দুরের ওই বড় বড় ফ্ল্যাটের বাতি গুলো যখন নিভু নিভু…
…ল্যাম্পপোস্টের লাইট গুলো তখন উজ্জলতা ফিরে পায় অনেকগুণ।
পথের বাকে দাড়িয়ে থাকা বালকের মন খারাপের শেষ নেই,
দুরের ওই বড় ফ্ল্যাটের জানালার কোনে বালিকা আজ অদৃশ্য।
বিষণ্ণতা আজ ছাপিয়ে গেছে নিজেকে বহুগুণ।
দুরের ওই বড় বড় ফ্ল্যাটের বাতি গুলো যখন নিভু নিভু…
…ল্যাম্পপোস্টের লাইট গুলো তখন উজ্জলতা ফিরে পায় অনেকগুণ।
পথের বাকে দাড়িয়ে থাকা বালকের মন খারাপের শেষ নেই,
দুরের ওই বড় ফ্ল্যাটের জানালার কোনে বালিকা আজ অদৃশ্য।
বিষণ্ণতা আজ ছাপিয়ে গেছে নিজেকে বহুগুণ।
বালিকার ঠোঁট কাঁপানো না বলা কথা গুলো আজ বড়োই জলছে উঠছে চিত্তাকর্ষে।
আজ চিৎকার করে ডাকতে ইচ্ছে হচ্ছে…
…নেমে আসো ওই বড় ফ্ল্যাট থেকে,
…না বলা কথা গুলো বলে যাও আমাকে,
ওই বড় ফ্ল্যাটগুলো ব্যবধান গড়েছে তোমাতে আমাতে।
কিছু কিছু ক্ষেত্রে বালিকারা নিজের অমতের বাইরেও সায় দিয়ে যায়।
হারিয়ে যায় অচেনা শহরের বালকের হাত ধরে।
মানিয়ে নেয় নিজেকে অচেনা কোন দীপের সাথে।
নিভু নিভু বাতি গুলোর মতো বালকরাও বালিকাকে মনের গহীনে জমিয়ে রাখে ঝরেপড় ফুলের মতো।
মন খারাপের রাতে তবুও প্রিয় বালিকার খোজে ছুটে চলে…।
ভোর শেষে বাতি নিভিয়ে ঘুমিয়ে পরে নির্ঘুম রাত কাটানো বালক।
বিধির বিধানে এমন অনিয়মকে সহজে আপন করা যায় না।
তবুও আপন হতে হয় আবার কোন অচেনা বালিকার সনে।
এটাই যে নিয়ম,
এটাই তো জীবন।
ভালো লাগলো
ভালো লাগলো
হুম এটাই নিয়ম। বালিকা শব্দটা
হুম এটাই নিয়ম। বালিকা শব্দটা শুনলেই খবি হাগতারুজ্ঝামানের কথা মনে পড়ে যায়। :ভেংচি:
বালিকা!
প্রিতমের গানটা মনে
বালিকা!
প্রিতমের গানটা মনে পড়ে গেল…
বালিকা তোমার প্রেমের পদ্ম দিওনা এমন জনকে,
যে ফুলে ফুলে উড়ে মধু পান করে অবশেষে ভাঙে মনকে ।