গত ১১ তারিখে বাংলানিউজটোয়েন্টি ফোর ডট কমে প্রকাশিত হয় আশিয়ান সিটি এমডির বিরুদ্ধে শ্লীলতাহানির মামলা শিরোনামে একটি খবর। যার মুল বক্তব্য ছিলো আশিয়ান সিটির এমডি নজরুল ইসলাম তার-ই এক সময়কার ব্যক্তিগত সহকারীকে একের পর এক কু-প্রস্তাব দিয়েও কাজ না হওয়ায় ওই সহকারীর নামে মোবাইল ও ল্যাপটপ চুরির মামলাও দায়ের করান আশিয়ান এমডি।
প্রকাশিত সংবাদ সূত্রে জানা যায়, সাতক্ষীরার ওই ভুক্তভোগী সম্প্রতি নিয়োগ পেয়েছিলেন আশিয়ান গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নজরুল ইসলামের ব্যক্তিগত সহকারী (পিএস) হিসেবে। চাকরি করেছেন মাত্র ১১ দিন। এরই মধ্যে নজরুল ইসলামের লোলুপ দৃষ্টি পড়ে তার উপর। আসতে থাকে একের পর এক কুপ্রস্তাব।
গত ১১ তারিখে বাংলানিউজটোয়েন্টি ফোর ডট কমে প্রকাশিত হয় আশিয়ান সিটি এমডির বিরুদ্ধে শ্লীলতাহানির মামলা শিরোনামে একটি খবর। যার মুল বক্তব্য ছিলো আশিয়ান সিটির এমডি নজরুল ইসলাম তার-ই এক সময়কার ব্যক্তিগত সহকারীকে একের পর এক কু-প্রস্তাব দিয়েও কাজ না হওয়ায় ওই সহকারীর নামে মোবাইল ও ল্যাপটপ চুরির মামলাও দায়ের করান আশিয়ান এমডি।
প্রকাশিত সংবাদ সূত্রে জানা যায়, সাতক্ষীরার ওই ভুক্তভোগী সম্প্রতি নিয়োগ পেয়েছিলেন আশিয়ান গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নজরুল ইসলামের ব্যক্তিগত সহকারী (পিএস) হিসেবে। চাকরি করেছেন মাত্র ১১ দিন। এরই মধ্যে নজরুল ইসলামের লোলুপ দৃষ্টি পড়ে তার উপর। আসতে থাকে একের পর এক কুপ্রস্তাব।
মন গলাতে নজরুল ইসলাম জোর করে তাকে উপহার হিসেবে কিনে দেন দামী ব্রান্ডের মোবাইল (আইফোন-৫)। দেওয়া হয় আশিয়ান গ্রুপের পরিচালক হওয়ার ও বিয়ে করার প্রস্তাব। এতেও কোন কাজ না হওয়ায় পাঁচ কোটি টাকা দিয়ে তাকে কিনে নেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছিলেন তার ভাইয়ের কাছে। সব চেষ্টা ব্যর্থ হওয়ার পর গত ৪ আগস্ট রাজধানীর গুলশান থানায় ভুক্তভোগীর বিরুদ্ধে তিনটি মোবাইল ফোন ও দু’টি ল্যাপটপ চুরির মামলা করা হয়। মামলার বাদী আশিয়ান গ্রুপের ডিএমডি জাকির হোসেন।
মামলা দায়েরের মাত্র ছয় ঘণ্টার মধ্যে উপরের তদবিরে ওই ভুক্তভোগীকে সাতক্ষীরা সদর থানা পুলিশ আটক করে থানায় নিয়ে আসে। তবে র্যাব-১ এর হস্তক্ষেপে ওই যাত্রায় পুলিশি হয়রানি থেকে বেঁচে যান ভুক্তভোগী। পরে গত ৮ আগস্ট রাজধানীর গুলশান থানায় আশিয়ানের এমডিকে আসামি করে একটি নারী নির্যাতন মামলা করেন ভুক্তভোগীর ভাই। মামলা নম্বর-১৩।
ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে র্যাব-১ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল কিসমত হায়াৎ বাংলানিউজকে জানান, সত্যিই বিষয়টি অমানবিক। নজরুল ইসলাম তাকে হয়রানি করছিলো বলে র্যাবের কাছে অভিযোগ দিয়েছিলো ভুক্তভোগী মেয়েটি। বর্তমানে ওই মেয়েটি ও তার পরিবারের সদস্যরা মোবাইল খুলতেও ভয় পাচ্ছে বলে র্যাবকে জানিয়েছে। তিনি আরো বলেন, ওই মেয়েটিকে আটকের প্রসঙ্গে সাতক্ষীরা পুলিশ প্রথমে গুলশান থানার রিক্যুইজিশনের বিষয়টি বলেছিলো। তবে ওই বিষয়টি অস্বীকার করে গুলশান জোন পুলিশ। পরে এক পর্যায়ে বিষয়টি অনুধাবন করতে পেরে সাতক্ষীরা থানা পুলিশ মেয়েটিকে ছেড়ে দেয়। মেয়েটি ও তার পরিবারের সদস্যদের হুমকি এবং বিভিন্ন ধরনের কু-প্রস্তাব সংক্রান্ত ফোন রেকর্ড রয়েছে।
