হারিয়ে যাওয়া কিছু দেশীও হিসাব পদ্ধতি
আমি আজ হিসেব প্রক্রিয়ার কিছু ধাপ আপনাদের মাঝে আলচনা করব যা আমাদের পূর্ব পুরুষরা ব্যবহার করত। কিন্তু আধুনিক হিসেব ধারার কাছে মার খেয়ে আজ সে গুলি হারিয়ে গেছে। তবে এখন গ্রামের মানুষেরা এর কিছু কিছু ব্যবহার করে বিভিন্ন কাজে।
১। কড়াকিয়াঃ ১ কড়া (। পোয়া গন্ডা
২। গন্ডাকিয়াঃ ১ গণ্ডা (১
৩। বুডিকিয়াঃ ১ বুডি (৫ গণ্ডা
৪। পয়সা বিভাগঃ ১ পয়সায় (৫ গণ্ডা
৫। দশকিয়াঃ ১ দশকে (১০ গণ্ডা
৬। পনকিয়াঃ ১ পণ /o
৭। চৌকিয়াঃ ১ চৌক ।o
হারিয়ে যাওয়া কিছু দেশীও হিসাব পদ্ধতি
আমি আজ হিসেব প্রক্রিয়ার কিছু ধাপ আপনাদের মাঝে আলচনা করব যা আমাদের পূর্ব পুরুষরা ব্যবহার করত। কিন্তু আধুনিক হিসেব ধারার কাছে মার খেয়ে আজ সে গুলি হারিয়ে গেছে। তবে এখন গ্রামের মানুষেরা এর কিছু কিছু ব্যবহার করে বিভিন্ন কাজে।
১। কড়াকিয়াঃ ১ কড়া (। পোয়া গন্ডা
২। গন্ডাকিয়াঃ ১ গণ্ডা (১
৩। বুডিকিয়াঃ ১ বুডি (৫ গণ্ডা
৪। পয়সা বিভাগঃ ১ পয়সায় (৫ গণ্ডা
৫। দশকিয়াঃ ১ দশকে (১০ গণ্ডা
৬। পনকিয়াঃ ১ পণ /o
৭। চৌকিয়াঃ ১ চৌক ।o
৮। কাচ্চাকিয়াঃ ১ কাচ্চা (৫ গণ্ডা
৯। ছটাকিয়াঃ ১ ছটাক //o
১০। সেরকিয়াঃ ১ সের /১
১১। কাঠাকিয়াঃ ১ কাঠা /১
এই হারিয়ে যাওয়া হিসাব গুলি অনেকে জানতে পারেন। তাহলে দয়া করে আমার সঙ্গে যোগাযোগ করুন ।
আমি এই হিসেব গুলি জানার চেষ্টা করছি। ( এটি গণ্ডার চিহ্ন।(১ হল এক গণ্ডা, (৫, কে পড়তে হবে পাঁচ গণ্ডা। সাধারণত ধান এর আঁটি এবং বিচুলি বা খড় এর আঁটি গুনতে “পণ” ব্যবহার করা হয়।আর ১ পণ কে লিখা হয় /০ দিয়ে। মাটি কাটার হিসেবের প্রাচীন পদ্ধতি হল “চৌকা” । আর এক চৌকাকে প্রকাশ করা হয় ।০ দিয়ে। ছটাক ব্যবহার করা হয় ওজন করার ক্ষেত্রে। ১ ছটাক = ৫৮ গ্রাম। আর এক ছটাক কে প্রকাশ করা হয় //০ দিয়ে। সের এর সঙ্গে কলে কম বেশি পরিচিত। ১ কেজি = ১.০৭ সের। আর সের এর প্রকাশ করা হয় / চিহ্ন দিয়ে । /১০ = দশ সের। কাঠা তো সকলেই বুঝেন। /২ = দুই কাঠা। ৪ বর্গ হাত বা ৪ গণ্ডা =১ বর্গগজ, ৮০ বর্গগজ = ১ কাঠা বা ৭২০ বর্গফুট,২০ কাঠা বা ১৬০০ বর্গগজ = ১ বিঘা।
হারিয়ে যাওয়া কিছু দেশীও হিসাব পদ্ধতি আমি আজ হিসেব প্রক্রিয়ার কিছু ধাপ আপনাদের মাঝে আলচনা করব যা আমাদের পূর্ব পুরুষরা…
Posted by Golam Maula on Sunday, August 25, 2013
কয়েকটি শুনেছি, কয়েকটা শুনিনাই
কয়েকটি শুনেছি, কয়েকটা শুনিনাই । ধন্যবাদ লেখককে ।
নতুন করে জানলাম
নতুন করে জানলাম
ধন্যবাদ ভাই
ধন্যবাদ ভাই
ধন্যবাদ ভাই
ধন্যবাদ ভাই
প্রথম পাতায় আপনার ২টা লেখা
প্রথম পাতায় আপনার ২টা লেখা দেখলাম। পর পর এভাবে পোস্ট করলে তো মনে হয় ইস্টিশনের নিয়মের ভায়োলেশন হয়। নাকি ভুল বললাম?
