২০১১ সালের ৭ই জানুয়ারী। একটি বেদনাস্নাত রক্তাক্ত প্রাণহীন দেহ ঝুলে রইলো কাঁটাতারে। রচিত হল একটি ট্রাজেডি। বিশ্ব মানবতার বুক কেঁপে উঠলো এই বর্বরোচিত হত্যাকান্ডে। পুঞ্জিভূত হল ক্ষোভ।
২০১১ সালের ৭ই জানুয়ারী। একটি বেদনাস্নাত রক্তাক্ত প্রাণহীন দেহ ঝুলে রইলো কাঁটাতারে। রচিত হল একটি ট্রাজেডি। বিশ্ব মানবতার বুক কেঁপে উঠলো এই বর্বরোচিত হত্যাকান্ডে। পুঞ্জিভূত হল ক্ষোভ।
কিছু ফ্ল্যাশব্যাক: হত্যাকাণ্ডের প্রায় আড়াই বছর পর মঙ্গলবার (১৩ অগাস্ট) কোচবিহারে বিএসএফ এর একটি বিশেষ আদালতে এর বিচার শুরু হয়েছিল। মামলায় সাক্ষ্য দিতে ফেলানীর বাবা নুরুল ইসলাম নুরু, মামা আব্দুল হানিফ, কুড়িগ্রাম জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর এস এম আব্রাহাম লিংকন, বিজিবি-৪৫ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল জিয়াউল হক খালেদ ১৮ অগাস্ট ভারত গিয়েছিলেন।
সোমবার দুপুরে নাগেশ্বরী উপজেলার দক্ষিণ রামখানা ইউনিয়নের বানার ভিটা গ্রামের বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, বাড়ির পেছনে ছোট
একটি সুপারি বাগানের শেষপ্রান্তে ফেলানীর
কবরটি ঝোপজঙ্গলে পূর্ণ। কবরের বেড়া ভেঙে গেছে। গাদা ফুলের দু’একটি গাছ পরিচর্যাহীনভাবে টিকে আছে। দীর্ঘ আড়াই বছর পর বিচার শুরু হওয়ায় সন্তোষ প্রকাশ করে ফেলানীর বাবা নুরুল ইসলাম নুরু বলেন, “লোকজন সবাই দেখছে, আমিও দেখছি ওরা মেয়েডারে কিভাবে গুলি কইরা মারছে। যা ঘটনা হইছে, সব কইমু আদালতে। যারা মেয়েডারে মারছে, তাদের যানি ফাঁসি হয়।”
ফেলানীর কথা উঠতেই শাড়ির আঁচলে মুখ মুছেন তার মা জাহানারা বেগম। দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে তিনি বলেন, “বাচ্চাটারে (ফেলানী) নিয়া খুব আশা করছিলাম। ওরে ভালভাবে বিয়া দিব। বিএসএফ তা করতে দেয় নাই। মেয়ের মরা মুখটাও দেখতে পাই নাই। এহন বিচার হইলে অনেক শান্তি পামু।”
হত্যাকাণ্ডের পর ফেলানীর লাশ প্রথম গ্রামের বাড়িতে নিয়ে আসেন তার মামা আব্দুল হানিফ। হানিফ বলেন, “ঘটনা শোনার পর আমি ছুটে যাই। মেয়েডারে কাঁটাতারে যেভাবে ঝুলতে দেখছি, চোখের সামনে এহনও ভাসে। আমি আদালতে সব ঘটনা খুলে কমু। উচিত বিচার চাইমু।”
ফেলানীর গ্রামের প্রতিবেশীদের সঙ্গে কথা হলে তারা জানান, এ বিচারে তারা খুব খুশী। তারা মনে করেন, বিচার এমনভাবে হওয়া উচিত যাতে সীমান্ত হত্যা বন্ধ হয়। সীমান্তের মানুষ শান্তিতে বাস করতে পারে।
হত্যাকাণ্ডের পরের কথা: ফেলানী হত্যাকাণ্ডের পর সরকার এ পরিবারটিকে সহায়তা দিলেও পাঁচ
