে আমি নিজেও জানি না এটা
আসলে আমি নিজেও জানি না এটা আসলে কি, যেসময়ে এইটা লিখেছিলাম সেই সময়গুলো খুব হতাশায় কাটতো । সেই সব হতাশায় ভরা দিন গুলো ডায়রীতে এভাবে লিপিবদ্ধ করেছিলাম।
সাবটাইটেল দেন নাই, তাই বুঝতে
সাবটাইটেল দেন নাই, তাই বুঝতে পারি নাই কি লিখছেন!!!!
তাহলে তো আপনি বিভাগ চয়েস করতে
তাহলে তো আপনি বিভাগ চয়েস করতে ভুল করেছেন।এটা তাহলে ব্যাক্তিগত কথাকাব্য বিভাগে দিলে মানাতো।আশা করি এরপর থেকে সচেতনভাবে বিভাগ চয়েস করবেন।
তাহলে তো আপনি বিভাগ চয়েস করতে
তাহলে তো আপনি বিভাগ চয়েস করতে ভুল করেছেন।এটা তাহলে ব্যাক্তিগত কথাকাব্য বিভাগে দিলে মানাতো।আশা করি এরপর থেকে সচেতনভাবে বিভাগ চয়েস করবেন।
তাহলে তো আপনি বিভাগ চয়েস করতে
তাহলে তো আপনি বিভাগ চয়েস করতে ভুল করেছেন।এটা তাহলে ব্যাক্তিগত কথাকাব্য বিভাগে দিলে মানাতো।আশা করি এরপর থেকে সচেতনভাবে বিভাগ চয়েস করবেন।
তাহলে তো আপনি বিভাগ চয়েস করতে
তাহলে তো আপনি বিভাগ চয়েস করতে ভুল করেছেন।এটা তাহলে ব্যাক্তিগত কথাকাব্য বিভাগে দিলে মানাতো।আশা করি এরপর থেকে সচেতনভাবে বিভাগ চয়েস করবেন।
আমি কোনও বিভাগ চয়েস করে
আমি কোনও বিভাগ চয়েস করে দেইনি। হটাত কিভাবে যেনো ক্লিক পড়ে সিলেক্ট হয়ে গেছে।