বব মার্লির রিদেম্পশন সঙে বলেছেন “ইমান্সিপেট ইয়ুরসেলফ ফ্রম মেন্টাল স্লেইভমেন্ট”। আমার আশঙ্কা কথাটা তার বাঙালীকে দেখে বলেছেন । জাতি হিসেবে বাঙালীর চামড়া সচেতনটা আর বিদিশি প্রেম আমাদের সকলেরই জানা। সাদা চামড়া দেখলে অন্যরকম দ্যুতি বের হয় আমাদের চোখ থেকে। এ যেন গ্রিক দেবতাদের বংশধর দেখছি । হোক না জারজ কিংবা প্রচন্ড খাচ্ছর। একই জিনিষ কাজ করে অ্যারাবিয়ান দেখলেও । আহা কি সুন্দর বিদিশি চামড়া খোদ নবীর দেশের মানুষ এইগুলা । আরবি-ফারসিতে কথা বলে । আহা হোক না এনস্লেভদ পতিতাদের নিয়ে গড়ে উঠা সবচে বড় বড় পতিতালয়ের মালিক হোক না সমকামী রাজপুত্রের দেশ। তবু আমরা সেইদেশগুলি মানুষের অন্ধ ভক্তি করি। যেখানে খোদ আল্লাহ্ তাআলা বলেছেন পৃথিবীতে নানা ভাষা-জাতি বিভক্তি তারই মহিমা , মুহাম্মাদ(স) যেন সবচে ভাল ভাবে শিক্ষা দিতে পারেন তার উম্মাতকে সেকারনেই তার ভাষা আরবিতে কুরান মাজিদ নাজিল হয়েছে। কিন্তু উম্মাতে কি বুঝল আল্লাহ্ মালুম আরবির বহু দুরের উরদু যা কিনা আকবর নামক পাঠানজাত ধর্মমিশ্রকের সৈন্যদলের ভাষা , সেটাকে বানিয়ে দিল ইসলামি ভাষা। নিজের ভাষায় না শিখে কওমি মাদ্রাসায় বাঙালী ধরমতত্ব শিখে চোস্ত উর্দুতে । সেই শিখায় যে কী অর্জন তা বলাই বাহুল্য । প্রমানিত ভুল উর্দু তাফসির শিখে তারা ফতোয়া দেয় । নবী (স) বলেছেন মুসলিম জাতি যেন বিভিন্ন ট্রাইবে বিভক্ত না হয় । উৎকৃষ্ট চামড়া আর জাতের ব্যাখ্যায় মুগ্ধ আমরা এখন অথেনটিক হানাফি মালিকি শাফিই হানবালি যাহিরি সহ ভুঁইফোড় মদুদি সহ নানা ট্রাইবে বিভক্তিতে কোন সমস্যা নাই কিন্তু বাঙালী হতে গিয়ে গরুর হাগু মাথায় উঠে যায় । যেখানে বাঙালীত্ব ইসলামের বানী সাম্যের অনন্য এক প্রতীক । কুরান সুন্নাহ বিরোধী বিতর্কিত আইন থাকা সত্ত্বেও শরিয়াতী আইন নিয়ে লাফায় কিন্তু ধর্ম , প্রথা ও মূল্যবোধকে ভিত্তি হিসেবে গড়ে ওঠা রাষ্ট্রীয় আইনে যত তাদের তুচ্ছতাচ্ছিল্য । দেশপ্রেম নিয়ে হাদিস সহি কিনা তা নিয়ে চলে বিস্তর আলোচনা কিন্তু বিতর্কিত কিয়াস হয় শিরোধার্য , একারনে নয় যে তারা ফায়দা লুটতে চায় সধারনত বাঙালী আসলেই ধর্মভীরু , কারণটা হল উর্দু আরবি জানা কেও তা বলেছেন। ‘রাজতান্ত্রিক’ সৌদি আরবের আইনের কথা ভেবেও লোল ফেলে বাঙালী। বেকুবগুলা আবার চোস্ত উরদু বলা পাকিসন্তান দেখেও পাগল, ত্রিশ লাখ মরছে তো হইছে কি এরচে ঢের বেশী জারজ আর বাঞ্ছত পয়দা হয়ে রেডী আছে। আচোদা কিছু তরুণী ভাবে ৪লাখ ধর্ষিতারা যে কেন এত হা হুতাশ করে ইস এত্তগুলা ভাল আফ্রিদিটা যদি ৭১এর হানাদার হত তারা সেই ধর্ষিতা ভাবতেই শিহরণে কেপে উঠে মুখ দিয়ে বের হয় “ম্যারি মি আফ্রিদি”। চোস্ত পাঠান গুলিরে তারা ডিফল্ট মুডের মুসলমান ভেবে নিজেদের আদি মালু ভেবে হা হুতাশ করে।