সন্তান নিয়ে কষ্টের মধ্যেই দিন কাটাতে হচ্ছে নুরুল ইসলাম ও জাহানারা বেগমকে। তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাহারা খাতুন পরিবারটিকে তিন লাখ টাকা সহায়তা দেন। এরমধ্যে থাকার ঘরটি মেরামত করা ছাড়াও বাড়িতে ও নাখারজান বাজারে দুটি ছোট আকারের মুদি দোকান দেন নুরুল ইসলাম।
দোকানের আয়েই চলে ফেলানীর সাত সদস্যের পরিবার। এর মধ্যে বাকিও বিস্তর বলে জানান ফেলানীর মা। ভাইবোনদের মধ্যে মালেকা সপ্তম শ্রেণিতে, জাহানুদ্দিন ষষ্ঠ শ্রেণিতে, আরফান চতুর্থ শ্রেণিতে, আক্কাস তৃতীয় শ্রেণিতে ও কাজলি কওমি মাদ্রাসায় পড়ে।
ফেলানীর মার আফসোস, “পাঁচটা বাচ্চার লেখাপড়া করাতে লাগে, প্রারাইভেটের টাকা লাগে, খাওয়া দিতে লাগে, কাপড়-চোপড় লাগে; আমরাতো আর পারতেছি না। চিন্তায় আমাগো ঘুম আসে না। আমরা কুনু কুল পাইতেছি না। সরকারের লোকজন দেখভাল করে না, খবরও নেয় না।”
হত্যাকাণ্ডের রায়: আজ দুপুরের কোনো এক বিষণ্ণ সময়ে প্রহসনের রায়ের খবর শুনি। মুখে কিছুই বলার ভাষা নাই আপাতত। খবর সম্পর্কে তেমন বিস্তারিত কিছু জানিনা, জানার দরকারও নেই, শুধু এইটুকুই আমার জন্য যথেষ্ট যে, আসামী অমিয় চক্রবর্তী বেকসুর খালাশ পেয়েছে।
ফেলানীর বাবা মায়ের প্রতিক্রিয়া: ফেলানীর বাবা মা রায় শুনে স্বভাবতই হতাশ। ফেলানীর বাবা নুরুল ইসলাম বলেন, ‘অমিয় ঘোষ আমার মেয়ের বাঁচার আকুতি না শুনে পাখির মত গুলি করে হত্যা করেছে। এতে তার ফাঁসি হওয়া উচিৎ। সেখানে তাদের কোর্ট তাকে বেকসুর খালাস দিল। এ রায় আমি মানিনা।”
একইভাবে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ফেলানীর মা। মামা আবু হানিফও রায় প্রত্যাখ্যান করে বলেন, ‘বিচারটি তাদের দেশে হওয়ায় ওই খুনি বিএসএফকে বাঁচাতে এক তরফা রায় দিয়েছে আদালত।”
এইবার আমার কথা বলি: আমার আর বিশেষ কি বলার আছে সেটা আমি নিজেও ঠিক ভালোভাবে বুঝতেছিনা। ঠিক যেন বাকরুদ্ধ অবস্থায় আছি। কিছুদিন আগেও ফেলানী হত্যার বিচারপ্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে শুনে ভারতের গুণগান করছিলাম। কে জানতো? যে জাতির রক্তের সাথে মিশে আছে বেঈমানী, লুইচ্চামি, গুন্ডামি, ভন্ডামি, অসভ্যতা সেই জাতি কি করে এই নির্মম হত্যাকান্ডের বিচার করবে? অমিয় (কুত্তার বাচ্চা) স্বীকার করে নিছে যে গুলি তার বন্দুক থেকেই বের হইছে। সেখানে তাকে দোষী সাব্যস্ত করলে ভারতের মুল্যবোধে টান পড়তে পারে হয়তো। তাই, তারা অমিয়কে বেকসুর খালাস দিয়ে দিল। বাহ! সাবাশ কুত্তার বাচ্চা!! এইবার তুই বেকসুর খালাস পাইলি, গায়ে বাতাস লাগিয়ে ঘুরে বেড়া। বি এস এফ একটা গালির নামরে হারামি। অনেক গালি গালাজ করতে ইচ্ছা করতেছে। কিন্তু কি ফায়দা? দেখুন তো নিচের পয়েন্ট গুলোর সাথে কতটুকু একমত হতে পারবেন?
