এখন আর সিমটা চালু করে রাখি না। প্রথম প্রথম মোবাইলটার সামনে সারাদিন বসে থাকতাম,সারারাতও। মনে করতাম তুমি হয়তো কল দিবে বা মেসেজ। কিন্তু তুমি দিতে না। তারপার আসতে আসতে মাঝে মাঝে চালু করতাম। কিন্তু এখন সিমটা ভেঙে ফেলে দিয়েছি কারণ আমি জানি তুমি কল বা মেসেজ কিছুই দিবে না,শুধু শুধু অবাস্তব আশার স্বপ্ন দেখে কি লাভ? তবে জানো এখন আমি আর সঙ্গীবিহীন নেই, আমার সঙ্গী হয়েছে, অনেক ভালো একজন, সে হল একাকীত্ব। একাকীত্বকে সঙ্গী বানিয়েছি। সে খুব ভালো। আমার আর তার মাঝে বোঝাপড়াটাও চমৎকার। দেখলে তুমি হিংসার আগুনে পুড়ে যাবে, আমি নিশ্চিত।
এখন আর সিমটা চালু করে রাখি না। প্রথম প্রথম মোবাইলটার সামনে সারাদিন বসে থাকতাম,সারারাতও। মনে করতাম তুমি হয়তো কল দিবে বা মেসেজ। কিন্তু তুমি দিতে না। তারপার আসতে আসতে মাঝে মাঝে চালু করতাম। কিন্তু এখন সিমটা ভেঙে ফেলে দিয়েছি কারণ আমি জানি তুমি কল বা মেসেজ কিছুই দিবে না,শুধু শুধু অবাস্তব আশার স্বপ্ন দেখে কি লাভ? তবে জানো এখন আমি আর সঙ্গীবিহীন নেই, আমার সঙ্গী হয়েছে, অনেক ভালো একজন, সে হল একাকীত্ব। একাকীত্বকে সঙ্গী বানিয়েছি। সে খুব ভালো। আমার আর তার মাঝে বোঝাপড়াটাও চমৎকার। দেখলে তুমি হিংসার আগুনে পুড়ে যাবে, আমি নিশ্চিত।
জানো, এখন আর আগের মতো চোখের পানি ঝরে না। মনে হয় শুকিয়ে গেছে। বৃষ্টিবিহীন মরুভুমি এখন আমার মন। কোন কিছুই একে স্পর্শ করে না।তবে মাঝে মাঝে গভীর রাতে স্মৃতি এসে খুব ঝামেলা করে। ফসিল্স এর গানটার মতো, “ স্মৃতি এসে রোজ দরজাতে/কড়া নাড়ে আর হাত পাতে/আর ভেঙে পরে কান্নাতে/ উৎপাতে হয়ে দিশেহারা/ তার ভয়ে হই ঘরছাড়া………”
শুনলাম তুমি নাকি আবার কার সাথে সম্পর্কে জড়িয়েছ। শুনে প্রথমে একটু খারাপ লেগেছিল। তারপর আর খারাপ লাগে নি। বললাম না মনকে আজকাল কিছুই স্পর্শ করে না। কেমন জানি রোবট হয়ে যাচ্ছি। মানবিক অনুভূতিগুলো লোপ পেয়ে যাচ্ছে।কষ্টগুলো হয়তো ফিকে হয়ে যাচ্ছে। এই নিয়ে একটি কবিত লেখার চেষ্টাও করেছি। পড়বে? তুমি তো আবার কবিতা পছন্দ করতে না। জানি না এখন কি করো নাকি? তারপরও দিলাম।
“ কষ্টগুলো দিন দিন হচ্ছে ফিকে,
না পাওয়ার যন্ত্রণা আর কাদায় না আমাকে,
সাফল্যভুক আর নেই আমি,
ব্যর্থতাটাকে মেনে নিতে শিখেছি…….”
আচ্ছা তোমাকে কেন কবিতা দিচ্ছি? তুমি তো কবিতা পড় না। আচ্ছা নতুন মানুষের কাছে কি তুমি গান শোন? আমাকে তো বলেছিলে তুমি গান শুন না, এখন ও কি তাই? নাকি বদলে গেছ? আমি না অনেক বদলে গেছি। আমাকে দেখলে আর বিশ্বাস করবে না যে এই ছিলাম আমি।
গতরাতে অনেক বৃষ্টি পড়েছিল। আমি ঘুমিয়েছিলাম। এখন আর আগের মতো বৃষ্টিকে ভালো লাগে না, বিরক্তি লাগে।
——————————————————————————–
——————————————————————————
অন্য আরেকজন-এই চিঠিটা কি দিয়েছিলে?
আমি- নাহ।
-কেন?
-কেননা তখন তুমি আমার জীবনকে বদলে দিয়েছ। তোমাকে তখন থেকে আমি ভালবাসি।
-আমাকে ভালবাস? তাহলে ও?
-ও একটি নষ্ট অতীত, আমার পুরনো জীবন। এখন তুমিই সব।
-সত্যি?
-হম।
-তাহলে ও কে কি আর কোন চিঠিই দেও নি?
-দিয়েছিলাম
-কি?
-পড়বে?
-হম।
– একটি গান। অর্থহীনের নিকৃষ্ট ২ এর কিছু অংশ।
-বলো।
-“তুমি কি ভেবেছ সমাজ সেন্সর বোর্ড আমি গোনায় ধরেছি এ গান লিখতে/ দেখাই তোমায় মধ্যাঙ্গুলি/ তুমি দু পয়সার হ্যোর/ তোমায় চু## না আমি”
-তারপর কি হল।
-তারপর কিছু হয় নাই।
সেই অন্যএকজন চলে গেল রান্নাঘরে।এমন সময় আমাদের মেয়ে অতলস্পর্শী আসলো, আজ তার জন্মদিন।
চমৎকার…
চমৎকার…
গতরাতে অনেক বৃষ্টি পড়েছিল।
ভালো লাগলো… :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ:
(No subject)
:বুখেআয়বাবুল:
আবেগতাড়িত
আবেগতাড়িত
সুন্দর
সুন্দর
প্রথম অংশটুকু কেমন যেন অতি
প্রথম অংশটুকু কেমন যেন অতি আবেগি মনে হয়েছে (অবশ্য ভালোবাসা তো এইরকমই)। দ্বিতীয় অংশে গল্প অন্য মাত্রা পেয়েছে। :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ:
ভাল লাগল
ভাল লাগল