ছোট বেলায় আমার বেশ কয়েকজন প্রেমিকা ছিল।যত বড় হইতেছি ততই গাধা হইতেছি।দিন দিন অবনতি।আফসস।
যাই হোক।সবাইকে নিয়েই লেখা হবে।আজকে বলি যার কথা এই মূহুর্তে মনে পরতেছে।তার নাম ছিল রিত কিংবা ঋতু…তার চেহারা মনে নাই তবে আমার মত তার ও একটা সবুজ সোয়েটার ছিল এবং এটা নিয়ে আমি বিব্রত ছিলাম।ছেলে মেয়ের পোষাক এক হ ওয়া আমার কাছে দন্ডনিয় অপরাধ এর মত লাগত।এনার সাথে আমি ডেতিং ফেটিং ও মারছি।বলে রাখি তখন আমি ক্লাস ওয়ান এর ছাত্র…যাই হোক সেই লাভ স্টরি কিছুটা অশ্লিল ছিল…বাকিটা বুঝে নেন…সব কথা কইতে পারি না।লজ্জা লাগে।
ছোট বেলায় আমার বেশ কয়েকজন প্রেমিকা ছিল।যত বড় হইতেছি ততই গাধা হইতেছি।দিন দিন অবনতি।আফসস।
যাই হোক।সবাইকে নিয়েই লেখা হবে।আজকে বলি যার কথা এই মূহুর্তে মনে পরতেছে।তার নাম ছিল রিত কিংবা ঋতু…তার চেহারা মনে নাই তবে আমার মত তার ও একটা সবুজ সোয়েটার ছিল এবং এটা নিয়ে আমি বিব্রত ছিলাম।ছেলে মেয়ের পোষাক এক হ ওয়া আমার কাছে দন্ডনিয় অপরাধ এর মত লাগত।এনার সাথে আমি ডেতিং ফেটিং ও মারছি।বলে রাখি তখন আমি ক্লাস ওয়ান এর ছাত্র…যাই হোক সেই লাভ স্টরি কিছুটা অশ্লিল ছিল…বাকিটা বুঝে নেন…সব কথা কইতে পারি না।লজ্জা লাগে।
তার সাথে আমার আবার দেখা হবে এটা আমি জানি।পৃথিবিটা গোল।ঘুরতে ঘুরতে দেখা হবেই।দেখা হলে প্রথম দর্শনেই বলে দিব-তোমার কি মনে আছে আমরা ছোট বেলায় পরিত্যাক্ত বাড়িটায় গিয়ে কি কি করেছিলাম?…এটা শুনে সে নিশ্চই খুব লজ্জা পাবে।তার লাল টুকটুকে মুখটা দেখতে মন্দ হবে না।
মেয়েটা ছিল হিন্দু।আমাদের ক্যাম্পাস এ থাকত।আমরা তখন থাকতাম তুশভান্ডার এ…ক্লাশ সেভেন এ পড়ার সময় একটা ফ্যামিলি পিকনিক করেছিলাম দিনাজপুরে।মাইক্র বাস ভাড়া করে সারাদিন ঘোরা।নিল সাগর,রাম সাগর,কান্তজির মন্দির।বিকেল এর দিকে আব্বু একজন এর বাসায় নিয়ে গেল।এবং আমি বুঝতে পারলাম এটাই সেই রিতুর বাড়ি।আননদে গদ গদ হইলাম।আশা হত হই নাই।বের হ ওয়ার সময় তার দর্শন পাইলাম।আব্বু ওকে জিজ্ঞাসা করল-কিসে পড় রিতু?ও বলল-ক্লাশ সেভেন এ…শুনে ব্যাপক ভাল লাগল।কথা বলিতে পারি নাই।ভাল মত দেখিতেও পারি নাই।কারন বড় হ ওয়ার সাথে সাথে আমার এক অদ্ভুত স্বভাব ও বড় হয়েছে।আমি এখন কোন মেয়ের দিকে ভাল করে তাকাতে পারি না।কথা বলতে সংকোচ হয়।একটা মেয়ে কে চিনতে ১০-১২ দিন লাগে।ওর চেহারাও আমার মনে নাই।তবে এতটুকু মনে আসে ও অশম্ভব সুনদরী।গাত্র বর্ণ দুধে আলতা।হিন্দু রা এত সুনদরী হয় ক্যান?
ওর চেহারাও আমার মনে নাই।তবে
:মাথাঠুকি: :খাইছে: :মাথানষ্ট:
হুদাই না, আজাইরা পোস্ট।
হুদাই না, আজাইরা পোস্ট। ইশটিশনে একজন দারোয়ান থাকা উচিত।
হিন্দু রা এত সুনদরী হয়
হিন্দু রা এত সুনদরী হয় ক্যান?