১। সব ধরনের ভারতীয় পণ্য বর্জন করবো। যেখানেই কেউ ভারতের পা চাটবে তারে থাবড়াইয়া বসাইয়া দিতে হবে।
২। ভারতীয় চ্যানেল বয়কট করতে হবে। সরকারের কাছে দাবী, ভারতীয় চ্যানেল বন্ধ করে দিতে হবে।
৩। ভারতীয় পিঁয়াজ খাব না। দাম বেশি দিয়ে হলেও দেশীয় পিঁয়াজ কিনবো। আর না হলে শালার পিঁয়াজই খাবো না।
৪। বিএসএফ এর অত্যাচারের পাল্টা মাইর রাজপথে নেমে দিতে হবে। এইখানে কোনো ছাড়াছাড়ি চলবেনা।
৫। পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ে দাবী জানাই, এই রায়ের বিরুদ্ধে আপীল করা হোক। অমিয় কুত্তার শাস্তির সব রকমের চেষ্টা করা হোক, যাতে আর কোনো শুয়োরের বাচ্চা এইসব করতে সাহস না পায়।
৬। খেয়াল করলেই বুঝা যায়, ফেলানীর পরও এই ভারতীয় পোষা কুত্তা বাহিনী আরো অনেক মানুষকে পাখির মত গুলি করে মারছে। এই বিষয়ে আন্তর্জাতিক হস্তক্ষেপ চাওয়া হোক।
রাগের মাথায় আমরা অনেক কিছুই করতে পারি। আপাতত আমি একটা সূরা নাজিল করলাম।
সূরার নাম: ভারতীয় কুত্তা
আয়াত: ১০
১। বলুন, ভারতীয় কুত্তার বিচার চাই।
২। তবেকি তোমরা দেখতে পাওনা নাকি তোমরা ইচ্ছা করেই দেখ না?
৩। যারা ঘুমিয়ে থাকে তাদের জাগানো যায় কিন্তু যারা ঘুমের ভান ধরে তাদের তো জাগানো যায় না!
৪। তবেকি তোমরা জেনেও তা অস্বীকার কর? নাকি তোমাদের মনটাই কলুষিত হয়ে গেছে?
৫। কোনো পা চাটা কুত্তা যদি তাও ভারত ভারত করে মুখে ফেনা তুলে, নাকে ধোঁয়া তুলে, গলায় সুর তুলে চিল্লায়, তোমরা কেন তাদের কানের দুই ইঞ্চি নিচ বরাবর থাপ্পড় দাওনা?
৬। তবে কেন তোমরা এখনো পড়ে থাক ভারতীয় ঐ নোংরা সিরিয়ালের যাঁতাকলে?
৭। তবেকি তোমরা অজ্ঞ? নাকি অজ্ঞ থাকার ভান ধরে জাতির সর্বনাশ করছো?
৮। যদি তাই হয়ে থাকে, তবে ধ্বংস কর নিজেদের সম্ভ্রম।
৯। নিজেদেরকে নিজেরাই জ্বালিয়ে পুড়িয়ে দাও, শেষ করে দাও; বারবার।
১০। ভারতীয় গুন্ডামির ষোলকলা পুর্ণ হতে আর কত দেরী, টম এন্ড জেরী??
ফেলানী আজ কোন নুরুল ইসলামের
ফেলানী আজ কোন নুরুল ইসলামের মেয়ে নয়, ফেলানী মানে বাংলাদেশের মেয়ে ।ফেলানী মানে বাংলাদেশ ।
আমারা ফেলানী হত্যার রায়কে ঘৃণাভরে প্রত্যাখান করলাম ।সাথে ন্যায় বিচার প্রতিষ্টা কল্পে বাংলাদেশ সরকারকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের দাবী জানাই ।
আমরা একটি ফুলকে বাচাবো বলে যুদ্ধ করি…
যেভাবেই হোক, একটা কিছু করতেই
যেভাবেই হোক, একটা কিছু করতেই হবে। অনলাইনে অনেক হইছে।
ইউ শ্যাল ফাইট ব্যাক। পররাষ্ট্রমন্ত্রনালয়ের হস্তক্ষেপ কারো জানা থাকলে শেয়ার করেন। আমি অনেক খুঁজেও পাইলাম না।
ব্যাস ইলেকট্রন ভাই! বহুত
ব্যাস ইলেকট্রন ভাই! বহুত হোগেয়া!!
আপনার ৬ দাবির সাথে ৭ নাম্বারে কথায় কথায় হিন্দি ভাষা বলা বন্ধের দাবি চাই!