ভুলে যায় ইসলামের সাম্যের বানী ধর্ম গোত্র বিভেদ মুক্তি কিংবা এর প্রথম কথা ইমান ই যে সব ইনহেরিতেন্স না। আরে ভচর দল তোরা এমন একটা ভুমির মানুষ যাদের পথ দেখাতে ঐতিহাসিক বর্বর আরবদের মত বারবার অত নবি রাসুল পাঠাতে হয়নি। আল্লাহ্ই বলেছেন যখনই মানুষ পথভ্রষ্ট হয়েছে তাদের হেদায়েতের জন্য নবি রাসুল প্রেরন করা হয়েছে। তাই পাঠান-আরবদের প্রাকৃতিক ভাবে ধার্মিক ভাবার কারণ তো নাই ই বরং তারা প্রাকৃতিকভাবে বর্বর বলাটা ভুল হবে না হয়তো। আর হিন্দুদের ভারতপ্রেমও উপেক্ষা করা যায়না , যেটায় তাদের এই স্বাধীন দেশেও ভুল প্রমান করতে আমাদের হোঁচট খেতে হয় । যেখানে খোদ মহানবি(স) ধর্মবিভেদ নির্বিশেষে অনন্য মানবপ্রেম দেখিয়েছেন ।
বাঙালী এরকম নানাভাবেই ধর্মীয়ও বলি কিংবা জাত পাত বর্ণের ক্ষেত্রেই তারা প্রচণ্ড হীনমন্যতায় ভুগে। স্রষ্টা সকলকে সব কিছু দেন না বুদ্ধিভিত্তিক কোনক্ষেত্রে বাঙালী চেষ্টা করেছে কিন্তু একদমই ব্যর্থ হয়েছে এমন খবর কেও দিতে পারবে কিনা জানিনা, পৃথিবীর অন্যতম কন্টেন্ট জাতি হিসেবে বাঙ্গালির পরিচিতি আদিকাল থেকেই , বহু পরিব্রাজক সুফি দরবেশ দালান কোঠা হীন এই সবুজ প্রান্তরে এসে থেকে গিয়েছেন। আমি বিশ্বাস করি বাঙালির পৃথিবী শাষণ করার সামর্থ্য আছে আর স্বাভাবিক ভাবেই তারা হবে ইতিহাসের সবচেয়ে ন্যায়পরায়ণ শাসক ; শুধু যদি তারা নিজেদের শাসন করতে শিখতে পারে। প্রশ্ন উঠতে পারে তাহলে নিজেদের এ দশা কেন?! উত্তরে জিগ্যেস করতে চাই আপনার কি সত্যিই ধারণা বাঙালীদের শাষণ তারা নিজেরাই করছে?!? তার চেয়েও বড় কথা জনগন কি নিজেদেরকে পরিপূর্ণ মানুষ ভাবতে শিখেছে নাকি আন্তর্জাতিক কিংবা ধর্মীয় মানদণ্ডের তলানীতে নিজেদের কল্পনা করে ত্রাতা শাদা চামড়া কিংবা আরব্য শেখের আগমনের প্রহর গুনছে??
যাই হোক এতক্ষণ যা বললাম সব সাইড নোট , যে কথা মাথায় ছিল জন্য এত কিছু বলছি তা হল রেশমি উদ্ধার আমার কাছে কখনোই পরিষ্কার কিছু মনে হয়নি। মিরাকলের চে দুরভাগ্যেই আমার বাস্তব অভিজ্ঞতা বেশী। মিরাকল ধরে নিতে বাধ সাধলেও কোন যুক্তি আমার কাছে এটাকে নাটক বলার মত মনে হয়নি । অনেকের কাছে হতে পারে সেটা অস্বাভাবিক কিছু না। কিন্তু আমার আপত্তি ভকচদের দল শাদা চামড়ার রিপোর্ট দেখে বাড়তি লাফাবে কেন?! বুদ্ধিবৃত্তিক কোন কিছুতে বাঙালী হারেনা। নাটকের রিপোর্ট যদি বিশ্বাসই করতে হয় একই রেফারেন্স দেয়া মাহমুদুর রহমানেরটা বিশ্বাষ না করে দক্ষিন আফ্রিকায় বহিষ্কৃত সাইমন রাইটের একই রেফেরেন্সে করা একই জিনিস বিশ্বাস করার মানে কি?! জনগন না হয় ভোদাই কিন্তু প্রথমালো সহ সব সংবাদ মাধ্যমকেও জিজ্ঞাসা এত বড় বড় কেলেংকারি ফাঁস করতে পারে তারা কিন্তু এই সহজ প্লটতা চোখের আড়ালে পরে গেল?! চুরি হলে দেশি চোরই চুরি করুক । বাঙালির এত্তগুলা পচা কারণ এরা মানসিক দাসত্বে না ভুগলে বিদেশ থেকে সাইমন রাইট কিনতে দেশের টাকা বিদেশে পাঠাতে হত না।
কোথায় কি? পান্তাভাতে ঘি!!
কোথায় কি? পান্তাভাতে ঘি!!
ক্যামনে কি?
ক্যামনে কি?
(No subject)
:মানেকি:
শিরোনামের সাথে খাপ খায় নাই
শিরোনামের সাথে খাপ খায় নাই
কি লিখছেন আপনি নিজে জানেন????
কি লিখছেন আপনি নিজে জানেন???? :কনফিউজড: :কনফিউজড: :কনফিউজড:
কথা সত্য, বরং শিরোনাম পাল্টে
কথা সত্য, বরং শিরোনাম পাল্টে দিচ্ছি :ভাবতেছি: