আজ তুমি অতীত ভুলে সামনে এগিয়ে যেতে চাও।তাই তুমি নিজেকে ব্যস্ত রাখতে চাও বর্তমানে ও ভবিষ্যতে?তুমি হয়ত ভুলে গেছ সেই অতীত গৌরবের ইতিহাসের উপরই দাড়িয়ে আছে তোমার,আমার বর্তমানের জীবন।বাঙালির নিকট যা অস্তিত্বের ইতিহাস,তোমার কাছে তাই এখন লজ্জাজনক অতীত।
যে গৌরবের অতীত আজকের বাংলাদেশের জননী,যে গৌরবের অতীতের উত্তরাধিকারী তুমি বাঙালী,আজ সেই অতীত তোমার কাছে মৃত বলে বিবেচিত হবে কেন?যে মহান ব্যক্তিটি অতীতে বিরাট মহীরুহের ন্যায় স্বীয় কর্ম,জ্ঞান,ত্যাগ,দুর্মর সংগ্রামের মধ্য দিয়ে আজকের যাবতীয় উচ্ছাসের সুযোগ করে দিয়েছেন,সেই পিতার অবমূল্যায়ন তোমার ন্যায়বোধকে আজ আর কম্পিত করে না।
আজ তুমি অতীত ভুলে সামনে এগিয়ে যেতে চাও।তাই তুমি নিজেকে ব্যস্ত রাখতে চাও বর্তমানে ও ভবিষ্যতে?তুমি হয়ত ভুলে গেছ সেই অতীত গৌরবের ইতিহাসের উপরই দাড়িয়ে আছে তোমার,আমার বর্তমানের জীবন।বাঙালির নিকট যা অস্তিত্বের ইতিহাস,তোমার কাছে তাই এখন লজ্জাজনক অতীত।
যে গৌরবের অতীত আজকের বাংলাদেশের জননী,যে গৌরবের অতীতের উত্তরাধিকারী তুমি বাঙালী,আজ সেই অতীত তোমার কাছে মৃত বলে বিবেচিত হবে কেন?যে মহান ব্যক্তিটি অতীতে বিরাট মহীরুহের ন্যায় স্বীয় কর্ম,জ্ঞান,ত্যাগ,দুর্মর সংগ্রামের মধ্য দিয়ে আজকের যাবতীয় উচ্ছাসের সুযোগ করে দিয়েছেন,সেই পিতার অবমূল্যায়ন তোমার ন্যায়বোধকে আজ আর কম্পিত করে না।
আজ মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও জাতির জনকের অবমূল্যায়নকারীরাই তোমার বাহবা কুঁড়িয়ে নেয়।তুমি সত্যকে পাশ কাটিয়ে প্রকৃত ইতিহাস বিষয়ে জানতে হয়ে পরও নিষ্ক্রিয়।আজ তোমার বক্তব্যে একজন সেক্টর কমান্ডারের নাম উল্লেখ হয় জাতির জনকের পূর্বে,আজ তোমার বক্তব্যে একজন জেনারেলের নাম উল্লেখ করা হয় ‘মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক’ হিসেবে।আজ তুমি মুজিবরের প্রতিপক্ষ হিসেবে এমন একজনকে বসিয়ে দিতে চাও,যিনি তাকে নিজের তিন পুত্র হইতে অধিক স্নেহ,ভালোবাসা দিয়েছেন,দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনের শ্রেষ্ঠ সহকর্মী হিসেবে উল্লেখ করেছেন।
আজ তুমিই বলবা মুজিবুরকে বঙ্গবন্ধু বলা হল কি না হলো তাতে কী আসে যায়,আবার সেই তুমিই ১১জন সেক্টর কমান্ডারের একজনকে স্বাধীনতার ঘোষক,বহুদলীয় গনতন্রের প্রবক্তা নানাবিধ বিশেষণের মাধ্যমে মুজিবরের সমান্তরালে বসানোর অপচেষ্টায় লিপ্ত হবা।
আজ যখন তুমি উপাধি নিয়া প্রশ্ন তুলো,তখন বলতে হয়,ভাঙ্গা সুটকেস আর ছেঁড়া গেঞ্জির মোহের বন্যায় ভাসিয়ে দিয়ে কুনু এক নেতা টিলাসম খ্যাতি পেয়েছিলেন বটে,তবে মুজিব তার পর্বতসম খ্যাতি অর্জন করে নিয়েছেন মহৎ কার্যাবলীর মাধ্যমে।ধাপে ধাপে খোকা ভাই,মিয়াঁ ভাই,মুজিব ভাই থেকেই বাঙালিত্বে আপসহীন নেতা হিসেবে,সাড়ে সাত কোটি বাঙালির একচ্ছত্র হিসেবে মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার পূর্বেই তিনি জনসাধারন কর্তৃক ‘বঙ্গবন্ধু’ ‘জাতির পিতা’ উপাধিতে ভূষিত হয়েছেন।বিশ্বমিডিয়া কর্তৃক ভূষিত হয়েছিলেন রাজনীতির কবি(Poet of Politics) হিসেবে।
পিতার শ্রেষ্ঠতের বিশালতা উপলদ্ধি করতে তুমি সক্ষম নও।আজ তুমি তাই উপহাস করো তার ব্যাক্তিপরিচয় ও ন্যায়পরায়নতাকে,তুমি উপহাস করো অস্তিত্বের ইতিহাসকে।তীব্র সাম্প্রদায়িক মনোভাবাপন্ন দৃষ্টিকোণ হতে বিভ্রান্তিমূলক অসত্য ও মনগড়া বিভিন্ন অপপ্রচারে ইন্ধন যুগিয়ে চলো।
না তোমার বিরুদ্ধে কুনু অভিযোগ নাই,তোমার দ্বৈতসত্তায় বাঙালিত্বের টানাপোড়নে,অদৃশ্য অপর সত্তা তোমার জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত চালনা করে চলেছে,বুঝে নিয়েছি বিবেকের নির্দেশ পালনে তুমি অক্ষম।তোমার নিজের বিবেকবোধই আজ উপহসিত।
অসাম লিখেছেন ।অজস্র ধন্যবাদ ও
অসাম লিখেছেন ।অজস্র ধন্যবাদ ও শুভকামনা ।
ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ।
মন খারাপ
মন খারাপ
মন খারাপের হেতু কি?
মন খারাপের হেতু কি?
হুম
হুম
আপনার আবেগ কে শ্রদ্ধা জানালাম
আপনার আবেগ কে শ্রদ্ধা জানালাম … হুম তিনি রাজনীতির কবি ছিলেন বটে । উনার শ্রেষ্ঠত্ব কোন টিলার কাছে কখনো ম্রিয়মাণ হবেনা । হয়না কখনো ।