অসম্পূর্ণ আর হিজিবিজি লেখা। পড়তে ভালো লাগে নাই একদম!
আমাদের ঐতিহ্যকে নিয়ে আপনার
আমাদের ঐতিহ্যকে নিয়ে আপনার পোস্টগুলো ভালই লাগে।
তবে রায়ান ভাইয়ের কমেন্ট পড়ে জিনিসটা যাচাই করলাম। এখন আপনার দু’টো পোস্ট একই সাথে প্রথম পাতায় না থাকলেও দু’টো পোস্টের দূরত্ব দেখে বুঝতে পারলাম, আসলেই দু’টো এক সাথে আগে প্রথম পাতায় ছিল। এমনটা না করার অনুরোধ থাকল।
আমাকে সাবধান করা হয়েছিল এক
আমাকে সাবধান করা হয়েছিল এক সাথে ৩ টি থাকলে ১ টি সরিয়ে দেওয়া হবে। ২ টি থাকলে সমস্যা হবে যান তাম না। সরি , এমন আর হবে না
ভাল বিষয় এনেছেন। ব্যতিক্রমী
ভাল বিষয় এনেছেন। ব্যতিক্রমী পোস্ট ভাল লাগলো। কিন্তু কিছুটা অগোছালো। যাহোক, এর সাথে আপনি ‘কুড়ি’ হিসাব টা আনতে পারতেন। পান, সুপারি, মাছ সহ বিভিন্ন পণ্য এখনও অনেক জায়াগায় কুড়ি দিয়ে হিসাব করা হয়।
এর বাইরে পয়সার ক্ষেত্রে ‘আনা’ এর হিসাব নিয়ে আসতে পারতেন।
অনেক জায়গায় জমি ক্রয়-বিক্রয়ের ক্ষেত্রে ‘কানি’ পরিমাপ ব্যবহার করা হয়।
তবে এলাকা ভেদে পরিমাপের ক্ষেত্রে ভিন্নতা হয়।
অনেক জায়গায় ধান, গম, সরিষা শস্য মাপার পরিমাপ হিসাবে ‘ধরা’ ব্যবহৃত হয়। পাঁচ কেজি বা সেরে এক ধরা হয়। শহরে একে ‘পালা ‘ মাপ হিসাবে ধরা হয়।
এইসব হিসেবের ব্যাপারে আমি
এইসব হিসেবের ব্যাপারে আমি বরাবরই কাঁচা।আপনার লেখায় কিছুটা জানলাম কিন্তু হয়তো ভুলে যাবো।কারণ এর আগেও কিছু কিছু শুনছি কিন্তু একটাও মনে রাখতে পারি নাই।
বিষয়টা সুন্দর ছিল ।শুভেচ্ছা
বিষয়টা সুন্দর ছিল ।শুভেচ্ছা