ও ভাই আপনিও দেখি আজাইরা
ও ভাই আপনিও দেখি আজাইরা প্রশ্ন করেন!!!! :কনফিউজড: :কনফিউজড: :কনফিউজড:
ভাই পোস্টটা পড়ার পর থেকে
:হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে:
ভাই পোস্টটা পড়ার পর থেকে সত্যিই আমি :হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে:
সহমত! অফিস থেকে এসে বাসায় যে
সহমত! অফিস থেকে এসে বাসায় যে অল্প সময়টুকু পাই, সেটা আমার কাছে অমূল্য। এইসব আজেবাজে লেখা আসা শুরু করলে তো ব্লগে আসার মজাটাই চলে যাবে।
এইসব পোস্ট গুলো না দেয়ার জন্য
এইসব পোস্ট গুলো না দেয়ার জন্য অনুরোধ করছি। দেন ঠিকাছে। কিন্তু গল্প হিসেবে দেন। এইসব পিচ্ছি পোস্ট দিয়ে প্রথম পেইজের যায়গা নষ্ট করার মানেই হয়না। নিশ্চয় এইটা বোঝার মত ম্যাচুরিটি আপনার আছে। ভালো কিছু আশা করতেছি।
আর হিন্দুরা সুন্দর কিনা জানিনা। তবে এই পর্যন্ত আমার ৭ টা ক্রাশের সবাই হিন্দু মেয়ে। একজন হিন্দু মেয়ের সাথে তো হইতে হইতে হইলো না। ধর্ম নিয়ে ভাবার টাইম নাই। ক্ষুদ্রজীবনে একজনকে ভালোবাসতে চাই।
গুণে গুণে সাতটা ক্রাশ।আপনি তো
গুণে গুণে সাতটা ক্রাশ।আপনি তো বহুত বড় রোমিও।
কিই বা করার আছে পাভেল ভাই!
কিই বা করার আছে পাভেল ভাই! মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় তার পদ্মানদীর মাঝিতে বলছিলেন,
গণেশ গান গাইছে,”যে যারে ভালোবাসে, সে তারে পায়না।” গানে এইরূপ গভীর সমস্যার কথা আছে। বড় সহজ গান নয়!
আমারও মনে হয় সেইম অবস্থা! :আমারকুনোদোষনাই:
ছি পদ্মানদীর মাঝির উচ্চ
ছি পদ্মানদীর মাঝির উচ্চ মাধ্যমিকের সংস্করণের সম্পাদনা করা হয়েছে এক ছাগুকে দিয়ে।জালালউদ্দিন বিশ্বাস নামের ওই ছাগু কপিলা সম্পর্কে আজেবাজে কথা লিখেছে।
ঠিক বুঝলাম না। কপিলা চরিত্রটি
ঠিক বুঝলাম না। কপিলা চরিত্রটি এমনিতেই সমাজে যথেষ্ট অফেনসিভ। ছাগু মানে? পরিচয় টা জানতে চাই। আর সম্পাদনার ক্ষেত্রে মূল উপন্যাসে হাত দেয়ার অধিকার কি কারো আছে?
ফেসবুকে এক স্ট্যাটাসে
ফেসবুকে এক স্ট্যাটাসে পড়েছিলাম যে,সম্পাদক হিসেবে জালালউদ্দিন বিশ্বাস নিজের মন্তব্যো বইয়ে স্বাভাবিকভাবে দিয়েছেন।যেখানে কপিলাকে একজন কামলিপ্সু,পাপাচারী নারী হিসেবে তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে।
উপন্যাসে সে হাত দিতে পারবে না।উচ্চ মাধ্যমিকের উপযোগী করে তুলতে কাট করতে পারে বড়জোর।
এই ব্যক্তির ধর্ম স্কংক্রান্ত অন্য কিছু বইও দেখেছি।ধর্ম নিয়ে আমার কোনো সমস্যা নেই।
তবে তার পক্ষে বস্তুবাদী মানিকের উপন্যাস বিশ্লেষণ করে ভালো কথা লেখা সম্ভব না।
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় কে বুঝার
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় কে বুঝার জন্য ওই জালাল উদ্দিনের কয়েক হাজার বার জন্ম নিতে হবে ( যদিও ব্যাপারটা সম্পর্কে ক্লিয়ার না ) । আর কপিলা ক্যারেক্টারের অন্তর্নিহিত বেদনা ও সৌন্দর্য ও কীভাবে জানবে ?
