তেঁতুলের প্রতি ভুতের কোন আকর্ষণ আছে কিনা ইহাতে আমার সন্দেহ আছে। তবে তেঁতুল যে একটি সুস্বাদু ফল ইহাতে কোন সন্দেহ নাই। কাউকে তেঁতুল অফার করিলে সে একটু আস্বাদন করিবে না সেটা হয়না । তেঁতুল যতই টক হোক না কেন উহা দেখিলে জিভে জল আসিবেই। একটু চেখে দেখার ইচ্ছা জাগিবেই। ইহাতে তো দোষের কিছু নাই । তবে একদল ছাগল প্রজাতির প্রাণী যারা নারীদের খাদ্য মনে করেন উনাদের কাছে তাই নারীরাও তেঁতুল সমতুল্য। দেখিলেই জিভে জল আসিবেই। একটু চেখে দেখার ইচ্ছে জাগিবেই। ইহাতে তো দোষের কিছু নাই। কিন্তু তেঁতুল দেখিয়া যদি কাহারও মুখে লালা আসে তবে তেঁতুলের কি দোষ বলেন তো দেখি ? তেঁতুল তো আর মতিঝিলে আসিয়া বলেনাই যে আমাকে দেখিয়া তোমরা লালা ফেল । এখন দেখুন তো তেঁতুল দেখিয়া মুখে লালা আসিবার অজুহাতে যদি কেউ বলে গোটা তেঁতুল গাছটাকেই গৃহবন্দী করিতে হইবে তবে বিষয়টা কি দাঁড়ায় ? অতবড় তেঁতুল গাছকে গৃহবন্দী করলেই বা লাভ কি ? দিনে দিনে তাঁর শাখা প্রশাখা বৃদ্ধি পাইবে এবং একসময় সেই বৃক্ষ বন্দীখানা ভেদ করে বেড়িয়ে আসবে মুক্ত আলোয় । আর যদি সেই বৃক্ষের শাখা-প্রশাখা ক্রমাগত ছেঁটে দেয়া হয় তবে তেঁতুলের সাপ্লাই তো বন্ধ হয়ে যাবে। তখন সেই ছাগল প্রজাতি তেঁতুল ছেড়ে কাঁচাকলার দিকে ঝুঁকবে ! যদিও সেই ছাগলদের জন্য তেঁতুলের সাপ্লাই এখনও বর্তমান ; তবু তো এখনই তারা কাঁচাকলা খায় । কাঁচাকলায় কি স্বাদ বলুন তো ? না টক , না মিষ্টি । লালা বের হবার মত কোন অবকাশ নেই। তবু উনাদের জিভ লকলক করে কাঁচাকলা দেখে । এদের কাঁচাকলা খাবার ব্যপারটাও আলাদা ধরনের – পুটুর দিক হইতে খাওয়া শুরু করে । :> তাই কিছুদিন পরপর পত্রিকায় নিউজ আসে অমুক ছাগল কাঁচাকলা খেয়েছে ! তারপর কিছুদিন ছাগলকে খামারে বন্দী রাখা হয় । খামার হইতে মুক্ত হয়েই ছাগল আবার কলা খেতে শুরু করে। কি আর করবে বলুন, স্বভাব যায়না মরলে । ছাগীগনও কিছু বলেনা আশংকায় । কাঁচাকলা খাওয়া বন্ধ হলে যদি ছাগুগন স্বজাতির পুটুর দিকে নজর দেয় !!!
তাহলে ছাগুগন তেঁতুলকে গৃহবন্দী করার কথা বলে কেন ? ! কারন ছাগুদের আইনে এক জীবনে মাত্র চারটা তেঁতুল খাবার অনুমতি আছে ! তবে কোন এক রামছাগল নাকি একজীবনে এগারোটা তেঁতুল খেয়েছিল ! বলেন তো ভাই এতে কি পোষায় ? ছাগল বলিয়া কি উনারা মানুষ না ? উনাদের কি শখ-আল্হাদ বলিয়া কিছু নেই ? পৃথিবীর সমস্ত তেঁতুল তাই ছাগলপ্রজাতির চাই। আর তেঁতুল ঘরে বস্তাবন্দী করে রাখার সুবিধা হলো লুকিয়ে লুকিয়ে খাওয়া যায় । বাইরে এসব প্রকাশিতও হয়না । তাই কেউ আইন মানল কিনা এসব দেখার কেউ নেই । অন্যভাবে বলতে গেলে সব ছাগুই তো একই ধরনের তাই আইন নিয়ে কারও মাথাব্যাথা নেই। ছাগলের আবার আইন কি ? কিছু মেশিনপ্রেমী ছাগীও এই ছাগুদের সহিত একমত পোষণ করে । ইহারা নিজেদের সন্মুখভাগে বেগুন প্রবেশপূর্বক পেছনভাগ দিয়ে ছাগুদের হেফাজত করে ! ফলে ইহাদের সন্তানও সেই পেছনভাগ দিয়েই জন্মলাভ করে এবং বড় হয়ে ছাগুরুপে আত্মপ্রকাশ করে । ইহাদের মুখ হইতে পরবর্তীতে ‘চ’ বর্গীয় এবং ‘প’ বর্গীয় ধ্বনিই বেশি শোনা যায়। আহা কি লীলা……
