একজন বাংলাদেশী নাগরিক হিসেবে এটা অবশ্যই স্বীকার করতে হবে যে আমরা সার্বিকভাবে ভালো নেই। আর রাজধানিবাসী বলে আমি একবাক্যে বিষয়টি স্বীকার করে নিলাম।
আমার বাড়ী যাত্রাবাড়ী থানাধীন মাতুয়াইলে। বিগত এক বছরের মধ্যে যারা এদিকে এসেছেন, অথবা দু’একদিনের জন্যে থেকেছেন, তারা আরো ভালো করে বুঝবেন ব্যাপারটা। হেন দুর্ভোগ নেই আমাদের পোহাতে হয় না। ট্র্যাফিক জ্যামের বেশিরভাগই হয় ট্রাফিকদের রাস্তায় গাড়ী দাড় করিয়ে কাগজপত্র আর যাত্রীদের ব্যাগ চেক করা থেকে। আর বাকী দায়দায়িত্ব যাত্রাবাড়ী টু ফুলবাড়ীয়া ফ্লাইওভারের।
একজন বাংলাদেশী নাগরিক হিসেবে এটা অবশ্যই স্বীকার করতে হবে যে আমরা সার্বিকভাবে ভালো নেই। আর রাজধানিবাসী বলে আমি একবাক্যে বিষয়টি স্বীকার করে নিলাম।
আমার বাড়ী যাত্রাবাড়ী থানাধীন মাতুয়াইলে। বিগত এক বছরের মধ্যে যারা এদিকে এসেছেন, অথবা দু’একদিনের জন্যে থেকেছেন, তারা আরো ভালো করে বুঝবেন ব্যাপারটা। হেন দুর্ভোগ নেই আমাদের পোহাতে হয় না। ট্র্যাফিক জ্যামের বেশিরভাগই হয় ট্রাফিকদের রাস্তায় গাড়ী দাড় করিয়ে কাগজপত্র আর যাত্রীদের ব্যাগ চেক করা থেকে। আর বাকী দায়দায়িত্ব যাত্রাবাড়ী টু ফুলবাড়ীয়া ফ্লাইওভারের।
কথাগুলো ছিল ভূমিকা, যেটা না লিখলে পরবর্তী লেখাগুলো পড়ে বুঝতে একটু কষ্ট হতো। প্রায় প্রতি সকালেই অফিসে যাবার সময় আমাকে প্রায় ৪৫ মিনিটেরও বেশী জ্যামে আটকা পড়ে থাকতে হয়। সৌভাগ্যবশত সরকারী চাকুরীজীবী হবার দরুণ অফিসের স্টাফ গাড়ীতেই চলাচল করি প্রতিদিন। গাড়িতে বসে এমন কোন দিন নেই যেদিন অসুস্থ্য রোগীসহ এ্যম্ব্যুলেন্স জ্যামে আটকা পড়ে থাকতে দেখি না। মাঝে মাঝে মনে হয়, আমিও কোনদিন অসুস্থ্য হয়ে পরলে মনে হয় রাস্তাতেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করতে হবে।
এ্যম্ব্যুলেন্স ক্রমাগত সাইরেন দিয়ে যাচ্ছে, পাশে জ্যামে আটকে পরা প্যাসেঞ্জারবাহী রেঞ্জারও অথবা টেম্পুও একই সাইরেন বাজিয়ে চলছে। রাস্তায় দাড়ানো ট্রাফিক ইচ্ছে করলেও বুঝতে পারছেনা সাইরেনটা ঠিক কিসের!
যাত্রাবাড়ী থানার পাশে দিয়ে যাবার সময় দেখলাম থানা থেকে পুলিশের একটা পিকআপ ভ্যান বেরুচ্ছে। সেটির সাইরেনও একই রকম। বুঝতে পারলাম এদের সেই ট্রেনিং দেয়া হয়নি যে তারা প্রতিটা ডিপার্টমেন্টের জন্যে আলাদা সাইরেন ব্যবহার করবে।
বাংলাদেশে শুধুমাত্র ফায়ার ডিফেন্স সার্ভিসকেই দেখলাম তারা নিজস্ব সাইরেনের সঠিক ব্যবহার করছে। সাইরেন সম্পর্কে ণূন্যতম ধারণা আছে এমন যে কেউ না দেখেই বলতে পারবে কোথাও আগুণ লেগেছে।
এই বিষয়ে সংশ্লিষ্ট সকলকে যদি সচেতন করা যায়, তবে সাইরেনের গুরুত্ব বুঝে ট্রাফিক এবং আমরা জনসাধারণ নিজ নিজ দায়িত্বগুলো পালন করে আমাদের মূল্যবান সময় বাঁচানোসহ আমাদের শহরকে আরো গতিশীল করে তুলতে পারবো বলে আমি বিশ্বাস করি।
গুরুত্বপুর্ন একটা বিষয় তুলে
গুরুত্বপুর্ন একটা বিষয় তুলে ধরেছেন। রোগী নিয়ে জ্যামে আটকা পড়া যে কতোখানি ভয়াবহ অসহায় অবস্থায় ফেলে ভুক্তভুগি ছাড়া অনুভব করা সম্ভব না।
ধন্যবাদ | মোবাইল থেকে ঠিক
ধন্যবাদ | মোবাইল থেকে ঠিক গুছিয়ে লিখতে পারিনি | আশা রাখি ভালো কোন লেখক বিষয়টির দিকে আরো মনোযোগ দিয়ে একটি পোস্ট দিবেন |
ব্যতিক্রমী টপিক নিয়ে লিখেছেন
ব্যতিক্রমী টপিক নিয়ে লিখেছেন । ভালো লাগলো ।
আমার ভাবীর বাসা শনির আখড়া । গত ৯ মাসে মাত্র ২ বার গিয়েছি । ভাবী, ভাতিঝি,ভাইপো – ওরা মন খারাপ করে কেন সপ্তাহে অন্তত একবার যাই না । ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও কেন যে যাওয়া হয়না সেতো আমি জানি । আপনার লেখা পড়ে আরেকবার মনে পড়ে গেলো ।
ধন্যবাদ | আসবেন এদিকে |
ধন্যবাদ | আসবেন এদিকে |
(No subject)
:ধইন্যাপাতা:
আরেকটু বর্নণা দিলে আরও
আরেকটু বর্নণা দিলে আরও পরিস্কার হত। তবে ভিন্নধর্মী ব্যাপারে আলোকপাত করেছেন, সেজন্য ধন্যবাদ।
মন খারাপ
মন খারাপ