:চোখমারা:
এক টপিকে অনেক লেখা পড়লাম, কিন্তু অমিয় ঘোষ নিজে হত্যার কথা স্বীকার করার পরও কিভাবে বলা হয় “উপযুক্ত প্রমাণের অভাবে” বেকসুর খালাস সেটা নিয়ে কেউ কিছু বলল না।
আফসুস!
ব্যাস নাভিদ ভাই! বহুত
ব্যাস নাভিদ ভাই! বহুত হোগেয়া!!
আমি হিন্দি ভাষাই জানিনা। কিন্তু উপরের এই লাইনটুকু যতদিন ব্লগে আছি শুধু আপনাকেই বলে যাবো। :বুখেআয়বাবুল:
(No subject)
:বুখেআয়বাবুল:
সহমত
সহমত
ভারতীয় চ্যানেল বয়কট করতে হবে।
– ওরা যেহেতু আমাদের চ্যানেল ওদের দেশে দেখায় না , সো আমাদের দেশে ওদের চ্যানেল অবিলিম্বে বন্ধ করে দিতে হবে ।
১০০% সহমত। সরকার তো ঐ চ্যানেল
১০০% সহমত। সরকার তো ঐ চ্যানেল গুলো বন্ধ করেই নাই, তার উপর ভারতীয় চলচ্চিত্র দেশের প্রেক্ষাগৃহে প্রদর্শনের অনুমতি দিয়ে দেশের চলচ্চিত্র আজ অনেকটাই লসের মুখ দেখছে। শিয়ালের কাছে মুরগী বর্গা দিলে যা হয় আরকি!
(No subject)
:বুখেআয়বাবুল: :বুখেআয়বাবুল:
সহমত…
সহমত… :বুখেআয়বাবুল:
সহমত
সহমত
অবশ্যই ।ভারতীয় চ্যানেল বয়কট
অবশ্যই ।ভারতীয় চ্যানেল বয়কট করলে তো আর কেউ জীবন মানে জুতা বাংলা দেখতে পারবেনা ।এক্ষুনি এই সব চ্যানেল অফ করতে হবে
অবশ্যই ।ভারতীয় চ্যানেল বয়কট
অবশ্যই ।ভারতীয় চ্যানেল বয়কট করলে তো আর কেউ জীবন মানে জুতা বাংলা দেখতে পারবেনা ।এক্ষুনি এই সব চ্যানেল অফ করতে হবে
অপরিপক্ক ও উত্তেজনার প্রসব
অপরিপক্ক ও উত্তেজনার প্রসব ঘটালেন ভাই!
আবোল তাবোলের কারনে ফেলানী ইস্য হাস্যরসে পরিনত হইছে। তার উপর আপনি সূরা নাযিল করলেন!
বলিকি ঘটনার সাথে সাথে প্রসব না করে একটু রয়ে সয়ে পোষ্ট দিলে ভালো হয়।
আপিল করার আবেদন দেইখাই বুজতে পারছি আপনি আইনের ছাত্র না! সীমান্ত হত্যাকান্ড, বিএসএফ, বিজিবি, আন্তর্জাতিক আইন ইত্যাদি পইড়া লিখেন। অপেক্ষায় রইলাম
আপনার পক্ষ থেকে একটি
আপনার পক্ষ থেকে একটি জ্ঞানগর্ভ পোস্ট আশা করছি। @ব্রহ্মপুত্র :অপেক্ষায়আছি: :অপেক্ষায়আছি: :অপেক্ষায়আছি:
এতো জ্ঞান বর্ষণ না করে নিজে
এতো জ্ঞান বর্ষণ না করে নিজে একটা লেখেন না কেন ?
আর আপনি আইনের ছাত্র এইটা ব্লগে ব্লগে প্রচারণা করে
বেড়াচ্ছেন না কি ? আপনার এতো জ্বলে ক্যান ? আমার পোস্টে ও
উদ্ভট কথা বার্তা বলে এসেছেন । আপনার সমস্যা কোথায় জনাব ?