সূত্র জানায়, গুলশান থানায় যৌন হয়রানির অভিযোগে মামলা দায়েরের পর নির্যাতিতা মেয়েটি ও তার পরিবার নিরাপত্তার জন্য র্যাবের দ্বারস্থ হয়েছেন। র্যাব নজরুলের অপকর্মের প্রমাণ হিসেবে তার ফোনালাপের রেকর্ড পেয়েছে। মেয়েটির বড় ভাইয়ের সঙ্গে মোবাইল ফোনে কথা বলে নজরুল প্রলোভন দেখান। এক পর্যায়ে হুমকিও দেন তিনি। ঘটনাটি প্রাথমিকভাবে খতিয়ে দেখতে গিয়ে র্যাব ও পুলিশ কর্মকর্তারা জেনেছেন, তার মতো আরও অনেক মেয়ে আশিয়ানে চাকরি করতে এসে নজরুলের কুনজরে পড়েছেন।
অনেকে চাকরি ছেড়ে যেতে বাধ্য হন। অন্তত ১০ জন যৌন নিপীড়নের শিকার হন। তার ভাইয়ের সঙ্গে ফোনালাপের সংলাপ পত্রিকায় প্রকাশিত হলে নজরুলের কুকর্মের মুখোশ খুলে গেছে। এমন প্রমাণ ও সুনির্দিষ্ট অভিযোগ থাকা সত্বেও পুলিশ মঙ্গলবার পর্যন্ত নজরুলকে গ্রেফতারে কোনো অভিযান চালায়নি।
র্যাবের গোয়েন্দা শাখার পরিচালক লেফটেনেন্ট কর্নেল জিয়াউল আহসান বলেন, মেয়েটি ও তার পরিবার নিরাপত্তার ঘটনাটি আমাদের জানিয়েছেন। তবে তদন্তের প্রয়োজনে পুলিশ বা ভুক্তভোগীরা আমাদের সহযোগিতা এখনো চাননি।
কিন্তু আজ নিজের অপকর্ম ঢাকতে আশিয়ান সিটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) নজরুল ইসলাম এবার যৌন হয়রানির শিকার মেয়েটির ছবি ও পরিচয় দিয়ে জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় ‘অনৈতিক’ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছেন। অবাক হয়ে গেলাম এই ঘটনায়। একটা মানুষ কতোটা জানোয়ারের বাচ্চা হলে এভাবে একটা মেয়ের ছবি, নাম ধাম, ঠিকানা দিয়ে প্রথম পাতায় এমন একটি বিজ্ঞপ্তি দিতে পারে? এবং সেখানে যেসব তথ্য দেয়া হয়েছে তাও সঠিক নয় বলে ভুক্তভোগীর পরিবারটি দাবী করেছে। কিন্তু আমি ভাবছি এই পত্রিকাটির কথা। এরা কি টাকা পেলে যাকিছুই প্রকাশ করে দেয়? কোন নীতিনৈতিকতার বালাই কি এই শুওরের বাচ্চা সম্পাদকের নেই??? সে একবারো ভাবলো না যে ব্যাপারে বিজ্ঞপ্তি দেয়া হচ্ছে সেটি বিচারাধীন একটি ব্যাপার এবং এমন একটা বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হলে মেয়েটির সমস্যা হতে পারে? কিসের যোগ্যতায় এই অমানুষের বাচ্চা শুওরটা একজন সম্পাদক হৈতে পারে?
আশিয়ান সিটির এই এমডি নজরুল ইসলাম এবং যেই পত্রিকায় এই বিজ্ঞপ্তিটি ছাপা হয়েছে সেই পত্রিকার বিজ্ঞাপণ বিভাগের প্রধান, সম্পাদককে অবিলম্বে বিচারের দাবি জানাই প্রশাসনের কাছে এবং আশা করছি এই ব্যাপারে আমাদের নতুন এবং তরুণ প্রজন্মও সেই পত্রিকাটির বিরুদ্ধে কিছু একটা করার উদ্যোগ নেবে।
এতেও কোন কাজ না হওয়ায় পাঁচ
:salute: :salute: :salute:
পাঁচ কোটি টাকায় হয়ত কিছু মেয়ে বিক্রি হয়েও যেত।যদিও এটি দাসযুগ নয়।
গতকাল বিজ্ঞাপনটা দেখে
গতকাল বিজ্ঞাপনটা দেখে ভাবছিলাম কিছু লিখব…
অন্য কাজে ব্যস্ত থাকায় হয়ে উঠে নি!!
