দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর বিশ্ব একইসাথে দুই সুপারপাওয়ারের আবির্ভাব অবলোকন করে। একদিকে পুঁজিবাদী আমেরিকা, আরেকদিকে সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্রগুলোর সমন্বয়ে গড়ে ওঠা সুবিশাল সোভিয়েত ইউনিয়ন। ২য় বিশ্বযুদ্ধ শেষ হতে না হতেই এই দুই মহাশক্তির ভেতর শুরু হয় স্নায়ুযুদ্ধ। আর সেই স্নায়ুযুদ্ধেরই অংশ হল স্পেস রেইস। তবে এই পোস্টে স্পেস রেইসের ইতিহাস আলোচ্য বিষয় নয়। স্পেস রেইসের একেবারে প্রথম দিকের সময়ে মহাকাশচারী কিছু শিম্পাঞ্জির দুর্লভ কতিপয় ছবি নিয়ে এই পোস্ট। সুতরাং কালবিলম্ব না করে ছবিগুলো দেখে নেওয়া যাক।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর বিশ্ব একইসাথে দুই সুপারপাওয়ারের আবির্ভাব অবলোকন করে। একদিকে পুঁজিবাদী আমেরিকা, আরেকদিকে সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্রগুলোর সমন্বয়ে গড়ে ওঠা সুবিশাল সোভিয়েত ইউনিয়ন। ২য় বিশ্বযুদ্ধ শেষ হতে না হতেই এই দুই মহাশক্তির ভেতর শুরু হয় স্নায়ুযুদ্ধ। আর সেই স্নায়ুযুদ্ধেরই অংশ হল স্পেস রেইস। তবে এই পোস্টে স্পেস রেইসের ইতিহাস আলোচ্য বিষয় নয়। স্পেস রেইসের একেবারে প্রথম দিকের সময়ে মহাকাশচারী কিছু শিম্পাঞ্জির দুর্লভ কতিপয় ছবি নিয়ে এই পোস্ট। সুতরাং কালবিলম্ব না করে ছবিগুলো দেখে নেওয়া যাক।
মহাকাশচারী শিম্পাঞ্জি হ্যাম তার সেই ঐতিহাসিক সাব-অরবিটাল ফ্লাইটের পর (১৯৬১)
হলোম্যান বিমান ঘাঁটিতে রকেট স্লেডে বসা এক মহাকাশচারী শিম্পাঞ্জি (১৯৬০)
ট্রেনিং নিচ্ছে এক মহাকাশচারী শিম্পাঞ্জি বা অ্যাস্ট্রচিম্প (১৯৬০)
প্রশিক্ষকের সাথে অন্তরঙ্গ মুহূর্তে এক অ্যাস্ট্রচিম্প
ট্রেনিং এ
হ্যামের ১৯৬১ সালের ফ্লাইটের আগে এক অ্যাস্ট্রচিম্পের শারীরিক পরীক্ষা করা হচ্ছে
এক অ্যাস্ট্রচিম্প বাটন প্রেস করা শিখছে, শিখতে পারলেই মিলবে একগুচ্ছ কলা (১৯৬১)
মেশিন চালানো শিখছে এক অ্যাস্ট্রচিম্প (হলোম্যান বিমান ঘাঁটি,১৯৬০)
চলছে প্রশিক্ষণ
প্রশিক্ষণের ফাঁকে একটু দুষ্টামি
দুই অ্যাস্ট্রচিম্প প্রশিক্ষণে (১৯৬০)
নিজের এক্সরে দেখছে এক অ্যাস্ট্রচিম্প (১৯৬০)
হলোম্যান বিমানঘাঁটিতে গ্রুপ ফটো (১৯৬০)
এক অ্যাস্ট্রচিম্পের হৃদস্পন্দন দেখা হচ্ছে
প্রশিক্ষণের ফাঁকে তেষ্টা মেটাচ্ছেন জনাব (১৯৬১)
উনাকে পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য নেওয়া হচ্ছে
হ্যাম দ্য অ্যাস্ট্রচিম্প (১৯৬১)
প্রশিক্ষক কেপ ক্যানাভেরালের সাথে হ্যাম (ফ্লোরিডা,১৯৬১)
মহাকাশে যাচ্ছে হ্যাম (১৯৬১)
একটি মার্কারি স্পেস ক্যাপসুলে করে ১৬ মিনিট ৩৯ সেকেন্ডের জন্য মহাকাশে ঘুরতে গেল হ্যাম (জানুয়ারি ৩১,১৯৬১)
সফল যাত্রা শেষে স্পেস থেকে ফিরল হ্যাম
ধন্যবাদ।
(ছবিগুলো লাইফ ম্যাগাজিন থেকে সংগৃহীত)
অসাধারণ একটি পোস্ট ।অজানাকে
অসাধারণ একটি পোস্ট ।অজানাকে জানতে পেরে ভাল লাগলো ।
ধন্যবাদ শাহিন ভাই
ধন্যবাদ শাহিন ভাই
দারুন এক খান পোষ্ট দিয়েছেন তো
দারুন এক খান পোষ্ট দিয়েছেন তো ভাই!!
:থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ:
ধন্যবাদ রায়ান ভাই। বাবা হওয়ায়
ধন্যবাদ রায়ান ভাই। বাবা হওয়ায় আপনাকে অভিনন্দন। আপনার সন্তানের সুস্বাস্থ্য কামনা করছি। :ফুল:
একিইইই!!! ঘরের কথা পর-এ জানলো
একিইইই!!! ঘরের কথা পর-এ জানলো ক্যামনে!
ফেসবুকে আপনাকে অ্যাড করতে
ফেসবুকে আপনাকে অ্যাড করতে চেয়েছিলাম। প্রোফাইলে যেয়েই দেখলাম শুভ সংবাদটা। অবশ্য মিউচুয়াল ফ্রেন্ড না থাকায় রিকুয়েস্ট পাঠানো সম্ভব হয়নি।
তেনা’দের সম্পর্কে অনেককিছু
তেনা’দের সম্পর্কে অনেককিছু জানা হইল , ধন্যবাদ ।
আপনাকেও ধন্যবাদ।
আপনাকেও ধন্যবাদ।
আরেকটা ইনফো শেয়ার করিঃ কোথায়
আরেকটা ইনফো শেয়ার করিঃ কোথায় যেন পড়েছিলাম, যদি ব্রেইনের সেরিব্রাল কর্টেক্সকে একটা পাতার মতো বিছিয়ে দেয়া যায়, তাহলে মানুষের সেরিব্রাল কর্টেক্স হবে চার পাতা আর শিম্পাঞ্জীরটা হবে মোটে এক পাতা।