কোন কিছুর ঘ্রাণ পাচ্ছি মনে হয় … :ভাবতেছি: :চিন্তায়আছি:
(No subject)
:হাহাপগে:
আইনের ছাত্র হইবার প্রয়োজন
আইনের ছাত্র হইবার প্রয়োজন দেখিনা। হাস্যরস কেন হবে বুঝলাম না। আমি বিভিন্ন সোর্স থেকে তথ্য সংগ্রহ করে এই টা লিখছি।
আর মূল চুলকানি যদি সূরা হয়, তাহলে আমার আর কিছুই বলার নাই।
ভারতীয় পিঁয়াজ খাব না। দাম
বান্ধাইয়া রাখনের মতো কতা কইছেন ! :মাথানষ্ট:
আসলেই…
আসলেই… :তালিয়া: :থাম্বসআপ: :ধইন্যাপাতা: :গোলাপ: 😀
সময়
ফেলানীর মামলার রায় নিয়ে
সময়
ফেলানীর মামলার রায় নিয়ে লিখার কিছু নাই। মামলাটি প্রচলিত আদালতের মামলা নয়, বিভাগীয় মামলা মাত্র!
সামরিক আদালত আমার কাছে কোন আদালতই নয়।
রাহাত
উত্তেজনা শরীর এবং মন দুটোর জন্যই খারাপ। তাছাড়া আপনিতো এই ব্লগের অভিভাবক পর্যায়ের শুনেছি! তো আপনার নাকের ডগায় গোস্বা থাকলে প্রানে প্রান মিলাবেন কেমনে?
আপনার কথা ঠিক আছে কিন্তু
আপনার কথা ঠিক আছে কিন্তু সামরিক আদালতে ১৪৬ ধারার সাথে Indian Constituent এর ৩০৪ ধারায়ও আরেকটি মামলা করা হয় , তার কি কোন রায় হবে’না ?
(এখানে উল্লেখ্য ৩০৪ ধারায় অনিচ্ছাকৃত হত্যার অভিইযোগ আনা হয়, আর এখানে দিনের পরিস্কার আলোয় কোন মানুষ পাগল বা মানসিক প্রতিবন্ধী না হলে এরকম ঘটনা ঘটাতে পারে’না
)
আমার তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া
আমার তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া প্রকাশের অধিকার আমার আছে। আইনের ছাত্র না হইলে যে আইন নিয়ে লিখা/বলা যাবেনা এই সিস্টেম জানতাম না।গবেষণাধর্মী পোস্ট পরে একসময় দেয়া যাবে বা অনেকেই দিবে। তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া হিসেবে উত্তেজনার বহিঃপ্রকাশ আমার কাছে খুব বেশি অসমীচিন বলে মনে হয়নি।
যারা ‘চেন্নাই এক্সপ্রেস’
যারা ‘চেন্নাই এক্সপ্রেস’ দেইখা ওয়াও-ইয়াও কইরা ফেবু অস্থির কইরা ফেলছে তাদের বেশির ভাগ আবার ফেলানি রে নিয়া ওয়াল কাঁপায়া দিতাছে।
আজ আমরা নিজেরা খামচা-খামছি না করলে কি ভারত এই সাহস পায়। দেশরে কত ভালবাসেন দেখি অন্তত একদিন এর জন্য প্রতীকী ভাবেও হলেও আমরা ভারতীয় চ্যানেল দেখা বন্ধ রাখি।
রাজি থাকলে আওয়াজ দেন, আগামী রবিবার দিন আমরা ধর্মঘট পালন করব।
বিশ্বাস করেন ভাই, ভারতীয়
বিশ্বাস করেন ভাই, ভারতীয় চ্যানেল কখনোই দেখি নাই। বাধ্য হয়ে মাঝে মাঝে Ten sports দেখতে হয়। ভারতীয় চ্যানেল বয়কট করা হোক, আর দেশীয় খেলার চ্যানেল চাই। আমি আওয়াজ দিলাম।
যারা ‘চেন্নাই এক্সপ্রেস’
যারা ‘চেন্নাই এক্সপ্রেস’ দেইখা ওয়াও-ইয়াও কইরা ফেবু অস্থির কইরা ফেলছে তাদের বেশির ভাগ আবার ফেলানি রে নিয়া ওয়াল কাঁপায়া দিতাছে।
আজ আমরা নিজেরা খামচা-খামছি না করলে কি ভারত এই সাহস পায়। দেশরে কত ভালবাসেন দেখি অন্তত একদিন এর জন্য প্রতীকী ভাবেও হলেও আমরা ভারতীয় চ্যানেল দেখা বন্ধ রাখি।
রাজি থাকলে আওয়াজ দেন, আগামী রবিবার দিন আমরা ধর্মঘট পালন করব।