উদ্ধৃতি দিচ্ছিঃ
“…পুরুষের
উদ্ধৃতি দিচ্ছিঃ
“…পুরুষের হৃদয়ে আদিম আবেদন সৃষ্টিকারী কপিলা কুবেরের সাথে যেন উদাসীনভাবে প্রেমের অভিনয় করে যায়।…” (পৃষ্ঠা ২৫)
“তার আচরণের মধ্যে কিছুটা আদিম ও অসংস্কৃত মনেরও পরিচয় লক্ষণীয়।যা সমাজের চোখে অনেকটাই নিন্দনীয়।” (পৃষ্ঠা ২৬)
“এ ভাবে এক আদিম,অসংস্কৃত ও নিষিদ্ধ প্রেম এক সময়ে সংসার ত্যাগের মাধ্যমে পরিণতি লাভ করে।”(পৃষ্ঠা ২৬)
কিন্তু বইটি সরকারি অনুমোদন
কিন্তু বইটি সরকারি অনুমোদন পাইলো কেমনে তাহলে? ব্যাপারটা মাথায় ঢুকতেছেনা। :মাথানষ্ট:
আর আমার জানামতে সম্পাদনায় সম্পাদক কাটছাঁট করতে পারেন। কিন্তু নিজ থেকে মূল উপন্যাসে কিছু লিখতে পারেন না। জালাল মিয়া যেইটা লিখছে সেইটা উপন্যাসের বাইরে। কিন্তু যেই প্রশ্নটার উত্তর পাইলাম না সেটা হল গুরুত্বপূর্ণ কোনো সমস্যা থাকলে বোর্ড হতে এই বই অনুমোদন করা হইলো কেন??
গুরুত্বপূর্ণ কোনো সমস্যা মনে
গুরুত্বপূর্ণ কোনো সমস্যা মনে করে নাই যারা বোর্ডে বসে ছিল। ১৯৯৮ সাল থেকে এই বই চালু করা হয়।
বইটিতে দু’জন সমালোচকের উদ্ধৃতি দিয়ে দিয়েছেঃ
১.কাজী দীন মুহম্মদ– ” যৌনক্ষুধার বিকৃতিও যে শিল্পকর্মে স্থান লাভের উপযোগী,মানিকের রচনা তার স্বাক্ষর।”
২.নারায়ণ চৌধুরী— ” মানিকের অত্যধিক রিয়েলিজম ঘেঁষা মনোভাব তাকে শিল্প ও জীবন সৌন্দর্যের আদর্শ থেকে বিচ্যুত করেছে।এমনকি মধ্য ও শেষের দিকের লেখায় তিনি সচেতনভাবে অসুন্দরের পূজারী হয়ে উঠেছিলেন বললেও অন্যায় হবে না।”
উপন্যাসে আমি যৌনক্ষুদার
উপন্যাসে আমি যৌনক্ষুদার বিকৃতি নিয়ে কিছুই পাইনি। এটাই বরং স্বাভাবিক। তবে এইটা ঠিক যে মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় একটু বেশি গভীরে চলে গিয়ে কুবের কপিলার মিলন ঘটিয়ে দিলেন।
সকালে প্রথম এই ব্লগে আসিয়া তো
সকালে প্রথম এই ব্লগে আসিয়া তো চোখ ছানাবড়া!!!! পোস্ট ছিল কি নিয়ে আর আলোচনা হচ্ছে কি নয়ে!!!!
এখন আর এটাকে ফালতু বলি কেমনে!!!! এতো চমৎকার আলোচনা হচ্ছে… :তালিয়া: :তালিয়া: :তালিয়া: :তালিয়া:
আসলেও তোঁ, পোস্ট ছিল কি নিয়া
আসলেও তোঁ, পোস্ট ছিল কি নিয়া আর আলোচনা গেলো কই!!! :হাহাপগে: :হাহাপগে: :ভালুবাশি: চমৎকার আলোচনা… চালায়া যাওয়া হোক :ভেংচি: … :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ:
ইদানিং আমার আর পাভেল ভাইয়ের
ইদানিং আমার আর পাভেল ভাইয়ের মাঝে অতিরিক্ত আলাপ আলোচনা হচ্ছে। আমার কিন্তু ভালোই লাগতেছে এইসব!! :বুখেআয়বাবুল:
এই পোস্টের আলাপটা অতিরিক্ত
এই পোস্টের আলাপটা অতিরিক্ত ঠিক।
টিআইবিকে নিয়ে পোস্টের আলাপটা ইন্টার-ডিসিপ্লিনারি ছিল।কান টানলে তো মাথা আসবেই।
আর ‘মিশরীয় গরু’ নিয়ে আলাপ তো খুবই প্রাসঙ্গিক ছিল।কারণ ঈশ্বর যেখানে কথা বলছেন না,সেখানে ‘মিশরীয় গরু’ পর্যন্ত মনের ভিতরে কথা বলছে।তাই আমরা ‘মিশরীয় গরু’ নিয়ে আলোচনা করলাম।
মিশরীয় গরুর লেঞ্জা কি আবার
:থাম্বসআপ: মিশরীয় গরুর লেঞ্জা কি আবার দেখা যাইতেছে? জাতীয় লেঞ্জা দেখা কমিটি এর রিপোর্ট প্রকাশের পর আমাকে জানিয়ে দিবেন কিন্তু!
যৌনক্ষুধার বিকৃতিও যে
”
এই উপন্যাসে যৌন খুদা কথায় ছিল বা এমন কি বেশি ছিল বা উগ্র ছিল যে এটাকে সমালোচনা করা যায়??????!!!!!!!!!
ফালতু
ফালতু
হুদাই না, আজাইরা পোস্ট।
হুদাই না, আজাইরা পোস্ট। ইশটিশনে একজন দারোয়ান থাকা উচিত।