সেদিন বেশি দেরি নেই, প্রতিদিন হিন্দু বাড়িতে গিয়ে হিন্দু মাইয়াদের তুলে আনবে এবং রাতভর উত্সব পালন করবে। পরদিন উলঙ্গ অবস্থায় রাস্তায় ছেড়ে দিবে। লোকে দেখবে আর বেনোয়াট দিয়ে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে মারবে। বলবে হয় ইসলাম গ্রহণ কর, নয় দেশ ছাড়। এই শাহবাগ তখন আর থাকবে না। থাকবে না চেতনার শক্তি। হিন্দুদের উপর যে কোপ আসতে চলেছে তা ভয়াবহ। দূর্গাপূজাকে বলবে উলঙ্গ পূজা। হিন্দু নারীকে মঞ্চে তুলে দিয়ে বলবে নাচতে, গাইতে। ভোগের পণ্য বলে তুলে নিয়ে যাবে। সারা রাত ধরে চলবে পাকি দোসরদের *** খেলা। তখন মানবাধিকার কমিশন লন্ডনে যাবে, দুর্নীতি কমিশন যাবে সিঙ্গাপুরে।
সেদিন বেশি দেরি নেই, প্রতিদিন হিন্দু বাড়িতে গিয়ে হিন্দু মাইয়াদের তুলে আনবে এবং রাতভর উত্সব পালন করবে। পরদিন উলঙ্গ অবস্থায় রাস্তায় ছেড়ে দিবে। লোকে দেখবে আর বেনোয়াট দিয়ে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে মারবে। বলবে হয় ইসলাম গ্রহণ কর, নয় দেশ ছাড়। এই শাহবাগ তখন আর থাকবে না। থাকবে না চেতনার শক্তি। হিন্দুদের উপর যে কোপ আসতে চলেছে তা ভয়াবহ। দূর্গাপূজাকে বলবে উলঙ্গ পূজা। হিন্দু নারীকে মঞ্চে তুলে দিয়ে বলবে নাচতে, গাইতে। ভোগের পণ্য বলে তুলে নিয়ে যাবে। সারা রাত ধরে চলবে পাকি দোসরদের *** খেলা। তখন মানবাধিকার কমিশন লন্ডনে যাবে, দুর্নীতি কমিশন যাবে সিঙ্গাপুরে।
বাসে মেয়েরা বসতে পারবে না। বসতে গেলে টেক্স দিতে হবে হেফাজতিদের। টেক্স হিসেবে ধার্য হতে পারে এক রাতের সঙ্গী হওয়া। বিশ্ববিদ্যালয় তখন বোমা প্রশিক্ষণ কেন্দ্র হবে। ইঞ্জিনিয়াররা বাড়ি, সেতু নয় বোমা তৈরীর নতুন নতুন থিউরি বানাবে। আর ডাক্তাররা প্রতিদিন বাচ্চা ডেলিভারী করাতে ব্যস্ত থাকবে। হিন্দুদের কেউ বিয়ে করতে চাইলে, যাকে বিয়ে করবে সেই মেয়েটিকে ১ সপ্তাহের জন্য পাকির দোসরদের দিতে হবে। তারা পরীক্ষা নিরীক্ষা করে অনুমতি দিলে তবেই বিয়ে হবে।
এক সাথে যেমন ৬৪ জেলায় বোমা বিস্ফোরণ ঘটিয়েছিল। সেই ভাবে যেখানে যত পতাকা থাকবে সবগুলো পুড়াবে আর পাকি পতাকা উড়বে। বাংলাদেশের নাম হবে পাকিস্তান ২.
জাতির পিতার কবর নিশিহ্ন করে দিবে। সবাইকে মওদুদি শিক্ষা নিতে বাধ্য করবে। ফেইসবুকে একাউন্ট খুলতে চাইলে শপথ পত্র পাঠ করাবে “পাকিস্তানের গুনগান ছাড়া অন্য কোন কথা লিখতে পারবে না, নারীদের ভোগ করা হারাম, ইত্যাদি”. যদি কোন কারণে চেতনার কথা লিখা হয় তাকে ইসলামের বিরুদ্ধে কথা বলার অপরাধ দেখিয়ে ব্রাশফায়ার আইন চালু করবে। তখন জয় বাংলা মনে মনে বলতে মানুষ ভয় পাবে। জামাত-শিবির তখন ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের যেখানে পাবে সেখানে কোপাবে। পুলিশকে চাকরের মত ব্যবহার করবে। তাদের কথা মত কাজ না করলে চড়, ঘুষি সবকিছু হবে।
তখন নিয়ম হবে কোন মেয়ে ধর্ষিত হলে ধর্ষকের নয় ধর্ষিত নারীর যৌনাঙ্গ কেটে ফেলা হবে। কারণ দোষী মেয়েটি, ছেলেটি নয়। মেয়েটির দোষ সে মেয়ে হয়ে জন্ম নিয়েছে এবং ছেলেটিকে সঙ্গম করতে ডাকে নি। তখন বাংলাদেশের মেয়েদের সতীত্ব পরীক্ষা হবে কে কত বেশি ছেলেদের সাথে সঙ্গম করতে পারে।
বাংলাদেশে পহেলা বৈশাখ বলে কিছু থাকবে না। ১৬ই ডিসেম্বর, ২১ শে ফেব্রুয়ারী, ২৬ শে মার্চ, ৭ই মার্চ এইসব কিছুই থাকবে না। শহীদ মিনার ভেঙ্গে নির্মাণ করা হবে পাক সেনার স্মৃতির মিনার! সব থেকে বড় কথা হল বর্তমানের জামাত-শিবির হবে তখনকার চেতনাধারী আর বর্তমানের চেতনাধারী হবে তখন কার জামাত-শিবির। আর মুক্তিযোদ্ধা হবে রাজাকার, রাজাকার হবে মুক্তিযোদ্ধা।
আপনার ধারনা অসত্য প্রমানিত
আপনার ধারনা অসত্য প্রমানিত হোক ।
তখন সেটি আর বাংলাদেশ থাকবে
তখন সেটি আর বাংলাদেশ থাকবে না।
দিবাস্বপ্ন
:দিবাস্বপ্ন:
দিবাস্বপ্ন
পাকিস্তান ২ সেদিনই হবে, যেদিন
পাকিস্তান ২ সেদিনই হবে, যেদিন আমরা থাকবো না। এই জীবনের শেষ রক্তবিন্দু পর্যন্ত বাংলাদেশকে বাংলাদেশই রেখে যাবো।
এমন হতে গেলেও মিনিমাম ১
:মানেকি: :চিন্তায়আছি: :দেখুমনা:
এমন হতে গেলেও মিনিমাম ১ শতাব্দী লাগবে ।
এমন হবে বলে মনে হয়না|
এমন হবে বলে মনে হয়না|