কিরন ভাই, ভারতীয় চ্যানেল
কিরন ভাই, ভারতীয় চ্যানেল ক্যান্সার আকার ধারন করেছে। এখন আপনি চাইলেও অনেক কিছু করতে পারবেন না। আমি বাজি ধরে বলতে পারি, আমাদের পক্ষে ভারতীয় চ্যানেল দেখা বন্ধ কড়া সম্ভব না, যদি না সরকারি ভাবে সেটার সম্প্রচার বন্ধ না হয়।
সহমত নাভিদ ভাই। স্যাটালাইট
সহমত নাভিদ ভাই। স্যাটালাইট থেকে এই চ্যানেলগুলো বন্ধ করতে হবে। আর বিশেষ করে আমাদের নারী সমাজ ভারতীয় চ্যানেলের সিরিয়ালের জটিক কুটিল চাল গুলো গোগ্রাসে গিলে। তাই, বয়কট করেও ঠিক লাভ নাই।নিষিদ্ধই করা হোক।
ইয়েস,নো ধানাই পানাই। ইন্ডিয়ান
ইয়েস,নো ধানাই পানাই। ইন্ডিয়ান চ্যানেল সরাসরি নিষিদ্ধ করে আমাদের উচিৎ ইন্ডিয়াকে একটা ম্যাসেজ দেয়া – আমরা এর মাধ্যমে ফেলানি হত্যা বিচারের রায়ের প্রতিবাদ করলাম।
বাংলাদেশের নিজস্ব কোনো খেলার
বাংলাদেশের নিজস্ব কোনো খেলার চ্যানেল না থাকায় বাদ্য হয়ে মাঝে মাঝে ten sports,star cricket দেখতে হয়। সেই সাথে, সরকারের কাছে দাবী, বাংলাদেশের নিজস্ব খেলার চ্যানেল খোলা হো।
১০০% সহমত।
১০০% সহমত।
ফেলানীরা নয় বরং দেশ যেন
ফেলানীরা নয় বরং দেশ যেন জুলছে ভারতীয় কাটাতারে…
ফেলানী নয়। ঝুলেছে বাংলাদেশ।
ফেলানী নয়। ঝুলেছে বাংলাদেশ। রক্তাক্ত বাংলাদেশ। মৃত বাংলাদেশ।
জোরছে একমতাইলাম।
জোরছে একমতাইলাম।
(No subject)
:তালিয়া: :তালিয়া: :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ: :বুখেআয়বাবুল: :বুখেআয়বাবুল:
এইখানে দেখি বহুৎ কিছু হৈয়া
এইখানে দেখি বহুৎ কিছু হৈয়া গেছে।
যা বলতে আসছিলাম তা আর বলতেই পারলাম না একেকজনের মন্তব্য দেইখা। :O
ভাই থামেন,তর্ক এখন নাই বা করি পোস্টে।ফেলানিকে নিয়ে কিছু না বহুৎ কিছু করার দরকার।ওগো সাহসের উচ্চতা তো কম দেখলাম না। 😐
আপাতত আপনারাও উর্বর মস্তিষ্কের আইডিয়াদের মাথায় রাখেন।
আমার ফ্যামিলিতে স্টার প্লাস,জলসার প্রকোপ নাই।ইন্ডিয়ান চ্যানেল খুব কম দেখতাম।আজ থেকে ওটাও বন্ধ। -_-
আমার ফ্যামিলিতে স্টার
শুনে খুব ভাল লাগল। এভাবে প্রতিটা ঘরে ঘরে শুরু হলে… শেষটা হয়তো একটা স্বনির্ভর জাতি হিসেবে আত্মপ্রতিষ্ঠিত হবার মধ্য দিয়েই হবে। 🙂
আর আমার কাছ থেকে দুইটা উর্বর
আর আমার কাছ থেকে দুইটা উর্বর ধইন্না ক্ষেত :ধইন্যাপাতা: :ধইন্যাপাতা: :ধইন্যাপাতা: :ধইন্যাপাতা: :ধইন্যাপাতা: :ধইন্যাপাতা: :ধইন্যাপাতা: :ধইন্যাপাতা: :গোলাপ: :ফুল: :ফুল: :ফুল: 😀 … বাঙলার সব মা-বোনেরা যদি আপনার মত এমন হত… :মাথাঠুকি: :মাথাঠুকি: :ভাবতেছি: :ভাঙামন:
আমার পক্ষ থেকে এক কেজি
আমার পক্ষ থেকে এক কেজি ইলেকট্রন নেন। বাংলার আপু সমাজের উচিত আপনার থেকে দেখে শিখা। :বুখেআয়বাবুল:
হিহিহিহি।ক্লান্ত ভাইয়া,রহমান
হিহিহিহি।ক্লান্ত ভাইয়া,রহমান ভাইয়া,ইলেকট্রন ভাইয়া তিনজনকে অসংইইইখ্য ধন্যবাদ। 😀
গিফট হিসেবে উর্বর ধইন্না
গিফট হিসেবে উর্বর ধইন্না ক্ষেত আর খাঁটি ইলেকট্রন ! বাহ! ভালো তো!