পোস্টকর্তাকে আন্তরিক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা!!
:bow: :bow: :bow: :salute: :salute:
পাঁচ কোটি টাকায় এই মাদারচোতটা
পাঁচ কোটি টাকায় এই মাদারচোতটা মডেলিং-অভিনয় জগতের অনেক চেনা মুখের সাথেও সিটিংয়ের ব্যবস্থা করতে পারত।আরেকটু খরচ করার ইচ্ছা থাকলে হয়ত ভারত থেকে উড়িয়ে আনত ক্যাটরিনা কাইফকেও।কিন্তু আত্মসম্মান কাকে বলে তা এবার ও হাড়ে হাড়ে টের পাক।
পাভেল ভাইয়ের সাথে সহমত।
পাভেল ভাইয়ের সাথে সহমত।
আসিয়ান সিটির এমডি নজরুলের
আসিয়ান সিটির এমডি নজরুলের বিরুদ্ধে এর আগেও অনেক অভিযোগ এসেছে, কিন্তু প্রত্যেকবার প্রমানের অভাবে এবং ক্ষমতার জোরে সে ধরাছোঁয়ার বাইরেই থেকে গেছে। এবার যদিও প্রমান আছে কিন্তু আমাদের মহামান্য পুলিশ ও র্যাবের দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা এখনও
সহযোগিতার চাওয়ার অপেক্ষায় থাকায় আদৌ এই জানোয়ারটা বিচারের আওতায় আসবে কিনা, তা অনিশ্চিত… :ক্ষেপছি: :ক্ষেপছি: :ক্ষেপছি:
আর সংবাদপত্রের মূল্যবোধ আর দায়বদ্ধতা… :খাইছে: :-B বাবু ভাই দেখি এখনও রুপকথার গল্পে বিশ্বাস করেন … :হাহাপগে: :হাহাপগে: :ভেংচি:
মিডিয়া এখন কাচা টাকার
মিডিয়া এখন কাচা টাকার ব্যবসা….. টাকা দিলে নিজের চেহারার ছবিও পত্রিকার প্রথম পাতায় ফুল পেজ ছাপানো যায়।
রাআদ ভাইয়ের সাথে সহমত।
রাআদ ভাইয়ের সাথে সহমত।
এটাই কর্পোরেট ব্যাবসার চিত্র
এটাই কর্পোরেট ব্যাবসার চিত্র । শুধু ভোগবাদীতা..
সাংবাদিকদের বেশ্যাগিরি আজকের
সাংবাদিকদের বেশ্যাগিরি আজকের বিষয় না। লোকাল সাংবাদিকরা তো এলাকায় ত্রাস হিসাবে কাজ করে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে। মেয়েটি যদি কোন কারণে দোষীও হয়ে থাকে কিন্তু কোন ভাবেই দেশের প্রথম সারির একটা পত্রিকা এভাবে কাউকে অপমান করতে পারে না। আর এখানে তো মেয়েটি দুই দিক থেকেই নির্যাতিত।
সাংবাদিক যদি শুওরের বাচ্চা
সাংবাদিক যদি শুওরের বাচ্চা হয়ে থাকে তবে নীতিনৈতিকতার বালাই না থাকাটাই স্বাভাবিক ।
আশিয়ান এমডির বিভিন্ন কুকর্মের কথা বেশ কিছুদিন থেকে জন মানুষের মুখে শোনা যাচ্ছে।অবিলম্বে এই আসল শুয়োরের বাচ্চাটার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়ার দাবী জানাই ।
গতকাল যুগান্তরের প্রথম পাতায়
গতকাল যুগান্তরের প্রথম পাতায় বিজ্ঞপ্তিটা চোখে পড়ে। দেখেই খটকা লেগেছিল যে ঘটনা ঠিক এরকম না হয়ত। এখন আরও কিছুটা নিশ্চিত হলাম। ১১ তারিখে যে এই ব্যাপারে নিউজ এসেছিল তা আপনার পোস্ট পড়ে জানলাম। ভালো পোস্ট দিয়েছেন।
এইসব কুলাঙ্গারদের কুত্তা দিয়া
এইসব কুলাঙ্গারদের কুত্তা দিয়া **** দরকার। :ক্ষেপছি:
কুত্তা না, শুওর দিয়া।
কুত্তা না, শুওর দিয়া। অমানুষের বাচ্চা খাপো’গুলা।
পত্রিকা ওয়ালারা যদি এভাবে
পত্রিকা ওয়ালারা যদি এভাবে টাকা উপার্জনের পন্থা অবলম্বন করে তাহলে পত্রিকার ব্যবসা না করে টানবাজার খোলা কোন অংশে খারাপ কি?