এমন একদিন হয়ত আসবে যেদিন ছাগুর পুটু হইতেই ছাগু জন্মলাভ করিবে । এ ছাড়া গত্যন্তর নেই । এরা পর্দার কথা বলে । কারন এদের কুদৃষ্টি থেকে নিজেদের মা-বোনও নিরাপদ নয় । পচা কথা কইতে মন চায়না ; কিন্তু এদের জন্য তো ভাল ভাষা বরাদ্দ নেই ।তাই ভাষা নিয়ে পিলিজ কেউ সমালোচনা কইরেন না । আমার লেখা শেষ । এই লেখার সহিত কোন জীবিত, অর্ধমৃত কিংবা মৃত মানুষ-পশু-পাখি-গাছপালা-বইপত্রের কোন সাদৃশ্য নেই । কেউ খুজিয়া পাইলে লেখক দায়ী নয় ।
(বি: দ্র: প্রিয় বোনেরা, স্টার জলসা আর জি বাংলা ছেড়ে এবার রাজপথে নামো । প্রসাধনের বাহুল্য ছেড়ে এবার রাজপথে নামো। যাদের জন্য তোমরা এই প্রসাধন কর তারা তোমাদের “তেঁতুল” সমতুল্য মনে করে (সকলে নয়) । এটা আমার উপদেশ নয়; আহ্বান । তোমাদের পার্শ্বচরিত্রে থাকব আমরা । একবার বেড়িয়ে এসে দেখ রাজপথের ধুলোয় মিশে আছে প্রকৃত জীবন । তপ্ত রাজপথে তোমার প্রসাধনে অভ্যস্ত বাহু হোক মুষ্টিবদ্ধ । নত কন্ঠকে বজ্রকন্ঠে পরিণত করে তৈরি কর তোমার জীবনের মেগাসিরিয়াল । যা দেখবে গোটা বিশ্ব ।)
আহ্বান ভালো জানালেন। কিন্তু
আহ্বান ভালো জানালেন। কিন্তু খুবই কম সংখ্যক নারীর এই আহ্বান শুনবে। আমার পরিচিত অনেক নারী আছে যারা স্টার প্লাসের সিরিয়ালে ব্যস্ত। :মাথাঠুকি: :মাথাঠুকি: :মাথাঠুকি: :মাথাঠুকি:
তবুও আমি
তবুও আমি আশাবাদী……………….একদিন তারা জাগবেই
অসাম লিখেছেন।ছাগুদের জন্য এই
অসাম লিখেছেন।ছাগুদের জন্য এই ভাষাই উপযুক্ত ।
কোন এক
রামছাগল
নাকি একজীবনে
কোন এক
রামছাগল
নাকি একজীবনে এগারোটা তেঁতুল
খেয়েছিল !
বলেন তো ভাই এতে কি পোষায় !!!!!!!”””””””!!!
;0
;0
তাৎক্ষনিক আবেগ হিসেবে ভালো
তাৎক্ষনিক আবেগ হিসেবে ভালো লিখেছেন । আপনার আহবান এ সারা দিক নারী পুরুষ সবাই ।
ভাই আমি স্বল্পআবেগের মানুষ !
ভাই আমি স্বল্পআবেগের মানুষ ! আর ইহা তাত্ক্ষণিক আবেগের লেখা নহে । ভাল থাকবেন
আচ্ছা তাই … ? দেখেন আবার
আচ্ছা তাই … ? দেখেন আবার আবেগ বর্জিত না হয়ে পড়েন । তাতে আমাদের বিরাট লস ।
প্রিয় বোনেরা, স্টার জলসা আর
—এক কথায় দুর্দান্ত এক আহ্বান… :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ:
দেখি কবে এই নারীদের ঘুম ভাঙ্গে…
কম সংখ্যক নারীরা এই আহ্বান
কম সংখ্যক নারীরা এই আহ্বান শুনবে
সেই কমসংখ্যক নারীরা শোনাবে
সেই কমসংখ্যক নারীরা শোনাবে বাকীদের
আমি তেঁতুল খাইনা। এবং শফি
আমি তেঁতুল খাইনা। এবং শফি মেয়েদের তেঁতুলের সাথে তুলনা করায় একটি কথা বলিতে চাই।” কপ্টার বাবা, মেয়েরা তেঁতুল হলে আপনি কি তেঁতুলের বিচি? তেঁতুল তো খাদ্যবস্তু, কিন্তু তেঁতুলের বিঁচি ছাগলেও খায় না। বরং ছাগলের বর্জ্যের মতই বস্তুটিকে দেখা যায়। সুতরাং প্রমানিত হইল,শফি=ছাগলের ল্যাদা।
হা…………..হা………..
হা…………..হা…………
লেখাটা ভালোই ! কিন্তু আপনি কি
লেখাটা ভালোই ! কিন্তু আপনি কি ইসলামকেও ঘৃণা করেন ? @কালবৈশাখী ঝড়
ভাই ইসলামকে আলুর পর্যায়ে
ভাই ইসলামকে আলুর পর্যায়ে নিয়েন না……………. সব তরকারিতে ইহা খঁোজার দরকার নেই……. কেমন ?