:হাসি: :হাসি:
আমি ধইন্না চাষ করি কিনা
আমি ধইন্না চাষ করি কিনা :হাসি: :হাহাপগে: … আর উনি তো স্বয়ং ইলেকট্রন… :হাহাপগে: :বুখেআয়বাবুল:
ভাবতেছি আমিও আপ্নেরে সামনের
ভাবতেছি আমিও আপ্নেরে সামনের এপ্রিলে ডজনখানে কালবৈশাখী গিফটামু… 😀 😀 😀
ইন্নালিল্লাহ , মাফ চাই,
ইন্নালিল্লাহ :খাইছে: , মাফ চাই, দোয়া চাই :কেউরেকইসনা: … এমনেই ঝড় একটার পরে একটা চলতেছেই… আবার কালবৈশাখী… :দেখুমনা: :দেখুমনা: :আমারকুনোদোষনাই: :আমারকুনোদোষনাই: :আমারকুনোদোষনাই:
ক্লান্তকে ইস্টিশনে নিয়মিত পাব
ক্লান্তকে ইস্টিশনে নিয়মিত পাব ভাবতেই ভাল লাগছে!!
ভাই একটা আলোড়ন সৃষ্টিকারী ছোট গল্প চাই, আগের মত :অপেক্ষায়আছি: :অপেক্ষায়আছি: :অপেক্ষায়আছি: :অপেক্ষায়আছি:
একখান পুস্টাইছি। তবে ঠিক
একখান পুস্টাইছি। তবে ঠিক ছোটগল্প বলা যায় কি’না শিওর না।
ক্লান্ত ভাই, ফেবুতে নতুন কোনো
ক্লান্ত ভাই, ফেবুতে নতুন কোনো গল্প লিখে থাকলে লিঙ্ক দিবেন। আপনার গল্প অনেক দিন পড়া হয়না।
আমার নোটগুলো চেকাইতে পারেন।
আমার নোটগুলো চেকাইতে পারেন।
সীমান্তে মানবতা লাঞ্ছিত,
সীমান্তে মানবতা লাঞ্ছিত, এইটাই মূল কথা!
লাশ ঐ পাড়ে পড়ুক আর এই পাড়ে পড়ুক, মরছে মানবতা…
স্বাধীন সমাজ ব্যবস্থায় কোন রাষ্ট্রীয় শাসন ব্যবস্থা থাকতে পারে না কেননা রাষ্ট্রীয় শাসন ব্যবস্থায় মানুষ কখনই স্বাধীন নয়।।
এইবার দেখি সীমান্তের মানুষদের স্বাধীনতা কেমন? গরু চুরি? ফেন্সিডিল পাচার? ইন্ডিয়ান কম দামী পন্য বাংলাদেশে এনে দেশীয় পন্যের বাজার নষ্ট করা এবং উচ্ছ মুনাফা করা? বাংলাদেশের তেল বা এমন পন্য যেসবের দাম এই পাড়ে কম ঐসব ঐপাড়ে পাচার অথবা বিপরীতভাবে রাষ্ট্রীয় স্বার্থবিরোধী কাজ করা? নারী এবং শিশুকে ব্যাপকহারে এইসব কাজে ব্যাবহার করা? পরিনামে বিএসএফ-বিজিবি’র আইনের অতিপ্রয়োগ অথবা অপপ্রয়োগ…
রাষ্ট্রীয় সমাজ ব্যবস্থা কখনই (অর্ধসভ্যদের…) সীমান্তের রক্তপাতকে বন্ধ করতে পারবে না…
ফেলানি… ফেলানি…
মানবতা ঝুলানি…
লাশ হয়ে মানবতা…
সহমত লিংকন ভাই …
সহমত লিংকন ভাই :তালিয়া: :থাম্বসআপ: … সীমান্তের মানুষগুলোর অবস্থা বিবেচনায় না এনে অবস্থার পরিবর্তন করা কোনভাবেই সম্ভব নয়… :মানেকি: :মাথাঠুকি: আগে সীমান্তের অভাব-অভিযোগ ও অন্যায়-অবিচার নিয়ে ভাবা হোক.. পরিস্থিতি এমনিতেই উন্নতি হবে… :জলদিকর: :জলদিকর: :অপেক্ষায়আছি: :অপেক্ষায়আছি: :অপেক্ষায়আছি:
সহমত।
সহমত।
আপনার কাছ থেকে গুরুত্বপূর্ণ
আপনার কাছ থেকে গুরুত্বপূর্ণ একটা পোস্ট আশা করছি তারিক ভাই। :থাম্বসআপ:
মাঝে মাঝে একটা অবাস্তব খবরের
মাঝে মাঝে একটা অবাস্তব খবরের অপেক্ষায় থাকি। সীমান্তে কোন ভারতীয় চোরকারবারির গুলি খাবার খবরের। চোরাচালানীর সময় BSF কে ভারতীয় আর কে বাংলাদেশী সেটা কীভাবে বোঝে সেটা বোধ হয় শুধু স্রষ্টাই জানে। মরছি শুধু আমরাই… অপরাধী আমরা। তার চেয়েও বেশি নির্দোষ আমরা।
গুলি চালাইতে হ্যাডম লাগে ভাই।
গুলি চালাইতে হ্যাডম লাগে ভাই। বিজিবি’র সেই হ্যাডম আছে নাকি জানিনা। যতবারই আমাদের দেশের লোক মরছে ততবারই সাদা পতাকা বৈঠক হইছে। লাভের লাভ কিচ্ছুই হয়নাই। তাছাড়া সীমান্ত টপকানো ছাড়াও গুলি করছে বিএসএফ। মাঠে গরু চাষ করতে থাকা অবস্থায় সীমান্তে এক চাষীকে গুলি করে মারার খবরও আছে। আবার, রাতে প্রকৃতির ডাকে সারা দিতে গিয়ে লাশ হয়ে যাবার খবরও আছে। এখন এসবের বিচার চাইতে গিয়ে যদি কোনো সুশীল বলে উঠে যে, আগে দেশের অভ্যন্তরীণ অপরাধের বিচার করেন তখন কেমন লাগে? চলেন, এই অনলাইন ছেরে রাস্তায় নেমে আসি।
নামছি আজ। তিনটার সময় ভারতীয়
নামছি আজ। তিনটার সময় ভারতীয় দূতাবাসের সামনে গণঅবস্থান।
আমিও আসব
:salute:
আমিও আসব
“২০০১ সালের ১৮ই এপ্রিল।
“২০০১ সালের ১৮ই এপ্রিল। বাংলাদেশ আর ভারতের সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর মধ্যে সবচেয়ে ভয়ানক আর রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে এদিন নিহত হয়েছিলেন ১৮ জন ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী। কুড়িগ্রামের রৌমারী সীমান্তের গ্রাম বড়াইবাড়িতে এই সংঘর্ষের পর বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক এক কঠিন সংকটের মুখে পড়ে।
বাংলাদেশের ইতিহাসে ভারতের সঙ্গে সীমান্তে এরকম সংঘর্ষের নজির আর নেই। ভোররাত থেকে ছয়ঘন্টা টানা সংঘর্ষ চলার সময় দুই দেশের সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর উচ্চ পর্যায়ে জরুরী কথাবার্তা চলছিল। কিন্তু তাতেও সংঘর্ষ থামেনি। ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর বহু সদস্য নিহত হওয়ার পরই কেবল তারা পিছু হটে।”
সত্য ঘটনায় ভারতের ১০০+ লোকজনের প্রাণহানি ঘটে… নিজেদের সম্মানহানী এবং আরও সব প্রাসঙ্গিক কারণে সংখ্যা কমিয়ে দেখানো হয়!!
লিংকন ভাই ধন্যবাদ তথ্যগুলার
লিংকন ভাই ধন্যবাদ তথ্যগুলার জন্য